শিমুল চৌধুরী, ভোলা
স্বাধীনতার পর থেকে ভোলা জেলা আওয়ামী লীগের অভিভাবক হিসেবে পরিচিত তোফায়েল আহমেদ। এ সময়ে দলটির সব কটি জয় পেতে, দলকে সুসংগঠিতসহ তৃণমূল পর্যন্ত শক্তিশালী করেছেন তিনি। তোফায়েল আহমেদ ভোলা সদর আসন থেকে পাঁচবার এবং ভোলা-২ (বোরহানউদ্দিন-দৌলতখান) আসন থেকে দুবার সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছেন। আগামী নির্বাচনেও তিনি ভোলা সদর আসনে একক প্রার্থী হবেন বলে জানিয়েছেন আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা।
বিএনপির স্থানীয় নেতা-কর্মীরা তাকিয়ে আছেন কেন্দ্রের দিকে। তাঁরা বলছেন, কেন্দ্রীয় সিদ্ধান্ত হচ্ছে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে ছাড়া আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ না নেওয়া। শেষ পর্যন্ত দল নির্বাচনে অংশ নিলে জেলা বিএনপির আহ্বায়ক গোলাম নবী আলমগীর মনোনীত প্রার্থী হতে পারেন।
এ ছাড়া বাংলাদেশ জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান ব্যারিস্টার আন্দালিব রহমান পার্থ সদর আসনে নির্বাচন করবেন বলে দলটির নেতা-কর্মীরা জানিয়েছেন।
ভোলা সদর উপজেলার ১৩টি ইউনিয়ন নিয়ে গঠিত ভোলা-১ (সদর) আসনের বর্তমান সংসদ সদস্য আওয়ামী লীগের বর্ষীয়ান নেতা তোফায়েল আহমেদ। এ আসনে মোট ভোটার ৩ লাখ ৮৪ হাজার ৮১১ জন।
জানা গেছে, আসনটি বিভিন্ন সময়ে আওয়ামী লীগ, বিএনপি ও জাতীয় পার্টির দখলে ছিল। স্বাধীনতার পর থেকে দীর্ঘদিন ধরে আসনটি দখলে রেখেছিল আওয়ামী লীগ। ১৯৭০ সালে প্রথম এমএলএ নির্বাচিত হন তোফায়েল আহমেদ। তবে ১৯৭৯ সালে আসনটি চলে যায় বিএনপির দখলে। ১৯৮৬ ও ১৯৮৮ সালে জাতীয় পার্টি এবং ১৯৯১ ও ১৯৯৬ সালে (দ্বিতীয় দফা) আওয়ামী লীগের দখলে ছিল সেটি। ২০০১ ও ২০০৮ সালে চারদলীয় জোটের অন্যতম শরিক দল বাংলাদেশ জাতীয় পার্টির (বিজেপি) চেয়ারম্যান আন্দালিব রহমান পার্থ সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। ২০১৪ ও ২০১৮ সালের নির্বাচনে আওয়ামী লীগের দখলে ছিল আসনটি। আওয়ামী লীগের সব জয় এসেছে তোফায়েল আহমেদের হাত ধরে।
আওয়ামী লীগের মনোনয়নপ্রত্যাশী হিসেবে দলের জেলা শাখার সভাপতি ফজলুল কাদের মজনু মোল্লা, ঢাকা মহানগর (উত্তর) আওয়ামী লীগের সহসভাপতি মাহাবুবুর রহমান হিরণ ও কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের সাবেক নেতা হেমায়েত উদ্দিন হিমুর নাম শোনা যাচ্ছে।
আওয়ামী লীগের অধিকাংশ নেতা-কর্মীরা বলছেন, তোফায়েল আহমেদ বাণিজ্যমন্ত্রীর দায়িত্বে থাকার পর এলাকায় উন্নয়নকাজ করেছেন। তিনি তাঁর নিজ নির্বাচনী এলাকায় এসে দলীয় ও জাতীয় অনুষ্ঠানে যোগ দেন এবং বিভিন্ন উন্নয়ন কর্মকাণ্ড পরিদর্শন করেন। এ ছাড়া দলের তৃণমূল নেতা-কর্মীদের সঙ্গে মতবিনিময় করেন। এ কারণে দলের এ বর্ষীয়ান নেতা আগামী নির্বাচনেও ভোলা-১ আসন থেকে আওয়ামী লীগের মনোনয়নপ্রত্যাশী।
ভোলা জেলা বিএনপির আহ্বায়ক কমিটির সদস্যসচিব রাইসুল আলম জানান, আপাতত তত্ত্বাবধায়ক সরকার ছাড়া আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ না নেওয়ার সিদ্ধান্ত দলের। আর যদি আগামী নির্বাচনে বিএনপি অংশ নেয়, তাহলে দলের প্রার্থী হতে পারেন জেলা বিএনপির আহ্বায়ক গোলাম নবী আলমগীর। আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনের জন্য প্রস্তুতি রয়েছে বলেও জানান তিনি।
তবে জেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক শফিউর রহমান কিরণ বলছেন ভিন্ন কথা। তিনি বলেন, ‘আগের নির্বাচনগুলো এক রকম হয়েছে। জোটভুক্ত হয়ে নির্বাচন হয়েছে। আগামী নির্বাচনে একক নির্বাচন হবে নাকি জোটভুক্ত নির্বাচন হবে। জোটভুক্ত হলে কত জোট হবে, তা এখনো কিছু বলা যাচ্ছে না। তাই দলের কেন্দ্রীয় সিদ্ধান্তের বাইরে আমাদের যাওয়ার কোনো সুযোগ নেই। দলের মনোনয়নের বিষয়েও চূড়ান্ত কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি। দল যাঁকে মনোনয়ন দেবে, আমরা তাঁর পক্ষেই নির্বাচন করব।’
এদিকে সদর আসনে ২০০৮ সালে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছিলেন বিএনপির নেতৃত্বাধীন ২০ দলীয় জোটের অন্যতম শরিক দল বিজেপির চেয়ারম্যান আন্দালিব রহমান পার্থ। আগামী নির্বাচনেও তিনি নির্বাচন করবেন বলে জানিয়েছেন ভোলা জেলা বিজেপির সভাপতি আমিরুল ইসলাম বাছেদ।
ভোলা সদর আসনে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর কর্মকাণ্ড বরাবরই ধীরগতির। অনেকটা নীরবে চলছে তাদের সাংগঠনিক কর্মকাণ্ড। স্থানীয় সরকার নির্বাচনে প্রার্থী দেওয়া নিয়ে বিএনপির সঙ্গে দলটির মাঝেমধ্যে বিরোধ দেখা দিলেও পরবর্তী সময়ে আবার সেই বিরোধ মিটিয়ে ফেলা হয় জোটের স্বার্থেই। জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সব সময় জামায়াতে ইসলামীর নেতা-কর্মীরা বিএনপি এবং জোটের পক্ষেই শক্তভাবে কাজ করেন।
আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনেও জোটের পক্ষেই তাঁরা কাজ করবেন বলে জানা গেছে। তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে নির্বাচন করাই হচ্ছে দলটির প্রধান দাবি। দলের একটি সূত্র জানায়, নির্বাচন নিয়ে এই মুহূর্তে তারা কিছু ভাবছে না।
সংশোধনী
‘ভোটের মাঠে’ গতকাল মাগুরা ১ আসন নিয়ে প্রতিবেদন ছাপা হয়। এর একটি অংশে ভুল করে মনোয়ার হোসেন খানকে নৌকার প্রার্থী বলা হয়। প্রকৃতপক্ষে ২০১৮ সালের সংসদ নির্বাচনে নৌকার প্রার্থী ছিলেন সাইফুজ্জামান শিখর। অনিচ্ছাকৃত এ ভুলের জন্য দুঃখিত। বা. স.
স্বাধীনতার পর থেকে ভোলা জেলা আওয়ামী লীগের অভিভাবক হিসেবে পরিচিত তোফায়েল আহমেদ। এ সময়ে দলটির সব কটি জয় পেতে, দলকে সুসংগঠিতসহ তৃণমূল পর্যন্ত শক্তিশালী করেছেন তিনি। তোফায়েল আহমেদ ভোলা সদর আসন থেকে পাঁচবার এবং ভোলা-২ (বোরহানউদ্দিন-দৌলতখান) আসন থেকে দুবার সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছেন। আগামী নির্বাচনেও তিনি ভোলা সদর আসনে একক প্রার্থী হবেন বলে জানিয়েছেন আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা।
বিএনপির স্থানীয় নেতা-কর্মীরা তাকিয়ে আছেন কেন্দ্রের দিকে। তাঁরা বলছেন, কেন্দ্রীয় সিদ্ধান্ত হচ্ছে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে ছাড়া আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ না নেওয়া। শেষ পর্যন্ত দল নির্বাচনে অংশ নিলে জেলা বিএনপির আহ্বায়ক গোলাম নবী আলমগীর মনোনীত প্রার্থী হতে পারেন।
এ ছাড়া বাংলাদেশ জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান ব্যারিস্টার আন্দালিব রহমান পার্থ সদর আসনে নির্বাচন করবেন বলে দলটির নেতা-কর্মীরা জানিয়েছেন।
ভোলা সদর উপজেলার ১৩টি ইউনিয়ন নিয়ে গঠিত ভোলা-১ (সদর) আসনের বর্তমান সংসদ সদস্য আওয়ামী লীগের বর্ষীয়ান নেতা তোফায়েল আহমেদ। এ আসনে মোট ভোটার ৩ লাখ ৮৪ হাজার ৮১১ জন।
জানা গেছে, আসনটি বিভিন্ন সময়ে আওয়ামী লীগ, বিএনপি ও জাতীয় পার্টির দখলে ছিল। স্বাধীনতার পর থেকে দীর্ঘদিন ধরে আসনটি দখলে রেখেছিল আওয়ামী লীগ। ১৯৭০ সালে প্রথম এমএলএ নির্বাচিত হন তোফায়েল আহমেদ। তবে ১৯৭৯ সালে আসনটি চলে যায় বিএনপির দখলে। ১৯৮৬ ও ১৯৮৮ সালে জাতীয় পার্টি এবং ১৯৯১ ও ১৯৯৬ সালে (দ্বিতীয় দফা) আওয়ামী লীগের দখলে ছিল সেটি। ২০০১ ও ২০০৮ সালে চারদলীয় জোটের অন্যতম শরিক দল বাংলাদেশ জাতীয় পার্টির (বিজেপি) চেয়ারম্যান আন্দালিব রহমান পার্থ সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। ২০১৪ ও ২০১৮ সালের নির্বাচনে আওয়ামী লীগের দখলে ছিল আসনটি। আওয়ামী লীগের সব জয় এসেছে তোফায়েল আহমেদের হাত ধরে।
আওয়ামী লীগের মনোনয়নপ্রত্যাশী হিসেবে দলের জেলা শাখার সভাপতি ফজলুল কাদের মজনু মোল্লা, ঢাকা মহানগর (উত্তর) আওয়ামী লীগের সহসভাপতি মাহাবুবুর রহমান হিরণ ও কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের সাবেক নেতা হেমায়েত উদ্দিন হিমুর নাম শোনা যাচ্ছে।
আওয়ামী লীগের অধিকাংশ নেতা-কর্মীরা বলছেন, তোফায়েল আহমেদ বাণিজ্যমন্ত্রীর দায়িত্বে থাকার পর এলাকায় উন্নয়নকাজ করেছেন। তিনি তাঁর নিজ নির্বাচনী এলাকায় এসে দলীয় ও জাতীয় অনুষ্ঠানে যোগ দেন এবং বিভিন্ন উন্নয়ন কর্মকাণ্ড পরিদর্শন করেন। এ ছাড়া দলের তৃণমূল নেতা-কর্মীদের সঙ্গে মতবিনিময় করেন। এ কারণে দলের এ বর্ষীয়ান নেতা আগামী নির্বাচনেও ভোলা-১ আসন থেকে আওয়ামী লীগের মনোনয়নপ্রত্যাশী।
ভোলা জেলা বিএনপির আহ্বায়ক কমিটির সদস্যসচিব রাইসুল আলম জানান, আপাতত তত্ত্বাবধায়ক সরকার ছাড়া আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ না নেওয়ার সিদ্ধান্ত দলের। আর যদি আগামী নির্বাচনে বিএনপি অংশ নেয়, তাহলে দলের প্রার্থী হতে পারেন জেলা বিএনপির আহ্বায়ক গোলাম নবী আলমগীর। আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনের জন্য প্রস্তুতি রয়েছে বলেও জানান তিনি।
তবে জেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক শফিউর রহমান কিরণ বলছেন ভিন্ন কথা। তিনি বলেন, ‘আগের নির্বাচনগুলো এক রকম হয়েছে। জোটভুক্ত হয়ে নির্বাচন হয়েছে। আগামী নির্বাচনে একক নির্বাচন হবে নাকি জোটভুক্ত নির্বাচন হবে। জোটভুক্ত হলে কত জোট হবে, তা এখনো কিছু বলা যাচ্ছে না। তাই দলের কেন্দ্রীয় সিদ্ধান্তের বাইরে আমাদের যাওয়ার কোনো সুযোগ নেই। দলের মনোনয়নের বিষয়েও চূড়ান্ত কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি। দল যাঁকে মনোনয়ন দেবে, আমরা তাঁর পক্ষেই নির্বাচন করব।’
এদিকে সদর আসনে ২০০৮ সালে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছিলেন বিএনপির নেতৃত্বাধীন ২০ দলীয় জোটের অন্যতম শরিক দল বিজেপির চেয়ারম্যান আন্দালিব রহমান পার্থ। আগামী নির্বাচনেও তিনি নির্বাচন করবেন বলে জানিয়েছেন ভোলা জেলা বিজেপির সভাপতি আমিরুল ইসলাম বাছেদ।
ভোলা সদর আসনে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর কর্মকাণ্ড বরাবরই ধীরগতির। অনেকটা নীরবে চলছে তাদের সাংগঠনিক কর্মকাণ্ড। স্থানীয় সরকার নির্বাচনে প্রার্থী দেওয়া নিয়ে বিএনপির সঙ্গে দলটির মাঝেমধ্যে বিরোধ দেখা দিলেও পরবর্তী সময়ে আবার সেই বিরোধ মিটিয়ে ফেলা হয় জোটের স্বার্থেই। জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সব সময় জামায়াতে ইসলামীর নেতা-কর্মীরা বিএনপি এবং জোটের পক্ষেই শক্তভাবে কাজ করেন।
আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনেও জোটের পক্ষেই তাঁরা কাজ করবেন বলে জানা গেছে। তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে নির্বাচন করাই হচ্ছে দলটির প্রধান দাবি। দলের একটি সূত্র জানায়, নির্বাচন নিয়ে এই মুহূর্তে তারা কিছু ভাবছে না।
সংশোধনী
‘ভোটের মাঠে’ গতকাল মাগুরা ১ আসন নিয়ে প্রতিবেদন ছাপা হয়। এর একটি অংশে ভুল করে মনোয়ার হোসেন খানকে নৌকার প্রার্থী বলা হয়। প্রকৃতপক্ষে ২০১৮ সালের সংসদ নির্বাচনে নৌকার প্রার্থী ছিলেন সাইফুজ্জামান শিখর। অনিচ্ছাকৃত এ ভুলের জন্য দুঃখিত। বা. স.
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪