পটুয়াখালীর বাউফলে পরীক্ষার্থীদের রক্ষিত দুটি মোবাইল ফোন এক কর্মকর্তার কাছ থেকে গায়েব হওয়ার অভিযোগ উঠেছে। পরীক্ষা শেষে ফেরত দেওয়ার কথা থাকলেও মোবাইল ফোন দুটি দেওয়া হয়নি। ভূমি কার্যালয় থেকে বলছে মোবাইল ফোন ফেরত দেওয়া হচ্ছে, গায়েব হওয়ার কোনো সুযোগ নেই।
ওই দুই পরীক্ষার্থীর নাম মো. মোস্তাফিজুর রহমান ও মো. বায়েজিদ রহমান। মোস্তাফিজুর উপজেলার কালাইয়া রব্বানিয়া ফাজিল মাদ্রাসা থেকে ও বায়েজিদ বাউফল ছালেহিয়া মাদ্রাসা থেকে আলিম পরীক্ষায় অংশ নিয়েছেন।
জানা গেছে, বাউফল উপজেলা সদরের ছালেহিয়া ফাজিল মাদ্রাসার আলিম পরীক্ষাকেন্দ্রে ২০২১ সালের ২১ ডিসেম্বর হাদিস শরিফ বিষয়ের পরীক্ষা ছিল। পরীক্ষার কক্ষে মোবাইল রাখার দায়ে দুই পরীক্ষার্থীকে বহিষ্কার করা হয়। আর ওই মোবাইল ফোন দুটি উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) নিয়ে যান। পরীক্ষা শেষে দেওয়ার কথা থাকলেও দীর্ঘদিন অতিবাহিত হলেও মোবাইল ফোন দুটি দেওয়া হয়নি। এখন বলা হচ্ছে পাওয়া যাচ্ছে না।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, মোবাইল জব্দ ও বিতরণের তালিকায় ওই দুই পরীক্ষার্থীর নাম নাই। কিন্তু ওই দুই পরীক্ষার্থীকে বহিষ্কারের কারণ উল্লেখ করা হয়েছে মোবাইল ফোন কাছে রাখা।
বহিষ্কৃত পরীক্ষার্থী মো. মোস্তাফিজুর রহমানের বাবা মো. রুহুর আমিন বলেন, ‘অনলাইনে পাঠদানের জন্য ২৪ হাজার টাকা দিয়ে একটি অ্যান্ড্রয়েড মোবাইল কিনে দিই, যার মডেল রিয়ালমি-৮। মোবাইলটি ভুলবশত পরীক্ষার কক্ষে নিয়ে যান। আর সেই অপরাধে আমার ছেলেকে বহিষ্কার করা হয়েছে। পরবর্তী সময়ে মোবাইল ফোনটি পাওয়ার জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্রসহ এসি ল্যান্ড মহোদয়ের কাছে গেলে তিনি আবেদন করতে বলেন। ১ জানুয়ারি লিখিত আবেদন করেছি। দেই-দিচ্ছি বলে ঘোরাতে থাকে। সর্বশেষ গত বুধবার জানিয়ে দেওয়া হয়, তাঁর ছেলের মোবাইল ফোনটি পাওয়া যাচ্ছে না। একই কথা বলা হচ্ছে বায়েজিদকেও। তাঁর মোবাইল ফোনটিও অ্যান্ড্রয়েড।’
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক পরীক্ষার্থী বলেন, ‘মোবাইল ফোন দুটি দামি ছিল। দুটি মোবাইল ফোনই গায়েব করা হয়েছে।’
ওই কেন্দ্রের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ও ওই মাদ্রাসার অধ্যক্ষ মো. নজিরুল হক বলেন, পরীক্ষা চলাকালীন পরিদর্শনে যান উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) মো. বায়েজিদুর রহমান। তিনি সাত পরীক্ষার্থীর কাছে মোবাইল ফোন পাওয়ায় ও তিন পরীক্ষার্থী অসদুপায় অবলম্বনের দায়ে মোট ১০ পরীক্ষার্থীকে বহিষ্কার করেন এবং মোবাইল ফোনগুলো নিয়ে যান। মোস্তাফিজুর ও বায়েজিদকে মোবাইল ফোন রাখার অপরাধে বহিষ্কার করা হয়েছে।
উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) মো. বায়েজিদুর রহমান বলেন, কারও মোবাইল ফোন গায়েব হওয়ার কোনো সুযোগ নাই। মোবাইল ফোন জব্দ করে তাঁর কার্যালয়ের নাজিরের কাছে রেখেছিলেন। সেখান থেকে মালিকানা যাচাই করে মোবাইল ফোন ফেরত দেওয়া হচ্ছে। তবে মোবাইল ফোন সরকারি মালখানায় জমা দিয়ে দিলেই ভালো হতো। তাহলে কোনো ঝামেলা থাকত না।
উপজেলা ভূমি কার্যালয়ের নাজির মো. রাসেল হোসেন বলেন, দুটি ছাড়া সব মোবাইল ফোন ফিরিয়ে দেওয়া আছে। যে দুটি মোবাইল ফোন আছে, তা বাটন সেট। আর ওই তালিকায় মোস্তাফিজুর রহমান ও বায়েজিদ রহমান নামে কারও নাম নাই।
পটুয়াখালীর বাউফলে পরীক্ষার্থীদের রক্ষিত দুটি মোবাইল ফোন এক কর্মকর্তার কাছ থেকে গায়েব হওয়ার অভিযোগ উঠেছে। পরীক্ষা শেষে ফেরত দেওয়ার কথা থাকলেও মোবাইল ফোন দুটি দেওয়া হয়নি। ভূমি কার্যালয় থেকে বলছে মোবাইল ফোন ফেরত দেওয়া হচ্ছে, গায়েব হওয়ার কোনো সুযোগ নেই।
ওই দুই পরীক্ষার্থীর নাম মো. মোস্তাফিজুর রহমান ও মো. বায়েজিদ রহমান। মোস্তাফিজুর উপজেলার কালাইয়া রব্বানিয়া ফাজিল মাদ্রাসা থেকে ও বায়েজিদ বাউফল ছালেহিয়া মাদ্রাসা থেকে আলিম পরীক্ষায় অংশ নিয়েছেন।
জানা গেছে, বাউফল উপজেলা সদরের ছালেহিয়া ফাজিল মাদ্রাসার আলিম পরীক্ষাকেন্দ্রে ২০২১ সালের ২১ ডিসেম্বর হাদিস শরিফ বিষয়ের পরীক্ষা ছিল। পরীক্ষার কক্ষে মোবাইল রাখার দায়ে দুই পরীক্ষার্থীকে বহিষ্কার করা হয়। আর ওই মোবাইল ফোন দুটি উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) নিয়ে যান। পরীক্ষা শেষে দেওয়ার কথা থাকলেও দীর্ঘদিন অতিবাহিত হলেও মোবাইল ফোন দুটি দেওয়া হয়নি। এখন বলা হচ্ছে পাওয়া যাচ্ছে না।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, মোবাইল জব্দ ও বিতরণের তালিকায় ওই দুই পরীক্ষার্থীর নাম নাই। কিন্তু ওই দুই পরীক্ষার্থীকে বহিষ্কারের কারণ উল্লেখ করা হয়েছে মোবাইল ফোন কাছে রাখা।
বহিষ্কৃত পরীক্ষার্থী মো. মোস্তাফিজুর রহমানের বাবা মো. রুহুর আমিন বলেন, ‘অনলাইনে পাঠদানের জন্য ২৪ হাজার টাকা দিয়ে একটি অ্যান্ড্রয়েড মোবাইল কিনে দিই, যার মডেল রিয়ালমি-৮। মোবাইলটি ভুলবশত পরীক্ষার কক্ষে নিয়ে যান। আর সেই অপরাধে আমার ছেলেকে বহিষ্কার করা হয়েছে। পরবর্তী সময়ে মোবাইল ফোনটি পাওয়ার জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্রসহ এসি ল্যান্ড মহোদয়ের কাছে গেলে তিনি আবেদন করতে বলেন। ১ জানুয়ারি লিখিত আবেদন করেছি। দেই-দিচ্ছি বলে ঘোরাতে থাকে। সর্বশেষ গত বুধবার জানিয়ে দেওয়া হয়, তাঁর ছেলের মোবাইল ফোনটি পাওয়া যাচ্ছে না। একই কথা বলা হচ্ছে বায়েজিদকেও। তাঁর মোবাইল ফোনটিও অ্যান্ড্রয়েড।’
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক পরীক্ষার্থী বলেন, ‘মোবাইল ফোন দুটি দামি ছিল। দুটি মোবাইল ফোনই গায়েব করা হয়েছে।’
ওই কেন্দ্রের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ও ওই মাদ্রাসার অধ্যক্ষ মো. নজিরুল হক বলেন, পরীক্ষা চলাকালীন পরিদর্শনে যান উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) মো. বায়েজিদুর রহমান। তিনি সাত পরীক্ষার্থীর কাছে মোবাইল ফোন পাওয়ায় ও তিন পরীক্ষার্থী অসদুপায় অবলম্বনের দায়ে মোট ১০ পরীক্ষার্থীকে বহিষ্কার করেন এবং মোবাইল ফোনগুলো নিয়ে যান। মোস্তাফিজুর ও বায়েজিদকে মোবাইল ফোন রাখার অপরাধে বহিষ্কার করা হয়েছে।
উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) মো. বায়েজিদুর রহমান বলেন, কারও মোবাইল ফোন গায়েব হওয়ার কোনো সুযোগ নাই। মোবাইল ফোন জব্দ করে তাঁর কার্যালয়ের নাজিরের কাছে রেখেছিলেন। সেখান থেকে মালিকানা যাচাই করে মোবাইল ফোন ফেরত দেওয়া হচ্ছে। তবে মোবাইল ফোন সরকারি মালখানায় জমা দিয়ে দিলেই ভালো হতো। তাহলে কোনো ঝামেলা থাকত না।
উপজেলা ভূমি কার্যালয়ের নাজির মো. রাসেল হোসেন বলেন, দুটি ছাড়া সব মোবাইল ফোন ফিরিয়ে দেওয়া আছে। যে দুটি মোবাইল ফোন আছে, তা বাটন সেট। আর ওই তালিকায় মোস্তাফিজুর রহমান ও বায়েজিদ রহমান নামে কারও নাম নাই।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪