পরশুরাম (ফেনী) প্রতিনিধি
ফেনীর পরশুরাম উপজেলায় ব্লাস্ট রোগের কারণে গাছের গোড়া থেকে কালো হয়ে কয়েক শ হেক্টর জমিতে বোরো ধানের শিষ মরে যাচ্ছে। এতে ভয়াবহ ফলন বিপর্যয় ঘটতে পারে বলে কৃষকেরা আশঙ্কা করছেন।
এক সপ্তাহ ধরে হঠাৎ করেই উপজেলার মির্জানগর, চিথলিয়া, বক্সমাহমুদ ও পৌর এলাকার বিভিন্ন এলাকার ধানখেতে এই রোগটি দেখা দিয়েছে। আক্রান্ত জমি থেকে ধীরে ধীরে বিস্তার লাভ করে আশপাশের জমিগুলোতেও ছড়িয়ে পড়ছে।
উপজেলা কৃষি অফিস সূত্রে জানা গেছে, পরশুরাম উপজেলায় চলতি বছর ৩ হাজার ৩৭০ হেক্টর জমিতে হেক্টর জমিতে বোরো আবাদের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে। টুপার, নাটিভো, ব্লাস্টিন ওষুধ পরিমাণ মতো ধান খেতে ছিটালে ব্লাস্ট থেকে রেহাই পাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। এ মৌসুমে এই অঞ্চলের যেসব কৃষকেরা উচ্চ ফলনশীল ব্রি ধান-২৮, ব্রি ধান-২৯, ব্রি-১৬, ধান আবাদ করেছেন, তাঁদের ধানে ব্লাস্ট রোগ হওয়ার ঝুঁকি বেশি বলে কৃষি কর্মকর্তারা জানান।
মির্জানগর ইউনিয়নের সত্যনগর গ্রামের কৃষক ছিদ্দিকুর রহমান বলেন, ‘আমার ধানে ব্লাস্ট রোগ আক্রমণ করেছে। অনেক ওষুধ ছিটিয়েও কোনো লাভ হচ্ছে না।
কালিকাপুর গ্রামের কৃষক আবুল খায়ের, আবদুল খালেকসহ একাধিক কৃষক বলেন, বোরো আবাদ শুরুর দিকে আবহাওয়া অনুকূলে থাকায় তেমন কোনো রোগবালাই দেখা দেয়নি। কৃষকেরা ভালো ফলনের আশা করেছিল। কিন্তু ধানে পাকার সঙ্গে সঙ্গে হঠাৎ করেই ব্লাস্ট রোগ দেখা দিয়েছে। দোকান থেকে কিনে টুপারসহ বিভিন্ন কোম্পানির ওষুধ ছিটিয়ে কোনো কাজ হয়নি।
উপজেলার বেশ কয়েকজন কৃষক অভিযোগ করেন তাদের ইউনিয়নে দায়িত্বরত উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তাকে একাধিকবার মুঠোফোনে খবর দিলেও তিনি সরেজমিন দেখতে আসেন না।
মির্জানগর ইউনিয়নের উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা জাকেরা বেগম বলেন, ব্যাপক হারে আকারে ব্লাস্ট রোগ ছড়াচ্ছে। এ নিয়ে কৃষকেরা পরামর্শ চাইলে, তাঁদের নিয়মিত পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে।
পৌর এলাকার উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা দেব রঞ্জন বনিক বলেন, বর্তমান আবহাওয়ার কারণে ব্লাস্ট রোগ ছড়িয়ে পড়ছে। তাঁরা সতর্ক অবস্থায় রয়েছেন। কৃষকদের নির্দিষ্ট সময়ে ওষুধ ছিটাতে পরামর্শ দিচ্ছেন। পৌর এলাকায় এখনো ভয়াবহ আকার ধারণ করেনি।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মো. মাসুদ রানা বলেন, কয়েকটি স্থানে ব্লাস্ট রোগে আক্রান্তের খবর পাওয়া গেছে। কৃষকদের আগে থেকে সতর্ক করা হয়েছিল। ধান গবেষণা ইনস্টিটিউট থেকে কৃষকদের ১০ লিটার পানিতে ৬ গ্রাম নাটিভো ওষুধ ছিটানোর পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। এই ওষুধ বর্তমানে বেশি কার্যকর বলে তিনি জানান।
ফেনীর পরশুরাম উপজেলায় ব্লাস্ট রোগের কারণে গাছের গোড়া থেকে কালো হয়ে কয়েক শ হেক্টর জমিতে বোরো ধানের শিষ মরে যাচ্ছে। এতে ভয়াবহ ফলন বিপর্যয় ঘটতে পারে বলে কৃষকেরা আশঙ্কা করছেন।
এক সপ্তাহ ধরে হঠাৎ করেই উপজেলার মির্জানগর, চিথলিয়া, বক্সমাহমুদ ও পৌর এলাকার বিভিন্ন এলাকার ধানখেতে এই রোগটি দেখা দিয়েছে। আক্রান্ত জমি থেকে ধীরে ধীরে বিস্তার লাভ করে আশপাশের জমিগুলোতেও ছড়িয়ে পড়ছে।
উপজেলা কৃষি অফিস সূত্রে জানা গেছে, পরশুরাম উপজেলায় চলতি বছর ৩ হাজার ৩৭০ হেক্টর জমিতে হেক্টর জমিতে বোরো আবাদের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে। টুপার, নাটিভো, ব্লাস্টিন ওষুধ পরিমাণ মতো ধান খেতে ছিটালে ব্লাস্ট থেকে রেহাই পাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। এ মৌসুমে এই অঞ্চলের যেসব কৃষকেরা উচ্চ ফলনশীল ব্রি ধান-২৮, ব্রি ধান-২৯, ব্রি-১৬, ধান আবাদ করেছেন, তাঁদের ধানে ব্লাস্ট রোগ হওয়ার ঝুঁকি বেশি বলে কৃষি কর্মকর্তারা জানান।
মির্জানগর ইউনিয়নের সত্যনগর গ্রামের কৃষক ছিদ্দিকুর রহমান বলেন, ‘আমার ধানে ব্লাস্ট রোগ আক্রমণ করেছে। অনেক ওষুধ ছিটিয়েও কোনো লাভ হচ্ছে না।
কালিকাপুর গ্রামের কৃষক আবুল খায়ের, আবদুল খালেকসহ একাধিক কৃষক বলেন, বোরো আবাদ শুরুর দিকে আবহাওয়া অনুকূলে থাকায় তেমন কোনো রোগবালাই দেখা দেয়নি। কৃষকেরা ভালো ফলনের আশা করেছিল। কিন্তু ধানে পাকার সঙ্গে সঙ্গে হঠাৎ করেই ব্লাস্ট রোগ দেখা দিয়েছে। দোকান থেকে কিনে টুপারসহ বিভিন্ন কোম্পানির ওষুধ ছিটিয়ে কোনো কাজ হয়নি।
উপজেলার বেশ কয়েকজন কৃষক অভিযোগ করেন তাদের ইউনিয়নে দায়িত্বরত উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তাকে একাধিকবার মুঠোফোনে খবর দিলেও তিনি সরেজমিন দেখতে আসেন না।
মির্জানগর ইউনিয়নের উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা জাকেরা বেগম বলেন, ব্যাপক হারে আকারে ব্লাস্ট রোগ ছড়াচ্ছে। এ নিয়ে কৃষকেরা পরামর্শ চাইলে, তাঁদের নিয়মিত পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে।
পৌর এলাকার উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা দেব রঞ্জন বনিক বলেন, বর্তমান আবহাওয়ার কারণে ব্লাস্ট রোগ ছড়িয়ে পড়ছে। তাঁরা সতর্ক অবস্থায় রয়েছেন। কৃষকদের নির্দিষ্ট সময়ে ওষুধ ছিটাতে পরামর্শ দিচ্ছেন। পৌর এলাকায় এখনো ভয়াবহ আকার ধারণ করেনি।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মো. মাসুদ রানা বলেন, কয়েকটি স্থানে ব্লাস্ট রোগে আক্রান্তের খবর পাওয়া গেছে। কৃষকদের আগে থেকে সতর্ক করা হয়েছিল। ধান গবেষণা ইনস্টিটিউট থেকে কৃষকদের ১০ লিটার পানিতে ৬ গ্রাম নাটিভো ওষুধ ছিটানোর পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। এই ওষুধ বর্তমানে বেশি কার্যকর বলে তিনি জানান।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪