রৌমারী (কুড়িগ্রাম) প্রতিনিধি
কুড়িগ্রামের রৌমারীতে লেপ-তোশক তৈরিতে ব্যস্ত কারিগরেরা। শীত নিবারণের আগাম প্রস্তুতি হিসেবে নতুন লেপ-তোশক বানাতে দোকানে ক্রেতাদের ভিড়। অনেকেই আবার এসেছেন পুরোনো লেপ-তোশক মেরামত করতে।
সরেজমিনে দেখা গেছে, লেপ-তোশক বানাতে দোকানে ভিড় করছেন ক্রেতারা। কারিগরেরাও ব্যস্ত সময় পার করছেন লেপ-তোশক তৈরিতে ।
দাঁতভাঙা বাজারে পুরোনো লেপ মেরামত করতে এসেছেন উপজেলার ধর্মপুর গ্রামে সর মজনু মিয়া।
তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, এবার তুলার দাম, কাপড়ের দাম, মজুরির দাম সবই বেশি। তাই পুরোনো লেপটা মেরামত করার জন্য এনেছি। গত বছর শিমুল তুলার কেজি ছিল ২৫০ টাকা। এবার চাচ্ছে ৪৫০ টাকা। কাপড়ের দামও অনেক বেশি। কি আর করার। শীত তো নিবারণ করতে হবে। তাই পুরাতন লেপটাই মেরামত করে নিচ্ছি। তুলার দামটাতো বাঁচানো যাবে।
রৌমারী বাজারের বড় কাপড় ব্যবসায়ী ও লেপ-তোশকের মহাজন আবু জার গীফ্ফারি জানান, গত বছরের তুলনায় এবারের শীতে লেপ-তোশকের চাহিদা বেশি। তিনি আরও বলেন, এই অঞ্চলে এখনো ধান কাটা পুরোপুরি শরু হয়নি। তাই গ্রামাঞ্চল থেকে লেপ-তোশকের চাহিদা তেমন আসছে না। তবে শীত বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে চাহিদা আরও বাড়তে পারে এমনটাই আশা করা যাচ্ছে। তিনি আরও বলেন, এ বছর একটি লেপ তৈরি করতে ১ হাজার টাকা থেকে ২ হাজার টাকা পর্যন্ত খরচ হচ্ছে। তোশক বানাতে খরচ পড়ছে ১ হাজার থেকে ৩ হাজার টাকা।
দাঁতভাঙা বাজারের লেপ-তোশক ব্যবসায়ী রুহল আমিন বলেন, প্রচলিত রীতি অনুযায়ী পৌষ ও মাঘ মাস শীতকাল। তবে এবার কার্তিক মাসের মাঝ থেকেই কিছুটা শীত শুরু হয়েছে। তাই শীত মোকাবিলায় আগাম প্রস্তুতি হিসেবে আমরা গ্রাহকের চাহিদা অনুযায়ী লেপ-তোশক তৈরি করে দোকানে মজুত করে রাখছি। এবার লেপের কাপড় ও তুলার দাম গত বছরের চেয়ে অনেক বেশি। কালার তুলা প্রতিকেজি ৪০ টাকা, মিশালী তুলা ২৫ টাকা, সিম্পল তুলা ৮০ টাকা, শিমুল তুলা ৪৫০ টাকা ও সাদা তুলা ৬০ টাকা কেজিতে বিক্রি হচ্ছে। গত বছরের তুলনায় এবার শিমুল তুলা কেজিতে বেড়েছে ২০০ টাকা। আর গার্ন্টেসের তুলায় বেড়েছে ১০ থেকে ৩০ টাকা পর্যন্ত।
উপজেলার গাছ বাড়ি বাজারের লেপ তোশক তৈরির কারিগর লুৎফর আলী ও জুলহাশ মিয়া জানান, সময় মতো লেপ-তোশক ডেলিভারি দেওয়ার জন্য আমারা ব্যস্ত। সারা বছরের মধ্যে এই শীতের মৌসুমেই কাজের বেশি অর্ডার পাই। কার্তিক, অগ্রহায়ণ, পৌষ ও মাঘ এই চার মাস শুধু লেপ তোশক তৈরির কাজ চলে। আর এই চার মাসের আয় দিয়েই আমাদের চলতে হয় পুরো বছর। আমাদের একটি লেপ তৈরিতে সময় লাগে দুই থেকে আড়াই ঘণ্টা। এভাবে প্রতিদিন ৫ থেকে ৬টি লেপ-তোশক তৈরি করতে পারি। ১টি করে লেপ বা তোশক তৈরি করে দিলে দোকানদারের কাছ থেকে মজুরি পাই ২০০ টাকা। দিনে আমরা ৮০০ থেকে ১ হাজার ২০০ টাকা পর্যন্ত আয় করে থাকি, যা অন্য মাসে হয় না।
কুড়িগ্রামের রৌমারীতে লেপ-তোশক তৈরিতে ব্যস্ত কারিগরেরা। শীত নিবারণের আগাম প্রস্তুতি হিসেবে নতুন লেপ-তোশক বানাতে দোকানে ক্রেতাদের ভিড়। অনেকেই আবার এসেছেন পুরোনো লেপ-তোশক মেরামত করতে।
সরেজমিনে দেখা গেছে, লেপ-তোশক বানাতে দোকানে ভিড় করছেন ক্রেতারা। কারিগরেরাও ব্যস্ত সময় পার করছেন লেপ-তোশক তৈরিতে ।
দাঁতভাঙা বাজারে পুরোনো লেপ মেরামত করতে এসেছেন উপজেলার ধর্মপুর গ্রামে সর মজনু মিয়া।
তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, এবার তুলার দাম, কাপড়ের দাম, মজুরির দাম সবই বেশি। তাই পুরোনো লেপটা মেরামত করার জন্য এনেছি। গত বছর শিমুল তুলার কেজি ছিল ২৫০ টাকা। এবার চাচ্ছে ৪৫০ টাকা। কাপড়ের দামও অনেক বেশি। কি আর করার। শীত তো নিবারণ করতে হবে। তাই পুরাতন লেপটাই মেরামত করে নিচ্ছি। তুলার দামটাতো বাঁচানো যাবে।
রৌমারী বাজারের বড় কাপড় ব্যবসায়ী ও লেপ-তোশকের মহাজন আবু জার গীফ্ফারি জানান, গত বছরের তুলনায় এবারের শীতে লেপ-তোশকের চাহিদা বেশি। তিনি আরও বলেন, এই অঞ্চলে এখনো ধান কাটা পুরোপুরি শরু হয়নি। তাই গ্রামাঞ্চল থেকে লেপ-তোশকের চাহিদা তেমন আসছে না। তবে শীত বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে চাহিদা আরও বাড়তে পারে এমনটাই আশা করা যাচ্ছে। তিনি আরও বলেন, এ বছর একটি লেপ তৈরি করতে ১ হাজার টাকা থেকে ২ হাজার টাকা পর্যন্ত খরচ হচ্ছে। তোশক বানাতে খরচ পড়ছে ১ হাজার থেকে ৩ হাজার টাকা।
দাঁতভাঙা বাজারের লেপ-তোশক ব্যবসায়ী রুহল আমিন বলেন, প্রচলিত রীতি অনুযায়ী পৌষ ও মাঘ মাস শীতকাল। তবে এবার কার্তিক মাসের মাঝ থেকেই কিছুটা শীত শুরু হয়েছে। তাই শীত মোকাবিলায় আগাম প্রস্তুতি হিসেবে আমরা গ্রাহকের চাহিদা অনুযায়ী লেপ-তোশক তৈরি করে দোকানে মজুত করে রাখছি। এবার লেপের কাপড় ও তুলার দাম গত বছরের চেয়ে অনেক বেশি। কালার তুলা প্রতিকেজি ৪০ টাকা, মিশালী তুলা ২৫ টাকা, সিম্পল তুলা ৮০ টাকা, শিমুল তুলা ৪৫০ টাকা ও সাদা তুলা ৬০ টাকা কেজিতে বিক্রি হচ্ছে। গত বছরের তুলনায় এবার শিমুল তুলা কেজিতে বেড়েছে ২০০ টাকা। আর গার্ন্টেসের তুলায় বেড়েছে ১০ থেকে ৩০ টাকা পর্যন্ত।
উপজেলার গাছ বাড়ি বাজারের লেপ তোশক তৈরির কারিগর লুৎফর আলী ও জুলহাশ মিয়া জানান, সময় মতো লেপ-তোশক ডেলিভারি দেওয়ার জন্য আমারা ব্যস্ত। সারা বছরের মধ্যে এই শীতের মৌসুমেই কাজের বেশি অর্ডার পাই। কার্তিক, অগ্রহায়ণ, পৌষ ও মাঘ এই চার মাস শুধু লেপ তোশক তৈরির কাজ চলে। আর এই চার মাসের আয় দিয়েই আমাদের চলতে হয় পুরো বছর। আমাদের একটি লেপ তৈরিতে সময় লাগে দুই থেকে আড়াই ঘণ্টা। এভাবে প্রতিদিন ৫ থেকে ৬টি লেপ-তোশক তৈরি করতে পারি। ১টি করে লেপ বা তোশক তৈরি করে দিলে দোকানদারের কাছ থেকে মজুরি পাই ২০০ টাকা। দিনে আমরা ৮০০ থেকে ১ হাজার ২০০ টাকা পর্যন্ত আয় করে থাকি, যা অন্য মাসে হয় না।
‘দুই দিন আগেই বাড়ি থেকে পাথরঘাটায় চলে এসেছি। এখন পুরোনো জাল সেলাই করছি। এক সপ্তাহের বাজারও করে এনেছি। আজ বিকেলে সাগর মোহনায় যাব, গভীর রাত থেকে জাল ফেলব।’ কথাগুলো বলছিলেন বরগুনা সদরের বাইনচটকী এলাকার জেলে হোসেন আলী। গতকাল বুধবার সকালে বরগুনার পাথরঘাটা মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রে কথা হয় তাঁর...
১২ দিন আগেভারতের স্থলবন্দর নিষেধাজ্ঞার পর সীমান্তে আটকে থাকা তৈরি পোশাক, খাদ্যসহ বিভিন্ন পণ্যের ট্রাকগুলো ফেরত আনছেন রপ্তানিকারকেরা। তবে যেসব ট্রাক বন্দরে ঢুকে গিয়েছিল, সেগুলো ভারতে প্রবেশ করানোর চেষ্টা চলছে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত এসব ট্রাক ঢুকতে পারবে কি না, তা নিয়ে সংশয় আছে।
১৯ মে ২০২৫আধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
০৮ মে ২০২৫পাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
০৮ মে ২০২৫