রাঙ্গুনিয়া (চট্টগ্রাম) প্রতিনিধি
চট্টগ্রামের রাঙ্গুনিয়া উপজেলার গ্রামগুলোতে বোরো ধানের দিগন্ত জোড়া মাঠ সোনালি হয়ে উঠেছে। গত আমন মৌসুমে বাম্পার ফলন হওয়ায় এবং বাজারদর ভালো থাকায় কৃষকেরা চাষে আগ্রহী হয়েছেন। বর্তমানে ধানখেতের ধরন দেখে তাঁরা বলছেন, শেষ পর্যন্ত অনুকূল আবহাওয়ায় ধান ঘরে তুলতে পারলে ভালো লাভ হবে। এদিকে উপজেলা কৃষি অফিস বলছে, হাওরাঞ্চলে ধানখেতের ক্ষতির পর ফসল ঘরে তোলার বিষয়ে তারা নজর রাখছেন। ৮০ শতাংশ ধান পাকলেই কাটা শুরু করার পরামর্শ দিচ্ছেন।
উপজেলা কৃষি অফিস সূত্রে জানা গেছে, চলতি মৌসুমে বোরো চাষ হয়েছে ৮ হাজার ৩৬৫ হেক্টর জমিতে। উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে ৪৮ হাজার ৭৪৪ হেক্টর মেট্রিক টন। এসব ধানের মধ্যে দুই জাতের ধান রয়েছে, হাইব্রিড ও উফশী। হাইব্রিডের মধ্যে ইস্পাহানি-২, বালিয়া-২, চমক-১, আফতাব এলপি-৭০, এসিআই-১, সবুজ সাথি, ব্রাক হাইব্রিড-১.১২০৩, তেজগোল্ড। আর উফশীর মধ্যে ব্রি ধান ২৮, ব্রি ধান ২৯, ব্রি ধান ৫৫, ব্রি ধান ৫৮, ব্রি ধান ৬৮, ব্রি ধান ৮১, ব্রি ধান ৮৬, ব্রি ধান ৮৮, ব্রি ধান ৮৯, ব্রি ধান ১০০ চাষাবাদ করা হয়েছে।
গুমাইবিলের কৃষক আবদুল লতিফ জানান, আমন মৌসুমে বাম্পার ফলন এবং ধান-চালের ভালো দাম পাওয়ায় কৃষকেরা এবারও নতুন আশা নিয়ে বোরো ধান রোপণ করেছেন। বর্তমানে কৃষকের এই প্রত্যাশার সবচেয়ে বড় বাধা লাগামহীন লোডশেডিং। এপ্রিলের শুরু থেকে যেভাবে লোডশেডিং হচ্ছে এতে ধান কাটার সময়ে যেন বিপদে না পড়তে হয়। তিনি বলেন, আবহাওয়া অনুকূলে ছিল। অতিবৃষ্টি কিংবা শিলাবৃষ্টির হাত থেকে রক্ষা পেয়েছি। তবে অনাবৃষ্টির কারণে সেচ দিতে হয়েছে বেশি। কিন্তু বিদ্যুৎ বিভ্রাটের কারণে সমস্যায় পড়তে হয়েছে। এ বছর পোকার আক্রমণ কিংবা রোগবালাই তেমন ছিল না। উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তারা নিয়মিত খোঁজ নিয়ে আমাদের বিভিন্ন পরামর্শ দিয়ে যাচ্ছেন। ফলে আমরা এবার বাম্পার ফলনের আশা করছি।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মো. ইমরান হোসেন বলেন, মাঠ পর্যায়ে উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তারা রয়েছেন। তাঁদের মাধ্যমে কৃষকদের নির্দেশনা দেওয়া হচ্ছে। ধান যদি ৮০ শতাংশ পেকে যায় এবং আবহাওয়া প্রতিকূল হওয়ার শঙ্কা থাকে তাহলে ধান যেন কৃষকেরা কেটে ফেলেন। আর যদি প্রাকৃতিক দুর্যোগ না থাকে তাহলে ৯০ শতাংশ পাকা পর্যন্ত অপেক্ষা করতে বলা হয়েছে।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা আরও বলেন, যেহেতু কিছু কিছু জমিতে ধান পাকে নাই, সেহেতু আরও ১৫ থেকে ২০ দিন লেগে যাবে ধান কাটা শুরু করতে। আর ধানে যাতে পোকামাকড় আক্রমণ করতে না পারে সেদিকটি আমরা নজরদারিতে রেখেছি। কৃষকেরা কোন সময় কী কীটনাশক দেবে সেগুলো আমরা বলে দিচ্ছি। যেহেতু হাওরাঞ্চলে ধানের ব্যাপকভাবে ক্ষতি হয়ে গেছে সেহেতু আমরা কড়া পর্যবেক্ষণে রাখছি। চট্টগ্রামের শস্যভান্ডার নামে খ্যাত গুমাইবিল। এখান থেকে শতভাগ ফসল আমরা পাওয়ার ব্যাপারে নজর রেখেছি।
চট্টগ্রামের রাঙ্গুনিয়া উপজেলার গ্রামগুলোতে বোরো ধানের দিগন্ত জোড়া মাঠ সোনালি হয়ে উঠেছে। গত আমন মৌসুমে বাম্পার ফলন হওয়ায় এবং বাজারদর ভালো থাকায় কৃষকেরা চাষে আগ্রহী হয়েছেন। বর্তমানে ধানখেতের ধরন দেখে তাঁরা বলছেন, শেষ পর্যন্ত অনুকূল আবহাওয়ায় ধান ঘরে তুলতে পারলে ভালো লাভ হবে। এদিকে উপজেলা কৃষি অফিস বলছে, হাওরাঞ্চলে ধানখেতের ক্ষতির পর ফসল ঘরে তোলার বিষয়ে তারা নজর রাখছেন। ৮০ শতাংশ ধান পাকলেই কাটা শুরু করার পরামর্শ দিচ্ছেন।
উপজেলা কৃষি অফিস সূত্রে জানা গেছে, চলতি মৌসুমে বোরো চাষ হয়েছে ৮ হাজার ৩৬৫ হেক্টর জমিতে। উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে ৪৮ হাজার ৭৪৪ হেক্টর মেট্রিক টন। এসব ধানের মধ্যে দুই জাতের ধান রয়েছে, হাইব্রিড ও উফশী। হাইব্রিডের মধ্যে ইস্পাহানি-২, বালিয়া-২, চমক-১, আফতাব এলপি-৭০, এসিআই-১, সবুজ সাথি, ব্রাক হাইব্রিড-১.১২০৩, তেজগোল্ড। আর উফশীর মধ্যে ব্রি ধান ২৮, ব্রি ধান ২৯, ব্রি ধান ৫৫, ব্রি ধান ৫৮, ব্রি ধান ৬৮, ব্রি ধান ৮১, ব্রি ধান ৮৬, ব্রি ধান ৮৮, ব্রি ধান ৮৯, ব্রি ধান ১০০ চাষাবাদ করা হয়েছে।
গুমাইবিলের কৃষক আবদুল লতিফ জানান, আমন মৌসুমে বাম্পার ফলন এবং ধান-চালের ভালো দাম পাওয়ায় কৃষকেরা এবারও নতুন আশা নিয়ে বোরো ধান রোপণ করেছেন। বর্তমানে কৃষকের এই প্রত্যাশার সবচেয়ে বড় বাধা লাগামহীন লোডশেডিং। এপ্রিলের শুরু থেকে যেভাবে লোডশেডিং হচ্ছে এতে ধান কাটার সময়ে যেন বিপদে না পড়তে হয়। তিনি বলেন, আবহাওয়া অনুকূলে ছিল। অতিবৃষ্টি কিংবা শিলাবৃষ্টির হাত থেকে রক্ষা পেয়েছি। তবে অনাবৃষ্টির কারণে সেচ দিতে হয়েছে বেশি। কিন্তু বিদ্যুৎ বিভ্রাটের কারণে সমস্যায় পড়তে হয়েছে। এ বছর পোকার আক্রমণ কিংবা রোগবালাই তেমন ছিল না। উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তারা নিয়মিত খোঁজ নিয়ে আমাদের বিভিন্ন পরামর্শ দিয়ে যাচ্ছেন। ফলে আমরা এবার বাম্পার ফলনের আশা করছি।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মো. ইমরান হোসেন বলেন, মাঠ পর্যায়ে উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তারা রয়েছেন। তাঁদের মাধ্যমে কৃষকদের নির্দেশনা দেওয়া হচ্ছে। ধান যদি ৮০ শতাংশ পেকে যায় এবং আবহাওয়া প্রতিকূল হওয়ার শঙ্কা থাকে তাহলে ধান যেন কৃষকেরা কেটে ফেলেন। আর যদি প্রাকৃতিক দুর্যোগ না থাকে তাহলে ৯০ শতাংশ পাকা পর্যন্ত অপেক্ষা করতে বলা হয়েছে।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা আরও বলেন, যেহেতু কিছু কিছু জমিতে ধান পাকে নাই, সেহেতু আরও ১৫ থেকে ২০ দিন লেগে যাবে ধান কাটা শুরু করতে। আর ধানে যাতে পোকামাকড় আক্রমণ করতে না পারে সেদিকটি আমরা নজরদারিতে রেখেছি। কৃষকেরা কোন সময় কী কীটনাশক দেবে সেগুলো আমরা বলে দিচ্ছি। যেহেতু হাওরাঞ্চলে ধানের ব্যাপকভাবে ক্ষতি হয়ে গেছে সেহেতু আমরা কড়া পর্যবেক্ষণে রাখছি। চট্টগ্রামের শস্যভান্ডার নামে খ্যাত গুমাইবিল। এখান থেকে শতভাগ ফসল আমরা পাওয়ার ব্যাপারে নজর রেখেছি।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪