হ্যাঁ, আমরা ‘অ্যারাউন্ড দ্য ওয়ার্ল্ড ইন এইটি ডেইজ’ কিংবা ‘মিস্টার নো’র রচয়িতা জুল ভার্নের কথাই বলছি। বৈজ্ঞানিক কল্পকাহিনির লেখক এই বিরাট মানুষটি কিন্তু প্রেমে পড়েছিলেন সেই কিশোর বয়সেই। সে কথাই বলি।
একবার বালক জুল ভার্ন কাউকে না জানিয়ে উঠে গিয়েছিলেন জাহাজে। যাবেন ভারতে। স্বজনেরা অনেক খুঁজে তাঁকে পেলেন জাহাজের ডেকে। সেখান থেকে ডেকে নিয়ে এলেন বাড়িতে। তারপর জিজ্ঞেস করলেন, ‘কেন হঠাৎ জাহাজ ভ্রমণের শখ হলো?’
যা জানা গেল তা হলো, কাজিন ক্যারোলিনার প্রেমে হাবুডুবু খাচ্ছেন তিনি। এই মেয়েটির জন্য জীবন দিয়ে দেওয়া যায়, আর জাহাজে ভারত পাড়ি দেওয়া তো নস্যি! তবে রহস্য উন্মোচন করলেন স্বয়ং জুল ভার্নই। বললেন, ‘ভারতে যাচ্ছিলেন প্রবাল আর পুঁতির মালা এনে ক্যারোলিনাকে দেবেন বলে। ক্যারোলিনা পুঁতির মালা দেখে চমকে যাবে এবং জুল ভার্নের প্রেমে পড়ে যাবে, এটাই ভেবেছিলেন জুল ভার্ন।
কিন্তু ক্যারোলিনা কি জুল ভার্নকে ভালোবাসতেন? না, ক্যারোলিনা ট্রনসন আদতে জুল ভার্নের চেয়ে দেড় বছরের বড় ছিলেন। জুল ভার্নকে ভালোবাসার কথা তিনি কখনোই ভাবেননি। ক্যারোলিনার প্রেমে পাগল হয়ে ১২ বছর বয়স থেকেই কবিতা লিখতে শুরু করেছিলেন জুল ভার্ন। কবিতার সেরা পঙ্ক্তির আবেশে অনায়াসে ক্যারোলিনা তাঁর প্রেমে পড়ে যাবেন—এই ছিল জুল ভার্নের ভাবনা। বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে নিজের রোমান্টিক ভাবনাগুলোকেও পুরে দেওয়া শুরু হলো কবিতায়। সে কবিতাগুলো ক্যারোলিনার কাছে যাচ্ছিল উপহার হিসেবে, তাতে থাকছিল একসঙ্গে নাচার আমন্ত্রণও। কিন্তু তাতে ক্যারোলিনার মন গলেনি এবং ১৮৪৭ সালে ঘটল এমন একটি ঘটনা, যা জুল ভার্নের দীর্ঘদিনের একপক্ষীয় প্রেম ধাক্কা খেল। সে বছর জুল ভার্নের বয়স ১৯ আর ক্যারোলিনার ২০। ক্যারোলিনার বিয়ে হয়ে গেল তাঁর চেয়ে ২০ বছর বড় এক পাত্রের সঙ্গে। হৃদয় ভেঙে গেল জুল ভার্নের। কিন্তু তাতে কার কি আসে-যায়! অন্তত ক্যারোলিনা জুল ভার্নকে নিয়ে একেবারেই ভাবেননি।
সূত্র: লাইভলিব ডট রু
হ্যাঁ, আমরা ‘অ্যারাউন্ড দ্য ওয়ার্ল্ড ইন এইটি ডেইজ’ কিংবা ‘মিস্টার নো’র রচয়িতা জুল ভার্নের কথাই বলছি। বৈজ্ঞানিক কল্পকাহিনির লেখক এই বিরাট মানুষটি কিন্তু প্রেমে পড়েছিলেন সেই কিশোর বয়সেই। সে কথাই বলি।
একবার বালক জুল ভার্ন কাউকে না জানিয়ে উঠে গিয়েছিলেন জাহাজে। যাবেন ভারতে। স্বজনেরা অনেক খুঁজে তাঁকে পেলেন জাহাজের ডেকে। সেখান থেকে ডেকে নিয়ে এলেন বাড়িতে। তারপর জিজ্ঞেস করলেন, ‘কেন হঠাৎ জাহাজ ভ্রমণের শখ হলো?’
যা জানা গেল তা হলো, কাজিন ক্যারোলিনার প্রেমে হাবুডুবু খাচ্ছেন তিনি। এই মেয়েটির জন্য জীবন দিয়ে দেওয়া যায়, আর জাহাজে ভারত পাড়ি দেওয়া তো নস্যি! তবে রহস্য উন্মোচন করলেন স্বয়ং জুল ভার্নই। বললেন, ‘ভারতে যাচ্ছিলেন প্রবাল আর পুঁতির মালা এনে ক্যারোলিনাকে দেবেন বলে। ক্যারোলিনা পুঁতির মালা দেখে চমকে যাবে এবং জুল ভার্নের প্রেমে পড়ে যাবে, এটাই ভেবেছিলেন জুল ভার্ন।
কিন্তু ক্যারোলিনা কি জুল ভার্নকে ভালোবাসতেন? না, ক্যারোলিনা ট্রনসন আদতে জুল ভার্নের চেয়ে দেড় বছরের বড় ছিলেন। জুল ভার্নকে ভালোবাসার কথা তিনি কখনোই ভাবেননি। ক্যারোলিনার প্রেমে পাগল হয়ে ১২ বছর বয়স থেকেই কবিতা লিখতে শুরু করেছিলেন জুল ভার্ন। কবিতার সেরা পঙ্ক্তির আবেশে অনায়াসে ক্যারোলিনা তাঁর প্রেমে পড়ে যাবেন—এই ছিল জুল ভার্নের ভাবনা। বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে নিজের রোমান্টিক ভাবনাগুলোকেও পুরে দেওয়া শুরু হলো কবিতায়। সে কবিতাগুলো ক্যারোলিনার কাছে যাচ্ছিল উপহার হিসেবে, তাতে থাকছিল একসঙ্গে নাচার আমন্ত্রণও। কিন্তু তাতে ক্যারোলিনার মন গলেনি এবং ১৮৪৭ সালে ঘটল এমন একটি ঘটনা, যা জুল ভার্নের দীর্ঘদিনের একপক্ষীয় প্রেম ধাক্কা খেল। সে বছর জুল ভার্নের বয়স ১৯ আর ক্যারোলিনার ২০। ক্যারোলিনার বিয়ে হয়ে গেল তাঁর চেয়ে ২০ বছর বড় এক পাত্রের সঙ্গে। হৃদয় ভেঙে গেল জুল ভার্নের। কিন্তু তাতে কার কি আসে-যায়! অন্তত ক্যারোলিনা জুল ভার্নকে নিয়ে একেবারেই ভাবেননি।
সূত্র: লাইভলিব ডট রু
আধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
৫ দিন আগেপাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
৫ দিন আগেভারতনিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরের পেহেলগামে সন্ত্রাসী হামলা নিয়ে দুই চিরবৈরী প্রতিবেশীর মধ্যে উত্তেজনার পারদ ক্রমেই চড়ছিল। তা তুঙ্গে উঠল এবার পাকিস্তানের ভূখণ্ডে ভারতের ‘অপারেশন সিঁদুর’ নামের ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান হামলা দিয়ে। পাশাপাশি সীমান্তেও দুই দেশের সামরিক বাহিনীর মধ্যে ব্যাপক গোলাগুলি হয়েছে...
৫ দিন আগেঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫