ফরিদপুর ও বাগেরহাট প্রতিনিধি
ঘূর্ণিঝড় জাওয়াদের প্রভাবে টানা বৃষ্টিতে চলতি মৌসুমে ফরিদপুর ও বাগেরহাটে ফসলের ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। বিশেষ করে মুড়িকাটা পেঁয়াজের খেত এখন বৃষ্টির পানিতে নিমজ্জিত। কৃষি বিভাগ বলছে, প্রাথমিক তথ্যমতে ফরিদপুরে চলতি মৌসুমের ২০ হাজার হেক্টর ও বাগেরহাটে ৭৩৭ হেক্টর ফসলের ক্ষতি হয়েছে।
দেশে মোট উৎপাদিত পেঁয়াজের তৃতীয় সর্বোচ্চ জেলা ফরিদপুর। চলতি মৌসুমের গ্রীষ্মকালীন পেঁয়াজ (মুড়িকাটা) এ জেলায় আবাদ হয়েছে। চাষিরা এখন খেত থেকে সেই পেঁয়াজ ঘরে তোলার অপেক্ষায় রয়েছেন। কিন্তু হঠাৎ ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাবে টানা বৃষ্টিতে এখন তাঁদের মাথায় হাত।
বাগেরহাটে টানা বৃষ্টিতে পাকা ধান, ধান-গমের বীজতলা, রবিশস্য ও শীতকালীন সবজির ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। মাঠে জমে থাকা বৃষ্টির পানিতে ধান ঝড়ে পড়েছে। পানিতে পচেছে বোরো ধানের বীজতলা।
ফরিদপুর সদর উপজেলার চরমাধবদিয়া ও অম্বিকাপুর ইউনিয়নের বিভিন্ন মাঠে গিয়ে দেখা যায়, মুড়িকাটা পেঁয়াজের খেত এখন বৃষ্টির পানিতে নিমজ্জিত। চাষিরা বলছেন, এক বিঘা জমিতে মুড়িকাটা পেঁয়াজের আবাদ করতে ৪০ হাজার টাকার বেশি খরচ হয়। জেলার অধিকাংশ খেত থেকে চাষিরা সপ্তাহখানেকের মধ্যে পেঁয়াজ তোলার কাজ শুরু করতেন। কিন্তু এখন খেতে পানি জমে থাকায় নামতে পারছে না চাষিরা।
জেলায় শুধু মুড়িকাটা পেঁয়াজ নয়, রসুন, আলু ও সরিষার খেতও তলিয়ে গেছে। বৃষ্টিতে সরিষার ফুল ঝড়ে গেছে। আলুখেত ডুবে যাওয়ায় গাছে পচন শুরু হবে।
ফরিদপুর কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক ড. হজরত আলী জানান, ‘দুর্যোগপূর্ণ আবহাওয়ার ফলে ধারাবাহিক বৃষ্টিতে জেলার ২০ হাজার হেক্টর জমি নিমজ্জিত হয়েছে। আমরা চেষ্টা করব কৃষকদের এই ক্ষতি পুষিয়ে দেওয়া জন্য অন্য ফসলের প্রণোদনা দিতে।’
এই কৃষি কর্মকর্তা আরও বলেন, গ্রীষ্মকালীন পেঁয়াজ চাষে তুলনামূলক ব্যয় বেশি, হঠাৎ এই বৃষ্টিপাতে চাষিদের অনেক আর্থিক ক্ষতি হবে। প্রতিটি মাঠে গিয়ে পরিস্থিতি দেখতে কৃষি কর্মকর্তাদের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
বাগেরহাট কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, টানা দুই দিনের বৃষ্টিতে বাগেরহাটের বিভিন্ন উপজেলায় ১৫০ হেক্টর পাকা আমন ধান ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এ ছাড়া ২০৭ হেক্টর বোরোর বীজতলা, ১৭ হেক্টর গমের বীজতলা, ১৩৭ হেক্টর সরিষাখেত, ১৬১ হেক্টর খেসারি, ৩০ হেক্টর মসুর ডাল, ৩৫ হেক্টর শীতকালীন সবজির খেত ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এতে টাকার অঙ্কে কি পরিমাণ ক্ষতি হয়েছে তা জানাতে পারেনি কৃষি বিভাগ। তবে স্থানীয় কৃষকদের দাবি ক্ষতির পরিমাণ দ্বিগুণের বেশি।
ফরিদপুর সদর উপজেলার চরমাধবদিয়ার চাষি সুরত খান, সালাউদ্দিন মোল্লাসহ কয়েক জন চাষি বলেন, এখন পেঁয়াজ ঘরে তোলার সময়, কিন্তু বৃষ্টিতে খেতে পানি জমে গেছে। চলতি মৌসুমে মাঠে যে ফসল আছে সবই ক্ষতির মধ্যে। কীভাবে পুঁজি উঠবে সেই চিন্তায় তাঁরা দিশেহারা।
ফরিদপুরের নগরকান্দা পেঁয়াজ উৎপাদনে অন্যতম। এই উপজেলার আশফরদী গ্রামের পেঁয়াজচাষি রোকন উদ্দীন মাতুব্বর বলেন, ‘আমি প্রতি বছর ১২ বিঘা জমিতে পেঁয়াজ চাষ করি। এ বছর পেঁয়াজের চাষ করতে ১৪ কেজি দানা কিনে বীজতলা তৈরি করেছিলেন। বৃষ্টিতে সব শেষ। এখন আমি কি করব ভেবে পাচ্ছি না।’
বাগেরহাটের শরণখোলা উপজেলার আমড়াগাছিয়া গ্রামের বাদশা খলিফা বলেন, ‘আমরা যাঁরা কৃষক, আমাদের সব শেষ। মোটা ধান কেটে মাঠে রেখে দিয়েছিলাম। চার দিনের বর্ষায় সব শেষ হয়ে গেল।’
নগরকান্দা উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মোহাম্মদ বিন ইয়ামিন বলেন, ঘূর্ণিঝড় জাওয়াদের প্রভাবে নগরকান্দায় পেঁয়াজের বীজতলার ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। ক্ষতির পরিমাণ নিরূপণ করতে উপ-সহকারীরা কর্মকর্তারা মাঠে আছেন। তাঁরা চাষিদের সঙ্গে কথা বলছেন, তাঁদের খোঁজ-খবর নিচ্ছেন। সরকার এই চাষিদের বিষয়ে আন্তরিক হবে বলে আশা করেন তিনি।
বাগেরহাট কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক মো. আজিজুর রহমান বলেন, টানা বৃষ্টিতে পাকা ধান, ধানের বীজতলা, গমের বীজতলা, শীতকালীন সবজি ও বেশ কিছু রবিশস্যের খেত ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। টাকার অঙ্কে কি পরিমাণ ক্ষতি হয়েছে, কত কৃষকের ক্ষতি হয়েছে সে বিষয়টি এখনই বলা যাচ্ছে না। আবহাওয়া স্বাভাবিক হলে ক্ষয়ক্ষতির বিষয়টি সুনির্দিষ্টভাবে বলা যাবে।
ঘূর্ণিঝড় জাওয়াদের প্রভাবে ক্ষতিগ্রস্ত চাষিদের পাশে সরকার রয়েছে উল্লেখ্য করে ফরিদপুরের জেলা প্রশাসক অতুল সরকার বলেন, ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণের জন্য ইতিমধ্যে জেলা ত্রাণ ও পুনর্বাসন, কৃষি বিভাগসহ সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। চূড়ান্ত ক্ষতির পরিমাণ জানার পর কৃষকদের আর্থিক সহায়তাসহ সরকারি অন্যান্য সহযোগিতা করা হবে।
ঘূর্ণিঝড় জাওয়াদের প্রভাবে টানা বৃষ্টিতে চলতি মৌসুমে ফরিদপুর ও বাগেরহাটে ফসলের ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। বিশেষ করে মুড়িকাটা পেঁয়াজের খেত এখন বৃষ্টির পানিতে নিমজ্জিত। কৃষি বিভাগ বলছে, প্রাথমিক তথ্যমতে ফরিদপুরে চলতি মৌসুমের ২০ হাজার হেক্টর ও বাগেরহাটে ৭৩৭ হেক্টর ফসলের ক্ষতি হয়েছে।
দেশে মোট উৎপাদিত পেঁয়াজের তৃতীয় সর্বোচ্চ জেলা ফরিদপুর। চলতি মৌসুমের গ্রীষ্মকালীন পেঁয়াজ (মুড়িকাটা) এ জেলায় আবাদ হয়েছে। চাষিরা এখন খেত থেকে সেই পেঁয়াজ ঘরে তোলার অপেক্ষায় রয়েছেন। কিন্তু হঠাৎ ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাবে টানা বৃষ্টিতে এখন তাঁদের মাথায় হাত।
বাগেরহাটে টানা বৃষ্টিতে পাকা ধান, ধান-গমের বীজতলা, রবিশস্য ও শীতকালীন সবজির ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। মাঠে জমে থাকা বৃষ্টির পানিতে ধান ঝড়ে পড়েছে। পানিতে পচেছে বোরো ধানের বীজতলা।
ফরিদপুর সদর উপজেলার চরমাধবদিয়া ও অম্বিকাপুর ইউনিয়নের বিভিন্ন মাঠে গিয়ে দেখা যায়, মুড়িকাটা পেঁয়াজের খেত এখন বৃষ্টির পানিতে নিমজ্জিত। চাষিরা বলছেন, এক বিঘা জমিতে মুড়িকাটা পেঁয়াজের আবাদ করতে ৪০ হাজার টাকার বেশি খরচ হয়। জেলার অধিকাংশ খেত থেকে চাষিরা সপ্তাহখানেকের মধ্যে পেঁয়াজ তোলার কাজ শুরু করতেন। কিন্তু এখন খেতে পানি জমে থাকায় নামতে পারছে না চাষিরা।
জেলায় শুধু মুড়িকাটা পেঁয়াজ নয়, রসুন, আলু ও সরিষার খেতও তলিয়ে গেছে। বৃষ্টিতে সরিষার ফুল ঝড়ে গেছে। আলুখেত ডুবে যাওয়ায় গাছে পচন শুরু হবে।
ফরিদপুর কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক ড. হজরত আলী জানান, ‘দুর্যোগপূর্ণ আবহাওয়ার ফলে ধারাবাহিক বৃষ্টিতে জেলার ২০ হাজার হেক্টর জমি নিমজ্জিত হয়েছে। আমরা চেষ্টা করব কৃষকদের এই ক্ষতি পুষিয়ে দেওয়া জন্য অন্য ফসলের প্রণোদনা দিতে।’
এই কৃষি কর্মকর্তা আরও বলেন, গ্রীষ্মকালীন পেঁয়াজ চাষে তুলনামূলক ব্যয় বেশি, হঠাৎ এই বৃষ্টিপাতে চাষিদের অনেক আর্থিক ক্ষতি হবে। প্রতিটি মাঠে গিয়ে পরিস্থিতি দেখতে কৃষি কর্মকর্তাদের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
বাগেরহাট কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, টানা দুই দিনের বৃষ্টিতে বাগেরহাটের বিভিন্ন উপজেলায় ১৫০ হেক্টর পাকা আমন ধান ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এ ছাড়া ২০৭ হেক্টর বোরোর বীজতলা, ১৭ হেক্টর গমের বীজতলা, ১৩৭ হেক্টর সরিষাখেত, ১৬১ হেক্টর খেসারি, ৩০ হেক্টর মসুর ডাল, ৩৫ হেক্টর শীতকালীন সবজির খেত ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এতে টাকার অঙ্কে কি পরিমাণ ক্ষতি হয়েছে তা জানাতে পারেনি কৃষি বিভাগ। তবে স্থানীয় কৃষকদের দাবি ক্ষতির পরিমাণ দ্বিগুণের বেশি।
ফরিদপুর সদর উপজেলার চরমাধবদিয়ার চাষি সুরত খান, সালাউদ্দিন মোল্লাসহ কয়েক জন চাষি বলেন, এখন পেঁয়াজ ঘরে তোলার সময়, কিন্তু বৃষ্টিতে খেতে পানি জমে গেছে। চলতি মৌসুমে মাঠে যে ফসল আছে সবই ক্ষতির মধ্যে। কীভাবে পুঁজি উঠবে সেই চিন্তায় তাঁরা দিশেহারা।
ফরিদপুরের নগরকান্দা পেঁয়াজ উৎপাদনে অন্যতম। এই উপজেলার আশফরদী গ্রামের পেঁয়াজচাষি রোকন উদ্দীন মাতুব্বর বলেন, ‘আমি প্রতি বছর ১২ বিঘা জমিতে পেঁয়াজ চাষ করি। এ বছর পেঁয়াজের চাষ করতে ১৪ কেজি দানা কিনে বীজতলা তৈরি করেছিলেন। বৃষ্টিতে সব শেষ। এখন আমি কি করব ভেবে পাচ্ছি না।’
বাগেরহাটের শরণখোলা উপজেলার আমড়াগাছিয়া গ্রামের বাদশা খলিফা বলেন, ‘আমরা যাঁরা কৃষক, আমাদের সব শেষ। মোটা ধান কেটে মাঠে রেখে দিয়েছিলাম। চার দিনের বর্ষায় সব শেষ হয়ে গেল।’
নগরকান্দা উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মোহাম্মদ বিন ইয়ামিন বলেন, ঘূর্ণিঝড় জাওয়াদের প্রভাবে নগরকান্দায় পেঁয়াজের বীজতলার ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। ক্ষতির পরিমাণ নিরূপণ করতে উপ-সহকারীরা কর্মকর্তারা মাঠে আছেন। তাঁরা চাষিদের সঙ্গে কথা বলছেন, তাঁদের খোঁজ-খবর নিচ্ছেন। সরকার এই চাষিদের বিষয়ে আন্তরিক হবে বলে আশা করেন তিনি।
বাগেরহাট কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক মো. আজিজুর রহমান বলেন, টানা বৃষ্টিতে পাকা ধান, ধানের বীজতলা, গমের বীজতলা, শীতকালীন সবজি ও বেশ কিছু রবিশস্যের খেত ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। টাকার অঙ্কে কি পরিমাণ ক্ষতি হয়েছে, কত কৃষকের ক্ষতি হয়েছে সে বিষয়টি এখনই বলা যাচ্ছে না। আবহাওয়া স্বাভাবিক হলে ক্ষয়ক্ষতির বিষয়টি সুনির্দিষ্টভাবে বলা যাবে।
ঘূর্ণিঝড় জাওয়াদের প্রভাবে ক্ষতিগ্রস্ত চাষিদের পাশে সরকার রয়েছে উল্লেখ্য করে ফরিদপুরের জেলা প্রশাসক অতুল সরকার বলেন, ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণের জন্য ইতিমধ্যে জেলা ত্রাণ ও পুনর্বাসন, কৃষি বিভাগসহ সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। চূড়ান্ত ক্ষতির পরিমাণ জানার পর কৃষকদের আর্থিক সহায়তাসহ সরকারি অন্যান্য সহযোগিতা করা হবে।
‘দুই দিন আগেই বাড়ি থেকে পাথরঘাটায় চলে এসেছি। এখন পুরোনো জাল সেলাই করছি। এক সপ্তাহের বাজারও করে এনেছি। আজ বিকেলে সাগর মোহনায় যাব, গভীর রাত থেকে জাল ফেলব।’ কথাগুলো বলছিলেন বরগুনা সদরের বাইনচটকী এলাকার জেলে হোসেন আলী। গতকাল বুধবার সকালে বরগুনার পাথরঘাটা মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রে কথা হয় তাঁর...
১২ জুন ২০২৫ভারতের স্থলবন্দর নিষেধাজ্ঞার পর সীমান্তে আটকে থাকা তৈরি পোশাক, খাদ্যসহ বিভিন্ন পণ্যের ট্রাকগুলো ফেরত আনছেন রপ্তানিকারকেরা। তবে যেসব ট্রাক বন্দরে ঢুকে গিয়েছিল, সেগুলো ভারতে প্রবেশ করানোর চেষ্টা চলছে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত এসব ট্রাক ঢুকতে পারবে কি না, তা নিয়ে সংশয় আছে।
১৯ মে ২০২৫আধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
০৮ মে ২০২৫পাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
০৮ মে ২০২৫