নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
কোনো ধরনের ভোগান্তি আর বিড়ম্বনা ছাড়াই শেষ হলো দ্বিতীয় দফা গণটিকা ক্যাম্পেইনের দ্বিতীয় ডোজের প্রথম দিন। এদিন রাজধানীসহ সারা দেশের কেন্দ্রগুলোতে স্বতঃস্ফূর্তভাবে ও উৎসবমুখর পরিবেশে টিকা নিতে দেখা গেছে সাধারণ মানুষকে। বেশির ভাগ কেন্দ্রেই নির্ধারিত সময়ের আগে শেষ হয়ে যায় টিকাদান। বিশেষ করে রাজধানীর কেন্দ্রগুলোতে এমন চিত্র পাওয়া গেছে।
গতকাল বৃহস্পতিবার ৮০ লাখের বেশি মানুষকে দ্বিতীয় ডোজের টিকা লক্ষ্য নির্ধারণ করা হয়। তবে দিতে পেরেছে লক্ষ্যমাত্রার দুই-তৃতীয়াংশের কিছু বেশি। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের দেওয়া তথ্যমতে, গতকাল দিন সারা দেশে অন্তত ৫৪ লাখ ৪৪ হাজার ১৬৬ জন মানুষ দ্বিতীয় ডোজের টিকা পেয়েছেন। আর যাঁরা গতকাল বাদ পড়েছেন তাঁরা আগামী সপ্তাহের যে কোন দিন (শনিবার-বৃহস্পতিবার) নিতে পারবেন।
গতকাল সকাল ৯টা থেকে টিকাদান শুরুর কথা থাকলেও অধিকাংশ কেন্দ্রে সাড়ে ৮টায় শুরু হয় টিকা দেওয়া। সারা দেশের মতো রাজধানীর দুই সিটি করপোরেশন এলাকায় ১৩২টি কেন্দ্রে টিকা দেওয়া হয়। ভোর থেকে বেশির ভাগ কেন্দ্রের বাইরে লাইন ধরে অপেক্ষা করেন লাখো টিকাপ্রত্যাশী।
ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের মেরাদিয়া নগর স্বাস্থ্যকেন্দ্রে সকাল ৮টার দিকে গিয়ে দেখা যায়, টিকাপ্রত্যাশীদের দীর্ঘ লাইন। আনসার ও সিটি করপোরেশনের স্বেচ্ছাসেবকেরা প্রত্যেকের কার্ড দেখে গেটের ভেতরে ঢোকাচ্ছেন। এই কেন্দ্রেই টিকা নেন ৩৮ বছর বয়সী সালমা বেগম। টিকা নিতে কোনো ভোগান্তিতে পড়তে হয়েছে কি না জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘প্রথম ডোজ পেতে কয়েক ঘণ্টা দাঁড়িয়ে থাকতে হলেও এবার আসার কিছুক্ষণ পরই টিকা পেয়েছি। এখান থেকেই প্রথম ডোজের টিকা নিয়েছিলাম। এবার কোনো সমস্যা হয়নি।’
একই চিত্র দেখা যায় খিলগাঁও তিলপাপাড়া নগর মাতৃসদন কেন্দ্রে। দৈনিক টিকার পাশাপাশি বিশেষ ক্যাম্পেইনের টিকাও দেওয়া হচ্ছে এই কেন্দ্রে। এদিন ৬০০ জনকে দেওয়া হয় টিকা। তবে মডার্নার টিকা যাঁরা নিয়েছেন, তাঁদের ফেরত যেতে হয়েছে। মডার্নার টিকা না থাকায় এ দিন তাঁদের দ্বিতীয় ডোজের টিকা দেওয়া হয়নি।
চট্টগ্রামে সকাল ৯টা থেকে পূর্বনির্ধারিত বুথ ও কেন্দ্রগুলোতে গণটিকার এই দ্বিতীয় ডোজের ক্যাম্পেইন শুরু হয়। চলে বেলা ৩টা পর্যন্ত। চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের (চসিক) প্রধান স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডা. সেলিম আকতার চৌধুরী বলেন, নগরের প্রত্যেক ওয়ার্ডে তিনটি বুথে দেড় হাজার জনকে এ টিকা দেওয়া হয়।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার জন্মদিন গত ২৮ সেপ্টেম্বর ৬৭ লাখ ৫৮ হাজার ৯৯২ জন এবং পরদিন ২৯ সেপ্টেম্বর ১৩ লাখ ৩৪ হাজার ২৪৪ জনকে দেওয়া হয় টিকা। তবে এবার এক দিনেই ৮০ লাখ ৯৩ হাজার হাজার ২৩৬ জনকে টিকা দেওয়ার লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়। স্বাস্থ্য অধিদপ্তর সূত্রে জানা গেছে, রাজধানীর বিভিন্ন কেন্দ্রে শতভাগ টিকা দেওয়া না গেলেও ঢাকার বাইরের জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে প্রায় এক শ ভাগ টিকা নিয়েছেন মানুষ।
দেশের ৮০ শতাংশ মানুষকে টিকা দেওয়ার লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছে সরকার। এ জন্য নিবন্ধনের পাশাপাশি বিশেষ ক্যাম্পেইনের মাধ্যমে মাসে প্রথমে এক কোটি, পরে তিন কোটি টিকা দেওয়ার পরিকল্পনা করা হয়। বাড়ানোয় হয় দৈনিক টিকাদানের পরিধিও। বর্তমানে দৈনিক পাঁচ লাখের বেশি টিকা দেওয়া হচ্ছে।
কোনো ধরনের ভোগান্তি আর বিড়ম্বনা ছাড়াই শেষ হলো দ্বিতীয় দফা গণটিকা ক্যাম্পেইনের দ্বিতীয় ডোজের প্রথম দিন। এদিন রাজধানীসহ সারা দেশের কেন্দ্রগুলোতে স্বতঃস্ফূর্তভাবে ও উৎসবমুখর পরিবেশে টিকা নিতে দেখা গেছে সাধারণ মানুষকে। বেশির ভাগ কেন্দ্রেই নির্ধারিত সময়ের আগে শেষ হয়ে যায় টিকাদান। বিশেষ করে রাজধানীর কেন্দ্রগুলোতে এমন চিত্র পাওয়া গেছে।
গতকাল বৃহস্পতিবার ৮০ লাখের বেশি মানুষকে দ্বিতীয় ডোজের টিকা লক্ষ্য নির্ধারণ করা হয়। তবে দিতে পেরেছে লক্ষ্যমাত্রার দুই-তৃতীয়াংশের কিছু বেশি। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের দেওয়া তথ্যমতে, গতকাল দিন সারা দেশে অন্তত ৫৪ লাখ ৪৪ হাজার ১৬৬ জন মানুষ দ্বিতীয় ডোজের টিকা পেয়েছেন। আর যাঁরা গতকাল বাদ পড়েছেন তাঁরা আগামী সপ্তাহের যে কোন দিন (শনিবার-বৃহস্পতিবার) নিতে পারবেন।
গতকাল সকাল ৯টা থেকে টিকাদান শুরুর কথা থাকলেও অধিকাংশ কেন্দ্রে সাড়ে ৮টায় শুরু হয় টিকা দেওয়া। সারা দেশের মতো রাজধানীর দুই সিটি করপোরেশন এলাকায় ১৩২টি কেন্দ্রে টিকা দেওয়া হয়। ভোর থেকে বেশির ভাগ কেন্দ্রের বাইরে লাইন ধরে অপেক্ষা করেন লাখো টিকাপ্রত্যাশী।
ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের মেরাদিয়া নগর স্বাস্থ্যকেন্দ্রে সকাল ৮টার দিকে গিয়ে দেখা যায়, টিকাপ্রত্যাশীদের দীর্ঘ লাইন। আনসার ও সিটি করপোরেশনের স্বেচ্ছাসেবকেরা প্রত্যেকের কার্ড দেখে গেটের ভেতরে ঢোকাচ্ছেন। এই কেন্দ্রেই টিকা নেন ৩৮ বছর বয়সী সালমা বেগম। টিকা নিতে কোনো ভোগান্তিতে পড়তে হয়েছে কি না জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘প্রথম ডোজ পেতে কয়েক ঘণ্টা দাঁড়িয়ে থাকতে হলেও এবার আসার কিছুক্ষণ পরই টিকা পেয়েছি। এখান থেকেই প্রথম ডোজের টিকা নিয়েছিলাম। এবার কোনো সমস্যা হয়নি।’
একই চিত্র দেখা যায় খিলগাঁও তিলপাপাড়া নগর মাতৃসদন কেন্দ্রে। দৈনিক টিকার পাশাপাশি বিশেষ ক্যাম্পেইনের টিকাও দেওয়া হচ্ছে এই কেন্দ্রে। এদিন ৬০০ জনকে দেওয়া হয় টিকা। তবে মডার্নার টিকা যাঁরা নিয়েছেন, তাঁদের ফেরত যেতে হয়েছে। মডার্নার টিকা না থাকায় এ দিন তাঁদের দ্বিতীয় ডোজের টিকা দেওয়া হয়নি।
চট্টগ্রামে সকাল ৯টা থেকে পূর্বনির্ধারিত বুথ ও কেন্দ্রগুলোতে গণটিকার এই দ্বিতীয় ডোজের ক্যাম্পেইন শুরু হয়। চলে বেলা ৩টা পর্যন্ত। চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের (চসিক) প্রধান স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডা. সেলিম আকতার চৌধুরী বলেন, নগরের প্রত্যেক ওয়ার্ডে তিনটি বুথে দেড় হাজার জনকে এ টিকা দেওয়া হয়।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার জন্মদিন গত ২৮ সেপ্টেম্বর ৬৭ লাখ ৫৮ হাজার ৯৯২ জন এবং পরদিন ২৯ সেপ্টেম্বর ১৩ লাখ ৩৪ হাজার ২৪৪ জনকে দেওয়া হয় টিকা। তবে এবার এক দিনেই ৮০ লাখ ৯৩ হাজার হাজার ২৩৬ জনকে টিকা দেওয়ার লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়। স্বাস্থ্য অধিদপ্তর সূত্রে জানা গেছে, রাজধানীর বিভিন্ন কেন্দ্রে শতভাগ টিকা দেওয়া না গেলেও ঢাকার বাইরের জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে প্রায় এক শ ভাগ টিকা নিয়েছেন মানুষ।
দেশের ৮০ শতাংশ মানুষকে টিকা দেওয়ার লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছে সরকার। এ জন্য নিবন্ধনের পাশাপাশি বিশেষ ক্যাম্পেইনের মাধ্যমে মাসে প্রথমে এক কোটি, পরে তিন কোটি টিকা দেওয়ার পরিকল্পনা করা হয়। বাড়ানোয় হয় দৈনিক টিকাদানের পরিধিও। বর্তমানে দৈনিক পাঁচ লাখের বেশি টিকা দেওয়া হচ্ছে।
আধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
৫ দিন আগেপাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
৫ দিন আগেভারতনিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরের পেহেলগামে সন্ত্রাসী হামলা নিয়ে দুই চিরবৈরী প্রতিবেশীর মধ্যে উত্তেজনার পারদ ক্রমেই চড়ছিল। তা তুঙ্গে উঠল এবার পাকিস্তানের ভূখণ্ডে ভারতের ‘অপারেশন সিঁদুর’ নামের ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান হামলা দিয়ে। পাশাপাশি সীমান্তেও দুই দেশের সামরিক বাহিনীর মধ্যে ব্যাপক গোলাগুলি হয়েছে...
৫ দিন আগেঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫