দাকোপ প্রতিনিধি
দাকোপে ব্যস্ত সময় পার করছেন স্বাস্থ্যকর্মীরা। প্রতিদিন হাজার হাজার মানুষকে কোভিড-১৯ টিকা দিচ্ছেন তারা। টিকা গ্রহণকারীর সংখ্যাও দিন দিন বাড়ছে। দাকোপে গত শনিবার থেকে শুরু হওয়া এই গণ টিকা কার্যক্রম চলবে এক সপ্তাহ।
উপজেলা স্বাস্থ্য অধিদপ্তর জানিয়েছে, দাকোপের ২৩টি কমিউনিটি ক্লিনিক, ৯টি ইউনিয়ন পরিষদ, ১টি পৌরসভা ও উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে প্রতিদিন হাজার হাজার মানুষকে কোভিড-১৯ গণ টিকা দেওয়া হচ্ছে। গত রোববার দাকোপে কোভিড-১৯ এর টিকা পেয়েছে ৩৬৮০ জন মানুষ।
সরেজমিনে গতকাল সোমবার উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে গিয়ে দেখা গেছে, মানুষের লম্বা লাইন। টিকা নিতে এসেছেন ১১ শ থেকে ১২ শ মানুষ। তবে টিকা গ্রহণকারীর হার দিন দিন বৃদ্ধি পাওয়ায় হিমশিম খেতে হচ্ছে কর্তৃপক্ষকে। সবাই এসেছে টিকা নেওয়ার জন্য। নারী-পুরুষ আলাদা আলাদা লাইনে দাঁড়িয়ে আছে। সবাই অপেক্ষা করছে কখন তার ডাক আসবে। বানিশান্তা এলাকার বিনয় রায় (৫৫) জানান, খুব সকালে এসে লাইন দিয়েছি। আমি দ্বিতীয় ডোজ টিকা নেব। এখনো সিরিয়াল পাইনি। টিকা দিয়ে বাড়ি যেতে সন্ধ্যা হয়ে যাবে। তার পরও টিকার অনেক গুরুত্ব আছে, তাই অপেক্ষা করছি।
কামারখোলা এলাকার ময়না বেগম (৫৮) জানান, এই মাত্র টিকা নিয়ে আসলাম। কোন সমস্যা হয়নি। প্রথমে একটু ভয় পেয়েছিলাম। এখানে যারা টিকা দিচ্ছে তারা খুব ভালোৎ ভাবে আন্তরিকতার সঙ্গে কাজ করছে। অনেক মানুষ টিকা নিতে আসার কারণে ভিড় একটু বেশি। কথা হয় উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের এমটি ইপিআই কুমুদ বিহারির সঙ্গে। তিনি বলেন, সকাল থেকে উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়ন থেকে মানুষ এসে ভিড় করছে টিকা নেওয়ার জন্য।
দাকোপে ব্যস্ত সময় পার করছেন স্বাস্থ্যকর্মীরা। প্রতিদিন হাজার হাজার মানুষকে কোভিড-১৯ টিকা দিচ্ছেন তারা। টিকা গ্রহণকারীর সংখ্যাও দিন দিন বাড়ছে। দাকোপে গত শনিবার থেকে শুরু হওয়া এই গণ টিকা কার্যক্রম চলবে এক সপ্তাহ।
উপজেলা স্বাস্থ্য অধিদপ্তর জানিয়েছে, দাকোপের ২৩টি কমিউনিটি ক্লিনিক, ৯টি ইউনিয়ন পরিষদ, ১টি পৌরসভা ও উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে প্রতিদিন হাজার হাজার মানুষকে কোভিড-১৯ গণ টিকা দেওয়া হচ্ছে। গত রোববার দাকোপে কোভিড-১৯ এর টিকা পেয়েছে ৩৬৮০ জন মানুষ।
সরেজমিনে গতকাল সোমবার উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে গিয়ে দেখা গেছে, মানুষের লম্বা লাইন। টিকা নিতে এসেছেন ১১ শ থেকে ১২ শ মানুষ। তবে টিকা গ্রহণকারীর হার দিন দিন বৃদ্ধি পাওয়ায় হিমশিম খেতে হচ্ছে কর্তৃপক্ষকে। সবাই এসেছে টিকা নেওয়ার জন্য। নারী-পুরুষ আলাদা আলাদা লাইনে দাঁড়িয়ে আছে। সবাই অপেক্ষা করছে কখন তার ডাক আসবে। বানিশান্তা এলাকার বিনয় রায় (৫৫) জানান, খুব সকালে এসে লাইন দিয়েছি। আমি দ্বিতীয় ডোজ টিকা নেব। এখনো সিরিয়াল পাইনি। টিকা দিয়ে বাড়ি যেতে সন্ধ্যা হয়ে যাবে। তার পরও টিকার অনেক গুরুত্ব আছে, তাই অপেক্ষা করছি।
কামারখোলা এলাকার ময়না বেগম (৫৮) জানান, এই মাত্র টিকা নিয়ে আসলাম। কোন সমস্যা হয়নি। প্রথমে একটু ভয় পেয়েছিলাম। এখানে যারা টিকা দিচ্ছে তারা খুব ভালোৎ ভাবে আন্তরিকতার সঙ্গে কাজ করছে। অনেক মানুষ টিকা নিতে আসার কারণে ভিড় একটু বেশি। কথা হয় উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের এমটি ইপিআই কুমুদ বিহারির সঙ্গে। তিনি বলেন, সকাল থেকে উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়ন থেকে মানুষ এসে ভিড় করছে টিকা নেওয়ার জন্য।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪