তাজরুল ইসলাম, পীরগাছা
মহান মুক্তিযুদ্ধকালে পাকিস্তানি বাহিনীর হাতে শহীদ চার বীর মুক্তিযোদ্ধার নামে পীরগাছায় চারটি সড়কের নামকরণ করা হলেও কেউ এই নামে সড়কগুলোকে চেনেন না। সড়কের পাশের প্রতিষ্ঠানগুলোর সাইনবোর্ড ও ঠিকানায় নেই নামগুলোর উল্লেখ।
সড়কগুলোর নামকরণ ১৫ বছর আগে করা হলেও এখনো তা শুধু ফলকেই সীমাবদ্ধ হয়ে আছে। সেই সঙ্গে অযত্ন আর অবহেলায় নষ্ট হয়ে যাচ্ছে ফলকগুলো। সর্বসাধারণের কাছে অজানাই রয়ে গেছে বীর শহীদের নাম। অবস্থা পরিবর্তনে প্রশাসনের পক্ষ থেকে নেওয়া হয়নি তেমন কোনো ব্যবস্থা।
চার শহীদ মুক্তিযোদ্ধা হলেন পারুল ইউনিয়নের সুরুজ মিয়া ও সিদ্দিকুর রহমান, তাম্বুলপুর ইউনিয়নের ভবেশ চন্দ্র বর্মণ এবং ছাওলা ইউনিয়নের নজির হোসেন আকন্দ।
চারজনের স্মৃতির স্মরণে ২০০৬ সালে উপজেলা পরিষদের অর্থায়নে চারটি সড়কের নামকরণ করা হয়। এর মধ্যে পীরগাছা বাজারের বটতলা থেকে স্টেশন সড়কটি শহীদ বীর মুক্তিযোদ্ধা ভবেশ চন্দ্র সড়ক, শাপলা মোড় থেকে স্টেশন পর্যন্ত শহীদ বীর মুক্তিযোদ্ধা সুরুজ মিয়া সড়ক, ইউনিয়ন পরিষদ মোড় থেকে চার মোড় পর্যন্ত শহীদ বীর মুক্তিযোদ্ধা নজির হোসেন আকন্দ সড়ক ও কালিগঞ্জ সড়কটি শহীদ বীর মুক্তিযোদ্ধা সিদ্দিকুর রহমানের নামে রাখা হয়।
নামকরণের সময় বলা হয়েছিল, সড়কগুলো এই চার শহীদের নামে পরিচিত হবে। এগুলোর দুই পাশের সব প্রতিষ্ঠানের সাইনবোর্ড কিংবা বিলবোর্ডে এই নাম ব্যবহার করতে হবে। কিন্তু কেউ তা করেনি। আগের নামেই চলছে সড়ক ও প্রতিষ্ঠানের ঠিকানা। কেবল মাত্র চার শহীদের পরিবারের লোকজন ছাড়া কেউ জানে না তাঁদের নাম।
শহীদ ভবেশ চন্দ্র বর্মণের ভাই ভূপতি চন্দ্র বর্মণ বলেন, ‘দেশের জন্য আমার ভাই শহীদ হয়েছে। তার স্মৃতি আমাদের বুকে গাঁথা থাকলেও সবাই তা ভুলে গেছে। তার নামে সড়কের নামকরণ করা হলেও কেউ তা চেনে না। এই নামে সড়কের কথা বললে উল্টো হাসাহাসি করে।’
উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদের সাবেক কমান্ডার ওয়াজেদ আলী সরকার বলেন, ‘শুধু নামেই শহীদেরা সীমাবদ্ধ। পীরগাছায় শহীদ বা বীর মুক্তিযোদ্ধাদের নামে তেমন কোনো সরকারি বা বেসরকারি প্রতিষ্ঠান নেই, যেখান থেকে এই প্রজন্মের সন্তানেরা আমাদের জানতে পারবে। আমরা চাই সরকারিভাবে সড়ক ও প্রতিষ্ঠানের সাইনবোর্ডে শহীদদের নাম লেখা এবং নিহত বীর মুক্তিযোদ্ধাদের নামে বিভিন্ন সড়কের নামকরণ করা হোক।’
এ ব্যাপারে যোগাযোগ করা হলে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) শেখ শামসুল আরেফীন বলেন, সড়কগুলো ওই নামে সরকারিভাবে গেজেটভুক্ত কি না তা দেখে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
মহান মুক্তিযুদ্ধকালে পাকিস্তানি বাহিনীর হাতে শহীদ চার বীর মুক্তিযোদ্ধার নামে পীরগাছায় চারটি সড়কের নামকরণ করা হলেও কেউ এই নামে সড়কগুলোকে চেনেন না। সড়কের পাশের প্রতিষ্ঠানগুলোর সাইনবোর্ড ও ঠিকানায় নেই নামগুলোর উল্লেখ।
সড়কগুলোর নামকরণ ১৫ বছর আগে করা হলেও এখনো তা শুধু ফলকেই সীমাবদ্ধ হয়ে আছে। সেই সঙ্গে অযত্ন আর অবহেলায় নষ্ট হয়ে যাচ্ছে ফলকগুলো। সর্বসাধারণের কাছে অজানাই রয়ে গেছে বীর শহীদের নাম। অবস্থা পরিবর্তনে প্রশাসনের পক্ষ থেকে নেওয়া হয়নি তেমন কোনো ব্যবস্থা।
চার শহীদ মুক্তিযোদ্ধা হলেন পারুল ইউনিয়নের সুরুজ মিয়া ও সিদ্দিকুর রহমান, তাম্বুলপুর ইউনিয়নের ভবেশ চন্দ্র বর্মণ এবং ছাওলা ইউনিয়নের নজির হোসেন আকন্দ।
চারজনের স্মৃতির স্মরণে ২০০৬ সালে উপজেলা পরিষদের অর্থায়নে চারটি সড়কের নামকরণ করা হয়। এর মধ্যে পীরগাছা বাজারের বটতলা থেকে স্টেশন সড়কটি শহীদ বীর মুক্তিযোদ্ধা ভবেশ চন্দ্র সড়ক, শাপলা মোড় থেকে স্টেশন পর্যন্ত শহীদ বীর মুক্তিযোদ্ধা সুরুজ মিয়া সড়ক, ইউনিয়ন পরিষদ মোড় থেকে চার মোড় পর্যন্ত শহীদ বীর মুক্তিযোদ্ধা নজির হোসেন আকন্দ সড়ক ও কালিগঞ্জ সড়কটি শহীদ বীর মুক্তিযোদ্ধা সিদ্দিকুর রহমানের নামে রাখা হয়।
নামকরণের সময় বলা হয়েছিল, সড়কগুলো এই চার শহীদের নামে পরিচিত হবে। এগুলোর দুই পাশের সব প্রতিষ্ঠানের সাইনবোর্ড কিংবা বিলবোর্ডে এই নাম ব্যবহার করতে হবে। কিন্তু কেউ তা করেনি। আগের নামেই চলছে সড়ক ও প্রতিষ্ঠানের ঠিকানা। কেবল মাত্র চার শহীদের পরিবারের লোকজন ছাড়া কেউ জানে না তাঁদের নাম।
শহীদ ভবেশ চন্দ্র বর্মণের ভাই ভূপতি চন্দ্র বর্মণ বলেন, ‘দেশের জন্য আমার ভাই শহীদ হয়েছে। তার স্মৃতি আমাদের বুকে গাঁথা থাকলেও সবাই তা ভুলে গেছে। তার নামে সড়কের নামকরণ করা হলেও কেউ তা চেনে না। এই নামে সড়কের কথা বললে উল্টো হাসাহাসি করে।’
উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদের সাবেক কমান্ডার ওয়াজেদ আলী সরকার বলেন, ‘শুধু নামেই শহীদেরা সীমাবদ্ধ। পীরগাছায় শহীদ বা বীর মুক্তিযোদ্ধাদের নামে তেমন কোনো সরকারি বা বেসরকারি প্রতিষ্ঠান নেই, যেখান থেকে এই প্রজন্মের সন্তানেরা আমাদের জানতে পারবে। আমরা চাই সরকারিভাবে সড়ক ও প্রতিষ্ঠানের সাইনবোর্ডে শহীদদের নাম লেখা এবং নিহত বীর মুক্তিযোদ্ধাদের নামে বিভিন্ন সড়কের নামকরণ করা হোক।’
এ ব্যাপারে যোগাযোগ করা হলে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) শেখ শামসুল আরেফীন বলেন, সড়কগুলো ওই নামে সরকারিভাবে গেজেটভুক্ত কি না তা দেখে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪