সেলিম হোসাইন, ফুলবাড়িয়া
সাড়ে ৪ বছর ধরে খুঁড়িয়ে খুঁড়িয়ে চলছে ফুলবাড়িয়া উপজেলার পরিসংখ্যান কার্যালয়। দীর্ঘ এই সময়ে কর্মকর্তাশূন্য থাকায় তৃতীয় শ্রেণির কর্মচারী দিয়েই চলছে কার্যক্রম। এদিকে সামনে শুরু হতে যাচ্ছে আদমশুমারি। রাষ্ট্রের এই গুরুত্বপূর্ণ শুমারি কাজটি হতে চলেছে কর্মকর্তা ছাড়াই। এতে সেবা নিতে এসে ভোগান্তির শিকার হচ্ছে মানুষ।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, গুরুত্বপূর্ণ এ পদটি শূন্য থাকায় উপজেলার ১৩টি ইউনিয়ন ও একটি পৌরসভার পরিসংখ্যান সংক্রান্ত সকল সেবা কার্যক্রম অনেকটাই গতিহীন হয়ে পড়েছে।
উপজেলা পরিসংখ্যান কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, ২০১৭ সালের ১৫ এপ্রিল মো. জলিলুর রহমান বদলজনিত কারণে অন্যত্র চলে যান। এরপর থেকে নিজ দায়িত্বের পাশাপাশি অতিরিক্ত দায়িত্ব হিসেবে কার্যালয়ের কার্যক্রম পরিচালনা করছেন তৃতীয় শ্রেণির কর্মচারী বর্তমান তদন্ত সহকারী মো. সাইফুল ইসলাম। উপজেলা পরিষদের গুরুত্বপূর্ণ একটি পদ হলেও জলিলুর রহমান বদলি হওয়ায় পদটি আর পূরণ করা হয়নি।
এ বিষয়ে উপজেলা পরিসংখ্যান কার্যালয়ের একজন কর্মচারী নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, ‘দীর্ঘদিন পরিসংখ্যান পদটি খালি থাকায় আমাদের দাপ্তরিক কাজ করতে গিয়ে অনেক সময় সমস্যায় পড়তে হয়। সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তার স্বাক্ষর প্রতিনিয়ত প্রয়োজন হয়। আমরা সেখানে কর্মকর্তা ছাড়াই একজন কর্মচারীর স্বাক্ষর দিয়ে কাজ করছি।’
পরিসংখ্যান কার্যালয়ে সেবা নিতে আসা আমিরুল ইসলাম বলেন, ‘আমি একটি তথ্য নিতে এসেছিলাম। অফিসের বড় কর্মকর্তা আমার সঙ্গে ভালোভাবে কথা বললেন না। জানালেন এই অফিস থেকে তথ্য নিতে চাইলে আগে আবেদন করতে হবে। পরে তথ্য নিতে হবে।’
এদিকে দুই দায়িত্ব একসঙ্গে পালন করতে সমস্যা হয় না জানিয়ে তদন্ত সহকারী ছাইফুল ইসলাম বলেন, ‘আমার ওপর যে দায়িত্ব আছে সেটি তো করতেই হবে। আর সেটা আমি করেও যাচ্ছি সঠিকভাবে।’
এ বিষয়ে ফুলবাড়িয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) আশরাফুল ছিদ্দিক বলেন, ‘পদটি শূন্য থাকার বিষয়টি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ জানে। এরপরও আমি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের মাধ্যমে চেষ্টা করব শূন্য পদটি দ্রুত পূরণ করতে। আমার পক্ষ থেকে যতটা সম্ভব যথাযথ কর্তৃপক্ষকে অবহিত করার পাশাপাশি চেষ্টা অব্যাহত রেখেছি।’
সাড়ে ৪ বছর ধরে খুঁড়িয়ে খুঁড়িয়ে চলছে ফুলবাড়িয়া উপজেলার পরিসংখ্যান কার্যালয়। দীর্ঘ এই সময়ে কর্মকর্তাশূন্য থাকায় তৃতীয় শ্রেণির কর্মচারী দিয়েই চলছে কার্যক্রম। এদিকে সামনে শুরু হতে যাচ্ছে আদমশুমারি। রাষ্ট্রের এই গুরুত্বপূর্ণ শুমারি কাজটি হতে চলেছে কর্মকর্তা ছাড়াই। এতে সেবা নিতে এসে ভোগান্তির শিকার হচ্ছে মানুষ।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, গুরুত্বপূর্ণ এ পদটি শূন্য থাকায় উপজেলার ১৩টি ইউনিয়ন ও একটি পৌরসভার পরিসংখ্যান সংক্রান্ত সকল সেবা কার্যক্রম অনেকটাই গতিহীন হয়ে পড়েছে।
উপজেলা পরিসংখ্যান কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, ২০১৭ সালের ১৫ এপ্রিল মো. জলিলুর রহমান বদলজনিত কারণে অন্যত্র চলে যান। এরপর থেকে নিজ দায়িত্বের পাশাপাশি অতিরিক্ত দায়িত্ব হিসেবে কার্যালয়ের কার্যক্রম পরিচালনা করছেন তৃতীয় শ্রেণির কর্মচারী বর্তমান তদন্ত সহকারী মো. সাইফুল ইসলাম। উপজেলা পরিষদের গুরুত্বপূর্ণ একটি পদ হলেও জলিলুর রহমান বদলি হওয়ায় পদটি আর পূরণ করা হয়নি।
এ বিষয়ে উপজেলা পরিসংখ্যান কার্যালয়ের একজন কর্মচারী নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, ‘দীর্ঘদিন পরিসংখ্যান পদটি খালি থাকায় আমাদের দাপ্তরিক কাজ করতে গিয়ে অনেক সময় সমস্যায় পড়তে হয়। সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তার স্বাক্ষর প্রতিনিয়ত প্রয়োজন হয়। আমরা সেখানে কর্মকর্তা ছাড়াই একজন কর্মচারীর স্বাক্ষর দিয়ে কাজ করছি।’
পরিসংখ্যান কার্যালয়ে সেবা নিতে আসা আমিরুল ইসলাম বলেন, ‘আমি একটি তথ্য নিতে এসেছিলাম। অফিসের বড় কর্মকর্তা আমার সঙ্গে ভালোভাবে কথা বললেন না। জানালেন এই অফিস থেকে তথ্য নিতে চাইলে আগে আবেদন করতে হবে। পরে তথ্য নিতে হবে।’
এদিকে দুই দায়িত্ব একসঙ্গে পালন করতে সমস্যা হয় না জানিয়ে তদন্ত সহকারী ছাইফুল ইসলাম বলেন, ‘আমার ওপর যে দায়িত্ব আছে সেটি তো করতেই হবে। আর সেটা আমি করেও যাচ্ছি সঠিকভাবে।’
এ বিষয়ে ফুলবাড়িয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) আশরাফুল ছিদ্দিক বলেন, ‘পদটি শূন্য থাকার বিষয়টি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ জানে। এরপরও আমি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের মাধ্যমে চেষ্টা করব শূন্য পদটি দ্রুত পূরণ করতে। আমার পক্ষ থেকে যতটা সম্ভব যথাযথ কর্তৃপক্ষকে অবহিত করার পাশাপাশি চেষ্টা অব্যাহত রেখেছি।’
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪