বাসব রায়
মানুষের বোধ হওয়ার পর থেকেই ‘ভয়’ একটা সহজাত প্রবৃত্তি হয়ে দাঁড়ায়; ছোটবেলা থেকেই ভয় আর নিষেধের কড়াকড়ি মাড়িয়ে বড় হতে হয় আর এ জন্যই ভয় বিষয়টি স্থায়ীভাবে মনের মধ্যে একটা স্থায়ী জায়গা করে নেয়। মনেপ্রাণে একটা লুকায়িত ভয় নিয়েই চলাফেরা করি আমরা।
রাস্তায় বেরোলে সড়ক দুর্ঘটনার ভয়, ছিনতাইয়ের ভয়, খুন-খারাবির ভয় আবার যখন-তখন যৌন হয়রানি বা ধর্ষণের ভয় তো এখন সামাজিক ব্যাধি। মানসম্মানের ভয়, কর্মস্থলে নানাবিধ ভয়, পারিবারিক বিশৃঙ্খলার ভয়, বন্ধুত্ব হারানোর ভয়, প্রেম করলে তা ভাঙার ভয় আবার আঁকড়ে ধরলে বিপর্যয়ের ভয়! সর্বক্ষেত্রেই একটা ভয় ভয় ভাব নিয়ে চলাতেই আমরা প্রায় সবাই অভ্যস্ত হয়ে গেছি।
সামাজিক ভয়, রাজনৈতিক ভয়, দলীয় ভয়—এসব হলো বড় ভয়। উচিত কথা বলতে ভয় আবার অনুচিতটা মেনে নেওয়াও ভয়। ভয়ের প্রবণতা উড়িয়ে দেওয়াও সাংঘাতিক ভয়। একটা আড়ষ্টতা অন্তরে থেকেই যায় সব সময়। অকপট সত্যিটা তুলে ধরাও কখনো কখনো বিপদের কারণ হয়ে যায়। সুতরাং সেখানেও ভয়। ভয়ের যেন কোনো শেষ নেই।
এমন ভয় নিয়ে ভীত হয়ে আমরা এতটা পথ চলছি। মানুষকে মানুষ হিসেবে ভাবতেও ভয় আবার অমানুষকে অমানুষ হিসেবে চিহ্নিত করার সাহসও আমাদের নেই। নিজের নিরাপত্তায় ভয় আবার অনিরাপদ যে আমি, সেটা প্রকাশ করাও ভয়। ভয়ে ভয়ে জর্জরিত আমরা। প্রাকৃতিক বিপর্যয়ের ভয়, মহামারির ভয়, দাঙ্গা-হাঙ্গামার ভয়, অর্থনৈতিক পর্যুদস্তের ভয়!
খারাপকে খারাপ বলাও ভয় আবার ভালোকে ভালো বলাও বিপদ। সাংঘাতিক ভয়ের মাঝেই আমাদের বিচরণ করতে হয়। মরার ভয় তো আছেই এবং থাকবেই; পক্ষান্তরে বেঁচে থাকাটাও কী কম ভয়ের! সব মিলিয়ে ভয় আমাদের একটা নিত্যদিনের সঙ্গী বটে। ভয়ের ক্ষেত্রে শিক্ষিত-অশিক্ষিত, ধনী-গরিব কেউ মুক্ত নয়। মুখে মুখে বড় কথা বলা যায় কিন্তু মনে মনে একটা ভয় সেখানেও কাজ করে বৈকি।
সন্তানদের লালনপালনে ভয়, প্রতিষ্ঠিত করতে ভয়, শেষে বৃদ্ধাশ্রমে যেতে ভয়। পরিণত হওয়ার ভয় আবার পরিণতি মেনে নিতে ভয়। সব সময় দ্বিধাদ্বন্দ্ব লেগেই আছে আমাদের। এগিয়ে যেতে ভয়, পিছিয়ে আসতেও ভয়। ঝুঁকি নিতে ভয় আবার নিষ্ক্রিয় থাকতেও ভয়।
যা-ই হোক ভয়ের মাঝেই নির্ভীক থাকার ব্যর্থ প্রয়াস বা প্রচেষ্টা নিয়েই চলতে হয় এবং চলছি আমরা সবাই। ভয়কে জয় করার যদিও অনেক মহামন্ত্র অনেকেই দিয়ে থাকেন বা দিয়েছেন বটে, তবে সেসব কাজে লাগাতেও ভয় করে আমাদের। সব মিলিয়ে ভয়ের ঊর্ধ্বে যেতেই পারি না আমরা।
মানুষের বোধ হওয়ার পর থেকেই ‘ভয়’ একটা সহজাত প্রবৃত্তি হয়ে দাঁড়ায়; ছোটবেলা থেকেই ভয় আর নিষেধের কড়াকড়ি মাড়িয়ে বড় হতে হয় আর এ জন্যই ভয় বিষয়টি স্থায়ীভাবে মনের মধ্যে একটা স্থায়ী জায়গা করে নেয়। মনেপ্রাণে একটা লুকায়িত ভয় নিয়েই চলাফেরা করি আমরা।
রাস্তায় বেরোলে সড়ক দুর্ঘটনার ভয়, ছিনতাইয়ের ভয়, খুন-খারাবির ভয় আবার যখন-তখন যৌন হয়রানি বা ধর্ষণের ভয় তো এখন সামাজিক ব্যাধি। মানসম্মানের ভয়, কর্মস্থলে নানাবিধ ভয়, পারিবারিক বিশৃঙ্খলার ভয়, বন্ধুত্ব হারানোর ভয়, প্রেম করলে তা ভাঙার ভয় আবার আঁকড়ে ধরলে বিপর্যয়ের ভয়! সর্বক্ষেত্রেই একটা ভয় ভয় ভাব নিয়ে চলাতেই আমরা প্রায় সবাই অভ্যস্ত হয়ে গেছি।
সামাজিক ভয়, রাজনৈতিক ভয়, দলীয় ভয়—এসব হলো বড় ভয়। উচিত কথা বলতে ভয় আবার অনুচিতটা মেনে নেওয়াও ভয়। ভয়ের প্রবণতা উড়িয়ে দেওয়াও সাংঘাতিক ভয়। একটা আড়ষ্টতা অন্তরে থেকেই যায় সব সময়। অকপট সত্যিটা তুলে ধরাও কখনো কখনো বিপদের কারণ হয়ে যায়। সুতরাং সেখানেও ভয়। ভয়ের যেন কোনো শেষ নেই।
এমন ভয় নিয়ে ভীত হয়ে আমরা এতটা পথ চলছি। মানুষকে মানুষ হিসেবে ভাবতেও ভয় আবার অমানুষকে অমানুষ হিসেবে চিহ্নিত করার সাহসও আমাদের নেই। নিজের নিরাপত্তায় ভয় আবার অনিরাপদ যে আমি, সেটা প্রকাশ করাও ভয়। ভয়ে ভয়ে জর্জরিত আমরা। প্রাকৃতিক বিপর্যয়ের ভয়, মহামারির ভয়, দাঙ্গা-হাঙ্গামার ভয়, অর্থনৈতিক পর্যুদস্তের ভয়!
খারাপকে খারাপ বলাও ভয় আবার ভালোকে ভালো বলাও বিপদ। সাংঘাতিক ভয়ের মাঝেই আমাদের বিচরণ করতে হয়। মরার ভয় তো আছেই এবং থাকবেই; পক্ষান্তরে বেঁচে থাকাটাও কী কম ভয়ের! সব মিলিয়ে ভয় আমাদের একটা নিত্যদিনের সঙ্গী বটে। ভয়ের ক্ষেত্রে শিক্ষিত-অশিক্ষিত, ধনী-গরিব কেউ মুক্ত নয়। মুখে মুখে বড় কথা বলা যায় কিন্তু মনে মনে একটা ভয় সেখানেও কাজ করে বৈকি।
সন্তানদের লালনপালনে ভয়, প্রতিষ্ঠিত করতে ভয়, শেষে বৃদ্ধাশ্রমে যেতে ভয়। পরিণত হওয়ার ভয় আবার পরিণতি মেনে নিতে ভয়। সব সময় দ্বিধাদ্বন্দ্ব লেগেই আছে আমাদের। এগিয়ে যেতে ভয়, পিছিয়ে আসতেও ভয়। ঝুঁকি নিতে ভয় আবার নিষ্ক্রিয় থাকতেও ভয়।
যা-ই হোক ভয়ের মাঝেই নির্ভীক থাকার ব্যর্থ প্রয়াস বা প্রচেষ্টা নিয়েই চলতে হয় এবং চলছি আমরা সবাই। ভয়কে জয় করার যদিও অনেক মহামন্ত্র অনেকেই দিয়ে থাকেন বা দিয়েছেন বটে, তবে সেসব কাজে লাগাতেও ভয় করে আমাদের। সব মিলিয়ে ভয়ের ঊর্ধ্বে যেতেই পারি না আমরা।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪