ইসলামপুর (জামালপুর) প্রতিনিধি
জামালপুরের ইসলামপুর উপজেলায় যত্রতত্র বিক্রি করা হচ্ছে জ্বালানি গ্যাস (এলপিজি) সিলিন্ডার। এতে মানা হচ্ছে না কোনো নিয়মনীতি। এ ছাড়া কোনো রকম সাবধানতা অবলম্বন না করেই দেদার বিক্রি করা হচ্ছে এই গ্যাস সিলিন্ডার। এতে দুর্ঘটনার ঝুঁকি বাড়ছে। তবে কর্তৃপক্ষ বলছে, গ্যাস সিলিন্ডার বিক্রির ক্ষেত্রে ফায়ার সার্ভিসের লাইসেন্স এবং বিস্ফোরক অধিদপ্তরের ছাড়পত্র নেওয়া বাধ্যতামূলক।
এদিকে ঝুঁকিপূর্ণভাবে গ্যাস সিলিন্ডার বিক্রি বন্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণে উপজেলা প্রশাসনের কাছে দাবি জানিয়েছে সচেতন মহল। সরেজমিনে দেখা গেছে, পৌর শহরসহ উপজেলার ১২টি ইউনিয়নের বিভিন্ন বাজারে মুদি, ইলেকট্রনিকস, মনিহারিসহ বিভিন্ন দোকানে বিক্রি করা হচ্ছে বিভিন্ন ব্র্যান্ডের গ্যাস সিলিন্ডার। কোনো ধরনের সাবধানতা ছাড়াই এসব দোকানের সামনে এবং ভেতরে সারি সারি সাজিয়ে রাখা হয়েছে সিলিন্ডার। শুধু তা-ই নয়, জনবহুল এলাকাসহ বাসা-বাড়ির পাশেও গড়ে তোলা হয়েছে গুদাম।
ইসলামপুর ফায়ার সার্ভিস স্টেশন সূত্রে জানা গেছে, গ্যাস সিলিন্ডার বিক্রি ও মজুতের স্থানে পর্যাপ্ত আলো-বাতাস এবং পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতার প্রয়োজন রয়েছে। এক্ষেত্রে ফায়ার সার্ভিসের লাইসেন্স এবং বিস্ফোরক অধিদপ্তরের ছাড়পত্র নেওয়াও বাধ্যতামূলক। এ ছাড়া গ্যাস সিলিন্ডার মজুত করার ক্ষেত্রে আগুন নিয়ন্ত্রণ সরঞ্জাম মজুত রাখাও আবশ্যক; কিন্তু এসব নিয়মের তোয়াক্কা না করে মুদিদোকান থেকে শুরু করে কনফেকশনারি দোকানসহ মোবাইল রিচার্জের দোকানেও বিক্রি করা হচ্ছে গ্যাস সিলিন্ডার।
উপজেলার গাইবান্ধা ইউনিয়নের নাপিতেচর বাজারের ব্যবসায়ী আল আমিন বলেন, ‘আমার ফায়ার সার্ভিস ও বিস্ফোরক অধিদপ্তরের লাইসেন্স নেই। লাইসেন্সের জন্য আবেদন করব।’
গুঠাইল বাজারের ব্যবসায়ী মিজান মিয়া বলেন, ‘গ্যাস সিলিন্ডার বিক্রির লাইসেন্স সহজেই পাওয়া যায় না। তবে আমরা সতর্কতা অবলম্বন করেই গ্যাস সিলিন্ডার বিক্রি করছি।’
স্থানীয় স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন দরিয়াবাদ সেবা সংঘের সভাপতি মো. সাজু মিয়া বলেন, ব্যাঙের ছাতার মতো রাতারাতি যত্রতত্র গ্যাস সিলিন্ডার বিক্রির দোকান গড়ে উঠছে। বড় একটা দুর্ঘটনা ঘটে গেলে এর দায়ভার কে নেবে? অথচ প্রশাসনের পক্ষ থেকে মাসে দু-তিনটি অভিযান চালালে এসব রোধ করা সম্ভব।
ইসলামপুর ফায়ার সার্ভিসের ইন্সপেক্টর মো. খায়রুল আলম বলেন, এলপিজি সিলিন্ডার বিক্রি করতে হলে বিস্ফোরক অধিদপ্তরের অনুমোদন থাকতে হবে। এ ছাড়া নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে থাকতে হবে ফায়ার সার্ভিসের অনুমোদনও। এই উপজেলায় এলপিজি সিলিন্ডার বিক্রিকারীদের এসব অনুমোদন আছে কি না এখনো পুরোপুরি আমার জানা নেই। তবে মাঝেমধ্যেই সিলিন্ডার বিক্রিকারীদের নিয়মাবলি জানানো হয়ে থাকে।
এ বিষয়ে উপজেলা চেয়ারম্যান এস এম জামাল আব্দুন নাছের বাবুল বলেন, ‘এই উপজেলায় গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণের ঘটনার খবর এখনো শুনিনি। তবে খোঁজখবর নিয়ে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়া হবে।’
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মু. তানভীর হাসান রুমান বলেন, ফায়ার সার্ভিস এবং বিস্ফোরক অধিদপ্তরের অনুমোদন ছাড়া যত্রতত্র গ্যাস সিলিন্ডার বিক্রির সুযোগ নেই। এ বিষয়ে খোঁজখবর নিয়ে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
জামালপুরের ইসলামপুর উপজেলায় যত্রতত্র বিক্রি করা হচ্ছে জ্বালানি গ্যাস (এলপিজি) সিলিন্ডার। এতে মানা হচ্ছে না কোনো নিয়মনীতি। এ ছাড়া কোনো রকম সাবধানতা অবলম্বন না করেই দেদার বিক্রি করা হচ্ছে এই গ্যাস সিলিন্ডার। এতে দুর্ঘটনার ঝুঁকি বাড়ছে। তবে কর্তৃপক্ষ বলছে, গ্যাস সিলিন্ডার বিক্রির ক্ষেত্রে ফায়ার সার্ভিসের লাইসেন্স এবং বিস্ফোরক অধিদপ্তরের ছাড়পত্র নেওয়া বাধ্যতামূলক।
এদিকে ঝুঁকিপূর্ণভাবে গ্যাস সিলিন্ডার বিক্রি বন্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণে উপজেলা প্রশাসনের কাছে দাবি জানিয়েছে সচেতন মহল। সরেজমিনে দেখা গেছে, পৌর শহরসহ উপজেলার ১২টি ইউনিয়নের বিভিন্ন বাজারে মুদি, ইলেকট্রনিকস, মনিহারিসহ বিভিন্ন দোকানে বিক্রি করা হচ্ছে বিভিন্ন ব্র্যান্ডের গ্যাস সিলিন্ডার। কোনো ধরনের সাবধানতা ছাড়াই এসব দোকানের সামনে এবং ভেতরে সারি সারি সাজিয়ে রাখা হয়েছে সিলিন্ডার। শুধু তা-ই নয়, জনবহুল এলাকাসহ বাসা-বাড়ির পাশেও গড়ে তোলা হয়েছে গুদাম।
ইসলামপুর ফায়ার সার্ভিস স্টেশন সূত্রে জানা গেছে, গ্যাস সিলিন্ডার বিক্রি ও মজুতের স্থানে পর্যাপ্ত আলো-বাতাস এবং পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতার প্রয়োজন রয়েছে। এক্ষেত্রে ফায়ার সার্ভিসের লাইসেন্স এবং বিস্ফোরক অধিদপ্তরের ছাড়পত্র নেওয়াও বাধ্যতামূলক। এ ছাড়া গ্যাস সিলিন্ডার মজুত করার ক্ষেত্রে আগুন নিয়ন্ত্রণ সরঞ্জাম মজুত রাখাও আবশ্যক; কিন্তু এসব নিয়মের তোয়াক্কা না করে মুদিদোকান থেকে শুরু করে কনফেকশনারি দোকানসহ মোবাইল রিচার্জের দোকানেও বিক্রি করা হচ্ছে গ্যাস সিলিন্ডার।
উপজেলার গাইবান্ধা ইউনিয়নের নাপিতেচর বাজারের ব্যবসায়ী আল আমিন বলেন, ‘আমার ফায়ার সার্ভিস ও বিস্ফোরক অধিদপ্তরের লাইসেন্স নেই। লাইসেন্সের জন্য আবেদন করব।’
গুঠাইল বাজারের ব্যবসায়ী মিজান মিয়া বলেন, ‘গ্যাস সিলিন্ডার বিক্রির লাইসেন্স সহজেই পাওয়া যায় না। তবে আমরা সতর্কতা অবলম্বন করেই গ্যাস সিলিন্ডার বিক্রি করছি।’
স্থানীয় স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন দরিয়াবাদ সেবা সংঘের সভাপতি মো. সাজু মিয়া বলেন, ব্যাঙের ছাতার মতো রাতারাতি যত্রতত্র গ্যাস সিলিন্ডার বিক্রির দোকান গড়ে উঠছে। বড় একটা দুর্ঘটনা ঘটে গেলে এর দায়ভার কে নেবে? অথচ প্রশাসনের পক্ষ থেকে মাসে দু-তিনটি অভিযান চালালে এসব রোধ করা সম্ভব।
ইসলামপুর ফায়ার সার্ভিসের ইন্সপেক্টর মো. খায়রুল আলম বলেন, এলপিজি সিলিন্ডার বিক্রি করতে হলে বিস্ফোরক অধিদপ্তরের অনুমোদন থাকতে হবে। এ ছাড়া নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে থাকতে হবে ফায়ার সার্ভিসের অনুমোদনও। এই উপজেলায় এলপিজি সিলিন্ডার বিক্রিকারীদের এসব অনুমোদন আছে কি না এখনো পুরোপুরি আমার জানা নেই। তবে মাঝেমধ্যেই সিলিন্ডার বিক্রিকারীদের নিয়মাবলি জানানো হয়ে থাকে।
এ বিষয়ে উপজেলা চেয়ারম্যান এস এম জামাল আব্দুন নাছের বাবুল বলেন, ‘এই উপজেলায় গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণের ঘটনার খবর এখনো শুনিনি। তবে খোঁজখবর নিয়ে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়া হবে।’
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মু. তানভীর হাসান রুমান বলেন, ফায়ার সার্ভিস এবং বিস্ফোরক অধিদপ্তরের অনুমোদন ছাড়া যত্রতত্র গ্যাস সিলিন্ডার বিক্রির সুযোগ নেই। এ বিষয়ে খোঁজখবর নিয়ে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
‘দুই দিন আগেই বাড়ি থেকে পাথরঘাটায় চলে এসেছি। এখন পুরোনো জাল সেলাই করছি। এক সপ্তাহের বাজারও করে এনেছি। আজ বিকেলে সাগর মোহনায় যাব, গভীর রাত থেকে জাল ফেলব।’ কথাগুলো বলছিলেন বরগুনা সদরের বাইনচটকী এলাকার জেলে হোসেন আলী। গতকাল বুধবার সকালে বরগুনার পাথরঘাটা মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রে কথা হয় তাঁর...
১১ দিন আগেভারতের স্থলবন্দর নিষেধাজ্ঞার পর সীমান্তে আটকে থাকা তৈরি পোশাক, খাদ্যসহ বিভিন্ন পণ্যের ট্রাকগুলো ফেরত আনছেন রপ্তানিকারকেরা। তবে যেসব ট্রাক বন্দরে ঢুকে গিয়েছিল, সেগুলো ভারতে প্রবেশ করানোর চেষ্টা চলছে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত এসব ট্রাক ঢুকতে পারবে কি না, তা নিয়ে সংশয় আছে।
১৯ মে ২০২৫আধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
০৮ মে ২০২৫পাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
০৮ মে ২০২৫