রায়পুর (লক্ষ্মীপুর) প্রতিনিধি
লক্ষ্মীপুরের রায়পুরে আসন্ন ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) নির্বাচনে এক ইউপি সদস্য প্রার্থীর ভয়ে প্রতিদ্বন্দ্বী অপর পাঁচ প্রার্থী তটস্থ বলে তাঁরা অভিযোগ করেছেন। তাঁদের দাবি, প্রকাশ্যে হুমকি দেওয়া হচ্ছে, জীবনের মায়া থাকলে যেন তাঁরা ভোটকেন্দ্রে না যান। এ বিষয়ে রিটার্নিং কর্মকর্তার কাছে একাধিকবার অভিযোগ জানিয়েও কোনো প্রতিকার পাননি বলে অভিযোগ করেছেন ওই প্রার্থীরা।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, উপজেলা চরমোহনা ইউনিয়নের ৬ নম্বর ওয়ার্ডে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী রয়েছেন ছয়জন। তাঁরা হলেন আনোয়ার হোসেন মোল্লা, মাসুদ বাগানী, সাইফুল ইসলাম পারভেজ, মোজাম্মেল হোসেন, বশির উল্যা, বিল্লাল হোসেন মোল্লা ও দেলোয়ার হোসেন বাবুল।
মাসুদ বাগানী বলেন, মনোনয়নপত্র প্রত্যাহারের জন্য শুরু থেকেই তাঁদের ওপর চাপ দিয়ে আসছিলেন ইউনিয়ন যুবলীগের সভাপতি আনোয়ার হোসেন মোল্লা। কিন্তু তাঁরা মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার না করায় প্রতীক বরাদ্দের পর থেকে নানাভাবে চাপ ও প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করা হচ্ছে। প্রকাশ্যে হুমকি দেওয়া হচ্ছে, জীবনের মায়া থাকলে যেন তাঁরা কেউ ভোটকেন্দ্রে না যায়।
মোজাম্মেল হোসেনসহ অন্য প্রার্থীরাও একই অভিযোগ করেন। তাঁরা বলেন, তাঁদেরও নানাভাবে হুমকি দেওয়া হচ্ছে।
আনোয়ার হোসেন আচরণবিধি উপেক্ষা করে মোটরসাইকেল বহর নিয়ে এলাকায় মহড়া দিচ্ছেন। বিনা ভোটে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়ে আনোয়ার হোসেনের পক্ষে প্রচারণায় যুক্ত হয়েছেন মো. সফিক পাঠান। এ নিয়ে একাধিকবার রিটার্নিং কর্মকর্তার দপ্তরে লিখিত অভিযোগ করেও তাঁরা কোনো প্রতিকার পাননি।
তবে এসব অভিযোগ অস্বীকার করে ইউপি সদস্য প্রার্থী আনোয়ার হোসেন মোল্লা দাবি করেন, ‘আমি ইউনিয়ন যুবলীগের সভাপতি হওয়ায় নেতা-কর্মীরা নিজ নিজ অবস্থান থেকেই মাঠে সরব রয়েছেন। মোটরসাইকেলে ঘুরে ঘুরে তাঁরা ভোট চাইছেন। এটিকে প্রতিদ্বন্দ্বীরা মহড়া আখ্যা দিয়ে আমাকে ঘায়েল করার চেষ্টা করছেন। চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী মো. শফিক পাঠান বিনা ভোটে নির্বাচিত হয়ে যাওয়ার পর আমার পক্ষে ভোট চাচ্ছেন। এটাতেও কেউ কেউ দোষ খুঁজছেন। আমার বিরুদ্ধে সংঘবদ্ধভাবে অপপ্রচার চালানো হচ্ছে।’
ওই ওয়ার্ডের বাসিন্দা আবু তাহের, মোহাম্মদ আলী, মো. হোসেন, রবিন, পান্না বেগম, পাখি আক্তার, ও ইয়াছমিন আক্তার বলেন, ‘ভোটের নামে যেভাবে চারদিকে ভয়ভীতি ছড়ানো হচ্ছে, তাতে আমরা আতঙ্কিত।’
রায়পুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবদুল জলিল বলেন, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে প্রতিদিনই আমরা বিভিন্ন এলাকায় যাচ্ছি। রিটার্নিং কর্মকর্তার কার্যালয় থেকে নির্দেশনা পেলে এ বিষয়ে প্রয়োজনীয় আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা ও চরমোহনা ইউপি নির্বাচনের রিটার্নিং কর্মকর্তা মুহাম্মদ হারুন মোল্লা আজকের পত্রিকাকে বলেন, আনোয়ার হোসেন মোল্লার বিরুদ্ধে কয়েকটি লিখিত অভিযোগ পাওয়া গেছে। তাঁকে কারণ দর্শানোর চিঠি দেওয়ার বিষয়টি প্রক্রিয়াধীন।
লক্ষ্মীপুরের রায়পুরে আসন্ন ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) নির্বাচনে এক ইউপি সদস্য প্রার্থীর ভয়ে প্রতিদ্বন্দ্বী অপর পাঁচ প্রার্থী তটস্থ বলে তাঁরা অভিযোগ করেছেন। তাঁদের দাবি, প্রকাশ্যে হুমকি দেওয়া হচ্ছে, জীবনের মায়া থাকলে যেন তাঁরা ভোটকেন্দ্রে না যান। এ বিষয়ে রিটার্নিং কর্মকর্তার কাছে একাধিকবার অভিযোগ জানিয়েও কোনো প্রতিকার পাননি বলে অভিযোগ করেছেন ওই প্রার্থীরা।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, উপজেলা চরমোহনা ইউনিয়নের ৬ নম্বর ওয়ার্ডে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী রয়েছেন ছয়জন। তাঁরা হলেন আনোয়ার হোসেন মোল্লা, মাসুদ বাগানী, সাইফুল ইসলাম পারভেজ, মোজাম্মেল হোসেন, বশির উল্যা, বিল্লাল হোসেন মোল্লা ও দেলোয়ার হোসেন বাবুল।
মাসুদ বাগানী বলেন, মনোনয়নপত্র প্রত্যাহারের জন্য শুরু থেকেই তাঁদের ওপর চাপ দিয়ে আসছিলেন ইউনিয়ন যুবলীগের সভাপতি আনোয়ার হোসেন মোল্লা। কিন্তু তাঁরা মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার না করায় প্রতীক বরাদ্দের পর থেকে নানাভাবে চাপ ও প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করা হচ্ছে। প্রকাশ্যে হুমকি দেওয়া হচ্ছে, জীবনের মায়া থাকলে যেন তাঁরা কেউ ভোটকেন্দ্রে না যায়।
মোজাম্মেল হোসেনসহ অন্য প্রার্থীরাও একই অভিযোগ করেন। তাঁরা বলেন, তাঁদেরও নানাভাবে হুমকি দেওয়া হচ্ছে।
আনোয়ার হোসেন আচরণবিধি উপেক্ষা করে মোটরসাইকেল বহর নিয়ে এলাকায় মহড়া দিচ্ছেন। বিনা ভোটে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়ে আনোয়ার হোসেনের পক্ষে প্রচারণায় যুক্ত হয়েছেন মো. সফিক পাঠান। এ নিয়ে একাধিকবার রিটার্নিং কর্মকর্তার দপ্তরে লিখিত অভিযোগ করেও তাঁরা কোনো প্রতিকার পাননি।
তবে এসব অভিযোগ অস্বীকার করে ইউপি সদস্য প্রার্থী আনোয়ার হোসেন মোল্লা দাবি করেন, ‘আমি ইউনিয়ন যুবলীগের সভাপতি হওয়ায় নেতা-কর্মীরা নিজ নিজ অবস্থান থেকেই মাঠে সরব রয়েছেন। মোটরসাইকেলে ঘুরে ঘুরে তাঁরা ভোট চাইছেন। এটিকে প্রতিদ্বন্দ্বীরা মহড়া আখ্যা দিয়ে আমাকে ঘায়েল করার চেষ্টা করছেন। চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী মো. শফিক পাঠান বিনা ভোটে নির্বাচিত হয়ে যাওয়ার পর আমার পক্ষে ভোট চাচ্ছেন। এটাতেও কেউ কেউ দোষ খুঁজছেন। আমার বিরুদ্ধে সংঘবদ্ধভাবে অপপ্রচার চালানো হচ্ছে।’
ওই ওয়ার্ডের বাসিন্দা আবু তাহের, মোহাম্মদ আলী, মো. হোসেন, রবিন, পান্না বেগম, পাখি আক্তার, ও ইয়াছমিন আক্তার বলেন, ‘ভোটের নামে যেভাবে চারদিকে ভয়ভীতি ছড়ানো হচ্ছে, তাতে আমরা আতঙ্কিত।’
রায়পুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবদুল জলিল বলেন, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে প্রতিদিনই আমরা বিভিন্ন এলাকায় যাচ্ছি। রিটার্নিং কর্মকর্তার কার্যালয় থেকে নির্দেশনা পেলে এ বিষয়ে প্রয়োজনীয় আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা ও চরমোহনা ইউপি নির্বাচনের রিটার্নিং কর্মকর্তা মুহাম্মদ হারুন মোল্লা আজকের পত্রিকাকে বলেন, আনোয়ার হোসেন মোল্লার বিরুদ্ধে কয়েকটি লিখিত অভিযোগ পাওয়া গেছে। তাঁকে কারণ দর্শানোর চিঠি দেওয়ার বিষয়টি প্রক্রিয়াধীন।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪