কাজল সরকার, হবিগঞ্জ
হবিগঞ্জ আদালতে কার্টিজ পেপার, স্ট্যাম্প ও কোর্ট ফি সংকট দেখা দিয়েছে। এতে আদালতে আইনজীবীদের স্বাভাবিক কাজকর্ম ব্যাহত হচ্ছে। ভোগান্তির শিকার হতে হচ্ছে বিচারপ্রার্থীদের।
স্ট্যাম্প ভেন্ডারদের অভিযোগ, জেলা প্রশাসনের ট্রেজারি শাখায় চাহিদামতো কার্টিজ পেপার, স্ট্যাম্প ও কোর্ট ফি পাওয়া যাচ্ছে না। আবার সেখান থেকে এগুলো সংগ্রহ করতেও ভোগান্তির শিকার হতে হচ্ছে। এ ছাড়া কিছু অসাধু ব্যবসায়ী বাইরের জেলা থেকে কার্টিজ পেপার, স্ট্যাম্প ও কোর্ট ফি এনে সাধারণ মানুষের সঙ্গে প্রতারণা করছেন বলেও অভিযোগ করেন তাঁরা। তবে জেলা প্রশাসক বলছেন, দ্রুত কার্টিজ পেপার, স্ট্যাম্প ও কোর্ট ফির সংকট দূর করা হবে।
আইনজীবী ও স্ট্যাম্প ভেন্ডারদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, জজ আদালতে মামলা দায়েরের ক্ষেত্রে এবং আসামিদের জামিন আবেদনের ক্ষেত্রে কার্টিজ পেপার, স্ট্যাম্প ও কোর্ট ফির প্রয়োজন হয়। যে কারণে জেলায় প্রতিদিন কয়েক সহস্রাধিক কার্টিজ পেপার, স্ট্যাম্প ও কোর্ট ফির চাহিদা রয়েছে। এসব কাগজ আইনজীবীরা সংগ্রহ করেন নির্ধারিত ভেন্ডারদের কাছ থেকে। আর ভেন্ডাররা সংগ্রহ করেন জেলা প্রশাসনের ট্রেজারি শাখা থেকে।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, গত দুবছর ধরে হবিগঞ্জের আদালত প্রাঙ্গণে এসব পণ্যের সংকট সৃষ্টি হয়েছে। করোনা পরিস্থিতির কারণে দীর্ঘদিন আদালত বন্ধ ছিল। খোলার পর বিভিন্ন মামলার অগ্রগতি হচ্ছে। এতে চাহিদা বেড়েছে কার্টিজ পেপার, স্ট্যাম্প ও কোর্ট ফির। যে কারণে এখন সংকট আগের তুলনায় তীব্র হয়েছে।
বানিয়াচং উপজেলার ওয়াহিদ মিয়া এসেছেন আদালতে মামলা মামলা করতে। এর জন্য তাঁর কোর্ট ফি দরকার। তিনি বলেন, কোর্ট ফি চাইলেও অনেক সময় পাওয়া যায় না। কোনো কোনো সময় স্ট্যাম্প ভেন্ডাররা অতিরিক্ত দাম চান।
স্ট্যাম্প ভেন্ডার সমিতির সভাপতি মো. আতাউর রহমান বলেন, ‘আমার প্রতি মাসে অন্তত ৭০০ কার্টিজ পেপার দরকার। কিন্তু আমরা পাই না ২০০ পেপারও। এক মাসে কার্টিজ পেপারের জন্য আবেদন করলে আরেক মাসেও পাওয়া যায় না। এ ছাড়া স্ট্যাম্প ও কোর্ট ফির প্রচুর সংকট। যে কারণে নানা সমস্যায় পড়তে হচ্ছে আমাদের, বিচারপ্রার্থী এবং আইনজীবীদের।’
আতাউর রহমান আরও বলেন, কিছু অসাধু ব্যবসায়ী অন্য জেলা থেকে নকল কার্টিজ পেপার, স্ট্যাম্প ও কোর্ট ফি এনে হবিগঞ্জে বিক্রি করছেন। এতে প্রতারিত হচ্ছেন সাধারণ মানুষ। এ ব্যাপারে গত ৬ অক্টোবর জেলা প্রশাসকের কাছে একটি লিখিত অভিযোগ করা হয়েছে। পাশাপাশি পর্যাপ্ত পরিমাণে কার্টিজ পেপার, স্ট্যাম্প ও কোর্ট ফি দেওয়ার জন্যও পৃথক আরেকটি আবেদন করা হয়েছে।
হবিগঞ্জ জেলা আইনজীবী সমিতির সভাপতি মঞ্জুর উদ্দিন আহমেদ শাহীন বলেন, ‘আদালত প্রাঙ্গণে কার্টিজ পেপার, স্ট্যাম্প ও কোর্ট ফি চাহিদার তুলনায় অনেক কম সরবরাহ থাকায় অনেক মামলায় ভোগান্তির শিকার হচ্ছেন সাধারণ মানুষ ও আইনজীবীরা। এ ব্যাপারে আমরা জেলা প্রশাসকের সঙ্গে আলোচনা করেছি। তিনি দ্রুত এ সংকট সমাধানের আশ্বাস দিয়েছেন।’
এ বিষয়ে জেলা প্রশাসক ইশরাত জাহান বলেন, ‘বিষয়টি সম্পর্কে আমি খোঁজ-খবর নিয়েছি। কার্টিজ পেপার, স্ট্যাম্প ও কোর্ট ফির সংকট সমাধানের জন্য আমরা ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে চিঠি লিখেছি। আশা করি খুব শিগগিরই সংকট সমাধান হবে।’
হবিগঞ্জ আদালতে কার্টিজ পেপার, স্ট্যাম্প ও কোর্ট ফি সংকট দেখা দিয়েছে। এতে আদালতে আইনজীবীদের স্বাভাবিক কাজকর্ম ব্যাহত হচ্ছে। ভোগান্তির শিকার হতে হচ্ছে বিচারপ্রার্থীদের।
স্ট্যাম্প ভেন্ডারদের অভিযোগ, জেলা প্রশাসনের ট্রেজারি শাখায় চাহিদামতো কার্টিজ পেপার, স্ট্যাম্প ও কোর্ট ফি পাওয়া যাচ্ছে না। আবার সেখান থেকে এগুলো সংগ্রহ করতেও ভোগান্তির শিকার হতে হচ্ছে। এ ছাড়া কিছু অসাধু ব্যবসায়ী বাইরের জেলা থেকে কার্টিজ পেপার, স্ট্যাম্প ও কোর্ট ফি এনে সাধারণ মানুষের সঙ্গে প্রতারণা করছেন বলেও অভিযোগ করেন তাঁরা। তবে জেলা প্রশাসক বলছেন, দ্রুত কার্টিজ পেপার, স্ট্যাম্প ও কোর্ট ফির সংকট দূর করা হবে।
আইনজীবী ও স্ট্যাম্প ভেন্ডারদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, জজ আদালতে মামলা দায়েরের ক্ষেত্রে এবং আসামিদের জামিন আবেদনের ক্ষেত্রে কার্টিজ পেপার, স্ট্যাম্প ও কোর্ট ফির প্রয়োজন হয়। যে কারণে জেলায় প্রতিদিন কয়েক সহস্রাধিক কার্টিজ পেপার, স্ট্যাম্প ও কোর্ট ফির চাহিদা রয়েছে। এসব কাগজ আইনজীবীরা সংগ্রহ করেন নির্ধারিত ভেন্ডারদের কাছ থেকে। আর ভেন্ডাররা সংগ্রহ করেন জেলা প্রশাসনের ট্রেজারি শাখা থেকে।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, গত দুবছর ধরে হবিগঞ্জের আদালত প্রাঙ্গণে এসব পণ্যের সংকট সৃষ্টি হয়েছে। করোনা পরিস্থিতির কারণে দীর্ঘদিন আদালত বন্ধ ছিল। খোলার পর বিভিন্ন মামলার অগ্রগতি হচ্ছে। এতে চাহিদা বেড়েছে কার্টিজ পেপার, স্ট্যাম্প ও কোর্ট ফির। যে কারণে এখন সংকট আগের তুলনায় তীব্র হয়েছে।
বানিয়াচং উপজেলার ওয়াহিদ মিয়া এসেছেন আদালতে মামলা মামলা করতে। এর জন্য তাঁর কোর্ট ফি দরকার। তিনি বলেন, কোর্ট ফি চাইলেও অনেক সময় পাওয়া যায় না। কোনো কোনো সময় স্ট্যাম্প ভেন্ডাররা অতিরিক্ত দাম চান।
স্ট্যাম্প ভেন্ডার সমিতির সভাপতি মো. আতাউর রহমান বলেন, ‘আমার প্রতি মাসে অন্তত ৭০০ কার্টিজ পেপার দরকার। কিন্তু আমরা পাই না ২০০ পেপারও। এক মাসে কার্টিজ পেপারের জন্য আবেদন করলে আরেক মাসেও পাওয়া যায় না। এ ছাড়া স্ট্যাম্প ও কোর্ট ফির প্রচুর সংকট। যে কারণে নানা সমস্যায় পড়তে হচ্ছে আমাদের, বিচারপ্রার্থী এবং আইনজীবীদের।’
আতাউর রহমান আরও বলেন, কিছু অসাধু ব্যবসায়ী অন্য জেলা থেকে নকল কার্টিজ পেপার, স্ট্যাম্প ও কোর্ট ফি এনে হবিগঞ্জে বিক্রি করছেন। এতে প্রতারিত হচ্ছেন সাধারণ মানুষ। এ ব্যাপারে গত ৬ অক্টোবর জেলা প্রশাসকের কাছে একটি লিখিত অভিযোগ করা হয়েছে। পাশাপাশি পর্যাপ্ত পরিমাণে কার্টিজ পেপার, স্ট্যাম্প ও কোর্ট ফি দেওয়ার জন্যও পৃথক আরেকটি আবেদন করা হয়েছে।
হবিগঞ্জ জেলা আইনজীবী সমিতির সভাপতি মঞ্জুর উদ্দিন আহমেদ শাহীন বলেন, ‘আদালত প্রাঙ্গণে কার্টিজ পেপার, স্ট্যাম্প ও কোর্ট ফি চাহিদার তুলনায় অনেক কম সরবরাহ থাকায় অনেক মামলায় ভোগান্তির শিকার হচ্ছেন সাধারণ মানুষ ও আইনজীবীরা। এ ব্যাপারে আমরা জেলা প্রশাসকের সঙ্গে আলোচনা করেছি। তিনি দ্রুত এ সংকট সমাধানের আশ্বাস দিয়েছেন।’
এ বিষয়ে জেলা প্রশাসক ইশরাত জাহান বলেন, ‘বিষয়টি সম্পর্কে আমি খোঁজ-খবর নিয়েছি। কার্টিজ পেপার, স্ট্যাম্প ও কোর্ট ফির সংকট সমাধানের জন্য আমরা ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে চিঠি লিখেছি। আশা করি খুব শিগগিরই সংকট সমাধান হবে।’
‘দুই দিন আগেই বাড়ি থেকে পাথরঘাটায় চলে এসেছি। এখন পুরোনো জাল সেলাই করছি। এক সপ্তাহের বাজারও করে এনেছি। আজ বিকেলে সাগর মোহনায় যাব, গভীর রাত থেকে জাল ফেলব।’ কথাগুলো বলছিলেন বরগুনা সদরের বাইনচটকী এলাকার জেলে হোসেন আলী। গতকাল বুধবার সকালে বরগুনার পাথরঘাটা মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রে কথা হয় তাঁর...
১২ জুন ২০২৫ভারতের স্থলবন্দর নিষেধাজ্ঞার পর সীমান্তে আটকে থাকা তৈরি পোশাক, খাদ্যসহ বিভিন্ন পণ্যের ট্রাকগুলো ফেরত আনছেন রপ্তানিকারকেরা। তবে যেসব ট্রাক বন্দরে ঢুকে গিয়েছিল, সেগুলো ভারতে প্রবেশ করানোর চেষ্টা চলছে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত এসব ট্রাক ঢুকতে পারবে কি না, তা নিয়ে সংশয় আছে।
১৯ মে ২০২৫আধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
০৮ মে ২০২৫পাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
০৮ মে ২০২৫