রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন গত সোমবার পূর্ব ইউক্রেনের বিদ্রোহী নিয়ন্ত্রিত গণপ্রজাতন্ত্রী দোনেৎস্ক ও লুহানস্কের স্বাধীনতার স্বীকৃতি দিয়েছেন এবং সেখানে ‘শান্তি রক্ষায়’ রুশ সেনা পাঠানোর একটি আদেশে সই করেছেন। তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় ইউক্রেনের ওই অঞ্চল দুটিতে ব্যবসা করার ওপর নিষেধাজ্ঞা দিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। যুক্তরাষ্ট্র ও তার মিত্ররা আরও নিষেধাজ্ঞার প্রস্তুতি নিচ্ছে, যা এ বিশ্লেষণ লেখা পর্যন্ত ঘোষণা করা হয়নি।
দোনেৎস্ক ও লুহানস্কের স্বীকৃতির মাধ্যমে পুতিন পূর্ণ মাত্রায় যুদ্ধ ঘোষণা করেছেন কি না, তা নিয়ে স্বয়ং যুক্তরাষ্ট্র ও তার মিত্রদের মধ্যে তর্ক উঠেছে। তাই কী ধরনের অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক নিষেধাজ্ঞা আসতে পারে, তা এখনো স্পষ্ট নয়।
এশিয়া টাইমসের এক বিশ্লেষণে বলা হয়, রাশিয়ার স্বীকৃতি ডনেটস্ক ও লুহানস্কে বিরাজমান পরিস্থিতির কোনো পরিবর্তন ঘটাবে না। কারণ, ২০১৪ সাল থেকে রাশিয়া-সমর্থিত বিদ্রোহীরাই ইউক্রেনের পূর্বাঞ্চলের অঞ্চল দুটি নিয়ন্ত্রণ করছেন। তবে রুশ সেনারা সেখানে সরাসরি প্রবেশ করায় স্থায়ীভাবে অস্থিতিশীলতার মুখে পড়ল ইউক্রেন। অর্থাৎ পশ্চিমাদের সঙ্গে দর-কষাকষিতে রাশিয়ার অবস্থান আরও দৃঢ় হলো।
এশিয়া টাইমসের বিশ্লেষক ডেভিড পি গোল্ডম্যান মনে করেন, পুতিনের ঘোষণায় সবচেয়ে বেশি চাপে পড়েছে ন্যাটোর ইউরোপীয় মিত্ররা। কারণ, তাদের সামনে এখন বিকল্প আরও কমে এসেছে। তাদের হয়তো দ্রুত এমন এক সমাধান বের করতে হবে, যাতে মস্কোর প্রস্তাবের প্রতিফলন আছে। অন্যথায়, পূর্ণ মাত্রায় যুদ্ধ শুরু হলে যুক্তরাষ্ট্রকে অনুসরণ করতে হবে, যা জার্মানি, ফ্রান্স, ইতালিসহ অনেক ন্যাটোভুক্ত ইউরোপীয় দেশ চায় না।
পূর্ব ইউরোপে ওয়াশিংটনের অতিরিক্ত সেনা মোতায়েন, ইউক্রেনে যুক্তরাষ্ট্রসহ তার মিত্রদের বিভিন্ন ধরনের সামরিক সরঞ্জাম সরবরাহ সত্ত্বেও তারা সেখানে গিয়ে যুদ্ধ করবে না বলে ঘোষণা দিয়েছে। অন্যদিকে, রাশিয়ার যে পরিমাণ আধুনিক সামরিক সরঞ্জাম রয়েছে, ন্যাটোর তা নেই। যুক্তরাষ্ট্রের অস্ত্রভান্ডার যথেষ্ট সমীহ করার মতো হলেও এ মুহূর্তে ইউরোপে আরেকটি পূর্ণ মাত্রার যুদ্ধ করা ওয়াশিংটনের জন্য আত্মঘাতী হতে পারে বলে মনে করেন ডেভিড পি গোল্ডম্যান।
সবশেষে, চলমান ইউক্রেন সংকটে যুক্তরাষ্ট্রের তুলনায় রাশিয়ার নৈতিক অবস্থান শক্তিশালী। সম্প্রতি জার্মানির পত্রিকা ‘ডেয়া স্পিগেল’ আনুষ্ঠানিকভাবে বিলুপ্তি ঘোষণার আগে সোভিয়েত রাশিয়ার সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্র ও ন্যাটোর নেতাদের মধ্যে যে সিদ্ধান্ত হয়েছিল, তা প্রকাশ করা হয়েছে। এতে সাবেক সোভিয়েতভুক্ত কোনো দেশকে ন্যাটোর সদস্য করা হবে না বলে রাশিয়াকে প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়েছে। কিন্তু তা ক্রমাগতভাবে ভঙ্গ করেছে যুক্তরাষ্ট্রের নেতৃত্বাধীন ন্যাটো।
রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন গত সোমবার পূর্ব ইউক্রেনের বিদ্রোহী নিয়ন্ত্রিত গণপ্রজাতন্ত্রী দোনেৎস্ক ও লুহানস্কের স্বাধীনতার স্বীকৃতি দিয়েছেন এবং সেখানে ‘শান্তি রক্ষায়’ রুশ সেনা পাঠানোর একটি আদেশে সই করেছেন। তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় ইউক্রেনের ওই অঞ্চল দুটিতে ব্যবসা করার ওপর নিষেধাজ্ঞা দিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। যুক্তরাষ্ট্র ও তার মিত্ররা আরও নিষেধাজ্ঞার প্রস্তুতি নিচ্ছে, যা এ বিশ্লেষণ লেখা পর্যন্ত ঘোষণা করা হয়নি।
দোনেৎস্ক ও লুহানস্কের স্বীকৃতির মাধ্যমে পুতিন পূর্ণ মাত্রায় যুদ্ধ ঘোষণা করেছেন কি না, তা নিয়ে স্বয়ং যুক্তরাষ্ট্র ও তার মিত্রদের মধ্যে তর্ক উঠেছে। তাই কী ধরনের অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক নিষেধাজ্ঞা আসতে পারে, তা এখনো স্পষ্ট নয়।
এশিয়া টাইমসের এক বিশ্লেষণে বলা হয়, রাশিয়ার স্বীকৃতি ডনেটস্ক ও লুহানস্কে বিরাজমান পরিস্থিতির কোনো পরিবর্তন ঘটাবে না। কারণ, ২০১৪ সাল থেকে রাশিয়া-সমর্থিত বিদ্রোহীরাই ইউক্রেনের পূর্বাঞ্চলের অঞ্চল দুটি নিয়ন্ত্রণ করছেন। তবে রুশ সেনারা সেখানে সরাসরি প্রবেশ করায় স্থায়ীভাবে অস্থিতিশীলতার মুখে পড়ল ইউক্রেন। অর্থাৎ পশ্চিমাদের সঙ্গে দর-কষাকষিতে রাশিয়ার অবস্থান আরও দৃঢ় হলো।
এশিয়া টাইমসের বিশ্লেষক ডেভিড পি গোল্ডম্যান মনে করেন, পুতিনের ঘোষণায় সবচেয়ে বেশি চাপে পড়েছে ন্যাটোর ইউরোপীয় মিত্ররা। কারণ, তাদের সামনে এখন বিকল্প আরও কমে এসেছে। তাদের হয়তো দ্রুত এমন এক সমাধান বের করতে হবে, যাতে মস্কোর প্রস্তাবের প্রতিফলন আছে। অন্যথায়, পূর্ণ মাত্রায় যুদ্ধ শুরু হলে যুক্তরাষ্ট্রকে অনুসরণ করতে হবে, যা জার্মানি, ফ্রান্স, ইতালিসহ অনেক ন্যাটোভুক্ত ইউরোপীয় দেশ চায় না।
পূর্ব ইউরোপে ওয়াশিংটনের অতিরিক্ত সেনা মোতায়েন, ইউক্রেনে যুক্তরাষ্ট্রসহ তার মিত্রদের বিভিন্ন ধরনের সামরিক সরঞ্জাম সরবরাহ সত্ত্বেও তারা সেখানে গিয়ে যুদ্ধ করবে না বলে ঘোষণা দিয়েছে। অন্যদিকে, রাশিয়ার যে পরিমাণ আধুনিক সামরিক সরঞ্জাম রয়েছে, ন্যাটোর তা নেই। যুক্তরাষ্ট্রের অস্ত্রভান্ডার যথেষ্ট সমীহ করার মতো হলেও এ মুহূর্তে ইউরোপে আরেকটি পূর্ণ মাত্রার যুদ্ধ করা ওয়াশিংটনের জন্য আত্মঘাতী হতে পারে বলে মনে করেন ডেভিড পি গোল্ডম্যান।
সবশেষে, চলমান ইউক্রেন সংকটে যুক্তরাষ্ট্রের তুলনায় রাশিয়ার নৈতিক অবস্থান শক্তিশালী। সম্প্রতি জার্মানির পত্রিকা ‘ডেয়া স্পিগেল’ আনুষ্ঠানিকভাবে বিলুপ্তি ঘোষণার আগে সোভিয়েত রাশিয়ার সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্র ও ন্যাটোর নেতাদের মধ্যে যে সিদ্ধান্ত হয়েছিল, তা প্রকাশ করা হয়েছে। এতে সাবেক সোভিয়েতভুক্ত কোনো দেশকে ন্যাটোর সদস্য করা হবে না বলে রাশিয়াকে প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়েছে। কিন্তু তা ক্রমাগতভাবে ভঙ্গ করেছে যুক্তরাষ্ট্রের নেতৃত্বাধীন ন্যাটো।
‘দুই দিন আগেই বাড়ি থেকে পাথরঘাটায় চলে এসেছি। এখন পুরোনো জাল সেলাই করছি। এক সপ্তাহের বাজারও করে এনেছি। আজ বিকেলে সাগর মোহনায় যাব, গভীর রাত থেকে জাল ফেলব।’ কথাগুলো বলছিলেন বরগুনা সদরের বাইনচটকী এলাকার জেলে হোসেন আলী। গতকাল বুধবার সকালে বরগুনার পাথরঘাটা মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রে কথা হয় তাঁর...
১২ জুন ২০২৫ভারতের স্থলবন্দর নিষেধাজ্ঞার পর সীমান্তে আটকে থাকা তৈরি পোশাক, খাদ্যসহ বিভিন্ন পণ্যের ট্রাকগুলো ফেরত আনছেন রপ্তানিকারকেরা। তবে যেসব ট্রাক বন্দরে ঢুকে গিয়েছিল, সেগুলো ভারতে প্রবেশ করানোর চেষ্টা চলছে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত এসব ট্রাক ঢুকতে পারবে কি না, তা নিয়ে সংশয় আছে।
১৯ মে ২০২৫আধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
০৮ মে ২০২৫পাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
০৮ মে ২০২৫