আজকের পত্রিকা ডেস্ক
ভবিষ্যতে বিশ্বে মহামারির বিস্তার ঠেকাতে জাতিসংঘের অঙ্গ সংগঠন বিশ্ব স্বাস্থ্য সভার (ডব্লিউএইচএ) সদস্যভুক্ত ১৯৪টি দেশ একটি চুক্তি করতে সম্মত হয়েছে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (ডব্লিউএইচও) সংবিধানের আলোকে ‘দ্য ওয়ার্ল্ড টুগেদার’ নামের বৈশ্বিক মহামারি মোকাবিলার এ চুক্তির খসড়া তৈরির কাজ শিগগির শুরু হবে। ২০২৪ সালের মধ্যে এ চুক্তি চূড়ান্ত হবে বলে আশা করা হচ্ছে।
সুইজারল্যান্ডের জেনেভায় ডব্লিউএইচওর সদর দপ্তরে গত সোমবার থেকে শুরু হওয়া ডব্লিউএইচএর তিন দিনব্যাপী এক জরুরি অনুষ্ঠানের শেষ দিন গত বুধবার এ সিদ্ধান্তের ঘোষণা আসে। ১৯৪৮ সালে প্রতিষ্ঠার পর দ্বিতীয়বারের মতো এ ধরনের জরুরি বৈঠক বসে ডব্লিউএইএ।
ঘোষণাকে উৎসাহব্যঞ্জক মন্তব্য করে ডব্লিউএইও মহাপরিচালক তেদরোস আধানম গেব্রিয়াসুস বলেন, ‘এখনো অনেক পথ বাকি। কারণ প্রাথমিকভাবে ১৯৪টি দেশ সম্মত হলেও এ ধরনের চুক্তি নিয়ে এখনো যথেষ্ট মতবিরোধ আছে।’
সম্ভাব্য এ চুক্তি বাস্তবায়িত হলে, ভাইরাসের তথ্য ও জিনোম সিকোয়েন্সসহ ইত্যাদির বিনিময় বাড়বে, ফলে গবেষণা শক্তিশালী হবে, ত্বরান্বিত হবে উদ্ভাবন। তা ছাড়া এ ধরনের চুক্তির মাধ্যমে মহামারির টিকা ও ওষুধের সমবণ্টন নিশ্চিত করা যাবে বলে আশা করা হচ্ছে।
এ ধরনের একটি সম্মতিতে পৌঁছাতে অনেক কাঠখড় পোড়াতে হয়েছে জানিয়ে ডব্লিউএইচএর অস্ট্রেলিয়ার প্রতিনিধি স্যালি ম্যানসফিল্ড বলেন, ‘সবকিছু খোলামেলা আলোচনা করতে হবে। তথ্য বিনিময়ের কোনো বিকল্প নেই, প্রয়োজনে আপস করতে হবে।’
তিন দিনের আলোচনায় ডব্লিওএইচএ সদস্যরা ‘ইন্টারগভর্মেন্টাল নেগোসিয়েশন বডি’ নামের একটি কমিটি প্রতিষ্ঠা করেছে। ১৯৪ দেশের প্রতিনিধি ও বিশেষজ্ঞদের নিয়ে গঠিত এ বডি বা কমিটি চূড়ান্ত চুক্তি করতে নিয়মিত আলাপ-আলোচনা চালাবে। ২০২২ সালের ১ মার্চ তাঁরা প্রথম বৈঠকে বসবেন। দ্বিতীয় বৈঠকে বসবেন একই বছরের ১ আগস্ট। নিজেদের অগ্রগতি নিয়ে জনমত নেওয়ার জন্য ২০২৩ সালে ডব্লিউএইচএর ৭৬তম বৈঠকে একটি বিশেষ প্রতিবেদন পেশ করা হবে। পরের বছর ২০২৪ সালের মে মাসে সংস্থাটির ৭৭তম বৈঠকে এটি চূড়ান্ত করা হবে।
রয়টার্স জানায়, ডব্লিউএইচএর বৈশ্বিক চুক্তির উদ্যোগ বাধ্যতামূলক নয়। অর্থাৎ স্বাক্ষরকারী কোনো দেশ চাইলেই চুক্তি থেকে বেরিয়ে আসতে পারবে। তাই মহামারি নিয়ে একটি বাধ্যতামূলক বৈশ্বিক চুক্তির উদ্যোগ নিয়েছে ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ)। চীন-রাশিয়াসহ প্রায় ৭০টি দেশ এতে সম্মতি জানিয়েছে। কিন্তু ব্রাজিল, ভারত, যুক্তরাষ্ট্রসহ অনেক দেশের এ ধরনের চুক্তি নিয়ে অনীহা রয়েছে।
২০১৯ সালের ডিসেম্বরে করোনা শনাক্ত হওয়ার পর বিশ্বে এ পর্যন্ত ২৬ কোটির বেশি মানুষ এ ভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন। মৃত্যুর সংখ্যা ছাড়িয়েছে অর্ধকোটি।
ভবিষ্যতে বিশ্বে মহামারির বিস্তার ঠেকাতে জাতিসংঘের অঙ্গ সংগঠন বিশ্ব স্বাস্থ্য সভার (ডব্লিউএইচএ) সদস্যভুক্ত ১৯৪টি দেশ একটি চুক্তি করতে সম্মত হয়েছে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (ডব্লিউএইচও) সংবিধানের আলোকে ‘দ্য ওয়ার্ল্ড টুগেদার’ নামের বৈশ্বিক মহামারি মোকাবিলার এ চুক্তির খসড়া তৈরির কাজ শিগগির শুরু হবে। ২০২৪ সালের মধ্যে এ চুক্তি চূড়ান্ত হবে বলে আশা করা হচ্ছে।
সুইজারল্যান্ডের জেনেভায় ডব্লিউএইচওর সদর দপ্তরে গত সোমবার থেকে শুরু হওয়া ডব্লিউএইচএর তিন দিনব্যাপী এক জরুরি অনুষ্ঠানের শেষ দিন গত বুধবার এ সিদ্ধান্তের ঘোষণা আসে। ১৯৪৮ সালে প্রতিষ্ঠার পর দ্বিতীয়বারের মতো এ ধরনের জরুরি বৈঠক বসে ডব্লিউএইএ।
ঘোষণাকে উৎসাহব্যঞ্জক মন্তব্য করে ডব্লিউএইও মহাপরিচালক তেদরোস আধানম গেব্রিয়াসুস বলেন, ‘এখনো অনেক পথ বাকি। কারণ প্রাথমিকভাবে ১৯৪টি দেশ সম্মত হলেও এ ধরনের চুক্তি নিয়ে এখনো যথেষ্ট মতবিরোধ আছে।’
সম্ভাব্য এ চুক্তি বাস্তবায়িত হলে, ভাইরাসের তথ্য ও জিনোম সিকোয়েন্সসহ ইত্যাদির বিনিময় বাড়বে, ফলে গবেষণা শক্তিশালী হবে, ত্বরান্বিত হবে উদ্ভাবন। তা ছাড়া এ ধরনের চুক্তির মাধ্যমে মহামারির টিকা ও ওষুধের সমবণ্টন নিশ্চিত করা যাবে বলে আশা করা হচ্ছে।
এ ধরনের একটি সম্মতিতে পৌঁছাতে অনেক কাঠখড় পোড়াতে হয়েছে জানিয়ে ডব্লিউএইচএর অস্ট্রেলিয়ার প্রতিনিধি স্যালি ম্যানসফিল্ড বলেন, ‘সবকিছু খোলামেলা আলোচনা করতে হবে। তথ্য বিনিময়ের কোনো বিকল্প নেই, প্রয়োজনে আপস করতে হবে।’
তিন দিনের আলোচনায় ডব্লিওএইচএ সদস্যরা ‘ইন্টারগভর্মেন্টাল নেগোসিয়েশন বডি’ নামের একটি কমিটি প্রতিষ্ঠা করেছে। ১৯৪ দেশের প্রতিনিধি ও বিশেষজ্ঞদের নিয়ে গঠিত এ বডি বা কমিটি চূড়ান্ত চুক্তি করতে নিয়মিত আলাপ-আলোচনা চালাবে। ২০২২ সালের ১ মার্চ তাঁরা প্রথম বৈঠকে বসবেন। দ্বিতীয় বৈঠকে বসবেন একই বছরের ১ আগস্ট। নিজেদের অগ্রগতি নিয়ে জনমত নেওয়ার জন্য ২০২৩ সালে ডব্লিউএইচএর ৭৬তম বৈঠকে একটি বিশেষ প্রতিবেদন পেশ করা হবে। পরের বছর ২০২৪ সালের মে মাসে সংস্থাটির ৭৭তম বৈঠকে এটি চূড়ান্ত করা হবে।
রয়টার্স জানায়, ডব্লিউএইচএর বৈশ্বিক চুক্তির উদ্যোগ বাধ্যতামূলক নয়। অর্থাৎ স্বাক্ষরকারী কোনো দেশ চাইলেই চুক্তি থেকে বেরিয়ে আসতে পারবে। তাই মহামারি নিয়ে একটি বাধ্যতামূলক বৈশ্বিক চুক্তির উদ্যোগ নিয়েছে ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ)। চীন-রাশিয়াসহ প্রায় ৭০টি দেশ এতে সম্মতি জানিয়েছে। কিন্তু ব্রাজিল, ভারত, যুক্তরাষ্ট্রসহ অনেক দেশের এ ধরনের চুক্তি নিয়ে অনীহা রয়েছে।
২০১৯ সালের ডিসেম্বরে করোনা শনাক্ত হওয়ার পর বিশ্বে এ পর্যন্ত ২৬ কোটির বেশি মানুষ এ ভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন। মৃত্যুর সংখ্যা ছাড়িয়েছে অর্ধকোটি।
‘দুই দিন আগেই বাড়ি থেকে পাথরঘাটায় চলে এসেছি। এখন পুরোনো জাল সেলাই করছি। এক সপ্তাহের বাজারও করে এনেছি। আজ বিকেলে সাগর মোহনায় যাব, গভীর রাত থেকে জাল ফেলব।’ কথাগুলো বলছিলেন বরগুনা সদরের বাইনচটকী এলাকার জেলে হোসেন আলী। গতকাল বুধবার সকালে বরগুনার পাথরঘাটা মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রে কথা হয় তাঁর...
১১ দিন আগেভারতের স্থলবন্দর নিষেধাজ্ঞার পর সীমান্তে আটকে থাকা তৈরি পোশাক, খাদ্যসহ বিভিন্ন পণ্যের ট্রাকগুলো ফেরত আনছেন রপ্তানিকারকেরা। তবে যেসব ট্রাক বন্দরে ঢুকে গিয়েছিল, সেগুলো ভারতে প্রবেশ করানোর চেষ্টা চলছে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত এসব ট্রাক ঢুকতে পারবে কি না, তা নিয়ে সংশয় আছে।
১৯ মে ২০২৫আধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
০৮ মে ২০২৫পাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
০৮ মে ২০২৫