মিঠাপুকুর প্রতিনিধি
ঈদুল ফিতর উপলক্ষে অতিরিক্ত বিনিয়োগ করে চিন্তায় পড়েছেন মিঠাপুকুরের পোশাক ব্যবসায়ীরা। তাঁরা বলছেন, বিপণিবিতানগুলোতে ক্রেতাদের সমাগম বাড়লেও আশানুরূপ বিক্রি হচ্ছে না। প্রত্যাশা অনুযায়ী ব্যবসা না হওয়ায় হতাশ তাঁরা।
ব্যবসায়ীরা জানান, করোনার কারণে মন্দা যাওয়ায় এখন ঈদে ভালো ব্যবসা করার আশায় প্রায় সব দোকানি বেশি করে পুঁজি খাটিয়েছেন। শিশু থেকে শুরু করে সব বয়সী নারী-পুরুষের জন্য বিভিন্ন ধরনের পোশাক সংগ্রহ করেছেন। যার মধ্যে শাড়ি, সালোয়ার কামিজ, ওয়ান পিস, ডিজাইন করা বোরকা, শার্ট, পাঞ্জাবি, প্যান্ট ও শিশুদের পোশাক অন্যতম। কিন্তু ঈদ ঘনিয়ে এলেও জমে ওঠেনি বেচাকেনা।
উপজেলা সদরের পোশাকের বড় বাজার মাহাথির মার্কেটে গত বুধবার গিয়ে দেখা গেছে অধিকাংশ দোকানে খুব একটা ক্রেতা নেই। বেশির ভাগ দোকানদার চিন্তায় পড়েছেন বিনিয়োগ ওঠানো নিয়ে। কারণ এখনো বেচাকেনার লক্ষ্যমাত্রার ৫০ শতাংশ অর্জিত হয়নি। যে সময় আছে তাতে হবে বলেও মনে করছেন না ব্যবসায়ীরা।
এ সময় কথা হয় ব্যবসায়ী ফকরুল ইসলামের সঙ্গে। তিনি জানান, এবার ভালো বেচাকেনা করার আশায় অনেক টাকার নতুন পোশাক সংগ্রহ করেছেন কিন্তু বিক্রি সন্তোষজনক হচ্ছে না।
নিশাত গার্মেন্টসের মালিক হাফিজুর রহমান বলেন, মানসম্পন্ন শাড়িসহ বিভিন্ন নকশার পোশাক সংগ্রহ করেছেন। কাচা বাদাম, থ্রিডি ইত্যাদি বাহারি নামের পোশাক রয়েছে তাঁর দোকানে। কিন্তু বেচাকেনার হাবভাবে মনে হয় ৬০ শতাংশ বিনিয়োগও ওঠানো সম্ভব হবে না।
মার্কেটের পোশাক বিক্রেতা লক্ষ্মী চন্দ্রকে অন্য একটি দোকানের সামনে বসে থাকতে দেখা যায়। এক প্রশ্নের জবাবে তিনি জানান, অল্প যে বেচাকেনা হচ্ছে তার অধিকাংশই শিশুদের পোশাক। আরেক ব্যবসায়ী সুশান্ত মজুমদার বলেন, স্বাভাবিক সময়ের তুলনায় বেচাকেনা একটু বেড়েছে।
এদিকে কাটা কাপড়ের দোকানে ভিড় দেখা গেছে। ব্যবসায়ী আজিজুল ইসলাম জানান বিক্রি ভালো হচ্ছে।
এ উপজেলায় পোশাকের দুটি পাইকারি দোকান আছে। একটি মামুন ব্রাদার্স অপরটি আজিজ বস্ত্রালয়। এ দুটি দোকানেও ক্রেতাদের ভিড় দেখা গেছে। আজিজ বস্ত্রালয়ের মালিক আবদুল আজিজ জানান, সীমিত মুনাফা করায় তাঁর দোকানে ভালো বিক্রি হচ্ছে।
এ ছাড়া কম দামের দোকানেও বেচাকেনা ভালো হচ্ছে বলে জানান ব্যবসায়ীরা। বিশেষ করে শিশুদের পোশাক বেশি বিক্রি হচ্ছে।
ক্রেতাদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, সবজি থেকে শুরু করে সব ধরনের নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের দাম বেড়ে যাওয়ায় সবাই অর্থ সংকট আছেন।
দুই শিশু সন্তানকে নিয়ে বাজারে এসেছিলেন মোতাহারা বেগম। কিছু না কিনেই ফিরে যাওয়ার সময় কথা হলে তিনি জানান, বাজেট অনুযায়ী দাম বেশি। আর একদিন আসবেন। ফকরুল ইসলাম নামের আরেক ক্রেতা বলেন, লুঙ্গি থেকে শুরু করে প্রতিটি পোশাকের দাম বাড়ানো হয়েছে।
ঈদুল ফিতর উপলক্ষে অতিরিক্ত বিনিয়োগ করে চিন্তায় পড়েছেন মিঠাপুকুরের পোশাক ব্যবসায়ীরা। তাঁরা বলছেন, বিপণিবিতানগুলোতে ক্রেতাদের সমাগম বাড়লেও আশানুরূপ বিক্রি হচ্ছে না। প্রত্যাশা অনুযায়ী ব্যবসা না হওয়ায় হতাশ তাঁরা।
ব্যবসায়ীরা জানান, করোনার কারণে মন্দা যাওয়ায় এখন ঈদে ভালো ব্যবসা করার আশায় প্রায় সব দোকানি বেশি করে পুঁজি খাটিয়েছেন। শিশু থেকে শুরু করে সব বয়সী নারী-পুরুষের জন্য বিভিন্ন ধরনের পোশাক সংগ্রহ করেছেন। যার মধ্যে শাড়ি, সালোয়ার কামিজ, ওয়ান পিস, ডিজাইন করা বোরকা, শার্ট, পাঞ্জাবি, প্যান্ট ও শিশুদের পোশাক অন্যতম। কিন্তু ঈদ ঘনিয়ে এলেও জমে ওঠেনি বেচাকেনা।
উপজেলা সদরের পোশাকের বড় বাজার মাহাথির মার্কেটে গত বুধবার গিয়ে দেখা গেছে অধিকাংশ দোকানে খুব একটা ক্রেতা নেই। বেশির ভাগ দোকানদার চিন্তায় পড়েছেন বিনিয়োগ ওঠানো নিয়ে। কারণ এখনো বেচাকেনার লক্ষ্যমাত্রার ৫০ শতাংশ অর্জিত হয়নি। যে সময় আছে তাতে হবে বলেও মনে করছেন না ব্যবসায়ীরা।
এ সময় কথা হয় ব্যবসায়ী ফকরুল ইসলামের সঙ্গে। তিনি জানান, এবার ভালো বেচাকেনা করার আশায় অনেক টাকার নতুন পোশাক সংগ্রহ করেছেন কিন্তু বিক্রি সন্তোষজনক হচ্ছে না।
নিশাত গার্মেন্টসের মালিক হাফিজুর রহমান বলেন, মানসম্পন্ন শাড়িসহ বিভিন্ন নকশার পোশাক সংগ্রহ করেছেন। কাচা বাদাম, থ্রিডি ইত্যাদি বাহারি নামের পোশাক রয়েছে তাঁর দোকানে। কিন্তু বেচাকেনার হাবভাবে মনে হয় ৬০ শতাংশ বিনিয়োগও ওঠানো সম্ভব হবে না।
মার্কেটের পোশাক বিক্রেতা লক্ষ্মী চন্দ্রকে অন্য একটি দোকানের সামনে বসে থাকতে দেখা যায়। এক প্রশ্নের জবাবে তিনি জানান, অল্প যে বেচাকেনা হচ্ছে তার অধিকাংশই শিশুদের পোশাক। আরেক ব্যবসায়ী সুশান্ত মজুমদার বলেন, স্বাভাবিক সময়ের তুলনায় বেচাকেনা একটু বেড়েছে।
এদিকে কাটা কাপড়ের দোকানে ভিড় দেখা গেছে। ব্যবসায়ী আজিজুল ইসলাম জানান বিক্রি ভালো হচ্ছে।
এ উপজেলায় পোশাকের দুটি পাইকারি দোকান আছে। একটি মামুন ব্রাদার্স অপরটি আজিজ বস্ত্রালয়। এ দুটি দোকানেও ক্রেতাদের ভিড় দেখা গেছে। আজিজ বস্ত্রালয়ের মালিক আবদুল আজিজ জানান, সীমিত মুনাফা করায় তাঁর দোকানে ভালো বিক্রি হচ্ছে।
এ ছাড়া কম দামের দোকানেও বেচাকেনা ভালো হচ্ছে বলে জানান ব্যবসায়ীরা। বিশেষ করে শিশুদের পোশাক বেশি বিক্রি হচ্ছে।
ক্রেতাদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, সবজি থেকে শুরু করে সব ধরনের নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের দাম বেড়ে যাওয়ায় সবাই অর্থ সংকট আছেন।
দুই শিশু সন্তানকে নিয়ে বাজারে এসেছিলেন মোতাহারা বেগম। কিছু না কিনেই ফিরে যাওয়ার সময় কথা হলে তিনি জানান, বাজেট অনুযায়ী দাম বেশি। আর একদিন আসবেন। ফকরুল ইসলাম নামের আরেক ক্রেতা বলেন, লুঙ্গি থেকে শুরু করে প্রতিটি পোশাকের দাম বাড়ানো হয়েছে।
‘দুই দিন আগেই বাড়ি থেকে পাথরঘাটায় চলে এসেছি। এখন পুরোনো জাল সেলাই করছি। এক সপ্তাহের বাজারও করে এনেছি। আজ বিকেলে সাগর মোহনায় যাব, গভীর রাত থেকে জাল ফেলব।’ কথাগুলো বলছিলেন বরগুনা সদরের বাইনচটকী এলাকার জেলে হোসেন আলী। গতকাল বুধবার সকালে বরগুনার পাথরঘাটা মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রে কথা হয় তাঁর...
১৬ দিন আগেভারতের স্থলবন্দর নিষেধাজ্ঞার পর সীমান্তে আটকে থাকা তৈরি পোশাক, খাদ্যসহ বিভিন্ন পণ্যের ট্রাকগুলো ফেরত আনছেন রপ্তানিকারকেরা। তবে যেসব ট্রাক বন্দরে ঢুকে গিয়েছিল, সেগুলো ভারতে প্রবেশ করানোর চেষ্টা চলছে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত এসব ট্রাক ঢুকতে পারবে কি না, তা নিয়ে সংশয় আছে।
১৯ মে ২০২৫আধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
০৮ মে ২০২৫পাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
০৮ মে ২০২৫