ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রতিনিধি
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পুলিশ কনস্টেবল পদের নিয়োগ পরীক্ষায় স্মার্টকার্ড না থাকার কারণে একাধিক প্রার্থীকে অযোগ্য ঘোষণার অভিযোগ উঠেছে। গত রোববার সকাল জেলা শহরের পুলিশ লাইনে এমন অভিযোগ করেন ভুক্তভোগী কয়েকজন প্রার্থী। তাঁদের অভিযোগ, স্মার্টকার্ড না থাকায় ‘অযোগ্য’ সিল দিয়ে তাঁদের পরীক্ষাস্থল থেকে বের করে দেওয়া হয়।
জানা যায়, ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ৫০ জন পুরুষ এবং ৯ জন নারী কনস্টেবল পদে গত রোববার সকাল ৮টা থেকে পরীক্ষা শুরু হয়। জেলার ৯টি উপজেলা থেকে প্রার্থীরা পরীক্ষা দিতে আসেন। তাঁদের মধ্যে কয়েকজনের সব কাগজপত্র ঠিক থাকলেও স্মার্টকার্ডের জন্য অযোগ্য ঘোষণার অভিযোগ ওঠে। যদিও তাঁদের ন্যাশনাল আইডি কার্ডের মূল কপি ও মা-বাবার জন্মসনদ ছিল। স্মার্টকার্ড না থাকার কারণে সাত শতাধিক পরীক্ষার্থীকে কেন্দ্র থেকে বের করে দেওয়া হয়।
মুক্তিযোদ্ধা কোটায় পরীক্ষা দিতে এসেছিলেন আখাউড়া উপজেলা পৌর এলাকার রাধানগর এলাকার বাসিন্দা জয় দেব। তাঁকেও অযোগ্য ঘোষণা করে পরীক্ষাস্থল থেকে বের করে দেওয়া হয়। জয় দেবের অভিযোগ বলেন, ‘পরীক্ষা দিতে আসার পর স্মার্টকার্ড আছে কি না জিজ্ঞেস করা হয়। পরে অনলাইন কপি দেওয়ার পর আমার প্রবেশপত্রে “অযোগ্য” সিল দিয়ে বের করে দেওয়া হয়।’ তিনি বলেন, আবেদনপত্রে কোথাও লেখা নেই, স্মার্টকার্ড আনতে হবে। এতে উল্লেখ ছিল, এনআইডি কার্ডের মূল কপি আনতে, যদি তা না থাকে তাহলে মা-বাবার এনআইডি কার্ডের মূল কপি নিয়ে আসতে হবে।
একই রকম অভিযোগ করেন সরাইল উপজেলা থেকে আসা সৌরভ সরকার ও অপু দাস। তাঁরা বলেন, বহু কষ্ট করে পরীক্ষা দিতে এসেছিলেন তাঁরা। কিন্তু স্মার্টকার্ড না থাকায় তাঁদের ‘অযোগ্য’ ঘোষণা করা হয়।
বাঞ্ছারামপুর উপজেলা থেকে আসা ইমন মিয়া ও টুটুল দেবনাথকেও একই কারণে অযোগ্য ঘোষণা করা হয়। তাঁরা বলেন, ভোর সাড়ে ৫টায় বাঞ্ছারামপুর থেকে রওনা দিয়ে ব্রাহ্মণবাড়িয়া এসে পৌঁছান। তবে এখানে কোনো রকম পরীক্ষা-নিরীক্ষা ছাড়াই শুধু একটি স্মার্টকার্ডের জন্য বের করে দেওয়া হয়েছে। তাঁরা বলেন, বাঞ্ছারামপুর এলাকায় এখনো স্মার্টকার্ড বিতরণ হয়নি। তাহলে তাঁরা কীভাবে স্মার্টকার্ড আনবেন?
কসবা উপজেলার বাসিন্দা গোপীনাথপুর গ্রামের জহির খানের ছেলে ইয়ার খান, নবীনগর উপজেলার জমির হোসেনের ছেলে রহমতউল্লাহসহ আরও অনেকে এমন অভিযোগ করেন।
তবে এসব অভিযোগ অস্বীকার করেন ব্রাহ্মণবাড়িয়ার পুলিশ সুপার মোহাম্মদ আনিসুর রহমান। তিনি সাংবাদিকদের কাছে দাবি করেন, স্মার্টকার্ড বাধ্যতামূলক করা হয়নি।
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পুলিশ কনস্টেবল পদের নিয়োগ পরীক্ষায় স্মার্টকার্ড না থাকার কারণে একাধিক প্রার্থীকে অযোগ্য ঘোষণার অভিযোগ উঠেছে। গত রোববার সকাল জেলা শহরের পুলিশ লাইনে এমন অভিযোগ করেন ভুক্তভোগী কয়েকজন প্রার্থী। তাঁদের অভিযোগ, স্মার্টকার্ড না থাকায় ‘অযোগ্য’ সিল দিয়ে তাঁদের পরীক্ষাস্থল থেকে বের করে দেওয়া হয়।
জানা যায়, ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ৫০ জন পুরুষ এবং ৯ জন নারী কনস্টেবল পদে গত রোববার সকাল ৮টা থেকে পরীক্ষা শুরু হয়। জেলার ৯টি উপজেলা থেকে প্রার্থীরা পরীক্ষা দিতে আসেন। তাঁদের মধ্যে কয়েকজনের সব কাগজপত্র ঠিক থাকলেও স্মার্টকার্ডের জন্য অযোগ্য ঘোষণার অভিযোগ ওঠে। যদিও তাঁদের ন্যাশনাল আইডি কার্ডের মূল কপি ও মা-বাবার জন্মসনদ ছিল। স্মার্টকার্ড না থাকার কারণে সাত শতাধিক পরীক্ষার্থীকে কেন্দ্র থেকে বের করে দেওয়া হয়।
মুক্তিযোদ্ধা কোটায় পরীক্ষা দিতে এসেছিলেন আখাউড়া উপজেলা পৌর এলাকার রাধানগর এলাকার বাসিন্দা জয় দেব। তাঁকেও অযোগ্য ঘোষণা করে পরীক্ষাস্থল থেকে বের করে দেওয়া হয়। জয় দেবের অভিযোগ বলেন, ‘পরীক্ষা দিতে আসার পর স্মার্টকার্ড আছে কি না জিজ্ঞেস করা হয়। পরে অনলাইন কপি দেওয়ার পর আমার প্রবেশপত্রে “অযোগ্য” সিল দিয়ে বের করে দেওয়া হয়।’ তিনি বলেন, আবেদনপত্রে কোথাও লেখা নেই, স্মার্টকার্ড আনতে হবে। এতে উল্লেখ ছিল, এনআইডি কার্ডের মূল কপি আনতে, যদি তা না থাকে তাহলে মা-বাবার এনআইডি কার্ডের মূল কপি নিয়ে আসতে হবে।
একই রকম অভিযোগ করেন সরাইল উপজেলা থেকে আসা সৌরভ সরকার ও অপু দাস। তাঁরা বলেন, বহু কষ্ট করে পরীক্ষা দিতে এসেছিলেন তাঁরা। কিন্তু স্মার্টকার্ড না থাকায় তাঁদের ‘অযোগ্য’ ঘোষণা করা হয়।
বাঞ্ছারামপুর উপজেলা থেকে আসা ইমন মিয়া ও টুটুল দেবনাথকেও একই কারণে অযোগ্য ঘোষণা করা হয়। তাঁরা বলেন, ভোর সাড়ে ৫টায় বাঞ্ছারামপুর থেকে রওনা দিয়ে ব্রাহ্মণবাড়িয়া এসে পৌঁছান। তবে এখানে কোনো রকম পরীক্ষা-নিরীক্ষা ছাড়াই শুধু একটি স্মার্টকার্ডের জন্য বের করে দেওয়া হয়েছে। তাঁরা বলেন, বাঞ্ছারামপুর এলাকায় এখনো স্মার্টকার্ড বিতরণ হয়নি। তাহলে তাঁরা কীভাবে স্মার্টকার্ড আনবেন?
কসবা উপজেলার বাসিন্দা গোপীনাথপুর গ্রামের জহির খানের ছেলে ইয়ার খান, নবীনগর উপজেলার জমির হোসেনের ছেলে রহমতউল্লাহসহ আরও অনেকে এমন অভিযোগ করেন।
তবে এসব অভিযোগ অস্বীকার করেন ব্রাহ্মণবাড়িয়ার পুলিশ সুপার মোহাম্মদ আনিসুর রহমান। তিনি সাংবাদিকদের কাছে দাবি করেন, স্মার্টকার্ড বাধ্যতামূলক করা হয়নি।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪