নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ছয় মাসের ব্যবধানে গ্যাস ও জ্বালানি তেলের মূল্যবৃদ্ধির পর এবার গ্রাহক পর্যায়ে বিদ্যুতের দাম বাড়ানোর তোড়জোড় শুরু হয়েছে। বিদ্যুৎ ও গ্যাসের দাম নির্ধারণে নিয়োজিত সরকারি সংস্থা বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশনে (বিইআরসি) গতকাল বৃহস্পতিবার দাম বাড়ানোর প্রস্তাব জমা দিয়েছে কয়েকটি বিদ্যুৎ বিতরণ কোম্পানি। বিইআরসি সূত্রে জানা গেছে, মোট ছয়টি কোম্পানি খুচরা পর্যায়ে গড়ে ১৯ দশমিক ৪৪ শতাংশ দাম বাড়ানোর আবেদন করেছে।
সর্বশেষ ২০২০ সালের ফেব্রুয়ারিতে গ্রাহক পর্যায়ে খুচরা বিদ্যুতের দাম বাড়িয়েছে সরকার। গ্রাহক পর্যায়ে তখন বিদ্যুতের দাম বাড়ানো হয় ৫ দশমিক ৩ শতাংশ। চলতি বছরের ৫ জুন প্রথম গ্যাসের দাম প্রায় ২৩ শতাংশ বাড়ানো হয়। অন্যদিকে আগস্টের ৫ তারিখে বাড়ানো হয় জ্বালানি তেলের রেকর্ড পরিমাণ দাম।
তিন দিন আগে গত সোমবার পাইকারিতে বিদ্যুতের দাম বাড়িয়েছে সরকার। সেদিন বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বলেছিলেন, পাইকারিতে বিদ্যুতের দাম বাড়লেও গ্রাহক পর্যায়ে এখনই দাম বাড়ছে না। কিন্তু বিতরণ কোম্পানিগুলো তিন দিনের মাথায় খুচরা পর্যায়ে ভোক্তাদের জন্য বিদ্যুতের দাম বাড়ানোর আবেদন করল।
কোম্পানিগুলোর প্রস্তাবের বিষয়ে জানতে চাইলে বিইআরসির চেয়ারম্যান মো. আব্দুল জলিল আজকের পত্রিকা বলেন, ‘এর আগে কয়েকটা কোম্পানি গ্রাহক পর্যায়ে বিদ্যুতের দাম বাড়ানোর আবেদন করেছে। আজ (গতকাল) ডিপিডিসি, ডেসকো ও ওজোপাডিকোর আবেদন আমরা গ্রহণ করেছি।’
বিইআরসির কয়েকজন কর্মকর্তা আজকের পত্রিকাকে বলেন, বিদ্যুৎ বিতরণ কোম্পানিগুলো ভিন্ন ভিন্ন দাম প্রস্তাব করেছে। তবে গড় মূল্যবৃদ্ধির হার ১৯ দশমিক ৪৪ শতাংশ।
দাম বাড়ানোর প্রক্রিয়া কবে নাগাদ শুরু হতে পারে, জানতে চাইলে বিইআরসির সদস্য (বিদ্যুৎ) মোহাম্মদ বজলুর রহমান আজকের পত্রিকা বলেন, ‘কোম্পানিগুলোর আবেদন আমাদের ট্যারিফ বিভাগ এখন যাচাই-বাছাই করছে। আবেদনে কোনো অসংগতি বা ঘাটতি পাওয়া না গেলে আমরা গণশুনানির জন্য তারিখ নির্ধারণ করব।
নর্দান ইলেকট্রিসিটি সাপ্লাই কোম্পানির নির্বাহী পরিচালক (কারিগরি ও অপারেশনস) আবদুর রশিদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, গ্রাহক পর্যায়ে কতটুকু দাম বাড়াতে হবে, সেটা নিয়ে আমরা এখন হিসাব-নিকাশ করছি। আমাদের হিসাবমতে, ২০-২২ শতাংশ দাম বাড়াতে হবে। এই পরিমাণ দাম বাড়ালে আমাদের লাভ-লোকসান সমান থাকবে।’
বিপিডির সূত্র জানিয়েছে, প্রতি ইউনিট বিদ্যুতের দাম গড়ে ১ টাকা ৪৭ পয়সা বাড়ানোর আবেদন করেছে সংস্থাটি।
চলতি মাসের ২১ তারিখে বিইআরসি পাইকারিতে বিদ্যুতের দাম বাড়িয়েছে প্রায় ২০ শতাংশ এবং পাইকারি বিদ্যুতের এই বর্ধিত দর কার্যকর হবে ডিসেম্বর থেকে। বর্ধিত দামের কারণে বিদ্যুতের ইউনিটপ্রতি বর্তমান পাইকারি দাম ৫ টাকা ১৭ পয়সা থেকে বেড়ে দাঁড়াবে ৬ টাকা ২০ পয়সা।
বিইআরসি সূত্রে জানা গেছে, গত ১২ বছরে দফায় দফায় বিদ্যুতের দাম বেড়েছে পাইকারি পর্যায়ে ১১৮ শতাংশ এবং গ্রাহক পর্যায়ে ৯০ শতাংশ। বর্তমান সরকার ক্ষমতায় আসার পর গত এক যুগে বিদ্যুতের দাম বাড়ানো হয়েছে ১১ বার।
ছয় মাসের ব্যবধানে গ্যাস ও জ্বালানি তেলের মূল্যবৃদ্ধির পর এবার গ্রাহক পর্যায়ে বিদ্যুতের দাম বাড়ানোর তোড়জোড় শুরু হয়েছে। বিদ্যুৎ ও গ্যাসের দাম নির্ধারণে নিয়োজিত সরকারি সংস্থা বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশনে (বিইআরসি) গতকাল বৃহস্পতিবার দাম বাড়ানোর প্রস্তাব জমা দিয়েছে কয়েকটি বিদ্যুৎ বিতরণ কোম্পানি। বিইআরসি সূত্রে জানা গেছে, মোট ছয়টি কোম্পানি খুচরা পর্যায়ে গড়ে ১৯ দশমিক ৪৪ শতাংশ দাম বাড়ানোর আবেদন করেছে।
সর্বশেষ ২০২০ সালের ফেব্রুয়ারিতে গ্রাহক পর্যায়ে খুচরা বিদ্যুতের দাম বাড়িয়েছে সরকার। গ্রাহক পর্যায়ে তখন বিদ্যুতের দাম বাড়ানো হয় ৫ দশমিক ৩ শতাংশ। চলতি বছরের ৫ জুন প্রথম গ্যাসের দাম প্রায় ২৩ শতাংশ বাড়ানো হয়। অন্যদিকে আগস্টের ৫ তারিখে বাড়ানো হয় জ্বালানি তেলের রেকর্ড পরিমাণ দাম।
তিন দিন আগে গত সোমবার পাইকারিতে বিদ্যুতের দাম বাড়িয়েছে সরকার। সেদিন বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বলেছিলেন, পাইকারিতে বিদ্যুতের দাম বাড়লেও গ্রাহক পর্যায়ে এখনই দাম বাড়ছে না। কিন্তু বিতরণ কোম্পানিগুলো তিন দিনের মাথায় খুচরা পর্যায়ে ভোক্তাদের জন্য বিদ্যুতের দাম বাড়ানোর আবেদন করল।
কোম্পানিগুলোর প্রস্তাবের বিষয়ে জানতে চাইলে বিইআরসির চেয়ারম্যান মো. আব্দুল জলিল আজকের পত্রিকা বলেন, ‘এর আগে কয়েকটা কোম্পানি গ্রাহক পর্যায়ে বিদ্যুতের দাম বাড়ানোর আবেদন করেছে। আজ (গতকাল) ডিপিডিসি, ডেসকো ও ওজোপাডিকোর আবেদন আমরা গ্রহণ করেছি।’
বিইআরসির কয়েকজন কর্মকর্তা আজকের পত্রিকাকে বলেন, বিদ্যুৎ বিতরণ কোম্পানিগুলো ভিন্ন ভিন্ন দাম প্রস্তাব করেছে। তবে গড় মূল্যবৃদ্ধির হার ১৯ দশমিক ৪৪ শতাংশ।
দাম বাড়ানোর প্রক্রিয়া কবে নাগাদ শুরু হতে পারে, জানতে চাইলে বিইআরসির সদস্য (বিদ্যুৎ) মোহাম্মদ বজলুর রহমান আজকের পত্রিকা বলেন, ‘কোম্পানিগুলোর আবেদন আমাদের ট্যারিফ বিভাগ এখন যাচাই-বাছাই করছে। আবেদনে কোনো অসংগতি বা ঘাটতি পাওয়া না গেলে আমরা গণশুনানির জন্য তারিখ নির্ধারণ করব।
নর্দান ইলেকট্রিসিটি সাপ্লাই কোম্পানির নির্বাহী পরিচালক (কারিগরি ও অপারেশনস) আবদুর রশিদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, গ্রাহক পর্যায়ে কতটুকু দাম বাড়াতে হবে, সেটা নিয়ে আমরা এখন হিসাব-নিকাশ করছি। আমাদের হিসাবমতে, ২০-২২ শতাংশ দাম বাড়াতে হবে। এই পরিমাণ দাম বাড়ালে আমাদের লাভ-লোকসান সমান থাকবে।’
বিপিডির সূত্র জানিয়েছে, প্রতি ইউনিট বিদ্যুতের দাম গড়ে ১ টাকা ৪৭ পয়সা বাড়ানোর আবেদন করেছে সংস্থাটি।
চলতি মাসের ২১ তারিখে বিইআরসি পাইকারিতে বিদ্যুতের দাম বাড়িয়েছে প্রায় ২০ শতাংশ এবং পাইকারি বিদ্যুতের এই বর্ধিত দর কার্যকর হবে ডিসেম্বর থেকে। বর্ধিত দামের কারণে বিদ্যুতের ইউনিটপ্রতি বর্তমান পাইকারি দাম ৫ টাকা ১৭ পয়সা থেকে বেড়ে দাঁড়াবে ৬ টাকা ২০ পয়সা।
বিইআরসি সূত্রে জানা গেছে, গত ১২ বছরে দফায় দফায় বিদ্যুতের দাম বেড়েছে পাইকারি পর্যায়ে ১১৮ শতাংশ এবং গ্রাহক পর্যায়ে ৯০ শতাংশ। বর্তমান সরকার ক্ষমতায় আসার পর গত এক যুগে বিদ্যুতের দাম বাড়ানো হয়েছে ১১ বার।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪