মো. মঈনুল হক
মানসম্মত প্রাথমিক শিক্ষা নিশ্চিতকরণ, দেশপ্রেমে উদ্বুদ্ধ, মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় শাণিত মানবিক মূল্যবোধসম্পন্ন দক্ষ ও সুশিক্ষিত ভবিষ্যৎ প্রজন্ম গড়ে তোলার লক্ষ্যে বর্তমান সরকার দৃঢ়প্রতিজ্ঞ। বর্তমান শিক্ষাব্যবস্থা ও এর উন্নয়নের অগ্রযাত্রার ভিত রচনা করেছিলেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। প্রাথমিক শিক্ষাকে সর্বজনীন ও বাধ্যতামূলক করার গুরুত্ব তিনি উপলব্ধি করেছিলেন। সেই অনুধাবন থেকেই সংবিধানের ১৫ নম্বর অনুচ্ছেদে সুনিপুণভাবে প্রাথমিক শিক্ষার বিষয়টি তিনি সন্নিবেশিত করেছিলেন।
এরই ধারাবাহিকতায় ১৯৭৩ সালে ৩৬ হাজার ১৬৫ প্রাথমিক বিদ্যালয় ও ১ লাখ ৫৭ হাজার ৭২৪ জন শিক্ষকের চাকরি তিনি জাতীয়করণ করেছিলেন। বঙ্গবন্ধুর কারণেই প্রাথমিক শিক্ষা জনগণের কাছে একটি সাংবিধানিক অধিকার হিসেবে স্বীকৃতি লাভ করে। প্রাথমিক শিক্ষাকে অর্থবহ ও ফলপ্রসূ করতে বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ২০১৩ সালে দ্বিতীয়বারের মতো একই সঙ্গে ২৬ হাজার ১৯৩টি প্রাথমিক বিদ্যালয় এবং ১ লাখ ৪ হাজার শিক্ষকের চাকরি জাতীয়করণ করেন। এ ছাড়া উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা (এমডিজি) সফলভাবে অর্জনের অভিজ্ঞতা কাজে লাগিয়ে মানসম্মত প্রাথমিক শিক্ষা অর্জনের প্রয়াসে বাস্তবমুখী পদক্ষেপ গ্রহণ করে চলেছে সরকার।
২০৪১ সালের মধ্যে উন্নত বাংলাদেশ গড়ার বিষয়ে জাতিসংঘ ঘোষিত এসডিজির লক্ষ্য পূরণে দৃঢ় প্রত্যয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে এগিয়ে চলছে বাংলাদেশ। জাতিসংঘ ঘোষিত টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রার চতুর্থ লক্ষ্য ‘এনশিওর ইনক্লুসিভ অ্যান্ড ইক্যুয়িটেবল কোয়ালিটি এডুকেশন অ্যান্ড প্রোমোট লাইফ লং লার্নিং ফর অল’। সে লক্ষ্যে ২০৩০ সালের মধ্যে সব শিশুর জন্য প্রাক-প্রাথমিক শিক্ষা নিশ্চিতকরণের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছে সরকার।
বর্তমান সরকারের উদ্যোগে মোট ৬৫ হাজার ৫৬৫টি বিদ্যালয়ে প্রাক-প্রাথমিক শিক্ষা চালু করা হয়েছে। সৃজিত হয়েছে ৬৪ হাজার ৩৮টি প্রাক-প্রাথমিক শিক্ষকের পদ। প্রতিটি বিদ্যালয়ে এক বছর মেয়াদি প্রাক-প্রাথমিক শিক্ষা চালু রয়েছে। ১ জানুয়ারি, ২০২০ থেকে দুই বছরমেয়াদি প্রাক-প্রাথমিক শিক্ষা চালুর অনুমোদন পাওয়া গেছে
। শিক্ষার্থীদের ঝরে পড়া রোধকল্পে উপবৃত্তির আওতা সম্প্রসারণ, বিদ্যালয়ের পরিবেশ উন্নয়ন, দুপুরে খাবারের ব্যবস্থা, পাহাড়ি এলাকায় ছেলেমেয়েদের জন্য ১৯টি হোস্টেল ব্যবস্থাকরণ, বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন শিশুদের জন্য টয়লেট ও প্রতিটি বিদ্যালয় ভবনে র্যাম্প ও তাদের চলার উপযোগী করে চলার ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। সারা দেশে প্রাথমিক বিদ্যালয় ভবন নির্মাণে একটি কমন ডিজাইন অনুসরণ করা হচ্ছে। তা ছাড়া, প্রয়োজন বিবেচনায় বিশেষ ব্যবস্থা রাখা হয়েছে।
২০২২ সালে সারা দেশে ৩৭ হাজার ৫৭৪ জন সহকারী শিক্ষক নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। শিক্ষক নিয়োগে নিয়োগবিধি যুগোপযোগী করার পাশাপাশি সহকারী শিক্ষক থেকে প্রধান শিক্ষক পদে পদোন্নতি বা চলতি দায়িত্ব প্রদান করা হচ্ছে।
প্রাথমিক শিক্ষার জন্য উপবৃত্তি প্রদান কার্যক্রমের আওতাভুক্ত শিক্ষার্থীকে উপবৃত্তি প্রদান, স্কুল ফিডিং কার্যক্রমের আওতায় প্রায় ২৯ লাখ শিক্ষার্থীর মধ্যে নিয়মিতভাবে উচ্চ পুষ্টিসমৃদ্ধ বিস্কুট বিতরণ, পেশাগত দক্ষতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে ১৮ হাজার ৬২৩ জন শিক্ষককে ডিপিএড প্রশিক্ষণ প্রদান, ৪২ হাজার সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের রুটিন মেরামত ও রক্ষণাবেক্ষণ কার্যক্রম সম্পন্নকরণ এবং ৬৫ হাজার প্রাথমিক বিদ্যালয়ে স্কুল লেভেল ইমপ্রুভমেন্ট প্ল্যান কার্যক্রম বাস্তবায়ন করা হয়েছে। এ ছাড়া বিদ্যালয়ে চাহিদাভিত্তিক অতিরিক্ত শ্রেণিকক্ষ নির্মাণ, নলকূপ স্থাপন, শৌচাগার নির্মাণ, ই-নথি বাস্তবায়ন, আইসিটি বিষয়ে প্রশিক্ষণ প্রদান ইত্যাদি কার্যক্রম সফলভাবে বাস্তবায়িত হয়েছে।
সরকার কর্তৃক অবকাঠামো নির্মাণ, আনুষঙ্গিক সুযোগ-সুবিধা ও আর্থিক সহযোগিতা প্রদান সত্ত্বেও অভিভাবকেরা প্রাইভেট প্রতিষ্ঠান, কিন্ডারগার্টেনে তাঁদের সন্তানদের ভর্তি করাতে আগ্রহী। তাই এখন প্রয়োজন শিক্ষার্থী, শিক্ষার্থীদের সৃজনশীলতা ও মননশীলতা ইত্যাদির প্রতি গুরুত্বারোপ করা; শিক্ষার্থীদের ওপর অধিকতর মনোনিবেশ করা। এ ক্ষেত্রে শিক্ষকদের দায়িত্বশীল আচরণ করতে হবে।
শিক্ষার্থীদের নিজেদের সন্তানের মতো লালন-পালন করতে হবে। নিয়মিত মা সমাবেশ, অভিভাবক সমাবেশ কার্যকরীভাবে আয়োজন করে সচেতনতা বৃদ্ধি করতে হবে। প্রতিটি স্কুলের কমিটিতে যাঁরা দায়িত্বশীল রয়েছেন, তাঁদের যথাযথভাবে দায়িত্ব পালনে বদ্ধপরিকর থাকতে হবে। এসব কিছু উপজেলা নির্বাহী অফিসারকে সততা, নিষ্ঠা ও আন্তরিকতার সঙ্গে তদারকি করতে হবে। আন্তরিকতাপূর্ণ সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে একজন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা স্কুলের সুনাম বৃদ্ধি, স্কুলের প্রতি আস্থা তৈরিসহ মানসম্মত প্রাথমিক শিক্ষা নিশ্চিত করতে অগ্রণী ভূমিকা পালন করতে পারেন।
লেখক: উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা, টুঙ্গিপাড়া, গোপালগঞ্জ
মানসম্মত প্রাথমিক শিক্ষা নিশ্চিতকরণ, দেশপ্রেমে উদ্বুদ্ধ, মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় শাণিত মানবিক মূল্যবোধসম্পন্ন দক্ষ ও সুশিক্ষিত ভবিষ্যৎ প্রজন্ম গড়ে তোলার লক্ষ্যে বর্তমান সরকার দৃঢ়প্রতিজ্ঞ। বর্তমান শিক্ষাব্যবস্থা ও এর উন্নয়নের অগ্রযাত্রার ভিত রচনা করেছিলেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। প্রাথমিক শিক্ষাকে সর্বজনীন ও বাধ্যতামূলক করার গুরুত্ব তিনি উপলব্ধি করেছিলেন। সেই অনুধাবন থেকেই সংবিধানের ১৫ নম্বর অনুচ্ছেদে সুনিপুণভাবে প্রাথমিক শিক্ষার বিষয়টি তিনি সন্নিবেশিত করেছিলেন।
এরই ধারাবাহিকতায় ১৯৭৩ সালে ৩৬ হাজার ১৬৫ প্রাথমিক বিদ্যালয় ও ১ লাখ ৫৭ হাজার ৭২৪ জন শিক্ষকের চাকরি তিনি জাতীয়করণ করেছিলেন। বঙ্গবন্ধুর কারণেই প্রাথমিক শিক্ষা জনগণের কাছে একটি সাংবিধানিক অধিকার হিসেবে স্বীকৃতি লাভ করে। প্রাথমিক শিক্ষাকে অর্থবহ ও ফলপ্রসূ করতে বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ২০১৩ সালে দ্বিতীয়বারের মতো একই সঙ্গে ২৬ হাজার ১৯৩টি প্রাথমিক বিদ্যালয় এবং ১ লাখ ৪ হাজার শিক্ষকের চাকরি জাতীয়করণ করেন। এ ছাড়া উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা (এমডিজি) সফলভাবে অর্জনের অভিজ্ঞতা কাজে লাগিয়ে মানসম্মত প্রাথমিক শিক্ষা অর্জনের প্রয়াসে বাস্তবমুখী পদক্ষেপ গ্রহণ করে চলেছে সরকার।
২০৪১ সালের মধ্যে উন্নত বাংলাদেশ গড়ার বিষয়ে জাতিসংঘ ঘোষিত এসডিজির লক্ষ্য পূরণে দৃঢ় প্রত্যয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে এগিয়ে চলছে বাংলাদেশ। জাতিসংঘ ঘোষিত টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রার চতুর্থ লক্ষ্য ‘এনশিওর ইনক্লুসিভ অ্যান্ড ইক্যুয়িটেবল কোয়ালিটি এডুকেশন অ্যান্ড প্রোমোট লাইফ লং লার্নিং ফর অল’। সে লক্ষ্যে ২০৩০ সালের মধ্যে সব শিশুর জন্য প্রাক-প্রাথমিক শিক্ষা নিশ্চিতকরণের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছে সরকার।
বর্তমান সরকারের উদ্যোগে মোট ৬৫ হাজার ৫৬৫টি বিদ্যালয়ে প্রাক-প্রাথমিক শিক্ষা চালু করা হয়েছে। সৃজিত হয়েছে ৬৪ হাজার ৩৮টি প্রাক-প্রাথমিক শিক্ষকের পদ। প্রতিটি বিদ্যালয়ে এক বছর মেয়াদি প্রাক-প্রাথমিক শিক্ষা চালু রয়েছে। ১ জানুয়ারি, ২০২০ থেকে দুই বছরমেয়াদি প্রাক-প্রাথমিক শিক্ষা চালুর অনুমোদন পাওয়া গেছে
। শিক্ষার্থীদের ঝরে পড়া রোধকল্পে উপবৃত্তির আওতা সম্প্রসারণ, বিদ্যালয়ের পরিবেশ উন্নয়ন, দুপুরে খাবারের ব্যবস্থা, পাহাড়ি এলাকায় ছেলেমেয়েদের জন্য ১৯টি হোস্টেল ব্যবস্থাকরণ, বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন শিশুদের জন্য টয়লেট ও প্রতিটি বিদ্যালয় ভবনে র্যাম্প ও তাদের চলার উপযোগী করে চলার ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। সারা দেশে প্রাথমিক বিদ্যালয় ভবন নির্মাণে একটি কমন ডিজাইন অনুসরণ করা হচ্ছে। তা ছাড়া, প্রয়োজন বিবেচনায় বিশেষ ব্যবস্থা রাখা হয়েছে।
২০২২ সালে সারা দেশে ৩৭ হাজার ৫৭৪ জন সহকারী শিক্ষক নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। শিক্ষক নিয়োগে নিয়োগবিধি যুগোপযোগী করার পাশাপাশি সহকারী শিক্ষক থেকে প্রধান শিক্ষক পদে পদোন্নতি বা চলতি দায়িত্ব প্রদান করা হচ্ছে।
প্রাথমিক শিক্ষার জন্য উপবৃত্তি প্রদান কার্যক্রমের আওতাভুক্ত শিক্ষার্থীকে উপবৃত্তি প্রদান, স্কুল ফিডিং কার্যক্রমের আওতায় প্রায় ২৯ লাখ শিক্ষার্থীর মধ্যে নিয়মিতভাবে উচ্চ পুষ্টিসমৃদ্ধ বিস্কুট বিতরণ, পেশাগত দক্ষতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে ১৮ হাজার ৬২৩ জন শিক্ষককে ডিপিএড প্রশিক্ষণ প্রদান, ৪২ হাজার সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের রুটিন মেরামত ও রক্ষণাবেক্ষণ কার্যক্রম সম্পন্নকরণ এবং ৬৫ হাজার প্রাথমিক বিদ্যালয়ে স্কুল লেভেল ইমপ্রুভমেন্ট প্ল্যান কার্যক্রম বাস্তবায়ন করা হয়েছে। এ ছাড়া বিদ্যালয়ে চাহিদাভিত্তিক অতিরিক্ত শ্রেণিকক্ষ নির্মাণ, নলকূপ স্থাপন, শৌচাগার নির্মাণ, ই-নথি বাস্তবায়ন, আইসিটি বিষয়ে প্রশিক্ষণ প্রদান ইত্যাদি কার্যক্রম সফলভাবে বাস্তবায়িত হয়েছে।
সরকার কর্তৃক অবকাঠামো নির্মাণ, আনুষঙ্গিক সুযোগ-সুবিধা ও আর্থিক সহযোগিতা প্রদান সত্ত্বেও অভিভাবকেরা প্রাইভেট প্রতিষ্ঠান, কিন্ডারগার্টেনে তাঁদের সন্তানদের ভর্তি করাতে আগ্রহী। তাই এখন প্রয়োজন শিক্ষার্থী, শিক্ষার্থীদের সৃজনশীলতা ও মননশীলতা ইত্যাদির প্রতি গুরুত্বারোপ করা; শিক্ষার্থীদের ওপর অধিকতর মনোনিবেশ করা। এ ক্ষেত্রে শিক্ষকদের দায়িত্বশীল আচরণ করতে হবে।
শিক্ষার্থীদের নিজেদের সন্তানের মতো লালন-পালন করতে হবে। নিয়মিত মা সমাবেশ, অভিভাবক সমাবেশ কার্যকরীভাবে আয়োজন করে সচেতনতা বৃদ্ধি করতে হবে। প্রতিটি স্কুলের কমিটিতে যাঁরা দায়িত্বশীল রয়েছেন, তাঁদের যথাযথভাবে দায়িত্ব পালনে বদ্ধপরিকর থাকতে হবে। এসব কিছু উপজেলা নির্বাহী অফিসারকে সততা, নিষ্ঠা ও আন্তরিকতার সঙ্গে তদারকি করতে হবে। আন্তরিকতাপূর্ণ সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে একজন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা স্কুলের সুনাম বৃদ্ধি, স্কুলের প্রতি আস্থা তৈরিসহ মানসম্মত প্রাথমিক শিক্ষা নিশ্চিত করতে অগ্রণী ভূমিকা পালন করতে পারেন।
লেখক: উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা, টুঙ্গিপাড়া, গোপালগঞ্জ
‘দুই দিন আগেই বাড়ি থেকে পাথরঘাটায় চলে এসেছি। এখন পুরোনো জাল সেলাই করছি। এক সপ্তাহের বাজারও করে এনেছি। আজ বিকেলে সাগর মোহনায় যাব, গভীর রাত থেকে জাল ফেলব।’ কথাগুলো বলছিলেন বরগুনা সদরের বাইনচটকী এলাকার জেলে হোসেন আলী। গতকাল বুধবার সকালে বরগুনার পাথরঘাটা মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রে কথা হয় তাঁর...
১২ জুন ২০২৫ভারতের স্থলবন্দর নিষেধাজ্ঞার পর সীমান্তে আটকে থাকা তৈরি পোশাক, খাদ্যসহ বিভিন্ন পণ্যের ট্রাকগুলো ফেরত আনছেন রপ্তানিকারকেরা। তবে যেসব ট্রাক বন্দরে ঢুকে গিয়েছিল, সেগুলো ভারতে প্রবেশ করানোর চেষ্টা চলছে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত এসব ট্রাক ঢুকতে পারবে কি না, তা নিয়ে সংশয় আছে।
১৯ মে ২০২৫আধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
০৮ মে ২০২৫পাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
০৮ মে ২০২৫