মানিকছড়ি (খাগড়াছড়ি) প্রতিনিধি
খাগড়াছড়ির মানিকছড়িতে জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে ড্রাগন ফলের চাষ। উপজেলায় এ বছর ৭ হেক্টর জমিতে এর চাষ হয়েছে। উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে ৭০ টন।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তার কার্যালয় জানায়, গত মৌসুমে মানিকছড়িতে ড্রাগন ফলের চাষ হয়েছিল ৫ হেক্টর জমিতে। এ বছর আরও ২ হেক্টর বেশি জমিতে এর চাষ হয়েছে। এ বছর উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে ৭০ টন। প্রতি কেজি ড্রাগন গড়ে ৩০০ টাকায় বিক্রি হয়।
তিনি আরও জানান, অঙ্গজ উপায়ে বংশবিস্তার করে ড্রাগনগাছ। চারা রোপণের এক বছরের মধ্যে ফল আসা শুরু হয়। ভালো পরিচর্যা পেলে প্রতিটি গাছ ৩০ থেকে ৩৫ বছর টানা ফল পাওয়া যেতে পারে। বছরে ৫-৬ বাল ফল সংগ্রহ করা যায়। ৩-৫ বছর বয়সী প্রতিটি গাছে বছরে ৯ থেকে ১৫টি ফল ধরে। ফলের ওজন ৩২০ গ্রাম পর্যন্ত হয়। এভাবে বছরে একটি বাগানে হেক্টরপ্রতি ১২ থেকে ২০ টন পর্যন্ত ফল পাওয়ায় সম্ভব।
উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা অঞ্জন কুমার নাথ জানান, উপজেলা ড্রাগন ফল চাষাবাদ ও বাজারজাতে দিন দিন জনপ্রিয়তা বাড়ছে। বর্তমানে উপজেলার বড়বিল, চেঙ্গুছড়া, কর্নেল বাগান, কুমারী, পূর্ব তিনটহরী, বরইতলী, গাড়ীটানা এলাকায় বাণিজ্যিকভাবে ৬ হেক্টর এবং বাসাবাড়ির ছাদ ও আঙিনায় আরও ১ হেক্টর জমিতে ড্রাগন ফলের চাষ হয়েছে।
তিনি আরও জানান, ক্যাকটাস জাতীয় ড্রাগন ফলের গাছ উচ্চফলনশীল। এই ফলের ৮১ শতাংশ খাওয়ার উপযোগী। সুস্বাদু এই ফল মূলত ‘বেটা ক্যারোটিন ও ভিটামিন সি’ সমৃদ্ধ। এতে বেটা ক্যারোটিন ১২ দশমিক শূন্য ৬ মিলিমাইক্রোগ্রাম ও ভিটামিন সি ৪১ দশমিক ২৭ মিলিগ্রাম থাকে।
ড্রাগন ফল চাষের উদ্যোক্তা সৈয়দ মুহাম্মদ মাসুদ বলেন, ‘চট্টগ্রামের হালদা ভ্যালির নাদের খানের বাগান দেখে আমি ও এক বন্ধু এই ফল চাষে উদ্বুদ্ধ হই। কলেজে শিক্ষকতার পাশাপাশি শুরুতে ৩ একর পাহাড়ি জমিতে জৈব সারনির্ভর ড্রাগন ফলের চাষ করে সাফল্য পাই। বর্তমানে ৪ একর টিলায় প্রায় ৫ হাজার খুঁটিতে থাকা গাছে ফল এসেছে। বর্তমানে প্রতি কেজি ড্রাগন ৩০০ থেকে ৩৫০ টাকায় বিক্রি হয়।’
কর্নেল বাগানের ম্যানেজার বাদল কান্তি সেন বলেন, ‘এক একর টিলায় ৩ বছর আগে ড্রাগন লাগিয়ে বেশ ভালো ফলন পাচ্ছি। সমতলে প্রচুর চাহিদা থাকায় ফল বাজারজাত করে লাভবান হওয়ার সুযোগ বেড়েছে।’
শিক্ষক মো. বশির আহম্মদ বলেন, ‘ড্রাগন ফলের প্রচার-প্রসারে আমিও প্রায় এক একর টিলায় লাগিয়েছি। এ বছর গাছে ফুল ও ফল দেখে মনে আনন্দ লাগছে।’
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মো. হাসিনুর রহমান বলেন, ‘বেটা ক্যারোটিন ও ভিটামিন সি সমৃদ্ধ ড্রাগন ফল সুস্বাদু ও উচ্চফলনশীল। রোগবালাই কম হয়; পাশাপাশি কম পুঁজিতে অধিক লাভের আশায় পাহাড়ে ড্রাগন চাষ জনপ্রিয়তা পাচ্ছে। আমরা তৃণমূলে পুষ্টিসমৃদ্ধ ও লাভজনক ড্রাগন ফল চাষে নতুন উদ্যোক্তা সৃষ্টিতে কাজ করছি।’
খাগড়াছড়ির মানিকছড়িতে জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে ড্রাগন ফলের চাষ। উপজেলায় এ বছর ৭ হেক্টর জমিতে এর চাষ হয়েছে। উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে ৭০ টন।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তার কার্যালয় জানায়, গত মৌসুমে মানিকছড়িতে ড্রাগন ফলের চাষ হয়েছিল ৫ হেক্টর জমিতে। এ বছর আরও ২ হেক্টর বেশি জমিতে এর চাষ হয়েছে। এ বছর উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে ৭০ টন। প্রতি কেজি ড্রাগন গড়ে ৩০০ টাকায় বিক্রি হয়।
তিনি আরও জানান, অঙ্গজ উপায়ে বংশবিস্তার করে ড্রাগনগাছ। চারা রোপণের এক বছরের মধ্যে ফল আসা শুরু হয়। ভালো পরিচর্যা পেলে প্রতিটি গাছ ৩০ থেকে ৩৫ বছর টানা ফল পাওয়া যেতে পারে। বছরে ৫-৬ বাল ফল সংগ্রহ করা যায়। ৩-৫ বছর বয়সী প্রতিটি গাছে বছরে ৯ থেকে ১৫টি ফল ধরে। ফলের ওজন ৩২০ গ্রাম পর্যন্ত হয়। এভাবে বছরে একটি বাগানে হেক্টরপ্রতি ১২ থেকে ২০ টন পর্যন্ত ফল পাওয়ায় সম্ভব।
উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা অঞ্জন কুমার নাথ জানান, উপজেলা ড্রাগন ফল চাষাবাদ ও বাজারজাতে দিন দিন জনপ্রিয়তা বাড়ছে। বর্তমানে উপজেলার বড়বিল, চেঙ্গুছড়া, কর্নেল বাগান, কুমারী, পূর্ব তিনটহরী, বরইতলী, গাড়ীটানা এলাকায় বাণিজ্যিকভাবে ৬ হেক্টর এবং বাসাবাড়ির ছাদ ও আঙিনায় আরও ১ হেক্টর জমিতে ড্রাগন ফলের চাষ হয়েছে।
তিনি আরও জানান, ক্যাকটাস জাতীয় ড্রাগন ফলের গাছ উচ্চফলনশীল। এই ফলের ৮১ শতাংশ খাওয়ার উপযোগী। সুস্বাদু এই ফল মূলত ‘বেটা ক্যারোটিন ও ভিটামিন সি’ সমৃদ্ধ। এতে বেটা ক্যারোটিন ১২ দশমিক শূন্য ৬ মিলিমাইক্রোগ্রাম ও ভিটামিন সি ৪১ দশমিক ২৭ মিলিগ্রাম থাকে।
ড্রাগন ফল চাষের উদ্যোক্তা সৈয়দ মুহাম্মদ মাসুদ বলেন, ‘চট্টগ্রামের হালদা ভ্যালির নাদের খানের বাগান দেখে আমি ও এক বন্ধু এই ফল চাষে উদ্বুদ্ধ হই। কলেজে শিক্ষকতার পাশাপাশি শুরুতে ৩ একর পাহাড়ি জমিতে জৈব সারনির্ভর ড্রাগন ফলের চাষ করে সাফল্য পাই। বর্তমানে ৪ একর টিলায় প্রায় ৫ হাজার খুঁটিতে থাকা গাছে ফল এসেছে। বর্তমানে প্রতি কেজি ড্রাগন ৩০০ থেকে ৩৫০ টাকায় বিক্রি হয়।’
কর্নেল বাগানের ম্যানেজার বাদল কান্তি সেন বলেন, ‘এক একর টিলায় ৩ বছর আগে ড্রাগন লাগিয়ে বেশ ভালো ফলন পাচ্ছি। সমতলে প্রচুর চাহিদা থাকায় ফল বাজারজাত করে লাভবান হওয়ার সুযোগ বেড়েছে।’
শিক্ষক মো. বশির আহম্মদ বলেন, ‘ড্রাগন ফলের প্রচার-প্রসারে আমিও প্রায় এক একর টিলায় লাগিয়েছি। এ বছর গাছে ফুল ও ফল দেখে মনে আনন্দ লাগছে।’
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মো. হাসিনুর রহমান বলেন, ‘বেটা ক্যারোটিন ও ভিটামিন সি সমৃদ্ধ ড্রাগন ফল সুস্বাদু ও উচ্চফলনশীল। রোগবালাই কম হয়; পাশাপাশি কম পুঁজিতে অধিক লাভের আশায় পাহাড়ে ড্রাগন চাষ জনপ্রিয়তা পাচ্ছে। আমরা তৃণমূলে পুষ্টিসমৃদ্ধ ও লাভজনক ড্রাগন ফল চাষে নতুন উদ্যোক্তা সৃষ্টিতে কাজ করছি।’
‘দুই দিন আগেই বাড়ি থেকে পাথরঘাটায় চলে এসেছি। এখন পুরোনো জাল সেলাই করছি। এক সপ্তাহের বাজারও করে এনেছি। আজ বিকেলে সাগর মোহনায় যাব, গভীর রাত থেকে জাল ফেলব।’ কথাগুলো বলছিলেন বরগুনা সদরের বাইনচটকী এলাকার জেলে হোসেন আলী। গতকাল বুধবার সকালে বরগুনার পাথরঘাটা মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রে কথা হয় তাঁর...
১০ দিন আগেভারতের স্থলবন্দর নিষেধাজ্ঞার পর সীমান্তে আটকে থাকা তৈরি পোশাক, খাদ্যসহ বিভিন্ন পণ্যের ট্রাকগুলো ফেরত আনছেন রপ্তানিকারকেরা। তবে যেসব ট্রাক বন্দরে ঢুকে গিয়েছিল, সেগুলো ভারতে প্রবেশ করানোর চেষ্টা চলছে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত এসব ট্রাক ঢুকতে পারবে কি না, তা নিয়ে সংশয় আছে।
১৯ মে ২০২৫আধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
০৮ মে ২০২৫পাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
০৮ মে ২০২৫