আজকের পত্রিকা ডেস্ক
সম্পূর্ণ অপ্রস্তুত অবস্থায় বিশ্বব্যাপী দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে করোনাভাইরাস। লকডাউনের পথে হাঁটতে হয় অনেক দেশকে। টিকা বের হওয়ার পর সংক্রমণ কিছুটা কমে। কিন্তু টিকার অপর্যাপ্ততা আর করোনার মারাত্মক ধরনের কারণে এখনো নির্মূল হচ্ছে না এ ভাইরাস। সম্প্রতি অনেক দেশে শুরু হয়েছে পঞ্চম ঢেউ। দুই বছরে এ মহামারি আমাদের কী শিক্ষা দিল? তা নিয়েই সংবাদমাধ্যম সাউথ চায়না মর্নিং পোস্টে এক প্রতিবেদন লিখেছেন বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (ডব্লিউএইচও) মহাসচিবের দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার বিশেষ দূত পলিথা আবেকুন।
অনেক দেশই দ্রুতগতিতে টিকা দেওয়ার কারণে করোনার লাগাম টেনে ধরতে পেরেছে। কিন্তু আফ্রিকায় মোট জনসংখ্যার মাত্র ৬ শতাংশ পূর্ণ ডোজ টিকা পেয়েছে। এখানেই করোনায় শিক্ষার ব্যাপারটা ধরা যায় বলে মনে করেন আবেকুন। তাঁর মতে, টিকা বণ্টনে উন্নত দেশ এবং উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠানগুলো যে প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল, সেগুলো রক্ষা করছে না। মহামারিতে এমন ‘কথা দিয়ে কথা না রাখা’ হলে সংকট বাড়বে। তাই বিভিন্ন দেশ এবং সংস্থার মধ্যে ‘বাধ্যতামূলক চুক্তি’ থাকা জরুরি।
পলিথা আবেকুনের মতে, মহামারি কখনো আগে থেকে আভাস দিয়ে আসে না। কিন্তু সীমান্ত পেরিয়ে দ্রুত অন্য সীমান্তে পৌঁছে যেতে পারে। তাই বিভিন্ন দেশের মধ্যে ‘সহযোগিতা, সমন্বয় ও সংহতি’ থাকতে হবে। চিকিৎসাসেবা এবং গবেষণায় এ চুক্তি দরকার। করোনা ইস্যুতে আগেই এমন কার্যকর পদক্ষেপ নিলে চলতি বছরের শেষে অনুন্নত ও মধ্যম আয়ের দেশের ৪০ শতাংশ মানুষ টিকার দুই ডোজ পেতেন। আগামী বছরের মাঝামাঝি পূর্ণ ডোজ পেতেন ৭০ শতাংশ। তা না করে উন্নত দেশগুলো বুস্টার ডোজের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে। এর মানে, তাঁদের কাছে টিকার পর্যাপ্ত মজুত রয়েছে।
অনেক উন্নত দেশ অনুন্নত দেশকে টিকা দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিলেও তা ভুলে অসম এক প্রতিযোগিতায় নেমে পড়েছে। দেশের সব মানুষকে দ্রুত টিকা দেওয়ার প্রতিযোগিতা। ফলে এখানে সমন্বয় আর থাকছে না। কেননা বাধ্যবাধকতা তো দূরের কথা, টিকার ব্যাপারে কোনো চুক্তিই নেই। তবে এ ব্যাপারে ২৯ ডিসেম্বর অ্যাসেম্বলিতে বসতে যাচ্ছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সদস্য দেশগুলো।
‘ভুল ধারণা দায়ী’
আবারও করোনা সংক্রমণের কেন্দ্রে ইউরোপ। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে গত এক সপ্তাহে বিশ্বে করোনায় মোট মৃত্যুর ৬০ শতাংশ মারা গেছে ইউরোপে। আগামী বড়দিনের উৎসব সামনে রেখে তাই সতর্কতা জানিয়েছেন সংস্থাটির মহাসচিব তেদরোস আধানম গেব্রিয়াসুস।
সম্পূর্ণ অপ্রস্তুত অবস্থায় বিশ্বব্যাপী দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে করোনাভাইরাস। লকডাউনের পথে হাঁটতে হয় অনেক দেশকে। টিকা বের হওয়ার পর সংক্রমণ কিছুটা কমে। কিন্তু টিকার অপর্যাপ্ততা আর করোনার মারাত্মক ধরনের কারণে এখনো নির্মূল হচ্ছে না এ ভাইরাস। সম্প্রতি অনেক দেশে শুরু হয়েছে পঞ্চম ঢেউ। দুই বছরে এ মহামারি আমাদের কী শিক্ষা দিল? তা নিয়েই সংবাদমাধ্যম সাউথ চায়না মর্নিং পোস্টে এক প্রতিবেদন লিখেছেন বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (ডব্লিউএইচও) মহাসচিবের দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার বিশেষ দূত পলিথা আবেকুন।
অনেক দেশই দ্রুতগতিতে টিকা দেওয়ার কারণে করোনার লাগাম টেনে ধরতে পেরেছে। কিন্তু আফ্রিকায় মোট জনসংখ্যার মাত্র ৬ শতাংশ পূর্ণ ডোজ টিকা পেয়েছে। এখানেই করোনায় শিক্ষার ব্যাপারটা ধরা যায় বলে মনে করেন আবেকুন। তাঁর মতে, টিকা বণ্টনে উন্নত দেশ এবং উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠানগুলো যে প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল, সেগুলো রক্ষা করছে না। মহামারিতে এমন ‘কথা দিয়ে কথা না রাখা’ হলে সংকট বাড়বে। তাই বিভিন্ন দেশ এবং সংস্থার মধ্যে ‘বাধ্যতামূলক চুক্তি’ থাকা জরুরি।
পলিথা আবেকুনের মতে, মহামারি কখনো আগে থেকে আভাস দিয়ে আসে না। কিন্তু সীমান্ত পেরিয়ে দ্রুত অন্য সীমান্তে পৌঁছে যেতে পারে। তাই বিভিন্ন দেশের মধ্যে ‘সহযোগিতা, সমন্বয় ও সংহতি’ থাকতে হবে। চিকিৎসাসেবা এবং গবেষণায় এ চুক্তি দরকার। করোনা ইস্যুতে আগেই এমন কার্যকর পদক্ষেপ নিলে চলতি বছরের শেষে অনুন্নত ও মধ্যম আয়ের দেশের ৪০ শতাংশ মানুষ টিকার দুই ডোজ পেতেন। আগামী বছরের মাঝামাঝি পূর্ণ ডোজ পেতেন ৭০ শতাংশ। তা না করে উন্নত দেশগুলো বুস্টার ডোজের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে। এর মানে, তাঁদের কাছে টিকার পর্যাপ্ত মজুত রয়েছে।
অনেক উন্নত দেশ অনুন্নত দেশকে টিকা দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিলেও তা ভুলে অসম এক প্রতিযোগিতায় নেমে পড়েছে। দেশের সব মানুষকে দ্রুত টিকা দেওয়ার প্রতিযোগিতা। ফলে এখানে সমন্বয় আর থাকছে না। কেননা বাধ্যবাধকতা তো দূরের কথা, টিকার ব্যাপারে কোনো চুক্তিই নেই। তবে এ ব্যাপারে ২৯ ডিসেম্বর অ্যাসেম্বলিতে বসতে যাচ্ছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সদস্য দেশগুলো।
‘ভুল ধারণা দায়ী’
আবারও করোনা সংক্রমণের কেন্দ্রে ইউরোপ। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে গত এক সপ্তাহে বিশ্বে করোনায় মোট মৃত্যুর ৬০ শতাংশ মারা গেছে ইউরোপে। আগামী বড়দিনের উৎসব সামনে রেখে তাই সতর্কতা জানিয়েছেন সংস্থাটির মহাসচিব তেদরোস আধানম গেব্রিয়াসুস।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪