তাজরুল ইসলাম, পীরগাছা
পীরগাছায় শখ করে শুরু করা বিদেশি ফল ড্রাগনের চাষ এখন কৃষকদের জন্য বাড়তি আয়ের আশার আলো হিসেবে দেখা দিয়েছে। উপজেলায় একই জমিতে অন্যান্য ফলের পাশাপাশি ড্রাগন চাষ ব্যাপক হারে শুরু হওয়ার সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে।
মিশ্র ফসলের জমিতে ড্রাগন চাষে অধিক লাভ হওয়ায় অনেক চাষি এই ক্ষেত্রে ঝুঁকছেন। এমনই একজন অন্নদানগর ইউনিয়নের জগজীবন এলাকার অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষক খিতিশ চন্দ্র। তিনি শখের বসে নিজের ১১ শতাংশ জমিতে ড্রাগন ফলের চারা লাগিয়েছিলেন। প্রথমে অনেকেই অনেক কথা বললেও এখন তাঁর শখের বাগানে লাখ টাকার ফল। গত বছর তিনি ১ লাখ ৩০ হাজার টাকার ফল বিক্রি করেছেন। তাঁর মতো উপজেলার ৮ থেকে ১০ জন কৃষক এখন ড্রাগন চাষে নেমে পড়েছেন।
কৃষি বিভাগ বলছে ড্রাগন চাষে উত্তরাঞ্চলের আবহাওয়া ও মাটির আর্দ্রতা অনুকূলে রয়েছে। তাই আফ্রিকার এই পুষ্টি সমৃদ্ধ ফলটির চাষ বেশ সফলতা দেখাচ্ছে। সেই সঙ্গে বাড়ছে নতুন নতুন চাষি। প্রতি বছরই ড্রাগনখেত বৃদ্ধি পাচ্ছে।
শিক্ষক খিতিশ বলেন, তিনি ২০১৯ সালে স্থানীয় ব্লকের উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তার পরামর্শে বাড়ির সামনের উঁচু জমিতে ড্রাগন চাষ করার সিদ্ধান্ত নেন। রংপুর বুড়িরহাট হটিকালচার থেকে চারা এনে রোপণের এক বছর পর ফল আসা শুরু হয়। প্রায় ৮০ কেজি ফল সংগ্রহ করে বাজারে বিক্রি করেন। বাজারে এই ফলের চাহিদা থাকায় বিক্রিতে কোনো সমস্যা নেই।
আরেক ড্রাগনচাষি শফিকুল ইসলাম বলেন, ‘প্রথম বছর ফল কম ধরলেও পরে সংখ্যা বাড়তে থাকে। প্রতিটি গাছে বছরে ৫০ থেকে ৬০টি পর্যন্ত ফল ধরে। একেকটি ফলের ওজন ৪০০ থেকে ৬০০ গ্রাম পর্যন্ত হয়।’
উপজেলার উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা আহসানুল হক রুবেল জানান, পীরগাছায় তিন বছর আগে ড্রাগন চাষ শুরু হয়। প্রথম দুই বছরে ভালো ফলন ও আয় দেখে এবার চাষ আরও বেড়েছে। কৃষকদের উপজেলা কৃষি বিভাগের পক্ষ থেকে সার্বক্ষণিক পরামর্শ দেওয়াসহ নানা উপকরণ সরবরাহ করা হচ্ছে।
অতিরিক্ত কৃষি কর্মকর্তা আশরাফুজ্জামান বলেন, বাংলাদেশে ড্রাগন চাষের সম্ভাবনা অনেক। পুষ্টিগুণে ভরপুর এই ফলটি সবার প্রিয়। বাজারে চাহিদা থাকায় সহজেই এটি বাজারজাত করা যায়।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা সাইফুল আলম জানান, ড্রাগন চাষ অত্যন্ত লাভজনক। এতে খরচ কম আবার লাভ বেশি। উপজেলায় ছোটবড় ৮ থেকে ১০টি বাগান রয়েছে। বাগানগুলোতে হেক্টর প্রতি ২০ থেকে ২৫ টন ফল উৎপাদন হয়। চারা রোপণের এক বছরের মধ্যে ফলন আসতে শুরু করে। প্রতিবছর সেই ফলন দ্বিগুণ হয়।
পীরগাছায় শখ করে শুরু করা বিদেশি ফল ড্রাগনের চাষ এখন কৃষকদের জন্য বাড়তি আয়ের আশার আলো হিসেবে দেখা দিয়েছে। উপজেলায় একই জমিতে অন্যান্য ফলের পাশাপাশি ড্রাগন চাষ ব্যাপক হারে শুরু হওয়ার সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে।
মিশ্র ফসলের জমিতে ড্রাগন চাষে অধিক লাভ হওয়ায় অনেক চাষি এই ক্ষেত্রে ঝুঁকছেন। এমনই একজন অন্নদানগর ইউনিয়নের জগজীবন এলাকার অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষক খিতিশ চন্দ্র। তিনি শখের বসে নিজের ১১ শতাংশ জমিতে ড্রাগন ফলের চারা লাগিয়েছিলেন। প্রথমে অনেকেই অনেক কথা বললেও এখন তাঁর শখের বাগানে লাখ টাকার ফল। গত বছর তিনি ১ লাখ ৩০ হাজার টাকার ফল বিক্রি করেছেন। তাঁর মতো উপজেলার ৮ থেকে ১০ জন কৃষক এখন ড্রাগন চাষে নেমে পড়েছেন।
কৃষি বিভাগ বলছে ড্রাগন চাষে উত্তরাঞ্চলের আবহাওয়া ও মাটির আর্দ্রতা অনুকূলে রয়েছে। তাই আফ্রিকার এই পুষ্টি সমৃদ্ধ ফলটির চাষ বেশ সফলতা দেখাচ্ছে। সেই সঙ্গে বাড়ছে নতুন নতুন চাষি। প্রতি বছরই ড্রাগনখেত বৃদ্ধি পাচ্ছে।
শিক্ষক খিতিশ বলেন, তিনি ২০১৯ সালে স্থানীয় ব্লকের উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তার পরামর্শে বাড়ির সামনের উঁচু জমিতে ড্রাগন চাষ করার সিদ্ধান্ত নেন। রংপুর বুড়িরহাট হটিকালচার থেকে চারা এনে রোপণের এক বছর পর ফল আসা শুরু হয়। প্রায় ৮০ কেজি ফল সংগ্রহ করে বাজারে বিক্রি করেন। বাজারে এই ফলের চাহিদা থাকায় বিক্রিতে কোনো সমস্যা নেই।
আরেক ড্রাগনচাষি শফিকুল ইসলাম বলেন, ‘প্রথম বছর ফল কম ধরলেও পরে সংখ্যা বাড়তে থাকে। প্রতিটি গাছে বছরে ৫০ থেকে ৬০টি পর্যন্ত ফল ধরে। একেকটি ফলের ওজন ৪০০ থেকে ৬০০ গ্রাম পর্যন্ত হয়।’
উপজেলার উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা আহসানুল হক রুবেল জানান, পীরগাছায় তিন বছর আগে ড্রাগন চাষ শুরু হয়। প্রথম দুই বছরে ভালো ফলন ও আয় দেখে এবার চাষ আরও বেড়েছে। কৃষকদের উপজেলা কৃষি বিভাগের পক্ষ থেকে সার্বক্ষণিক পরামর্শ দেওয়াসহ নানা উপকরণ সরবরাহ করা হচ্ছে।
অতিরিক্ত কৃষি কর্মকর্তা আশরাফুজ্জামান বলেন, বাংলাদেশে ড্রাগন চাষের সম্ভাবনা অনেক। পুষ্টিগুণে ভরপুর এই ফলটি সবার প্রিয়। বাজারে চাহিদা থাকায় সহজেই এটি বাজারজাত করা যায়।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা সাইফুল আলম জানান, ড্রাগন চাষ অত্যন্ত লাভজনক। এতে খরচ কম আবার লাভ বেশি। উপজেলায় ছোটবড় ৮ থেকে ১০টি বাগান রয়েছে। বাগানগুলোতে হেক্টর প্রতি ২০ থেকে ২৫ টন ফল উৎপাদন হয়। চারা রোপণের এক বছরের মধ্যে ফলন আসতে শুরু করে। প্রতিবছর সেই ফলন দ্বিগুণ হয়।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪