রামপাল (বাগেরহাট) প্রতিনিধি
বাগেরহাটের রামপালের ফয়লায় ময়লা-আবর্জনায় ভরা নোংরা জায়গায় পশু জবাইসহ অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে তা বিক্রির অভিযোগ উঠেছে। পশু জবাইয়ের নির্দিষ্ট জায়গা থাকতেও তাঁরা সেখানে পশু জবাই করছেন না। স্থানীয় বাজার ব্যবস্থাপনা কমিটি ও উপজেলা প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরও কোনো তদারকি করে না।
জানা গেছে, ২০১৮ সালে উপজেলা প্রকৌশল অধিদপ্তর উপজেলার ফয়লাহাটে একটি জবাইখানা নির্মাণ করে। নির্মাণের পর মাত্র কয়েক দিন সেখানে গরু জবাই করা হয়। তিন বছরেরও বেশি সময় ধরে সেটি ব্যবহার হচ্ছে না। ব্যবহার না করায় আর সংস্কারও করা হয়নি।
স্থানীয় মাংস বিক্রেতারা বলছেন, জবাইখানায় গরু জবাই করার মতো তেমন কোনো সুযোগ-সুবিধা নেই। বিশেষ করে বর্জ্য অপসারণের যথাযথ ব্যবস্থা না থাকায় তাঁরা অন্যত্র গরু জবাই করছেন। এ ছাড়া জবাইখানায় যাতায়াতের কোনো পথও নেই। তাই বাধ্য হয়েই ভাগাড়ের মধ্যে গরু জবাই করতে হচ্ছে।
স্থানীয় বাজার ব্যবস্থাপনা কমিটিকে এ বিষয় নিয়ে একাধিকবার জানালেও তিন বছরেও কোনো প্রতিকার মেলেনি বলেও দাবি মাংস বিক্রেতাদের। তাই মাংস বিক্রেতারা জবাইখানায় এখন গরু রাখেন, সেখানে জবাই দেন না। প্রতি রবি ও বৃহস্পতিবার সাপ্তাহিক ফয়লায় হাট বসে। এ হাটে বেশ কয়েকটি গরু জবাই করা হয়।
স্থানীয় ব্যবসায়ী হাবিবুর রহমান, সামছু হাওলাদার ও অমিত পাল বলেন, গত রোববার সকালেও মাংস বিক্রেতারা ভাগাড়ের মধ্যে গরু জবাই করেছেন। ময়লা-আবর্জনার মধ্যে গরুর মাংস কেটে বিক্রির জন্য নিয়ে যান। যেখানে গরু জবাই করছেন সেখানেও বর্জ্য অপসারণের ব্যবস্থা না থাকায় চারপাশে দুর্গন্ধ ছড়াচ্ছে। ওই জায়গা দিয়ে লোকজনের নাক চেপে যেতে হয়।
বাজার ব্যবস্থাপনা কমিটির সদস্যরা বলেন, এ বাজারের গরুর হাটের পশ্চিম পাশে সরকারিভাবে যে জবাইখানাটি নির্মাণ করা হয়েছে সেখানে পানি ও বর্জ্য অপসারণে তেমন কোনো ভালো ব্যবস্থা না থাকায় মাংস বিক্রেতারা সেখানে যেতে আগ্রহী হচ্ছেন না। বিষয়টি উপজেলা প্রশাসনকেও জানানো হয়েছে।
ময়লা-আবর্জনা ফেলার নির্দিষ্ট কোনো স্থান না থাকায় তা দাউদখালী নদীর তীরে ফেলা হচ্ছে। বাজারের সাধারণ ব্যবসায়ীদের অভিযোগ, সরকারি ইজারা মূল্যের একটি অংশ বাজার উন্নয়নে ব্যয় করার নিয়ম থাকলেও এ বাজারের উন্নয়নে তা করা হয়েছে এমন কোনো নজির নেই।
বিষয়টি নিয়ে উপজেলার মাসিক আইনশৃঙ্খলা কমিটির সভায় একাধিকবার আলোচনা হলেও উপজেলা প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের পক্ষ থেকে কোনো পদক্ষেপ নেওয়া হয়নি বলে অভিযোগ রয়েছে।
উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ডা. মো. জাহিদুর রহমান বলেন, জবাইখানায় যে পানির সমস্যা রয়েছে তার সমাধান বাজার কমিটি করবে। কারণ তারা হাট দিয়ে যে টাকা তোলে তার পাঁচ ভাগ বাজার উন্নয়নে ব্যয়ের বিধান রয়েছে। কিন্তু তারা তা করছেন না। বিষয়টি তাদের বারবার বলার পাশাপাশি আইনশৃঙ্খলা মিটিংয়েও তোলা হয়েছে। আগামী আইনশৃঙ্খলা সভায় বিষয়টি তুলে এর সমাধান করা যায় কি না দেখবেন। তা না হলেও সেখানে একটি টিউবওয়েল বসিয়ে দেওয়ার বিষয়ে চিন্তা করবেন।
বাগেরহাটের রামপালের ফয়লায় ময়লা-আবর্জনায় ভরা নোংরা জায়গায় পশু জবাইসহ অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে তা বিক্রির অভিযোগ উঠেছে। পশু জবাইয়ের নির্দিষ্ট জায়গা থাকতেও তাঁরা সেখানে পশু জবাই করছেন না। স্থানীয় বাজার ব্যবস্থাপনা কমিটি ও উপজেলা প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরও কোনো তদারকি করে না।
জানা গেছে, ২০১৮ সালে উপজেলা প্রকৌশল অধিদপ্তর উপজেলার ফয়লাহাটে একটি জবাইখানা নির্মাণ করে। নির্মাণের পর মাত্র কয়েক দিন সেখানে গরু জবাই করা হয়। তিন বছরেরও বেশি সময় ধরে সেটি ব্যবহার হচ্ছে না। ব্যবহার না করায় আর সংস্কারও করা হয়নি।
স্থানীয় মাংস বিক্রেতারা বলছেন, জবাইখানায় গরু জবাই করার মতো তেমন কোনো সুযোগ-সুবিধা নেই। বিশেষ করে বর্জ্য অপসারণের যথাযথ ব্যবস্থা না থাকায় তাঁরা অন্যত্র গরু জবাই করছেন। এ ছাড়া জবাইখানায় যাতায়াতের কোনো পথও নেই। তাই বাধ্য হয়েই ভাগাড়ের মধ্যে গরু জবাই করতে হচ্ছে।
স্থানীয় বাজার ব্যবস্থাপনা কমিটিকে এ বিষয় নিয়ে একাধিকবার জানালেও তিন বছরেও কোনো প্রতিকার মেলেনি বলেও দাবি মাংস বিক্রেতাদের। তাই মাংস বিক্রেতারা জবাইখানায় এখন গরু রাখেন, সেখানে জবাই দেন না। প্রতি রবি ও বৃহস্পতিবার সাপ্তাহিক ফয়লায় হাট বসে। এ হাটে বেশ কয়েকটি গরু জবাই করা হয়।
স্থানীয় ব্যবসায়ী হাবিবুর রহমান, সামছু হাওলাদার ও অমিত পাল বলেন, গত রোববার সকালেও মাংস বিক্রেতারা ভাগাড়ের মধ্যে গরু জবাই করেছেন। ময়লা-আবর্জনার মধ্যে গরুর মাংস কেটে বিক্রির জন্য নিয়ে যান। যেখানে গরু জবাই করছেন সেখানেও বর্জ্য অপসারণের ব্যবস্থা না থাকায় চারপাশে দুর্গন্ধ ছড়াচ্ছে। ওই জায়গা দিয়ে লোকজনের নাক চেপে যেতে হয়।
বাজার ব্যবস্থাপনা কমিটির সদস্যরা বলেন, এ বাজারের গরুর হাটের পশ্চিম পাশে সরকারিভাবে যে জবাইখানাটি নির্মাণ করা হয়েছে সেখানে পানি ও বর্জ্য অপসারণে তেমন কোনো ভালো ব্যবস্থা না থাকায় মাংস বিক্রেতারা সেখানে যেতে আগ্রহী হচ্ছেন না। বিষয়টি উপজেলা প্রশাসনকেও জানানো হয়েছে।
ময়লা-আবর্জনা ফেলার নির্দিষ্ট কোনো স্থান না থাকায় তা দাউদখালী নদীর তীরে ফেলা হচ্ছে। বাজারের সাধারণ ব্যবসায়ীদের অভিযোগ, সরকারি ইজারা মূল্যের একটি অংশ বাজার উন্নয়নে ব্যয় করার নিয়ম থাকলেও এ বাজারের উন্নয়নে তা করা হয়েছে এমন কোনো নজির নেই।
বিষয়টি নিয়ে উপজেলার মাসিক আইনশৃঙ্খলা কমিটির সভায় একাধিকবার আলোচনা হলেও উপজেলা প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের পক্ষ থেকে কোনো পদক্ষেপ নেওয়া হয়নি বলে অভিযোগ রয়েছে।
উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ডা. মো. জাহিদুর রহমান বলেন, জবাইখানায় যে পানির সমস্যা রয়েছে তার সমাধান বাজার কমিটি করবে। কারণ তারা হাট দিয়ে যে টাকা তোলে তার পাঁচ ভাগ বাজার উন্নয়নে ব্যয়ের বিধান রয়েছে। কিন্তু তারা তা করছেন না। বিষয়টি তাদের বারবার বলার পাশাপাশি আইনশৃঙ্খলা মিটিংয়েও তোলা হয়েছে। আগামী আইনশৃঙ্খলা সভায় বিষয়টি তুলে এর সমাধান করা যায় কি না দেখবেন। তা না হলেও সেখানে একটি টিউবওয়েল বসিয়ে দেওয়ার বিষয়ে চিন্তা করবেন।
‘দুই দিন আগেই বাড়ি থেকে পাথরঘাটায় চলে এসেছি। এখন পুরোনো জাল সেলাই করছি। এক সপ্তাহের বাজারও করে এনেছি। আজ বিকেলে সাগর মোহনায় যাব, গভীর রাত থেকে জাল ফেলব।’ কথাগুলো বলছিলেন বরগুনা সদরের বাইনচটকী এলাকার জেলে হোসেন আলী। গতকাল বুধবার সকালে বরগুনার পাথরঘাটা মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রে কথা হয় তাঁর...
১১ দিন আগেভারতের স্থলবন্দর নিষেধাজ্ঞার পর সীমান্তে আটকে থাকা তৈরি পোশাক, খাদ্যসহ বিভিন্ন পণ্যের ট্রাকগুলো ফেরত আনছেন রপ্তানিকারকেরা। তবে যেসব ট্রাক বন্দরে ঢুকে গিয়েছিল, সেগুলো ভারতে প্রবেশ করানোর চেষ্টা চলছে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত এসব ট্রাক ঢুকতে পারবে কি না, তা নিয়ে সংশয় আছে।
১৯ মে ২০২৫আধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
০৮ মে ২০২৫পাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
০৮ মে ২০২৫