শরিফুল ইসলাম
আজকের পত্রিকা: আসছে রিহ্যাব মেলার প্রস্তুতি কেমন হলো?
আলমগীর শামসুল আলামীন: আমরা প্রতিবছরই রিহ্যাব মেলার আয়োজন করে থাকি। কিন্তু গত বছর করতে পারিনি। এবার আবার শুরু করেছি। কিছুদিন আগে চট্টগ্রামে মেলা করে এসেছি। আগামী ২৩ ডিসেম্বর ঢাকার বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে রিহ্যাব মেলার পর্দা উন্মোচন হবে। মেলা চলবে ২৭ ডিসেম্বর পর্যন্ত।
আজকের পত্রিকা: মেলায় ক্রেতাদের কতটা সাড়া পাওয়ার আশা করছেন?
আলমগীর শামসুল আলামীন: আমাদের প্রত্যাশা এবারের মেলা অনেক জমজমাট হবে। অনেক দিন ক্রেতা-দর্শনার্থীরা যেহেতু মেলায় আসার সুযোগ পায়নি, তাই আশা করছি এবারের মেলায় আমাদের অনেক ক্রেতা, দর্শনার্থী আসবেন। আমরা আশা করছি এবার একটি সফল মেলা হবে।
আজকের পত্রিকা: মেলায় বিশেষ কী থাকছে?
আলমগীর শামসুল আলামীন: দুই বছর পর হচ্ছে, তাই এবারের মেলায় অনেকরকম আকর্ষণ আছে। যেহেতু দীর্ঘদিন পর মেলাটা হচ্ছে, তাই আমাদের ডেভেলপাররাও বিভিন্ন ধরনের অফার নিয়ে আসছেন। ফলে আশা করছি মেলাটা আকর্ষণীয় এবং ক্রেতা-বিক্রেতাদের মিলনমেলায় পরিণত হবে।
আজকের পত্রিকা: বিগত মেলার মতো এবারও কি অর্থলগ্নিকারী প্রতিষ্ঠানের স্টল থাকছে?
আলমগীর শামসুল আলামীন: এবারের মেলায়ও এক ছাদের নিচে ফ্ল্যাট, প্লট নির্মাণসামগ্রী এবং হোম লোনের সমাহার থাকছে। ক্রেতাদের চাহিদামতো হাউজিং লোন দিতে আগের মতো অংশগ্রহণ করছে বিভিন্ন ঋণ বিতরণকারী প্রতিষ্ঠান। মেলায় বেশ কিছু বিল্ডিং ম্যাটেরিয়ালস ও অর্থলগ্নিকারী প্রতিষ্ঠানকে অংশগ্রহণের সুযোগ দেওয়া হয়েছে।
আজকের পত্রিকা: সদ্য সমাপ্ত চট্টগ্রামের মেলার অভিজ্ঞতা কেমন ছিল?
আলমগীর শামসুল আলামীন: যাঁরা চট্টগ্রামের মেলায় অংশগ্রহণ করেছিলেন, তাঁরা অত্যন্ত আনন্দিত এবং খুশি। তাঁরা আমাদের জানিয়েছেন মেলা অত্যন্ত সফল হয়েছে। তাঁরা অনেক ক্রেতা পেয়েছেন। ডেভেলপার মনে করছেন মেলাটা অত্যন্ত ফলপ্রসূ হচ্ছে।
আজকের পত্রিকা: আবাসন খাতে বর্তমান পরিস্থিতি কেমন?
আলমগীর শামসুল আলামীন: সার্বিক বিবেচনা করলে আমাদের সেক্টর তুলনামূলক ভালো আছে। তবে আমরা কিছু কিছু সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছি। যেমন—রড, সিমেন্টের মতো আবাসন খাতের উপকরণের দাম অতিরিক্ত বেড়ে গেছে। এটা আমাদের নির্মাণ ব্যয়ে বিশেষভাবে প্রভাব ফেলেছে। এবং ডেভেলপাররা ক্ষতির সম্মুখীন হচ্ছেন এবং হবেন।
আজকের পত্রিকা: আবাসন খাতে কালো টাকা সাদা করার সুযোগ কতটা কাজে লেগেছে?
আলমগীর শামসুল আলামীন: অপ্রদর্শিত অর্থ ব্যবহার করার সুযোগ দেওয়ার কারণেই কিন্তু আমরা মোটামুটি এই করোনাভাইরাসের ভেতর টিকে আছি। তা না হলে রিয়েল এস্টেট সেক্টরের মতো একটা সেক্টরে মহামারি আঘাত করলে একদম ধ্বংসের পথে চলে যায়। কিন্তু প্রধানমন্ত্রীর পক্ষ থেকে বেশ কিছু সুযোগ-সুবিধা ওই সময় আমাদের দেওয়ার কারণে আমাদের সেক্টরে যে ধরনের ধস হওয়ার কথা ছিল, সে রকম হয়নি।
আজকের পত্রিকা: ব্যবসা-বাণিজ্যে করোনার প্রভাব কীভাবে মোকাবিলা করছেন?
আলমগীর শামসুল আলামীন: গেল বছরের শুরুর দিকে করোনা আঘাত হানার পর থেকেই সরকারকে নানান পদক্ষেপ নিতে হয়েছে। এতে কমবেশি আমাদের সবারই ব্যবসা-বাণিজ্য ক্ষতিগ্রস্ত হয়। সব খাতেই এর প্রভাব পড়েছে। করোনা মোকাবিলায় আমরাও প্রধানমন্ত্রীর বিভিন্ন পদক্ষেপে সাড়া দিয়েছি। এর মধ্যেও সীমিত পরিসরে শিল্প-কারখানা চালিয়ে যেতে হয়েছে। স্বাস্থ্যবিধি মেনে আমরা মিলকারখানা, কনস্ট্রাকশন চালিয়ে যাচ্ছি। শ্রমিক-কর্মচারীদের সচেতন করেছি। তারাও এখন সবকিছু মেনে কাজ করছে। এ বাস্তবতার মধ্যেই সব চলছে। আমরা তা মেনে নিয়েছি।
আজকের পত্রিকা: সামনে কী চ্যালেঞ্জ দেখছেন?
আলমগীর শামসুল আলামীন: সামনে লকডাউনসহ করোনার প্রকোপ অব্যাহত থাকলে কিছু চ্যালেঞ্জ তো মোকাবিলা করতেই হবে। আমরা সার্বিক পরিস্থিতি কীভাবে মোকাবিলা করব, কীভাবে করলে ব্যবসা-বাণিজ্য সচল থাকবে, মানুষের জীবন-জীবিকা ধরে রাখা যাবে, এসব বিবেচনায় নিয়ে পদক্ষেপ নিতে হবে। বিশ্বের অন্য দেশ করোনায় ক্ষতিগ্রস্ত হলেও প্রধানমন্ত্রীর সময়োপযোগী পদক্ষেপে বাংলাদেশ ভালোভাবেই তা মোকাবিলা করেছে। আমরা আশা করি সামনেও তিনি এমনভাবে দিকনির্দেশনা দেবেন, যাতে মানুষের জীবন-জীবিকা টিকে থাকে, ব্যবসা-বাণিজ্যও স্বাস্থ্যবিধি মেনে পরিচালনা করা যায়। মানুষের জীবনও বাঁচাতে হবে, আবার জীবিকাও ধরে রাখতে হবে। এটা নির্ভর করবে সরকারের দক্ষতার ওপর।
আজকের পত্রিকা: আসছে রিহ্যাব মেলার প্রস্তুতি কেমন হলো?
আলমগীর শামসুল আলামীন: আমরা প্রতিবছরই রিহ্যাব মেলার আয়োজন করে থাকি। কিন্তু গত বছর করতে পারিনি। এবার আবার শুরু করেছি। কিছুদিন আগে চট্টগ্রামে মেলা করে এসেছি। আগামী ২৩ ডিসেম্বর ঢাকার বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে রিহ্যাব মেলার পর্দা উন্মোচন হবে। মেলা চলবে ২৭ ডিসেম্বর পর্যন্ত।
আজকের পত্রিকা: মেলায় ক্রেতাদের কতটা সাড়া পাওয়ার আশা করছেন?
আলমগীর শামসুল আলামীন: আমাদের প্রত্যাশা এবারের মেলা অনেক জমজমাট হবে। অনেক দিন ক্রেতা-দর্শনার্থীরা যেহেতু মেলায় আসার সুযোগ পায়নি, তাই আশা করছি এবারের মেলায় আমাদের অনেক ক্রেতা, দর্শনার্থী আসবেন। আমরা আশা করছি এবার একটি সফল মেলা হবে।
আজকের পত্রিকা: মেলায় বিশেষ কী থাকছে?
আলমগীর শামসুল আলামীন: দুই বছর পর হচ্ছে, তাই এবারের মেলায় অনেকরকম আকর্ষণ আছে। যেহেতু দীর্ঘদিন পর মেলাটা হচ্ছে, তাই আমাদের ডেভেলপাররাও বিভিন্ন ধরনের অফার নিয়ে আসছেন। ফলে আশা করছি মেলাটা আকর্ষণীয় এবং ক্রেতা-বিক্রেতাদের মিলনমেলায় পরিণত হবে।
আজকের পত্রিকা: বিগত মেলার মতো এবারও কি অর্থলগ্নিকারী প্রতিষ্ঠানের স্টল থাকছে?
আলমগীর শামসুল আলামীন: এবারের মেলায়ও এক ছাদের নিচে ফ্ল্যাট, প্লট নির্মাণসামগ্রী এবং হোম লোনের সমাহার থাকছে। ক্রেতাদের চাহিদামতো হাউজিং লোন দিতে আগের মতো অংশগ্রহণ করছে বিভিন্ন ঋণ বিতরণকারী প্রতিষ্ঠান। মেলায় বেশ কিছু বিল্ডিং ম্যাটেরিয়ালস ও অর্থলগ্নিকারী প্রতিষ্ঠানকে অংশগ্রহণের সুযোগ দেওয়া হয়েছে।
আজকের পত্রিকা: সদ্য সমাপ্ত চট্টগ্রামের মেলার অভিজ্ঞতা কেমন ছিল?
আলমগীর শামসুল আলামীন: যাঁরা চট্টগ্রামের মেলায় অংশগ্রহণ করেছিলেন, তাঁরা অত্যন্ত আনন্দিত এবং খুশি। তাঁরা আমাদের জানিয়েছেন মেলা অত্যন্ত সফল হয়েছে। তাঁরা অনেক ক্রেতা পেয়েছেন। ডেভেলপার মনে করছেন মেলাটা অত্যন্ত ফলপ্রসূ হচ্ছে।
আজকের পত্রিকা: আবাসন খাতে বর্তমান পরিস্থিতি কেমন?
আলমগীর শামসুল আলামীন: সার্বিক বিবেচনা করলে আমাদের সেক্টর তুলনামূলক ভালো আছে। তবে আমরা কিছু কিছু সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছি। যেমন—রড, সিমেন্টের মতো আবাসন খাতের উপকরণের দাম অতিরিক্ত বেড়ে গেছে। এটা আমাদের নির্মাণ ব্যয়ে বিশেষভাবে প্রভাব ফেলেছে। এবং ডেভেলপাররা ক্ষতির সম্মুখীন হচ্ছেন এবং হবেন।
আজকের পত্রিকা: আবাসন খাতে কালো টাকা সাদা করার সুযোগ কতটা কাজে লেগেছে?
আলমগীর শামসুল আলামীন: অপ্রদর্শিত অর্থ ব্যবহার করার সুযোগ দেওয়ার কারণেই কিন্তু আমরা মোটামুটি এই করোনাভাইরাসের ভেতর টিকে আছি। তা না হলে রিয়েল এস্টেট সেক্টরের মতো একটা সেক্টরে মহামারি আঘাত করলে একদম ধ্বংসের পথে চলে যায়। কিন্তু প্রধানমন্ত্রীর পক্ষ থেকে বেশ কিছু সুযোগ-সুবিধা ওই সময় আমাদের দেওয়ার কারণে আমাদের সেক্টরে যে ধরনের ধস হওয়ার কথা ছিল, সে রকম হয়নি।
আজকের পত্রিকা: ব্যবসা-বাণিজ্যে করোনার প্রভাব কীভাবে মোকাবিলা করছেন?
আলমগীর শামসুল আলামীন: গেল বছরের শুরুর দিকে করোনা আঘাত হানার পর থেকেই সরকারকে নানান পদক্ষেপ নিতে হয়েছে। এতে কমবেশি আমাদের সবারই ব্যবসা-বাণিজ্য ক্ষতিগ্রস্ত হয়। সব খাতেই এর প্রভাব পড়েছে। করোনা মোকাবিলায় আমরাও প্রধানমন্ত্রীর বিভিন্ন পদক্ষেপে সাড়া দিয়েছি। এর মধ্যেও সীমিত পরিসরে শিল্প-কারখানা চালিয়ে যেতে হয়েছে। স্বাস্থ্যবিধি মেনে আমরা মিলকারখানা, কনস্ট্রাকশন চালিয়ে যাচ্ছি। শ্রমিক-কর্মচারীদের সচেতন করেছি। তারাও এখন সবকিছু মেনে কাজ করছে। এ বাস্তবতার মধ্যেই সব চলছে। আমরা তা মেনে নিয়েছি।
আজকের পত্রিকা: সামনে কী চ্যালেঞ্জ দেখছেন?
আলমগীর শামসুল আলামীন: সামনে লকডাউনসহ করোনার প্রকোপ অব্যাহত থাকলে কিছু চ্যালেঞ্জ তো মোকাবিলা করতেই হবে। আমরা সার্বিক পরিস্থিতি কীভাবে মোকাবিলা করব, কীভাবে করলে ব্যবসা-বাণিজ্য সচল থাকবে, মানুষের জীবন-জীবিকা ধরে রাখা যাবে, এসব বিবেচনায় নিয়ে পদক্ষেপ নিতে হবে। বিশ্বের অন্য দেশ করোনায় ক্ষতিগ্রস্ত হলেও প্রধানমন্ত্রীর সময়োপযোগী পদক্ষেপে বাংলাদেশ ভালোভাবেই তা মোকাবিলা করেছে। আমরা আশা করি সামনেও তিনি এমনভাবে দিকনির্দেশনা দেবেন, যাতে মানুষের জীবন-জীবিকা টিকে থাকে, ব্যবসা-বাণিজ্যও স্বাস্থ্যবিধি মেনে পরিচালনা করা যায়। মানুষের জীবনও বাঁচাতে হবে, আবার জীবিকাও ধরে রাখতে হবে। এটা নির্ভর করবে সরকারের দক্ষতার ওপর।
আধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
৮ দিন আগেপাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
৮ দিন আগেভারতনিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরের পেহেলগামে সন্ত্রাসী হামলা নিয়ে দুই চিরবৈরী প্রতিবেশীর মধ্যে উত্তেজনার পারদ ক্রমেই চড়ছিল। তা তুঙ্গে উঠল এবার পাকিস্তানের ভূখণ্ডে ভারতের ‘অপারেশন সিঁদুর’ নামের ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান হামলা দিয়ে। পাশাপাশি সীমান্তেও দুই দেশের সামরিক বাহিনীর মধ্যে ব্যাপক গোলাগুলি হয়েছে...
৮ দিন আগেঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫