এস এস শোহান, বাগেরহাট
শাঁখারীকাঠি গণহত্যা দিবস আজ। মুক্তিযুদ্ধের সময় ১৯৭১ সালের এই দিনে বাগেরহাটের কচুয়া উপজেলার শাঁখারীকাঠি বাজারে হানা দেয় রাজাকার বাহিনী। তখন অন্তত ৪৫ জনের মতো মানুষকে নির্বিচারে গুলি করে হত্যা করে তারা। তবে মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক অনেক গবেষকের মতে এই সংখ্যা ছিল ১২৫ জনের বেশি।
পরের দিন সকালে পার্শ্ববর্তী বিষখালী নদীর তীরে মরদেহগুলো পুঁতে রাখা হয়। স্থানীয়রা এতই ভীত ছিল যে, স্বজনদের মরদেহগুলো সৎকারেরও সাহস পাননি তাঁরা। স্বাধীনতার পর দেশ স্বাভাবিক হলেও মুক্তিযদ্ধের স্মৃতিবিজড়িত জায়গাটি সংরক্ষণের কোনো উদ্যোগ নেওয়া হয়নি। স্বাধীনতার অর্ধশত বছরে অরক্ষিত-অবহেলিত রয়েছে এই বধ্যভূমি।
অরক্ষিত থাকায় স্বাধীনতার ২৮ বছর পরে নির্মিত শহীদ স্মৃতিস্তম্ভটিও বিবর্ণ হয়ে গেছে। এভাবে আর কিছুদিন থাকলে হয়তো স্মৃতিস্তম্ভটিও ধ্বংস হয়ে যাবে। জায়গাটি সঠিকভাবে সংরক্ষণ করে শহীদদের স্মৃতি অম্লান করে রাখার দাবি জানিয়েছেন স্থানীয়রা। সরকারি স্বীকৃতি দেওয়ার মাধ্যমে মুক্তিযোদ্ধাদের মতো শহীদ পরিবারগুলোকে সম্মানিত করার দাবি নিহতের স্বজনদের। তবে উপজেলা প্রশাসন বলছে, এখানে ২০ শতাংশ জমির ওপর মানসম্মত স্মৃতিস্তম্ভ নির্মাণের পরিকল্পনা রয়েছে।
স্থানীয় ও প্রত্যক্ষদর্শীদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, স্বাধীনতার পরে ১৯৯৮ সালে তৎকালীন আওয়ামী লীগ সরকারের উদ্যোগে শাঁখারীকাঠিতে ৩১ জন শহীদের নামসংবলিত একটি স্মৃতিস্তম্ভ তৈরি করা হয়। কিন্তু রক্ষণাবেক্ষণের অভাবে স্মৃতিস্তম্ভটির নামগুলো অস্পষ্ট হয়ে গেছে। নিচ থেকে পলেস্তারা খসে পড়ার উপক্রম গেছে। স্মৃতিস্তম্ভের জায়গাটি ব্যবহার হচ্ছে স্থানীয়দের বিভিন্ন কাজে।
গণহত্যায় নিহত মনিলাল দাসের ছেলে বৃদ্ধ আনন্দ লাল দাস বলেন, রাজাকারেরা তাঁর বাবাসহ এলাকার ৪৫ জন মানুষকে একসঙ্গে গুলি করে মারেন। তাঁকেও পিটিয়েছিল। পরের দিন বিষখালী নদীর তীরে নিয়ে মরদেহগুলো পুঁতে ফেলে তারা। ভয়ে স্থানীয় কেউ সৎকারও করতে আসেননি।
আনন্দ লাল দাস আরও বলেন, ১৫ বছর বয়সে বাবাকে হারানোর পর অনেক কষ্টে বড় হয়েছেন। কখনো সরকারি কোনো সহযোগিতা পাননি। এখন মরার সময় হয়ে গেছে। মরার আগে শাঁখারীকাঠি বধ্যভূমিকে স্থায়ীভাবে রক্ষণাবেক্ষণ এবং সরকারিভাবে শহীদ পরিবারের স্বীকৃতি দেওয়ার দাবি জানান তিনি।
শহীদ মহাদেব চন্দ্র দাসের মেয়ে খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের কর্মকর্তা অলোকা দাস বলেন, ‘ঘটনার দিন ছিল আমাদের এখানকার বাজার। আমার বাবা ছিলেন বাজারের ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী। বিকেলে আমি বাবার কাছে এসেছিলাম খাবার খেতে। বয়সে অনেক ছোট থাকলেও যত দূর মনে পড়ে বন্ধুকধারী অনেক লোকজন এসে বাজারে থাকা সবাইকে বেঁধে ফেলে। আমার বাবাকেও বেঁধে ফেলে তারা। পরে গুলি করে সবাইকে হত্যা করে। বয়সে ছোট থাকায় হয়তো বেঁচে গেছি।’
অলোকা দাস আরও বলেন, সারা জীবনের জন্য তাঁরা বাবার স্নেহ থেকে বঞ্চিত হয়েছেন। এখন তাঁদের বয়সও প্রায় শেষ পর্যায়ে। বেঁচে থাকতে শহীদ পরিবার হিসেবে স্বীকৃতি নিয়ে মর্যাদার সঙ্গে পৃথিবী থেকে বিদায় নিতে চান। সরকার মুক্তিযুদ্ধের সময় নিহতদের পরিবারকে ‘শহীদ পরিবার’ হিসেবে স্বীকৃতি দিয়ে সম্মানিত করবে বলে আশা করেন তিনি।
অন্যান্য নিহতের স্বজনদেরও একই দাবি, সরকারি স্বীকৃতি দেওয়ার মাধ্যমে শহীদের মর্যাদা দিয়ে মুক্তিযোদ্ধাদের মতো সরকারি সুযোগ-সুবিধা দেওয়া হোক।
স্থানীয় বৃদ্ধ দেলোয়ার শিকদার বলেন, স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় এখানে লাইন দিয়ে অনেক লোক মারা হলো। শেষমেশ নব্বইয়ের দশকে স্মৃতিস্তম্ভ তৈরি করা হলেও জায়গাটি এখনো অরক্ষিত। জায়গাটি সংরক্ষণ করে শহীদদের স্মৃতি অম্লান করে রাখার জন্য সরকারের কাছে দাবি জানান তিনি।
স্থানীয় আরও কয়েকজন বলেন, স্বাধীনতার পর থেকে এই জায়গাটিতে গণহত্যা হয়েছে, এমন কোনো চিহ্নও ছিল না। ১৯৯৮ সালের দিকে এখানে একটি স্মৃতিস্তম্ভ করা হয়। কিন্তু সেটিও এখন ধ্বংসের পথে। তাই যত দ্রুত সম্ভব জায়গাটি সংরক্ষণ করার দাবি তাঁদের।
গণহত্যায় নিহত নকুল দাসের ভাগনে মুক্তিযোদ্ধা নিমাই দাস বলেন, ‘সরকার আমাদের মুক্তিযোদ্ধাদের সম্মানিত করেছে। আমরা এ জন্য কৃতজ্ঞ। কিন্তু মুক্তিযুদ্ধের সময় দেশে অনেক মানুষ শহীদ হয়েছেন। অনেক পরিবারের একমাত্র কর্মক্ষম ব্যক্তিকেও মেরে ফেলা হয়েছে। স্বাধীনতা-পরবর্তী সময়ে শহীদ পরিবারগুলো অনেক কষ্টে দিনাতিপাত করেছে। আমি একজন মুক্তিযোদ্ধা হয়ে সরকারের কাছে দাবি জানাই, সরকার যেন শহীদ পরিবারগুলোকে স্বীকৃতি দেওয়ার মাধ্যমে সম্মানিত করে।’
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা জিনাত মহল বলেন, শাঁখারীকাঠির যেখানে বধ্যভূমি, সেখানে শহীদদের স্মরণে ২০ শতাংশ জমির ওপর একটি মনুমেন্ট করার প্রক্রিয়া চলছে। ইতিমধ্যে তাঁরা জমির স্কেচ ও আনুষঙ্গিক কাগজপত্র প্রস্তুত করে মুক্তিযোদ্ধাবিষয়ক মন্ত্রণালয়ে পাঠিয়েছেন। অনুমোদন পেলে পরবর্তী কাজ শুরু হবে।
শাঁখারীকাঠি গণহত্যা দিবস আজ। মুক্তিযুদ্ধের সময় ১৯৭১ সালের এই দিনে বাগেরহাটের কচুয়া উপজেলার শাঁখারীকাঠি বাজারে হানা দেয় রাজাকার বাহিনী। তখন অন্তত ৪৫ জনের মতো মানুষকে নির্বিচারে গুলি করে হত্যা করে তারা। তবে মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক অনেক গবেষকের মতে এই সংখ্যা ছিল ১২৫ জনের বেশি।
পরের দিন সকালে পার্শ্ববর্তী বিষখালী নদীর তীরে মরদেহগুলো পুঁতে রাখা হয়। স্থানীয়রা এতই ভীত ছিল যে, স্বজনদের মরদেহগুলো সৎকারেরও সাহস পাননি তাঁরা। স্বাধীনতার পর দেশ স্বাভাবিক হলেও মুক্তিযদ্ধের স্মৃতিবিজড়িত জায়গাটি সংরক্ষণের কোনো উদ্যোগ নেওয়া হয়নি। স্বাধীনতার অর্ধশত বছরে অরক্ষিত-অবহেলিত রয়েছে এই বধ্যভূমি।
অরক্ষিত থাকায় স্বাধীনতার ২৮ বছর পরে নির্মিত শহীদ স্মৃতিস্তম্ভটিও বিবর্ণ হয়ে গেছে। এভাবে আর কিছুদিন থাকলে হয়তো স্মৃতিস্তম্ভটিও ধ্বংস হয়ে যাবে। জায়গাটি সঠিকভাবে সংরক্ষণ করে শহীদদের স্মৃতি অম্লান করে রাখার দাবি জানিয়েছেন স্থানীয়রা। সরকারি স্বীকৃতি দেওয়ার মাধ্যমে মুক্তিযোদ্ধাদের মতো শহীদ পরিবারগুলোকে সম্মানিত করার দাবি নিহতের স্বজনদের। তবে উপজেলা প্রশাসন বলছে, এখানে ২০ শতাংশ জমির ওপর মানসম্মত স্মৃতিস্তম্ভ নির্মাণের পরিকল্পনা রয়েছে।
স্থানীয় ও প্রত্যক্ষদর্শীদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, স্বাধীনতার পরে ১৯৯৮ সালে তৎকালীন আওয়ামী লীগ সরকারের উদ্যোগে শাঁখারীকাঠিতে ৩১ জন শহীদের নামসংবলিত একটি স্মৃতিস্তম্ভ তৈরি করা হয়। কিন্তু রক্ষণাবেক্ষণের অভাবে স্মৃতিস্তম্ভটির নামগুলো অস্পষ্ট হয়ে গেছে। নিচ থেকে পলেস্তারা খসে পড়ার উপক্রম গেছে। স্মৃতিস্তম্ভের জায়গাটি ব্যবহার হচ্ছে স্থানীয়দের বিভিন্ন কাজে।
গণহত্যায় নিহত মনিলাল দাসের ছেলে বৃদ্ধ আনন্দ লাল দাস বলেন, রাজাকারেরা তাঁর বাবাসহ এলাকার ৪৫ জন মানুষকে একসঙ্গে গুলি করে মারেন। তাঁকেও পিটিয়েছিল। পরের দিন বিষখালী নদীর তীরে নিয়ে মরদেহগুলো পুঁতে ফেলে তারা। ভয়ে স্থানীয় কেউ সৎকারও করতে আসেননি।
আনন্দ লাল দাস আরও বলেন, ১৫ বছর বয়সে বাবাকে হারানোর পর অনেক কষ্টে বড় হয়েছেন। কখনো সরকারি কোনো সহযোগিতা পাননি। এখন মরার সময় হয়ে গেছে। মরার আগে শাঁখারীকাঠি বধ্যভূমিকে স্থায়ীভাবে রক্ষণাবেক্ষণ এবং সরকারিভাবে শহীদ পরিবারের স্বীকৃতি দেওয়ার দাবি জানান তিনি।
শহীদ মহাদেব চন্দ্র দাসের মেয়ে খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের কর্মকর্তা অলোকা দাস বলেন, ‘ঘটনার দিন ছিল আমাদের এখানকার বাজার। আমার বাবা ছিলেন বাজারের ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী। বিকেলে আমি বাবার কাছে এসেছিলাম খাবার খেতে। বয়সে অনেক ছোট থাকলেও যত দূর মনে পড়ে বন্ধুকধারী অনেক লোকজন এসে বাজারে থাকা সবাইকে বেঁধে ফেলে। আমার বাবাকেও বেঁধে ফেলে তারা। পরে গুলি করে সবাইকে হত্যা করে। বয়সে ছোট থাকায় হয়তো বেঁচে গেছি।’
অলোকা দাস আরও বলেন, সারা জীবনের জন্য তাঁরা বাবার স্নেহ থেকে বঞ্চিত হয়েছেন। এখন তাঁদের বয়সও প্রায় শেষ পর্যায়ে। বেঁচে থাকতে শহীদ পরিবার হিসেবে স্বীকৃতি নিয়ে মর্যাদার সঙ্গে পৃথিবী থেকে বিদায় নিতে চান। সরকার মুক্তিযুদ্ধের সময় নিহতদের পরিবারকে ‘শহীদ পরিবার’ হিসেবে স্বীকৃতি দিয়ে সম্মানিত করবে বলে আশা করেন তিনি।
অন্যান্য নিহতের স্বজনদেরও একই দাবি, সরকারি স্বীকৃতি দেওয়ার মাধ্যমে শহীদের মর্যাদা দিয়ে মুক্তিযোদ্ধাদের মতো সরকারি সুযোগ-সুবিধা দেওয়া হোক।
স্থানীয় বৃদ্ধ দেলোয়ার শিকদার বলেন, স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় এখানে লাইন দিয়ে অনেক লোক মারা হলো। শেষমেশ নব্বইয়ের দশকে স্মৃতিস্তম্ভ তৈরি করা হলেও জায়গাটি এখনো অরক্ষিত। জায়গাটি সংরক্ষণ করে শহীদদের স্মৃতি অম্লান করে রাখার জন্য সরকারের কাছে দাবি জানান তিনি।
স্থানীয় আরও কয়েকজন বলেন, স্বাধীনতার পর থেকে এই জায়গাটিতে গণহত্যা হয়েছে, এমন কোনো চিহ্নও ছিল না। ১৯৯৮ সালের দিকে এখানে একটি স্মৃতিস্তম্ভ করা হয়। কিন্তু সেটিও এখন ধ্বংসের পথে। তাই যত দ্রুত সম্ভব জায়গাটি সংরক্ষণ করার দাবি তাঁদের।
গণহত্যায় নিহত নকুল দাসের ভাগনে মুক্তিযোদ্ধা নিমাই দাস বলেন, ‘সরকার আমাদের মুক্তিযোদ্ধাদের সম্মানিত করেছে। আমরা এ জন্য কৃতজ্ঞ। কিন্তু মুক্তিযুদ্ধের সময় দেশে অনেক মানুষ শহীদ হয়েছেন। অনেক পরিবারের একমাত্র কর্মক্ষম ব্যক্তিকেও মেরে ফেলা হয়েছে। স্বাধীনতা-পরবর্তী সময়ে শহীদ পরিবারগুলো অনেক কষ্টে দিনাতিপাত করেছে। আমি একজন মুক্তিযোদ্ধা হয়ে সরকারের কাছে দাবি জানাই, সরকার যেন শহীদ পরিবারগুলোকে স্বীকৃতি দেওয়ার মাধ্যমে সম্মানিত করে।’
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা জিনাত মহল বলেন, শাঁখারীকাঠির যেখানে বধ্যভূমি, সেখানে শহীদদের স্মরণে ২০ শতাংশ জমির ওপর একটি মনুমেন্ট করার প্রক্রিয়া চলছে। ইতিমধ্যে তাঁরা জমির স্কেচ ও আনুষঙ্গিক কাগজপত্র প্রস্তুত করে মুক্তিযোদ্ধাবিষয়ক মন্ত্রণালয়ে পাঠিয়েছেন। অনুমোদন পেলে পরবর্তী কাজ শুরু হবে।
‘দুই দিন আগেই বাড়ি থেকে পাথরঘাটায় চলে এসেছি। এখন পুরোনো জাল সেলাই করছি। এক সপ্তাহের বাজারও করে এনেছি। আজ বিকেলে সাগর মোহনায় যাব, গভীর রাত থেকে জাল ফেলব।’ কথাগুলো বলছিলেন বরগুনা সদরের বাইনচটকী এলাকার জেলে হোসেন আলী। গতকাল বুধবার সকালে বরগুনার পাথরঘাটা মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রে কথা হয় তাঁর...
১২ জুন ২০২৫ভারতের স্থলবন্দর নিষেধাজ্ঞার পর সীমান্তে আটকে থাকা তৈরি পোশাক, খাদ্যসহ বিভিন্ন পণ্যের ট্রাকগুলো ফেরত আনছেন রপ্তানিকারকেরা। তবে যেসব ট্রাক বন্দরে ঢুকে গিয়েছিল, সেগুলো ভারতে প্রবেশ করানোর চেষ্টা চলছে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত এসব ট্রাক ঢুকতে পারবে কি না, তা নিয়ে সংশয় আছে।
১৯ মে ২০২৫আধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
০৮ মে ২০২৫পাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
০৮ মে ২০২৫