নাইক্ষ্যংছড়ি (বান্দরবান) প্রতিনিধি
বান্দরবানের সঙ্গে নাইক্ষ্যংছড়ির যোগাযোগের প্রধান মাধ্যম নাইক্ষ্যংছড়ি-চা বাগান সড়ক। এই সড়কের ১১ কিলোমিটারের মধ্যে ৩৮টি ঝুঁকিপূর্ণ বাঁক থাকায় বাড়ছে দুর্ঘটনা। নষ্ট হচ্ছে সময়। আতঙ্কে চলাচল করছেন উপজেলার বাসিন্দাসহ পর্যটকেরা।
এ দিকে সড়কটি ব্যবহার করেন নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলা প্রশাসন, বিজিবি, সেনাবাহিনীর সদস্যরা। এ ছাড়া পার্শ্ববর্তী কক্সবাজারের রামু উপজেলা কাউয়ারখোপ, কচ্ছপিয়া ও গর্জনিয়া ইউনিয়নের আরও মানুষ এই সড়ক ব্যবহার করে বান্দরবান-কক্সবাজার যাতায়াত করেন।
নাইক্ষ্যংছড়ি সদর হয়ে রামুর চা বাগানের রাস্তার মাথা অংশের দূরত্ব ১১ কিলোমিটার। আঁকাবাঁকা সড়কের দুই পাশেই জঙ্গলে ভরা পাহাড় ও টিলা। কিছু কিছু স্থানে বাড়িঘর থাকলেও বেশ দূরে। পশ্চিম দিক থেকে মাত্র সাড়ে ৪ কিলোমিটারের সড়কে বাঁক আছে ১৯টি। কাউয়ারখোপ থেকে নাইক্ষ্যংছড়ি সদর পর্যন্ত বাকি ৭ কিলোমিটারে ১৯টি বাঁক মরণ ফাঁদে পরিণত হয়েছে। এ সব বাঁক পার হতে চরম ঝুঁকি নিতে হয় চলকদের।
এই সড়কের জিপ চালক আবুল হোসেন জানান, সড়কে ঝুঁকি নিয়ে গাড়ি চালাচ্ছেন ২০ বছর। দুর্ঘটনায় পড়ে আহত হয়েছেন অর্ধশতবার। জীবিকার তাগিদে এই সড়কে গাড়ি চালাচ্ছেন তিনি।
একই ধরনে কথা জানান মাইক্রোবাস চালক অসীম বড়ুয়া, শফিক, খালেক; ডাম্পার চালক নুরুল হাকিম, ছাব্বির; সিএনজি চালক বদি আলম, রফিক, সেলিম ও টমটম চালক জয়নালসহ কয়েকজন চালক। তাঁরা বলেন, নাইক্ষ্যংছড়ির প্রধান সড়কটি যাত্রীদের জন্য নিরাপদ না। ঝুঁকি নিয়ে গাড়ি চালান তারা। অনেকে বাঁক এড়াতে না পারলে কোনো গাছে ধাক্কা লাগিয়ে প্রাণ নাশের ঝুঁকি এড়ান।
নাইক্ষ্যংছড়ি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আলমগীর হোসেন বলেন, সড়কটি যেন একটি নদী বা সাপের মতো। অনেক বাঁক। সড়কের পাশে জায়গাও নেই, তার ওপর বাঁকা। দ্রুত বাঁকগুলোতে নিরাপত্তামূলক ব্যবস্থা ও সংস্কারের উদ্যোগ নেওয়া দরকার। একই কথা বলেন ও উপজেলা কাঠ ব্যবসায়ী সমিতির সভাপতি হোসেন আহমদ।
বান্দরবানের সঙ্গে নাইক্ষ্যংছড়ির যোগাযোগের প্রধান মাধ্যম নাইক্ষ্যংছড়ি-চা বাগান সড়ক। এই সড়কের ১১ কিলোমিটারের মধ্যে ৩৮টি ঝুঁকিপূর্ণ বাঁক থাকায় বাড়ছে দুর্ঘটনা। নষ্ট হচ্ছে সময়। আতঙ্কে চলাচল করছেন উপজেলার বাসিন্দাসহ পর্যটকেরা।
এ দিকে সড়কটি ব্যবহার করেন নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলা প্রশাসন, বিজিবি, সেনাবাহিনীর সদস্যরা। এ ছাড়া পার্শ্ববর্তী কক্সবাজারের রামু উপজেলা কাউয়ারখোপ, কচ্ছপিয়া ও গর্জনিয়া ইউনিয়নের আরও মানুষ এই সড়ক ব্যবহার করে বান্দরবান-কক্সবাজার যাতায়াত করেন।
নাইক্ষ্যংছড়ি সদর হয়ে রামুর চা বাগানের রাস্তার মাথা অংশের দূরত্ব ১১ কিলোমিটার। আঁকাবাঁকা সড়কের দুই পাশেই জঙ্গলে ভরা পাহাড় ও টিলা। কিছু কিছু স্থানে বাড়িঘর থাকলেও বেশ দূরে। পশ্চিম দিক থেকে মাত্র সাড়ে ৪ কিলোমিটারের সড়কে বাঁক আছে ১৯টি। কাউয়ারখোপ থেকে নাইক্ষ্যংছড়ি সদর পর্যন্ত বাকি ৭ কিলোমিটারে ১৯টি বাঁক মরণ ফাঁদে পরিণত হয়েছে। এ সব বাঁক পার হতে চরম ঝুঁকি নিতে হয় চলকদের।
এই সড়কের জিপ চালক আবুল হোসেন জানান, সড়কে ঝুঁকি নিয়ে গাড়ি চালাচ্ছেন ২০ বছর। দুর্ঘটনায় পড়ে আহত হয়েছেন অর্ধশতবার। জীবিকার তাগিদে এই সড়কে গাড়ি চালাচ্ছেন তিনি।
একই ধরনে কথা জানান মাইক্রোবাস চালক অসীম বড়ুয়া, শফিক, খালেক; ডাম্পার চালক নুরুল হাকিম, ছাব্বির; সিএনজি চালক বদি আলম, রফিক, সেলিম ও টমটম চালক জয়নালসহ কয়েকজন চালক। তাঁরা বলেন, নাইক্ষ্যংছড়ির প্রধান সড়কটি যাত্রীদের জন্য নিরাপদ না। ঝুঁকি নিয়ে গাড়ি চালান তারা। অনেকে বাঁক এড়াতে না পারলে কোনো গাছে ধাক্কা লাগিয়ে প্রাণ নাশের ঝুঁকি এড়ান।
নাইক্ষ্যংছড়ি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আলমগীর হোসেন বলেন, সড়কটি যেন একটি নদী বা সাপের মতো। অনেক বাঁক। সড়কের পাশে জায়গাও নেই, তার ওপর বাঁকা। দ্রুত বাঁকগুলোতে নিরাপত্তামূলক ব্যবস্থা ও সংস্কারের উদ্যোগ নেওয়া দরকার। একই কথা বলেন ও উপজেলা কাঠ ব্যবসায়ী সমিতির সভাপতি হোসেন আহমদ।
‘দুই দিন আগেই বাড়ি থেকে পাথরঘাটায় চলে এসেছি। এখন পুরোনো জাল সেলাই করছি। এক সপ্তাহের বাজারও করে এনেছি। আজ বিকেলে সাগর মোহনায় যাব, গভীর রাত থেকে জাল ফেলব।’ কথাগুলো বলছিলেন বরগুনা সদরের বাইনচটকী এলাকার জেলে হোসেন আলী। গতকাল বুধবার সকালে বরগুনার পাথরঘাটা মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রে কথা হয় তাঁর...
১২ জুন ২০২৫ভারতের স্থলবন্দর নিষেধাজ্ঞার পর সীমান্তে আটকে থাকা তৈরি পোশাক, খাদ্যসহ বিভিন্ন পণ্যের ট্রাকগুলো ফেরত আনছেন রপ্তানিকারকেরা। তবে যেসব ট্রাক বন্দরে ঢুকে গিয়েছিল, সেগুলো ভারতে প্রবেশ করানোর চেষ্টা চলছে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত এসব ট্রাক ঢুকতে পারবে কি না, তা নিয়ে সংশয় আছে।
১৯ মে ২০২৫আধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
০৮ মে ২০২৫পাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
০৮ মে ২০২৫