আরিফুল হক তারেক, মুলাদী
মুলাদীতে নানান প্রতিকূলতা এবং সরকারি সহায়তা না পাওয়ায় ভাসমাস পদ্ধতিতে মাছ চাষ হারিয়ে যেতে বসেছে। ২০১১ সালে সফলতা দিয়ে শুরু হলেও পর্যায়ক্রমে মৎস্যজীবীরা এ ধরনের মাছ চাষ ছেড়ে অন্য পেশায় যুক্ত হয়েছেন।
শ্রমিকের মজুরি ও মাছের খাবারের মূল্যবৃদ্ধি, সরকারি সহযোগিতার অভাবসহ বিভিন্ন সমস্যার কারণে উপজেলার মাছ চাষিরা খাঁচায় মাছ চাষের প্রতি আগ্রহ হারিয়েছেন বলে জানান। মাছের খাদ্যের দাম নিয়ন্ত্রণ কিংবা বাজারে চাষকৃত মাছের কাঙ্ক্ষিত মূল্য পেলে খাঁচায় মাছ চাষে জেলেরা আগ্রহী হতেন বলে দাবি করেছেন।
জানা গেছে, ২০১১ সালে মুলাদী উপজেলার কাজিরচর ইউনিয়নের চরকমিশনার গ্রামের বাবুল খান বিদেশ থেকে ফিরে রংপুর মৎস্য গবেষণা ইনস্টিটিউটে প্রশিক্ষণ নেন। পরে তিনি মুলাদী উপজেলার আড়িয়াল খাঁ নদে ভাসমান পদ্ধতিতে খাঁচায় মাছ চাষ শুরু করেন। ছয় মাসের মধ্যে তিনি একজন সফল মাছ চাষি হয়ে ওঠেন।
খাঁচায় মাছ চাষের উদ্যোক্তা বাবুল খান বলেন, ‘প্রশিক্ষণ নিয়ে খাঁচায় মাছ চাষ করে সফল হয়েছিলাম। মাছের খাবারের দাম কম থাকায় অনেক লাভ হতো। সফলতা দেখে এলাকার অনেক বেকার যুবক ও জেলেরা আড়িয়াল খা নদে মাছ চাষ শুরু করেন। এমনকি পাঁচ বছর আগে উপজেলার ১২৩ জন মৎস্যচাষির খাঁচা ছিল ৮৫০টি। মৎস্য খাদ্যের দাম বাড়ায় কয়েক বছর আগে এই পদ্ধতির মাছ চাষ ছেড়ে দিয়েছি।’
কাজিরচর ইউনিয়নের ডিক্রীরচর বাধঘাট এলাকার কাওসার প্যাদা জানান, তিনি ২০১১ সাল থেকে ভাসমান পদ্ধতিতে মাছ চাষ করছেন। শুরুতে বেশ লাভবান হয়েছিলেন। ২ / ৩ বছর আগে তার খাঁচার সংখ্যা ছিল প্রায় ৮ টি। পরবর্তীতে মাছের খাবারের দাম ও শ্রমিকের মজুরি বৃদ্ধির ফলে লোকসান গুনে কুলিয়ে উঠতে না পারায় এখন ১টি খাঁচায় মাছ চাষ করছেন। নানান প্রতিকূলতার মধ্য দিয়েও তিনি এই পদ্ধতি মাছ চাষ টিকিয়ে রাখার চেষ্টা করছেন। মৎস্য খাদ্যের দাম না কমলে এবং সরকারি সহায়তা না পেলে তিনিও খাঁচায় মাছ চাষ ছেড়ে দেবেন বলে জানান।
উপজেলা সিনিয়র মৎস্য কর্মকর্তা সুব্রত গোস্বামী বলেন, ‘এ খাতে সরকারের কোনো আর্থিক বরাদ্দ নেই। তবে পরবর্তীতে জেলেদের জন্য কোনো বরাদ্দ এলে ভাসমান মাছ চাষিদের সহযোগিতা করা হবে।’
মুলাদীতে নানান প্রতিকূলতা এবং সরকারি সহায়তা না পাওয়ায় ভাসমাস পদ্ধতিতে মাছ চাষ হারিয়ে যেতে বসেছে। ২০১১ সালে সফলতা দিয়ে শুরু হলেও পর্যায়ক্রমে মৎস্যজীবীরা এ ধরনের মাছ চাষ ছেড়ে অন্য পেশায় যুক্ত হয়েছেন।
শ্রমিকের মজুরি ও মাছের খাবারের মূল্যবৃদ্ধি, সরকারি সহযোগিতার অভাবসহ বিভিন্ন সমস্যার কারণে উপজেলার মাছ চাষিরা খাঁচায় মাছ চাষের প্রতি আগ্রহ হারিয়েছেন বলে জানান। মাছের খাদ্যের দাম নিয়ন্ত্রণ কিংবা বাজারে চাষকৃত মাছের কাঙ্ক্ষিত মূল্য পেলে খাঁচায় মাছ চাষে জেলেরা আগ্রহী হতেন বলে দাবি করেছেন।
জানা গেছে, ২০১১ সালে মুলাদী উপজেলার কাজিরচর ইউনিয়নের চরকমিশনার গ্রামের বাবুল খান বিদেশ থেকে ফিরে রংপুর মৎস্য গবেষণা ইনস্টিটিউটে প্রশিক্ষণ নেন। পরে তিনি মুলাদী উপজেলার আড়িয়াল খাঁ নদে ভাসমান পদ্ধতিতে খাঁচায় মাছ চাষ শুরু করেন। ছয় মাসের মধ্যে তিনি একজন সফল মাছ চাষি হয়ে ওঠেন।
খাঁচায় মাছ চাষের উদ্যোক্তা বাবুল খান বলেন, ‘প্রশিক্ষণ নিয়ে খাঁচায় মাছ চাষ করে সফল হয়েছিলাম। মাছের খাবারের দাম কম থাকায় অনেক লাভ হতো। সফলতা দেখে এলাকার অনেক বেকার যুবক ও জেলেরা আড়িয়াল খা নদে মাছ চাষ শুরু করেন। এমনকি পাঁচ বছর আগে উপজেলার ১২৩ জন মৎস্যচাষির খাঁচা ছিল ৮৫০টি। মৎস্য খাদ্যের দাম বাড়ায় কয়েক বছর আগে এই পদ্ধতির মাছ চাষ ছেড়ে দিয়েছি।’
কাজিরচর ইউনিয়নের ডিক্রীরচর বাধঘাট এলাকার কাওসার প্যাদা জানান, তিনি ২০১১ সাল থেকে ভাসমান পদ্ধতিতে মাছ চাষ করছেন। শুরুতে বেশ লাভবান হয়েছিলেন। ২ / ৩ বছর আগে তার খাঁচার সংখ্যা ছিল প্রায় ৮ টি। পরবর্তীতে মাছের খাবারের দাম ও শ্রমিকের মজুরি বৃদ্ধির ফলে লোকসান গুনে কুলিয়ে উঠতে না পারায় এখন ১টি খাঁচায় মাছ চাষ করছেন। নানান প্রতিকূলতার মধ্য দিয়েও তিনি এই পদ্ধতি মাছ চাষ টিকিয়ে রাখার চেষ্টা করছেন। মৎস্য খাদ্যের দাম না কমলে এবং সরকারি সহায়তা না পেলে তিনিও খাঁচায় মাছ চাষ ছেড়ে দেবেন বলে জানান।
উপজেলা সিনিয়র মৎস্য কর্মকর্তা সুব্রত গোস্বামী বলেন, ‘এ খাতে সরকারের কোনো আর্থিক বরাদ্দ নেই। তবে পরবর্তীতে জেলেদের জন্য কোনো বরাদ্দ এলে ভাসমান মাছ চাষিদের সহযোগিতা করা হবে।’
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪