কবির হোসেন, তিতাস
তিতাস উপজেলার গৌরীপুর-হোমনা-তিতাস আঞ্চলিক মহাসড়কটি ২০১০ সাল থেকে খানাখন্দে বেহাল হয়ে রয়েছে। এতে প্রতিদিন ঝুঁকি নিয়ে চলছে ছোট-বড় দ্রুতগতির যান। ভোগান্তি পোহাচ্ছেন স্থানীয় বাসিন্দারা।
জানা গেছে, ২০১০ সালের ৭ নভেম্বর তিতাস উপজেলা পরিষদ মাঠে জনসভায় যোগ দিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন, গৌরীপুর-হোমনা সড়কটি সিলেট পর্যন্ত চার লেনে উন্নীত করা হবে এবং তিতাস উপজেলায় একটি মিনি স্টেডিয়াম তৈরি করা হবে। ওই জনসভায় সভাপতিত্ব করেছিলেন কুমিল্লা উত্তর জেলা আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মরহুম আবদুল আউয়াল সরকার। এরপরা কেটেছে ১০টি বছর। কিন্তু প্রতিশ্রুতি বাস্তবায়িত হয়নি।
তিতাস উপজেলার গোমতী সেতুর উত্তর পাড় জিয়ারকান্দি থেকে হোমনা পৌরসভা পর্যন্ত আনুমানিক ২০ কিলোমিটার সড়কজুড়ে ছোট-বড় গর্তের সৃষ্টি হয়েছে। এ কারণে যানবাহনের থেমে থেমে চলতে হচ্ছে। এ ছাড়া ওভারটেকিং করতে গিয়ে প্রতিদিনই ঘটছে ছোট ছোট দুর্ঘটনা।
এই সড়কটির দুই পাশে রয়েছে বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, কৃষি ইনসটিটিউট, ব্যাংক ও সরকারি-বেসরকারি বিভিন্ন দপ্তরের অফিস। এসব প্রতিষ্ঠানে আসা-যাওয়া করতে শিক্ষক-শিক্ষার্থী ও কর্মকর্তা-কর্মচারীরা ভোগান্তি পোহাচ্ছেন।
উপজেলার কড়িকান্দি গ্রামের বীর মুক্তিযোদ্ধা মহাসিন আলী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তিতাসে এসে বলেছিলেন, গৌরীপুর-হোমনা সড়ক চার লেনে উন্নীত করা হবে। তিতাসে একটি মিনি স্টেডিয়াম করা হবে। কিন্তু ১০ বছরেও তা বাস্তবায়িত হয়নি। আশা করি, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তাঁর প্রতিশ্রুতি বাস্তবায়ন করবেন।’
স্থানীয় সিএনজিচালিত অটোরিকশাচালক জজলুল ভান্ডারী বলেন, ‘সড়কটি জিয়ারকান্দি থেকে হোমনা পর্যন্ত খানাখন্দে ভরা। গর্তের কারণে গাড়ি চালাতে গিয়ে অনেক সমস্যায় পড়তে হচ্ছে। সড়কটি শিগগির মেরামত করা হলে গাড়ি চালাতে সুবিধা হবে।’
কেশবপুর গ্রামের সাত্তার মিয়া বলেন, ‘সড়কজুড়ে গর্তের কারণে থেমে থেমে গাড়ি চালাতে হয়।’
সড়ক ও জনপথ অধিদপ্তর, কুমিল্লার প্রকৌশলী মো. রেজা-ই রাব্বি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘গৌরীপুর-হোমনা সড়কটি তৃতীয় ক্যাটাগরিতে আছে। এটি জেলার মহাসড়ক। সড়কটি আঞ্চলিক সড়কের ক্যাটাগরিতে আনার প্রক্রিয়া চলছে। তবে সময় লাগবে। আর এই সড়কের সংস্কারকাজের জন্য স্থানীয় সাংসদ সেলিমা আহমাদ মেরী ইতিমধ্যে ডিউলেটার দিয়েছেন। শিগগির গর্ত মেরামতের কাজ শুরু হবে।’
তিতাস উপজেলার গৌরীপুর-হোমনা-তিতাস আঞ্চলিক মহাসড়কটি ২০১০ সাল থেকে খানাখন্দে বেহাল হয়ে রয়েছে। এতে প্রতিদিন ঝুঁকি নিয়ে চলছে ছোট-বড় দ্রুতগতির যান। ভোগান্তি পোহাচ্ছেন স্থানীয় বাসিন্দারা।
জানা গেছে, ২০১০ সালের ৭ নভেম্বর তিতাস উপজেলা পরিষদ মাঠে জনসভায় যোগ দিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন, গৌরীপুর-হোমনা সড়কটি সিলেট পর্যন্ত চার লেনে উন্নীত করা হবে এবং তিতাস উপজেলায় একটি মিনি স্টেডিয়াম তৈরি করা হবে। ওই জনসভায় সভাপতিত্ব করেছিলেন কুমিল্লা উত্তর জেলা আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মরহুম আবদুল আউয়াল সরকার। এরপরা কেটেছে ১০টি বছর। কিন্তু প্রতিশ্রুতি বাস্তবায়িত হয়নি।
তিতাস উপজেলার গোমতী সেতুর উত্তর পাড় জিয়ারকান্দি থেকে হোমনা পৌরসভা পর্যন্ত আনুমানিক ২০ কিলোমিটার সড়কজুড়ে ছোট-বড় গর্তের সৃষ্টি হয়েছে। এ কারণে যানবাহনের থেমে থেমে চলতে হচ্ছে। এ ছাড়া ওভারটেকিং করতে গিয়ে প্রতিদিনই ঘটছে ছোট ছোট দুর্ঘটনা।
এই সড়কটির দুই পাশে রয়েছে বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, কৃষি ইনসটিটিউট, ব্যাংক ও সরকারি-বেসরকারি বিভিন্ন দপ্তরের অফিস। এসব প্রতিষ্ঠানে আসা-যাওয়া করতে শিক্ষক-শিক্ষার্থী ও কর্মকর্তা-কর্মচারীরা ভোগান্তি পোহাচ্ছেন।
উপজেলার কড়িকান্দি গ্রামের বীর মুক্তিযোদ্ধা মহাসিন আলী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তিতাসে এসে বলেছিলেন, গৌরীপুর-হোমনা সড়ক চার লেনে উন্নীত করা হবে। তিতাসে একটি মিনি স্টেডিয়াম করা হবে। কিন্তু ১০ বছরেও তা বাস্তবায়িত হয়নি। আশা করি, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তাঁর প্রতিশ্রুতি বাস্তবায়ন করবেন।’
স্থানীয় সিএনজিচালিত অটোরিকশাচালক জজলুল ভান্ডারী বলেন, ‘সড়কটি জিয়ারকান্দি থেকে হোমনা পর্যন্ত খানাখন্দে ভরা। গর্তের কারণে গাড়ি চালাতে গিয়ে অনেক সমস্যায় পড়তে হচ্ছে। সড়কটি শিগগির মেরামত করা হলে গাড়ি চালাতে সুবিধা হবে।’
কেশবপুর গ্রামের সাত্তার মিয়া বলেন, ‘সড়কজুড়ে গর্তের কারণে থেমে থেমে গাড়ি চালাতে হয়।’
সড়ক ও জনপথ অধিদপ্তর, কুমিল্লার প্রকৌশলী মো. রেজা-ই রাব্বি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘গৌরীপুর-হোমনা সড়কটি তৃতীয় ক্যাটাগরিতে আছে। এটি জেলার মহাসড়ক। সড়কটি আঞ্চলিক সড়কের ক্যাটাগরিতে আনার প্রক্রিয়া চলছে। তবে সময় লাগবে। আর এই সড়কের সংস্কারকাজের জন্য স্থানীয় সাংসদ সেলিমা আহমাদ মেরী ইতিমধ্যে ডিউলেটার দিয়েছেন। শিগগির গর্ত মেরামতের কাজ শুরু হবে।’
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪