লালমনিরহাট প্রতিনিধি
লালমনিরহাটের হাতীবান্ধা উপজেলায় একটি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় তিস্তা নদীতে বিলীন হওয়ায় টিনের চালা তৈরি করে ক্লাস নেওয়া হচ্ছে। এতে রোদের মধ্যে শিশু শিক্ষার্থীদের ক্লাস করতে কষ্ট হচ্ছে।
উপজেলার পশ্চিম হলদীবাড়ী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের স্থানীয় সাত ভাইয়ের বালুচরে একটি টিনের চালা তৈরি করে পাঠদান দেওয়া হচ্ছে। তা ছাড়া নদীতে বিলীন হওয়া পূর্ব হলদীবাড়ী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়েরও শিক্ষার্থীদের পাটিকাপাড়া ইউনিয়ন পরিষদের পুরোনো ভবনের তিনটি কক্ষে পাঠদান দেওয়া হচ্ছে।
জানা যায়, হাতীবান্ধা উপজেলার পশ্চিম হলদীবাড়ী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়টি গত ২৭ জুলাই ও পূর্ব হলদীবাড়ী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়টি গত ২৬ আগস্ট তিস্তা নদীর ভাঙনের শিকার হয়। একদিকে শিক্ষার পরিবেশ যেমন পাচ্ছে না, অন্যদিকে প্রচণ্ড রোদের কারণে কোমলমতি শিক্ষার্থীদের ক্লাস করতে কষ্ট হচ্ছে। স্থানীয় প্রশাসন বিদ্যালয় দুটি পুনঃস্থাপনের সিদ্ধান্ত নিলে ওই বিদ্যালয়ের স্থান নির্ধারণ নিয়ে জটিলতা দেখা দিয়েছে।
পশ্চিম হলদীবাড়ী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা বলে, ‘টিনের চালা ও গরম বালুর ওপর ক্লাস করতে আমাদের খুব কষ্ট হচ্ছে। ওপরে টিনের তাপ ও নিচে বালুর তাপ। আমাদের বিদ্যালয়ে যদি জরুরিভাবে ভালো ক্লাসরুম করে না দেয় তাহলে আমাদের ক্লাস করতে খুব কষ্ট হবে। সেই সঙ্গে আমরা অসুস্থ হয়ে যেতে পারি।’
ওই এলাকার স্থানীয়রা বলেন, ‘পশ্চিম হলদীবাড়ী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়টি নদীগর্ভে ভেঙে যাওয়ায় চরটি দুই ভাগে বিভক্ত হয়ে পড়েছে। আগে যে চরে বিদ্যালয় ছিল সেই চরে এখন মাত্র ২৫টি পরিবার বসবাস করে। বর্তমানে যে স্থানে টিনের চালা করে বিদ্যালয় তৈরি করা হয়েছে, সেই চরে দেড় শতাধিক পরিবার বসবাস করে। সে কারণে এই স্থানে ভালো মানের ক্লাসরুম তৈরি করলে অনেক বাচ্চা লেখাপড়ার সুযোগ পাবে। দেখে মনে হচ্ছে, এই চরটি সহজে নদীভাঙনের শিকার হবে না।’
পাটিকাপাড়া ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান মুজিবুল আলম সাহাদাত বলেন, ‘এবার নদীভাঙনে আমার ইউনিয়ন দুটি প্রাথমিক বিদ্যালয় ও একটি কমিউনিটি স্বাস্থ্যকেন্দ্র নদীগর্ভে বিলীন হয়ে গেছে। আমার ইউনিয়ন পরিষদের পুরোনো ভবনের তিনটি কক্ষে একটি বিদ্যালয়ের পাঠদানের ব্যবস্থা করা হয়েছে। অন্য বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা টিনের চালায় কষ্টে ক্লাস করছে। তাদের জন্য জরুরি ভিত্তিতে পাঠদানের জন্য পরিবেশ উপযোগী ক্লাসরুম তৈরি করা প্রয়োজন।’
জেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা গোলাম নবী বলেন, ‘যেখানে ঘনবসতি ও ভাঙনের আশঙ্কা নেই সেখানেই বিদ্যালয়টি আপাতত টিনের চালা পেতে শিক্ষা কার্যক্রম শুরু করা হয়েছে। ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানানো হয়েছে, বরাদ্দ পেলে সেখানেই বিদ্যালয়টি স্থায়ীভাবে পুনর্নির্মাণ করা হবে।’
লালমনিরহাটের হাতীবান্ধা উপজেলায় একটি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় তিস্তা নদীতে বিলীন হওয়ায় টিনের চালা তৈরি করে ক্লাস নেওয়া হচ্ছে। এতে রোদের মধ্যে শিশু শিক্ষার্থীদের ক্লাস করতে কষ্ট হচ্ছে।
উপজেলার পশ্চিম হলদীবাড়ী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের স্থানীয় সাত ভাইয়ের বালুচরে একটি টিনের চালা তৈরি করে পাঠদান দেওয়া হচ্ছে। তা ছাড়া নদীতে বিলীন হওয়া পূর্ব হলদীবাড়ী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়েরও শিক্ষার্থীদের পাটিকাপাড়া ইউনিয়ন পরিষদের পুরোনো ভবনের তিনটি কক্ষে পাঠদান দেওয়া হচ্ছে।
জানা যায়, হাতীবান্ধা উপজেলার পশ্চিম হলদীবাড়ী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়টি গত ২৭ জুলাই ও পূর্ব হলদীবাড়ী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়টি গত ২৬ আগস্ট তিস্তা নদীর ভাঙনের শিকার হয়। একদিকে শিক্ষার পরিবেশ যেমন পাচ্ছে না, অন্যদিকে প্রচণ্ড রোদের কারণে কোমলমতি শিক্ষার্থীদের ক্লাস করতে কষ্ট হচ্ছে। স্থানীয় প্রশাসন বিদ্যালয় দুটি পুনঃস্থাপনের সিদ্ধান্ত নিলে ওই বিদ্যালয়ের স্থান নির্ধারণ নিয়ে জটিলতা দেখা দিয়েছে।
পশ্চিম হলদীবাড়ী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা বলে, ‘টিনের চালা ও গরম বালুর ওপর ক্লাস করতে আমাদের খুব কষ্ট হচ্ছে। ওপরে টিনের তাপ ও নিচে বালুর তাপ। আমাদের বিদ্যালয়ে যদি জরুরিভাবে ভালো ক্লাসরুম করে না দেয় তাহলে আমাদের ক্লাস করতে খুব কষ্ট হবে। সেই সঙ্গে আমরা অসুস্থ হয়ে যেতে পারি।’
ওই এলাকার স্থানীয়রা বলেন, ‘পশ্চিম হলদীবাড়ী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়টি নদীগর্ভে ভেঙে যাওয়ায় চরটি দুই ভাগে বিভক্ত হয়ে পড়েছে। আগে যে চরে বিদ্যালয় ছিল সেই চরে এখন মাত্র ২৫টি পরিবার বসবাস করে। বর্তমানে যে স্থানে টিনের চালা করে বিদ্যালয় তৈরি করা হয়েছে, সেই চরে দেড় শতাধিক পরিবার বসবাস করে। সে কারণে এই স্থানে ভালো মানের ক্লাসরুম তৈরি করলে অনেক বাচ্চা লেখাপড়ার সুযোগ পাবে। দেখে মনে হচ্ছে, এই চরটি সহজে নদীভাঙনের শিকার হবে না।’
পাটিকাপাড়া ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান মুজিবুল আলম সাহাদাত বলেন, ‘এবার নদীভাঙনে আমার ইউনিয়ন দুটি প্রাথমিক বিদ্যালয় ও একটি কমিউনিটি স্বাস্থ্যকেন্দ্র নদীগর্ভে বিলীন হয়ে গেছে। আমার ইউনিয়ন পরিষদের পুরোনো ভবনের তিনটি কক্ষে একটি বিদ্যালয়ের পাঠদানের ব্যবস্থা করা হয়েছে। অন্য বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা টিনের চালায় কষ্টে ক্লাস করছে। তাদের জন্য জরুরি ভিত্তিতে পাঠদানের জন্য পরিবেশ উপযোগী ক্লাসরুম তৈরি করা প্রয়োজন।’
জেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা গোলাম নবী বলেন, ‘যেখানে ঘনবসতি ও ভাঙনের আশঙ্কা নেই সেখানেই বিদ্যালয়টি আপাতত টিনের চালা পেতে শিক্ষা কার্যক্রম শুরু করা হয়েছে। ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানানো হয়েছে, বরাদ্দ পেলে সেখানেই বিদ্যালয়টি স্থায়ীভাবে পুনর্নির্মাণ করা হবে।’
‘দুই দিন আগেই বাড়ি থেকে পাথরঘাটায় চলে এসেছি। এখন পুরোনো জাল সেলাই করছি। এক সপ্তাহের বাজারও করে এনেছি। আজ বিকেলে সাগর মোহনায় যাব, গভীর রাত থেকে জাল ফেলব।’ কথাগুলো বলছিলেন বরগুনা সদরের বাইনচটকী এলাকার জেলে হোসেন আলী। গতকাল বুধবার সকালে বরগুনার পাথরঘাটা মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রে কথা হয় তাঁর...
১২ দিন আগেভারতের স্থলবন্দর নিষেধাজ্ঞার পর সীমান্তে আটকে থাকা তৈরি পোশাক, খাদ্যসহ বিভিন্ন পণ্যের ট্রাকগুলো ফেরত আনছেন রপ্তানিকারকেরা। তবে যেসব ট্রাক বন্দরে ঢুকে গিয়েছিল, সেগুলো ভারতে প্রবেশ করানোর চেষ্টা চলছে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত এসব ট্রাক ঢুকতে পারবে কি না, তা নিয়ে সংশয় আছে।
১৯ মে ২০২৫আধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
০৮ মে ২০২৫পাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
০৮ মে ২০২৫