ইসমাইল নাজিম, ঢাকা
বহুলপ্রতীক্ষিত ‘আমেরিকা’স গট ট্যালেন্ট’ (এজিটি)-এর ১৭তম সিজনের পর্দা নেমেছে গত মঙ্গলবার। এতে চ্যাম্পিয়ন হয়েছে লেবানিজ নৃত্যদল মাইয়াস। আরব নিউজ জানিয়েছে, এক মিলিয়ন মার্কিন ডলারের এই পুরস্কার জিতে অভিনন্দনের জোয়ারে ভাসছেন নৃত্যদলের তরুণীরা।
২০২১ সালে ‘ব্রিটেন’স গট ট্যালেন্ট’-এর মঞ্চেও দর্শক মাতিয়েছিল লেবাননের নৃত্যদল মাইয়াস। দলটি ২০১৯ সালে ‘আরব’স গট ট্যালেন্ট’-এ চ্যাম্পিয়ন হয়ে আরববিশ্বে ব্যাপক পরিচিতি পায়। ৩১ সদস্যের এই নৃত্যদলে রয়েছেন ১৩ থেকে ২৫ বছরের কিশোরী ও তরুণীরা। সবাই লেবাননের রাজধানী বৈরুতের বাসিন্দা। গানের তালে তালে দুর্দান্ত দলবদ্ধ নাচের মাধ্যমে দর্শকদের আনন্দ দেন তাঁরা। প্রতিভাবান লেবানিজ নৃত্যশিল্পী ও কোরিওগ্রাফার নাদিম সেরফান মাইয়াস দলটির সাফল্যের পেছনের কারিগর। তিনিই দীর্ঘদিন ধরে দলটিকে গড়ে তুলেছেন।
নাদিম সেরফান বলেন, ‘এই জয় আমাকে আবার স্বপ্ন দেখার সুযোগ এনে দিয়েছে। কেউ যখন স্বপ্ন স্পর্শ করতে পারে, তখন সে নতুন স্বপ্নের সন্ধান করে। তাই আমি খুব খুশি। এখন মনে হচ্ছে, অপেক্ষা করার মতো, স্বপ্ন দেখার মতো এবং লড়াই করার মতো অনেক কিছুই বাকি আছে।’
মাইয়াস নৃত্যদলের এক সদস্য বিজয় উদ্যাপনের পর সংবাদমাধ্যমকে বলেন, ‘অবিশ্বাস্য! অনেক দিনের হাঁটুভাঙা পরিশ্রমের পর আমরা এখানে পৌঁছাতে পেরেছি। এই দিন দেখার জন্যই আমরা আমাদের কাজকর্ম, ঘর-বিদ্যালয় সব ছেড়ে দিনের পর দিন রিহার্সাল করেছি। এই সম্মাননা আমাদের এবং পুরো লেবাননের। আমরা পেরেছি।’
এজিটির অন্যতম বিচারক সোফিয়া ভারগারা মাইয়াসের সদস্যদের বিজয়ীর মুকুট পরিয়ে দিয়ে বলেন, ‘মাইয়াস এই পুরস্কারের যোগ্য। এই দুর্দিনে মাইয়াসের নারীরা আমাদের চোখ ধাঁধিয়ে দিয়েছে।’
আরেক বিচারক সাইমন কাওয়েল বলেন, ‘তাঁরা নিজেদের প্রতিভা বিশ্বের সামনে উপস্থাপন করে নিজের দেশের প্রতিনিধিত্ব করেছেন, এটি অনেক বড় ব্যাপার। আগামীর বিশ্ব তাঁদের হাতে।’
গত মঙ্গলবার অনুষ্ঠিত ফাইনালে মাইয়াসের বিজয়ী পারফরম্যান্স ছিল আলোর ঝলকানিতে সাদা পোশাকে পালক ছড়িয়ে আরবি স্টাইলের নাচ। এর মাধ্যমে তাঁরা লেবানিজ নববধূর রূপ তুলে ধরতে চেয়েছেন। দর্শকেরা তুমুল করতালি আর লেবাননের পতাকা উড়িয়ে অভিবাদন জানান।
মাইয়াস লেবাননের ভক্তদের অকুণ্ঠ সমর্থন পেয়েছে। লেবানিজ ব্রডকাস্টিং করপোরেশন ইন্টারন্যাশনাল ‘কেরমালাক ইয়া লেবনান’ স্লোগানে চমৎকার বিজ্ঞাপনের মাধ্যমে মাইয়াসের জন্য সমর্থন জুগিয়েছে। মাইয়াসের পরিচালক নাদিম সেরফান বলেন, ‘যাঁরা আমাদের সমর্থন দিয়েছেন, সবার প্রতি কৃতজ্ঞতা।’
চ্যাম্পিয়ন হওয়ার পর থেকে মাইয়াস অভিনন্দনের জোয়ারে ভাসছে। আরব বিশ্বের বিখ্যাত শোবিজ তারকা থেকে শুরু করে ধনাঢ্য ব্যবসায়ী, সবাই টুইটার-ইনস্টাগ্রামে মাইয়াসকে উষ্ণ অভিবাদন জানাচ্ছেন। লেবানিজ গায়িকা মায়া দায়াব লেখেন, ‘অসাধারণ শিল্পের মাধ্যমে মাইয়াস লেবাননের নাম বিশ্বদরবারে তুলে ধরেছে। আমরা আনন্দিত ও গর্বিত।’
মাইয়াসের ফাইনাল পারফরম্যান্স শেয়ার করে দুবাইয়ের লেবানিজ প্রভাবশালী ব্যক্তিত্ব কারেন ওয়াজেন লেখেন, ‘আমি বাক্রুদ্ধ!’
সূত্র: আরব নিউজ ও নেইজাবেনকুয়েট ডটকম
বহুলপ্রতীক্ষিত ‘আমেরিকা’স গট ট্যালেন্ট’ (এজিটি)-এর ১৭তম সিজনের পর্দা নেমেছে গত মঙ্গলবার। এতে চ্যাম্পিয়ন হয়েছে লেবানিজ নৃত্যদল মাইয়াস। আরব নিউজ জানিয়েছে, এক মিলিয়ন মার্কিন ডলারের এই পুরস্কার জিতে অভিনন্দনের জোয়ারে ভাসছেন নৃত্যদলের তরুণীরা।
২০২১ সালে ‘ব্রিটেন’স গট ট্যালেন্ট’-এর মঞ্চেও দর্শক মাতিয়েছিল লেবাননের নৃত্যদল মাইয়াস। দলটি ২০১৯ সালে ‘আরব’স গট ট্যালেন্ট’-এ চ্যাম্পিয়ন হয়ে আরববিশ্বে ব্যাপক পরিচিতি পায়। ৩১ সদস্যের এই নৃত্যদলে রয়েছেন ১৩ থেকে ২৫ বছরের কিশোরী ও তরুণীরা। সবাই লেবাননের রাজধানী বৈরুতের বাসিন্দা। গানের তালে তালে দুর্দান্ত দলবদ্ধ নাচের মাধ্যমে দর্শকদের আনন্দ দেন তাঁরা। প্রতিভাবান লেবানিজ নৃত্যশিল্পী ও কোরিওগ্রাফার নাদিম সেরফান মাইয়াস দলটির সাফল্যের পেছনের কারিগর। তিনিই দীর্ঘদিন ধরে দলটিকে গড়ে তুলেছেন।
নাদিম সেরফান বলেন, ‘এই জয় আমাকে আবার স্বপ্ন দেখার সুযোগ এনে দিয়েছে। কেউ যখন স্বপ্ন স্পর্শ করতে পারে, তখন সে নতুন স্বপ্নের সন্ধান করে। তাই আমি খুব খুশি। এখন মনে হচ্ছে, অপেক্ষা করার মতো, স্বপ্ন দেখার মতো এবং লড়াই করার মতো অনেক কিছুই বাকি আছে।’
মাইয়াস নৃত্যদলের এক সদস্য বিজয় উদ্যাপনের পর সংবাদমাধ্যমকে বলেন, ‘অবিশ্বাস্য! অনেক দিনের হাঁটুভাঙা পরিশ্রমের পর আমরা এখানে পৌঁছাতে পেরেছি। এই দিন দেখার জন্যই আমরা আমাদের কাজকর্ম, ঘর-বিদ্যালয় সব ছেড়ে দিনের পর দিন রিহার্সাল করেছি। এই সম্মাননা আমাদের এবং পুরো লেবাননের। আমরা পেরেছি।’
এজিটির অন্যতম বিচারক সোফিয়া ভারগারা মাইয়াসের সদস্যদের বিজয়ীর মুকুট পরিয়ে দিয়ে বলেন, ‘মাইয়াস এই পুরস্কারের যোগ্য। এই দুর্দিনে মাইয়াসের নারীরা আমাদের চোখ ধাঁধিয়ে দিয়েছে।’
আরেক বিচারক সাইমন কাওয়েল বলেন, ‘তাঁরা নিজেদের প্রতিভা বিশ্বের সামনে উপস্থাপন করে নিজের দেশের প্রতিনিধিত্ব করেছেন, এটি অনেক বড় ব্যাপার। আগামীর বিশ্ব তাঁদের হাতে।’
গত মঙ্গলবার অনুষ্ঠিত ফাইনালে মাইয়াসের বিজয়ী পারফরম্যান্স ছিল আলোর ঝলকানিতে সাদা পোশাকে পালক ছড়িয়ে আরবি স্টাইলের নাচ। এর মাধ্যমে তাঁরা লেবানিজ নববধূর রূপ তুলে ধরতে চেয়েছেন। দর্শকেরা তুমুল করতালি আর লেবাননের পতাকা উড়িয়ে অভিবাদন জানান।
মাইয়াস লেবাননের ভক্তদের অকুণ্ঠ সমর্থন পেয়েছে। লেবানিজ ব্রডকাস্টিং করপোরেশন ইন্টারন্যাশনাল ‘কেরমালাক ইয়া লেবনান’ স্লোগানে চমৎকার বিজ্ঞাপনের মাধ্যমে মাইয়াসের জন্য সমর্থন জুগিয়েছে। মাইয়াসের পরিচালক নাদিম সেরফান বলেন, ‘যাঁরা আমাদের সমর্থন দিয়েছেন, সবার প্রতি কৃতজ্ঞতা।’
চ্যাম্পিয়ন হওয়ার পর থেকে মাইয়াস অভিনন্দনের জোয়ারে ভাসছে। আরব বিশ্বের বিখ্যাত শোবিজ তারকা থেকে শুরু করে ধনাঢ্য ব্যবসায়ী, সবাই টুইটার-ইনস্টাগ্রামে মাইয়াসকে উষ্ণ অভিবাদন জানাচ্ছেন। লেবানিজ গায়িকা মায়া দায়াব লেখেন, ‘অসাধারণ শিল্পের মাধ্যমে মাইয়াস লেবাননের নাম বিশ্বদরবারে তুলে ধরেছে। আমরা আনন্দিত ও গর্বিত।’
মাইয়াসের ফাইনাল পারফরম্যান্স শেয়ার করে দুবাইয়ের লেবানিজ প্রভাবশালী ব্যক্তিত্ব কারেন ওয়াজেন লেখেন, ‘আমি বাক্রুদ্ধ!’
সূত্র: আরব নিউজ ও নেইজাবেনকুয়েট ডটকম
আধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
৬ দিন আগেপাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
৬ দিন আগেভারতনিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরের পেহেলগামে সন্ত্রাসী হামলা নিয়ে দুই চিরবৈরী প্রতিবেশীর মধ্যে উত্তেজনার পারদ ক্রমেই চড়ছিল। তা তুঙ্গে উঠল এবার পাকিস্তানের ভূখণ্ডে ভারতের ‘অপারেশন সিঁদুর’ নামের ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান হামলা দিয়ে। পাশাপাশি সীমান্তেও দুই দেশের সামরিক বাহিনীর মধ্যে ব্যাপক গোলাগুলি হয়েছে...
৬ দিন আগেঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫