আজকের পত্রিকা ডেস্ক
নোয়াখালী, লক্ষ্মীপুর ও ফেনীতে বিভিন্ন কর্মসূচির মধ্য দিয়ে মহান বিজয় দিবস ও স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী উদ্যাপন করা হয়। প্রতিনিধিদের পাঠানো খবর:
নোয়াখালী: নোয়াখালী জিলা স্কুল মাঠে গতকাল বৃহস্পতিবার ৫০টি তোপধ্বনির মধ্য দিয়ে বিজয় দিবসের কর্মসূচি শুরু হয়। পরে শহীদ মুক্তিযোদ্ধাদের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে জেলার কেন্দ্রীয় শহীদ স্মৃতিফলকে জেলা মুক্তিযোদ্ধা কমান্ড কাউন্সিল, জেলা প্রশাসক মো. খোরশেদ আলম খান, জেলা আওয়ামী লীগের পক্ষে যুগ্ম আহ্বায়ক শিহাব উদ্দিন শাহীন, শহিদ উল্যাহ খান সোহেল, সরকারি বিভিন্ন দপ্তর, বিভিন্ন রাজনৈতিক, সামাজিক, সাংস্কৃতিক সংগঠনের নেতাসহ সর্বস্তরের মানুষ পুষ্পস্তবক অর্পণের মাধ্যমে শ্রদ্ধাঞ্জলি নিবেদন করেন। এ ছাড়া স্বাধীনতা চিকিৎসক পরিষদের (স্বাচিপ) উদ্যোগে নানা কর্মসূচির আয়োজন করা হয়।
স্বাচিপের পক্ষ থেকে ম্যাটস, নোয়াখালী ও ২৫০ শয্যা জেনারেল হাসপাতালে কেক কাটা হয়। এ সময় উপস্থিত ছিলেন স্বাচিপের জেলা সভাপতি ডা. ফজলে এলাহী খান, সাধারণ সম্পাদক ডা. মো. মাহবুবুর রহমান, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ডা. মহিউদ্দিন আবদুল আজিম, ম্যাটসের অধ্যক্ষ ডা. হাবিব উল করিম প্রমুখ।
রাতে জেলা স্বাচিপের পক্ষ থেকে চৌমুহনী রেলস্টেশনে দেড় শতাধিক ভাসমান দুস্থ ও অসহায়দের মাঝে শীতবস্ত্র বিতরণ করা হয়।
সুবর্ণচর (নোয়াখালী) : উপজেলা পরিষদ মাঠে সূর্যোদয়ের সঙ্গে সঙ্গে ৫০ বার তোপধ্বনির মধ্য দিয়ে বিজয় দিবসের কর্মসূচির সূচনা করা হয়।
জাতীয় সংগীত পরিবেশনের মাধ্যমে জাতীয় পতাকা উত্তোলন করেন উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ও নোয়াখালী জেলা আওয়ামী লীগের আহ্বায়ক অধ্যক্ষ খায়রুল আনম চৌধুরী সেলিম। এ সময় উপস্থিত ছিলেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) চৈতি সর্ববিদ্যা, চরজব্বার থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জিয়াউল হক খন্দকার, উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান ফরহাদ হোসেন চৌধুরী বাহার, উপজেলা ভূমি কর্মকর্তা মো. আরিফুর রহমান প্রমুখ।
চাটখিল (নোয়াখালী): চাটখিলে আয়োজিত বিভিন্ন অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন নোয়াখালী-১ (চাটখিল-সোনাইমুড়ী) আসনের স্থানীয় সাংসদ এইচ এম ইব্রাহীম, উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান জাহাংগীর কবির, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) আবু সালেহ মোহাম্মদ মোসা, উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক জাকির হোসেন জাহাঙ্গীর, উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান আলি তাহের ইভু, যুবলীগের আহ্বায়ক বেলায়েত হোসেন প্রমুখ।
ফেনী: ফেনীতে জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে মুক্তিযোদ্ধাদের ফুল দিয়ে বরণ করে নেওয়া হয়। পরে শহীদ মিনারে পুষ্পস্তবক অর্পণ করা হয়।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন জেলা প্রশাসক আবু সেলিম মাহমুদ উল হাসান, পুলিশ সুপার আবদুল্লাহ আল মামুন ও জেলা আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি জিপি হাফেজ আহম্মদ, জেলা কালচারাল অফিসার এস এম টি কামরান হাসান, বীর মুক্তিযোদ্ধা আবদুল মোতালেব, বীর মুক্তিযোদ্ধা মোস্তফা হোসেন, বীর মুক্তিযোদ্ধা আবদুল ইউসুফ, বীর মুক্তিযোদ্ধা এ এস শাহুদুল হক বুলবুল, বীর মুক্তিযোদ্ধা হাবিবুল্লাহ বাহার প্রমুখ। দুপুরে জেলা প্রশাসনের উদ্যোগে মুক্তিযোদ্ধাদের সম্মানে মধ্যাহ্ন ভোজের আয়োজন করা হয়।
রামগতি (লক্ষ্মীপুর) : সকালে আ স ম আবদুর রব সরকারি কলেজ মাঠে উপজেলা প্রশাসন আয়োজিত কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠানের অয়োজন করা হয়। পরে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) এস এম শান্তুনু চৌধুরীর সভাপতিত্বে মুক্তিযোদ্ধা ও শহীদ মুক্তিযোদ্ধা পরিবারের সদস্যদের সংবর্ধনা দেওয়া হয়।
সংবর্ধনা সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান শরাফ উদ্দিন আজাদ। বক্তব্য দেন উপজেলা আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা আবদুল ওয়াহেদ মুরাদ, উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আবদুল ওয়াহেদ, পৌর মেয়র এম মেজবাহ উদ্দিন, সহকারী কমিশনার (ভূমি) মো. আবুল হাসনাত খান প্রমুখ।
লক্ষ্মীপুর: লক্ষ্মীপুরে ভোরে ৩১ বার তোপধ্বনির পর বিজয় চত্বর স্মৃতিসৌধে পুষ্পার্ঘ্য অর্পণ করেন লক্ষ্মীপুরের জেলা প্রশাসক মো. আনোয়ার হোছাইন আকন্দ। পর্যায়ক্রমে পুষ্পার্ঘ্য অর্পণ করেন পুলিশ সুপার ড. এ এইচ এম কামরুজ্জান, মুক্তিযোদ্ধা সংসদ, জেলা আওয়ামী লীগসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক, সামাজিক ও পেশাজীবী সংগঠনের নেতারা। ভোরে শহরের বাগবাড়ির গণকবরে পুষ্পার্ঘ্য অর্পণ শেষে শহীদদের রুহের মাগফিরাত কামনা করে মোনাজাত করা হয়।
লক্ষ্মীপুর থানা রোড প্রাঙ্গণ থেকে আমরা কজন মুজিব সেনা সংগঠনের ব্যানারে ব্যতিক্রমী বিজয় র্যালি বের করা হয়। র্যালির পেছনে কণ্ঠশিল্পীদের স্বাধীনতার গান সবার দৃষ্টি কাড়ে। সংগঠনটির প্রতিষ্ঠাতা ও আওয়ামী লীগ নেতা জসীম উদ্দিনের নেতৃত্বে র্যালিটি শহর ঘোরে। এসব কর্মসূচিতে উপস্থিত ছিলেন জেলা প্রশাসক মো. আনোয়ার হোছাইন আকন্দ, পুলিশ সুপার ড. এ এচ এম কামরুজ্জামান, জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি গোলাম ফারুক পিঙ্কু, সাধারণ সম্পাদক নুর উদ্দিন চৌধুরী নয়ন, পৌর মেয়র মাসুম ভূঁইয়া প্রমুখ।
বিকেলে জেলা স্টেডিয়াম মাঠে প্রধানমন্ত্রীর শপথ পাঠে অংশ নেন ৫ হাজারের বেশি ছাত্র-জনতা।
নোয়াখালী, লক্ষ্মীপুর ও ফেনীতে বিভিন্ন কর্মসূচির মধ্য দিয়ে মহান বিজয় দিবস ও স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী উদ্যাপন করা হয়। প্রতিনিধিদের পাঠানো খবর:
নোয়াখালী: নোয়াখালী জিলা স্কুল মাঠে গতকাল বৃহস্পতিবার ৫০টি তোপধ্বনির মধ্য দিয়ে বিজয় দিবসের কর্মসূচি শুরু হয়। পরে শহীদ মুক্তিযোদ্ধাদের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে জেলার কেন্দ্রীয় শহীদ স্মৃতিফলকে জেলা মুক্তিযোদ্ধা কমান্ড কাউন্সিল, জেলা প্রশাসক মো. খোরশেদ আলম খান, জেলা আওয়ামী লীগের পক্ষে যুগ্ম আহ্বায়ক শিহাব উদ্দিন শাহীন, শহিদ উল্যাহ খান সোহেল, সরকারি বিভিন্ন দপ্তর, বিভিন্ন রাজনৈতিক, সামাজিক, সাংস্কৃতিক সংগঠনের নেতাসহ সর্বস্তরের মানুষ পুষ্পস্তবক অর্পণের মাধ্যমে শ্রদ্ধাঞ্জলি নিবেদন করেন। এ ছাড়া স্বাধীনতা চিকিৎসক পরিষদের (স্বাচিপ) উদ্যোগে নানা কর্মসূচির আয়োজন করা হয়।
স্বাচিপের পক্ষ থেকে ম্যাটস, নোয়াখালী ও ২৫০ শয্যা জেনারেল হাসপাতালে কেক কাটা হয়। এ সময় উপস্থিত ছিলেন স্বাচিপের জেলা সভাপতি ডা. ফজলে এলাহী খান, সাধারণ সম্পাদক ডা. মো. মাহবুবুর রহমান, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ডা. মহিউদ্দিন আবদুল আজিম, ম্যাটসের অধ্যক্ষ ডা. হাবিব উল করিম প্রমুখ।
রাতে জেলা স্বাচিপের পক্ষ থেকে চৌমুহনী রেলস্টেশনে দেড় শতাধিক ভাসমান দুস্থ ও অসহায়দের মাঝে শীতবস্ত্র বিতরণ করা হয়।
সুবর্ণচর (নোয়াখালী) : উপজেলা পরিষদ মাঠে সূর্যোদয়ের সঙ্গে সঙ্গে ৫০ বার তোপধ্বনির মধ্য দিয়ে বিজয় দিবসের কর্মসূচির সূচনা করা হয়।
জাতীয় সংগীত পরিবেশনের মাধ্যমে জাতীয় পতাকা উত্তোলন করেন উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ও নোয়াখালী জেলা আওয়ামী লীগের আহ্বায়ক অধ্যক্ষ খায়রুল আনম চৌধুরী সেলিম। এ সময় উপস্থিত ছিলেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) চৈতি সর্ববিদ্যা, চরজব্বার থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জিয়াউল হক খন্দকার, উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান ফরহাদ হোসেন চৌধুরী বাহার, উপজেলা ভূমি কর্মকর্তা মো. আরিফুর রহমান প্রমুখ।
চাটখিল (নোয়াখালী): চাটখিলে আয়োজিত বিভিন্ন অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন নোয়াখালী-১ (চাটখিল-সোনাইমুড়ী) আসনের স্থানীয় সাংসদ এইচ এম ইব্রাহীম, উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান জাহাংগীর কবির, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) আবু সালেহ মোহাম্মদ মোসা, উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক জাকির হোসেন জাহাঙ্গীর, উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান আলি তাহের ইভু, যুবলীগের আহ্বায়ক বেলায়েত হোসেন প্রমুখ।
ফেনী: ফেনীতে জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে মুক্তিযোদ্ধাদের ফুল দিয়ে বরণ করে নেওয়া হয়। পরে শহীদ মিনারে পুষ্পস্তবক অর্পণ করা হয়।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন জেলা প্রশাসক আবু সেলিম মাহমুদ উল হাসান, পুলিশ সুপার আবদুল্লাহ আল মামুন ও জেলা আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি জিপি হাফেজ আহম্মদ, জেলা কালচারাল অফিসার এস এম টি কামরান হাসান, বীর মুক্তিযোদ্ধা আবদুল মোতালেব, বীর মুক্তিযোদ্ধা মোস্তফা হোসেন, বীর মুক্তিযোদ্ধা আবদুল ইউসুফ, বীর মুক্তিযোদ্ধা এ এস শাহুদুল হক বুলবুল, বীর মুক্তিযোদ্ধা হাবিবুল্লাহ বাহার প্রমুখ। দুপুরে জেলা প্রশাসনের উদ্যোগে মুক্তিযোদ্ধাদের সম্মানে মধ্যাহ্ন ভোজের আয়োজন করা হয়।
রামগতি (লক্ষ্মীপুর) : সকালে আ স ম আবদুর রব সরকারি কলেজ মাঠে উপজেলা প্রশাসন আয়োজিত কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠানের অয়োজন করা হয়। পরে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) এস এম শান্তুনু চৌধুরীর সভাপতিত্বে মুক্তিযোদ্ধা ও শহীদ মুক্তিযোদ্ধা পরিবারের সদস্যদের সংবর্ধনা দেওয়া হয়।
সংবর্ধনা সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান শরাফ উদ্দিন আজাদ। বক্তব্য দেন উপজেলা আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা আবদুল ওয়াহেদ মুরাদ, উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আবদুল ওয়াহেদ, পৌর মেয়র এম মেজবাহ উদ্দিন, সহকারী কমিশনার (ভূমি) মো. আবুল হাসনাত খান প্রমুখ।
লক্ষ্মীপুর: লক্ষ্মীপুরে ভোরে ৩১ বার তোপধ্বনির পর বিজয় চত্বর স্মৃতিসৌধে পুষ্পার্ঘ্য অর্পণ করেন লক্ষ্মীপুরের জেলা প্রশাসক মো. আনোয়ার হোছাইন আকন্দ। পর্যায়ক্রমে পুষ্পার্ঘ্য অর্পণ করেন পুলিশ সুপার ড. এ এইচ এম কামরুজ্জান, মুক্তিযোদ্ধা সংসদ, জেলা আওয়ামী লীগসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক, সামাজিক ও পেশাজীবী সংগঠনের নেতারা। ভোরে শহরের বাগবাড়ির গণকবরে পুষ্পার্ঘ্য অর্পণ শেষে শহীদদের রুহের মাগফিরাত কামনা করে মোনাজাত করা হয়।
লক্ষ্মীপুর থানা রোড প্রাঙ্গণ থেকে আমরা কজন মুজিব সেনা সংগঠনের ব্যানারে ব্যতিক্রমী বিজয় র্যালি বের করা হয়। র্যালির পেছনে কণ্ঠশিল্পীদের স্বাধীনতার গান সবার দৃষ্টি কাড়ে। সংগঠনটির প্রতিষ্ঠাতা ও আওয়ামী লীগ নেতা জসীম উদ্দিনের নেতৃত্বে র্যালিটি শহর ঘোরে। এসব কর্মসূচিতে উপস্থিত ছিলেন জেলা প্রশাসক মো. আনোয়ার হোছাইন আকন্দ, পুলিশ সুপার ড. এ এচ এম কামরুজ্জামান, জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি গোলাম ফারুক পিঙ্কু, সাধারণ সম্পাদক নুর উদ্দিন চৌধুরী নয়ন, পৌর মেয়র মাসুম ভূঁইয়া প্রমুখ।
বিকেলে জেলা স্টেডিয়াম মাঠে প্রধানমন্ত্রীর শপথ পাঠে অংশ নেন ৫ হাজারের বেশি ছাত্র-জনতা।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪