খুলনা প্রতিনিধি
অবশেষে রপ্তানি বাণিজ্যে ‘ব্ল্যাক টাইগার’খ্যাত বাগদা চিংড়ির জিওগ্রাফিক্যাল ইনডিকেটর বা জিআই সনদ পেতে যাচ্ছে বাংলাদেশ। এই সনদ পাওয়ার আবেদনের ক্ষেত্রে অন্য কোনো দেশ আপত্তি না দেওয়ায় এ সাফল্য আসছে। জিআই সনদ পেলে আন্তর্জাতিক ব্র্যান্ডিংয়ে বাংলাদেশের বাগদা চিংড়ি বৈদেশিক ক্রেতার কাছে গ্রহণযোগ্যতা যেমন বাড়বে, তেমনি পণ্যমূল্যও ৩০ শতাংশ পর্যন্ত বাড়বে বলে আশা করা হচ্ছে।
চিংড়িচাষি ও রপ্তানিকারকদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, আশির দশক থেকে দেশে বাণিজ্যিকভাবে বাগদা চিংড়ি উৎপাদন ও রপ্তানি হয়ে আসছে, কিন্তু জিআই সনদ না থাকায় এই পণ্যের ওপর বাংলাদেশের একক অধিকার প্রতিষ্ঠা হয়নি। আন্তর্জাতিক ব্র্যান্ডিং না থাকায় রপ্তানিকারকেরা কাঙ্ক্ষিত বৈদেশিক মুদ্রার্জন থেকে বঞ্চিত হয়েছেন। ফলে ভারত, চীন, ভিয়েতনাম, থাইল্যান্ড ও ইন্দোনেশিয়াসহ আরও কয়েকটি দেশ দখল করছে বিদেশের বাজার।
এ অবস্থায় বিশ্ববাজারে বাগদা চিংড়িকে বাংলাদেশের বিশেষায়িত পণ্য হিসেবে তুলে ধরতে জিআই সনদের জন্য ২০১৭ সালে মৎস্য অধিদপ্তর আবেদন করে। সরকারের পেটেন্ট ডিজাইন ও ট্রেড মার্কস বিভাগ গেজেট ও আন্তর্জাতিক জার্নালে চলতি বছরের ৬ অক্টোবর বিষয়টি প্রকাশ করে। নিয়ম অনুযায়ী গেজেট প্রকাশের পর এ ক্ষেত্রে কেউ আপত্তি না করলে প্রথম আবেদনকারীর জিআই সনদ মিলবে।
যেহেতু ৬ ডিসেম্বর আপত্তি প্রদানের শেষ সময় ছিল। তবে এই সময়ের মধ্যে কেউ আবেদন বা আপত্তি জানায়নি। তাই এর একক দাবিদার বাংলাদেশ। এখন শুধু আনুষ্ঠানিক ঘোষণার অপেক্ষা। এ ব্যাপারে জেলা মৎস্য কর্মকর্তা জয়দেব পাল বলেন, সুইজারল্যান্ডে অবস্থিত ওয়ার্ল্ড ইন্টেলেকচুয়াল প্রোপার্টি অর্গানাইজেশন জিআই সনদের চূড়ান্ত অনুমোদন দেয়। এখন তাদের সঙ্গে যোগাযোগ করা হচ্ছে দ্রুত আনুষ্ঠানিক ঘোষণার জন্য।
সনদের পর এই সেক্টর যেমন ঘুরে দাঁড়াবে, তেমনি ব্যাপক মানুষের কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি হবে। অপর দিকে বাংলাদেশ ফ্রোজেন ফুডস এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশনের (বিএফএফইএ) এস হুমায়ুন কবির বাগদা চিংড়ির জিআই সনদপ্রাপ্তিতে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়, মৎস্য দপ্তর, পেটেন্ট, ডিজাইন ও ট্রেডমার্কস অধিদপ্তরে সংশ্লিষ্টদের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন।
অবশেষে রপ্তানি বাণিজ্যে ‘ব্ল্যাক টাইগার’খ্যাত বাগদা চিংড়ির জিওগ্রাফিক্যাল ইনডিকেটর বা জিআই সনদ পেতে যাচ্ছে বাংলাদেশ। এই সনদ পাওয়ার আবেদনের ক্ষেত্রে অন্য কোনো দেশ আপত্তি না দেওয়ায় এ সাফল্য আসছে। জিআই সনদ পেলে আন্তর্জাতিক ব্র্যান্ডিংয়ে বাংলাদেশের বাগদা চিংড়ি বৈদেশিক ক্রেতার কাছে গ্রহণযোগ্যতা যেমন বাড়বে, তেমনি পণ্যমূল্যও ৩০ শতাংশ পর্যন্ত বাড়বে বলে আশা করা হচ্ছে।
চিংড়িচাষি ও রপ্তানিকারকদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, আশির দশক থেকে দেশে বাণিজ্যিকভাবে বাগদা চিংড়ি উৎপাদন ও রপ্তানি হয়ে আসছে, কিন্তু জিআই সনদ না থাকায় এই পণ্যের ওপর বাংলাদেশের একক অধিকার প্রতিষ্ঠা হয়নি। আন্তর্জাতিক ব্র্যান্ডিং না থাকায় রপ্তানিকারকেরা কাঙ্ক্ষিত বৈদেশিক মুদ্রার্জন থেকে বঞ্চিত হয়েছেন। ফলে ভারত, চীন, ভিয়েতনাম, থাইল্যান্ড ও ইন্দোনেশিয়াসহ আরও কয়েকটি দেশ দখল করছে বিদেশের বাজার।
এ অবস্থায় বিশ্ববাজারে বাগদা চিংড়িকে বাংলাদেশের বিশেষায়িত পণ্য হিসেবে তুলে ধরতে জিআই সনদের জন্য ২০১৭ সালে মৎস্য অধিদপ্তর আবেদন করে। সরকারের পেটেন্ট ডিজাইন ও ট্রেড মার্কস বিভাগ গেজেট ও আন্তর্জাতিক জার্নালে চলতি বছরের ৬ অক্টোবর বিষয়টি প্রকাশ করে। নিয়ম অনুযায়ী গেজেট প্রকাশের পর এ ক্ষেত্রে কেউ আপত্তি না করলে প্রথম আবেদনকারীর জিআই সনদ মিলবে।
যেহেতু ৬ ডিসেম্বর আপত্তি প্রদানের শেষ সময় ছিল। তবে এই সময়ের মধ্যে কেউ আবেদন বা আপত্তি জানায়নি। তাই এর একক দাবিদার বাংলাদেশ। এখন শুধু আনুষ্ঠানিক ঘোষণার অপেক্ষা। এ ব্যাপারে জেলা মৎস্য কর্মকর্তা জয়দেব পাল বলেন, সুইজারল্যান্ডে অবস্থিত ওয়ার্ল্ড ইন্টেলেকচুয়াল প্রোপার্টি অর্গানাইজেশন জিআই সনদের চূড়ান্ত অনুমোদন দেয়। এখন তাদের সঙ্গে যোগাযোগ করা হচ্ছে দ্রুত আনুষ্ঠানিক ঘোষণার জন্য।
সনদের পর এই সেক্টর যেমন ঘুরে দাঁড়াবে, তেমনি ব্যাপক মানুষের কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি হবে। অপর দিকে বাংলাদেশ ফ্রোজেন ফুডস এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশনের (বিএফএফইএ) এস হুমায়ুন কবির বাগদা চিংড়ির জিআই সনদপ্রাপ্তিতে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়, মৎস্য দপ্তর, পেটেন্ট, ডিজাইন ও ট্রেডমার্কস অধিদপ্তরে সংশ্লিষ্টদের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪