অভয়নগর প্রতিনিধি
মৌসুমি বায়ুর কারণে ভারী বৃষ্টিপাতে সীমাহীন দুর্ভোগে পড়েছেন অভয়নগরবাসী। গত কয়েক দিন ধরে যশোরের অভয়নগরে থেমে থেমে বৃষ্টির মধ্যে কিছু এলাকায় ভারী বর্ষণও হয়েছে। আর এই বৃষ্টিতে পানিবন্দী হয়ে দুর্ভোগে পড়েছেন উপজেলার নিম্নাঞ্চলের মানুষ। পানি নিষ্কাশনের যথাযথ ব্যবস্থা না থাকায় বিপাকে পড়েছে সাধারণ মানুষ এবং ঘের ব্যবসায়ীরা।
উপজেলার বিভিন্ন অঞ্চল ঘুরে দেখা গেছে, গত কয়েক দিনের থেমে থেমে বর্ষণের পর শহর ও গ্রামের বিভিন্ন এলাকায় জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হয়েছে। অতিরিক্ত পানির চাপে অনেক এলাকা ভেসে গেছে। ভারী বর্ষণে পৌরসভাসহ বিভিন্ন ইউনিয়নের নিম্নাঞ্চল পানিতে তলিয়ে গেছে। অনেক বাড়িতে পানি প্রবেশ করেছে। সবচেয়ে বেশি আতঙ্ক আছে শিশুরা। বাড়ির উঠানে হাঁটু পানি থাকায় যেকোনো সময় ঘটতে পারে বড় ধরনের দুর্ঘটনা। তা ছাড়া এসব এলাকার ড্রেন ছাপিয়ে উপচে পড়া পানি সড়ক পার হয়ে ঘরের মধ্যেও ঢুকে পড়েছে। ভেসে গেছে বিভিন্ন এলাকার পুকুর ও মাছের ঘের। এ মাছ ছড়িয়ে পড়ায় ড্রেন ও সড়কের ওপরেই শৌখিন মৎস্য শিকারিদের তৎপরতাও দেখা গেছে।
গত মঙ্গলবার বিকেলে উপজেলার ভবদহের দুঃখখ্যাত অঞ্চল সুন্দলী ইউনিয়নে গিয়ে দেখা গেছে, কয়েক দিন ধরে চলমান বৃষ্টিতে ডুবে গেছে অধিকাংশ গ্রাম। চলমান এই বৃষ্টিতে তলিয়ে গেছে উপজেলার সুন্দলী ইউনিয়নের অধিকাংশ গ্রামের বাড়িঘর, স্কুল, কলেজ, মন্দির, মসজিদসহ রাস্তাঘাট। এলাকাবাসী ধারণা করছেন, পানি নিষ্কাশনের সঠিক ব্যবস্থা না থাকায় জনগণকে পানির সঙ্গে বসবাস করতে হবে দীর্ঘদিন ধরে। ফলে বিপর্যস্ত হয়ে পড়বে এখানকার জনজীবন।
আন্ধা স্কুলের প্রধান শিক্ষক কুমারেশ হালদার বলেন, মুষলধারে বৃষ্টিতে শিক্ষার্থীরা আবারও পড়েছে বিপাকে। যেতে পারছে না তাদের প্রিয় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে। অনেক প্রতিষ্ঠান কর্তৃপক্ষ তৈরি করেছে বাঁশের সাঁকো। মন্দিরে যেতে পারছে না ভক্তরা।
সুন্দলী ইউনিয়নের সড়াডাঙ্গা গ্রামের অজয় মল্লিক বলেন, সবচেয়ে বেশি দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে ইউনিয়নের ডহরমশিয়াহাটি (দক্ষিণ) গ্রামের মানুষের। এখানকার প্রায় সকল বাড়ি-ঘর পানির নিচে। তাঁদের বাস করতে হচ্ছে ব্যাঙ আর সাপের সঙ্গে। তিনি আরও বলেন, ভবদহ ও আমডাঙ্গা খাল দিয়ে পর্যাপ্ত পানি যাওয়ার ব্যবস্থা না থাকায় এবং পানি বেড়ে যাওয়ায় ভেঙে পড়ছে মাটির তৈরি ঘরগুলো। ভেসে গেছে এলাকার প্রায় সকল মাছের ঘের। ফলে ক্ষতির সম্মুখীন এলাকার ঘের ব্যবসায়ীরা।
অভয়নগর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. আমিনুর রহমান বলেন, মৌসুমি বায়ুর কারণে ভারী বর্ষণে উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হয়েছে। এ বিষয়ে দ্রুত পানি নিষ্কাশনের জন্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ তৎপরতা অব্যাহত রেখেছেন।
মৌসুমি বায়ুর কারণে ভারী বৃষ্টিপাতে সীমাহীন দুর্ভোগে পড়েছেন অভয়নগরবাসী। গত কয়েক দিন ধরে যশোরের অভয়নগরে থেমে থেমে বৃষ্টির মধ্যে কিছু এলাকায় ভারী বর্ষণও হয়েছে। আর এই বৃষ্টিতে পানিবন্দী হয়ে দুর্ভোগে পড়েছেন উপজেলার নিম্নাঞ্চলের মানুষ। পানি নিষ্কাশনের যথাযথ ব্যবস্থা না থাকায় বিপাকে পড়েছে সাধারণ মানুষ এবং ঘের ব্যবসায়ীরা।
উপজেলার বিভিন্ন অঞ্চল ঘুরে দেখা গেছে, গত কয়েক দিনের থেমে থেমে বর্ষণের পর শহর ও গ্রামের বিভিন্ন এলাকায় জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হয়েছে। অতিরিক্ত পানির চাপে অনেক এলাকা ভেসে গেছে। ভারী বর্ষণে পৌরসভাসহ বিভিন্ন ইউনিয়নের নিম্নাঞ্চল পানিতে তলিয়ে গেছে। অনেক বাড়িতে পানি প্রবেশ করেছে। সবচেয়ে বেশি আতঙ্ক আছে শিশুরা। বাড়ির উঠানে হাঁটু পানি থাকায় যেকোনো সময় ঘটতে পারে বড় ধরনের দুর্ঘটনা। তা ছাড়া এসব এলাকার ড্রেন ছাপিয়ে উপচে পড়া পানি সড়ক পার হয়ে ঘরের মধ্যেও ঢুকে পড়েছে। ভেসে গেছে বিভিন্ন এলাকার পুকুর ও মাছের ঘের। এ মাছ ছড়িয়ে পড়ায় ড্রেন ও সড়কের ওপরেই শৌখিন মৎস্য শিকারিদের তৎপরতাও দেখা গেছে।
গত মঙ্গলবার বিকেলে উপজেলার ভবদহের দুঃখখ্যাত অঞ্চল সুন্দলী ইউনিয়নে গিয়ে দেখা গেছে, কয়েক দিন ধরে চলমান বৃষ্টিতে ডুবে গেছে অধিকাংশ গ্রাম। চলমান এই বৃষ্টিতে তলিয়ে গেছে উপজেলার সুন্দলী ইউনিয়নের অধিকাংশ গ্রামের বাড়িঘর, স্কুল, কলেজ, মন্দির, মসজিদসহ রাস্তাঘাট। এলাকাবাসী ধারণা করছেন, পানি নিষ্কাশনের সঠিক ব্যবস্থা না থাকায় জনগণকে পানির সঙ্গে বসবাস করতে হবে দীর্ঘদিন ধরে। ফলে বিপর্যস্ত হয়ে পড়বে এখানকার জনজীবন।
আন্ধা স্কুলের প্রধান শিক্ষক কুমারেশ হালদার বলেন, মুষলধারে বৃষ্টিতে শিক্ষার্থীরা আবারও পড়েছে বিপাকে। যেতে পারছে না তাদের প্রিয় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে। অনেক প্রতিষ্ঠান কর্তৃপক্ষ তৈরি করেছে বাঁশের সাঁকো। মন্দিরে যেতে পারছে না ভক্তরা।
সুন্দলী ইউনিয়নের সড়াডাঙ্গা গ্রামের অজয় মল্লিক বলেন, সবচেয়ে বেশি দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে ইউনিয়নের ডহরমশিয়াহাটি (দক্ষিণ) গ্রামের মানুষের। এখানকার প্রায় সকল বাড়ি-ঘর পানির নিচে। তাঁদের বাস করতে হচ্ছে ব্যাঙ আর সাপের সঙ্গে। তিনি আরও বলেন, ভবদহ ও আমডাঙ্গা খাল দিয়ে পর্যাপ্ত পানি যাওয়ার ব্যবস্থা না থাকায় এবং পানি বেড়ে যাওয়ায় ভেঙে পড়ছে মাটির তৈরি ঘরগুলো। ভেসে গেছে এলাকার প্রায় সকল মাছের ঘের। ফলে ক্ষতির সম্মুখীন এলাকার ঘের ব্যবসায়ীরা।
অভয়নগর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. আমিনুর রহমান বলেন, মৌসুমি বায়ুর কারণে ভারী বর্ষণে উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হয়েছে। এ বিষয়ে দ্রুত পানি নিষ্কাশনের জন্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ তৎপরতা অব্যাহত রেখেছেন।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪