হাসান মাসুদ
বাংলাদেশের বিপক্ষে ম্যাচে পাকিস্তানই ফেবারিট ছিল। টসে জিতে বাংলাদেশ ব্যাটিং নেয়, শুরুটাও বেশ ভালোই ছিল। পাওয়ার প্লেতে ১ উইকেট হারিয়ে ৪০ রান করে। ১০ ওভার শেষেও আমাদের অবস্থান ভালো ছিল। ওই ১ উইকেটেই ৭০ রান করে বাংলাদেশ।
তাতে ১৪৫-১৫০ রানের মতো একটা সংগ্রহের সম্ভাবনা ছিল। কিন্তু ১১তম ওভারে শাদাব খান টানা ২ উইকেট তুলে নেওয়ার পর সেই সম্ভাবনায় ধাক্কা লাগে। বিশেষ করে সাকিব আল হাসানের এলবিডব্লিউ আউটটা। শাদাবের বল সাকিবের ব্যাট ছুঁয়ে প্যাডে লাগলেও পাকিস্তানের ক্রিকেটাররা আপিল করলে অন ফিল্ড আম্পায়ার সাড়া দেন। আউট দিয়ে দেওয়ার সঙ্গে সঙ্গে সাকিব রিভিউ নেয় এবং সাকিবের শারীরিক ভঙ্গিই বলছিল, সে আউট না।
টিভি রিপ্লেতে পরিষ্কার দেখেছি, বল আগে ব্যাট ছুঁয়ে তারপর প্যাডে লাগে। জিম্বাবুয়ের থার্ড আম্পায়ার ল্যাংটন রুসেরি অন ফিল্ড আম্পায়ারের সিদ্ধান্তই কেন বহাল রাখলেন এটা খুবই বিস্ময়কর এবং আশ্চর্যজনক। এটা কোনোভাবেই মানা যায় না। একদম জোর করে আউট দেওয়া হয়েছে। টিভি আম্পায়ার বলেছেন, বল সাকিবের ব্যাটে লাগেনি, এটা মেনে নেওয়া যায় না। ধারাভাষ্যকক্ষে আতহার আলী খানও বলেছিলেন, ব্যাট মাটি থেকে ওপরে ছিল। আসলে খেলা শুধু মাঠেই হয় না, মাঠের বাইরেও হয়। মাঠের বাইরের খেলায় বাংলাদেশ সেমিতে যেতে পারে না, কারণ পাকিস্তানও প্রচুর দর্শকের ক্রিকেটীয় জাতি। এটা একদমই অসম্ভব একটা সিদ্ধান্ত।
সাকিবের আউটের পর বাংলাদেশ দলের মনোবল ভেঙে যায়। নতুন ব্যাটাররা পাকিস্তানের বোলিংয়ের সামনে দাঁড়াতে পারেনি। শেষ পর্যন্ত বাংলাদেশ ১২৭ রানের বেশি করতে পারেনি। লক্ষ্যটা এমনিতে সহজ ছিল পাকিস্তানের জন্য। কিন্তু এটাই কঠিন হয়ে যেত পারত, যদি প্রথম ওভারে তাসকিনের তৃতীয় বলে উইকেটকিপার সোহান সহজ ক্যাচটা না ছাড়ত। পরের বলেই ছক্কা মারার মাধ্যমে মোহাম্মদ রিজওয়ান আত্মবিশ্বাস ফিরে পায়। আমি বলব, সোহানের ক্যাচ মিস এই ম্যাচের একটা টার্নিং পয়েন্ট। আরেকটা টার্নিং পয়েন্ট সাকিবের ওই এলবিডব্লিউ। ভাগ্য বাংলাদেশের পক্ষে ছিল না। এমনিতে পাকিস্তান কাগজে-কলমে আমাদের চেয়ে ভালো দল ছিল।
রিজওয়ান বেঁচে যাওয়ার পর পাকিস্তান কিন্তু খুব ধীরে খেলে। দুই ওপেনার প্রচুর ডট বল খেলে, ৬০ বলের কাছাকাছি হবে। খুব ধীরে ব্যাটিং করে ম্যাচটা জিতে নেয়। এই জয় পাকিস্তানকে সেমিতে তুলে দিয়েছে। তবে তাতে বড় অবদান নেদারল্যান্ডসের। বিস্ময়করভাবে তারা টুর্নামেন্টের অন্যতম ফেবারিট দক্ষিণ আফ্রিকাকে হারিয়ে দেয়।
বাংলাদেশের বিপক্ষে ম্যাচে পাকিস্তানই ফেবারিট ছিল। টসে জিতে বাংলাদেশ ব্যাটিং নেয়, শুরুটাও বেশ ভালোই ছিল। পাওয়ার প্লেতে ১ উইকেট হারিয়ে ৪০ রান করে। ১০ ওভার শেষেও আমাদের অবস্থান ভালো ছিল। ওই ১ উইকেটেই ৭০ রান করে বাংলাদেশ।
তাতে ১৪৫-১৫০ রানের মতো একটা সংগ্রহের সম্ভাবনা ছিল। কিন্তু ১১তম ওভারে শাদাব খান টানা ২ উইকেট তুলে নেওয়ার পর সেই সম্ভাবনায় ধাক্কা লাগে। বিশেষ করে সাকিব আল হাসানের এলবিডব্লিউ আউটটা। শাদাবের বল সাকিবের ব্যাট ছুঁয়ে প্যাডে লাগলেও পাকিস্তানের ক্রিকেটাররা আপিল করলে অন ফিল্ড আম্পায়ার সাড়া দেন। আউট দিয়ে দেওয়ার সঙ্গে সঙ্গে সাকিব রিভিউ নেয় এবং সাকিবের শারীরিক ভঙ্গিই বলছিল, সে আউট না।
টিভি রিপ্লেতে পরিষ্কার দেখেছি, বল আগে ব্যাট ছুঁয়ে তারপর প্যাডে লাগে। জিম্বাবুয়ের থার্ড আম্পায়ার ল্যাংটন রুসেরি অন ফিল্ড আম্পায়ারের সিদ্ধান্তই কেন বহাল রাখলেন এটা খুবই বিস্ময়কর এবং আশ্চর্যজনক। এটা কোনোভাবেই মানা যায় না। একদম জোর করে আউট দেওয়া হয়েছে। টিভি আম্পায়ার বলেছেন, বল সাকিবের ব্যাটে লাগেনি, এটা মেনে নেওয়া যায় না। ধারাভাষ্যকক্ষে আতহার আলী খানও বলেছিলেন, ব্যাট মাটি থেকে ওপরে ছিল। আসলে খেলা শুধু মাঠেই হয় না, মাঠের বাইরেও হয়। মাঠের বাইরের খেলায় বাংলাদেশ সেমিতে যেতে পারে না, কারণ পাকিস্তানও প্রচুর দর্শকের ক্রিকেটীয় জাতি। এটা একদমই অসম্ভব একটা সিদ্ধান্ত।
সাকিবের আউটের পর বাংলাদেশ দলের মনোবল ভেঙে যায়। নতুন ব্যাটাররা পাকিস্তানের বোলিংয়ের সামনে দাঁড়াতে পারেনি। শেষ পর্যন্ত বাংলাদেশ ১২৭ রানের বেশি করতে পারেনি। লক্ষ্যটা এমনিতে সহজ ছিল পাকিস্তানের জন্য। কিন্তু এটাই কঠিন হয়ে যেত পারত, যদি প্রথম ওভারে তাসকিনের তৃতীয় বলে উইকেটকিপার সোহান সহজ ক্যাচটা না ছাড়ত। পরের বলেই ছক্কা মারার মাধ্যমে মোহাম্মদ রিজওয়ান আত্মবিশ্বাস ফিরে পায়। আমি বলব, সোহানের ক্যাচ মিস এই ম্যাচের একটা টার্নিং পয়েন্ট। আরেকটা টার্নিং পয়েন্ট সাকিবের ওই এলবিডব্লিউ। ভাগ্য বাংলাদেশের পক্ষে ছিল না। এমনিতে পাকিস্তান কাগজে-কলমে আমাদের চেয়ে ভালো দল ছিল।
রিজওয়ান বেঁচে যাওয়ার পর পাকিস্তান কিন্তু খুব ধীরে খেলে। দুই ওপেনার প্রচুর ডট বল খেলে, ৬০ বলের কাছাকাছি হবে। খুব ধীরে ব্যাটিং করে ম্যাচটা জিতে নেয়। এই জয় পাকিস্তানকে সেমিতে তুলে দিয়েছে। তবে তাতে বড় অবদান নেদারল্যান্ডসের। বিস্ময়করভাবে তারা টুর্নামেন্টের অন্যতম ফেবারিট দক্ষিণ আফ্রিকাকে হারিয়ে দেয়।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪