রামপাল (বাগেরহাট) প্রতিনিধি
বালুমহল ইজারা ছাড়া অন্য কোনো স্থান থেকে বালু উত্তোলন করার কোনো নিয়ম নেই। অথচ বাগেরহাটের রামপালের বিভিন্ন এলাকায় নদী-খালের পাশাপাশি ব্যক্তিগত জায়গায় ছোট ড্রেজার মেশিন বসিয়ে অবৈধভাবে বালু উত্তোলন করা হচ্ছে। ফলে হুমকির মুখে পড়ছে কৃষি জমিসহ এই জনপদের বিভিন্ন স্থাপনা।
জানা গেছে, উপজেলার ১০টি ইউনিয়নে জালের মতো ছড়িয়ে ছিটিয়ে রয়েছে অসংখ্য ছোট ড্রেজার। স্থানীয় এক শ্রেণির প্রভাবশালী ব্যক্তির ছত্রচ্ছায়ায় ড্রেজার মালিকেরা নদী-খালে ড্রেজার বসিয়ে অবৈধভাবে বালু উত্তোলন করে বিক্রি করেন। গ্রামাঞ্চলের মানুষ অল্প দামে পুরোনো পুকুর, ডোবা, জলাশয়, ভিটে-বাড়ি, খেত-খামার, মাঠ-ঘাটের পাশাপাশি বিভিন্ন সরকারি উন্নয়ন প্রকল্পে বালু ভরাট করছেন।
উপজেলার উজলকুড় ইউনিয়নের ভোলা নদী থেকে অবৈধভাবে বালু উত্তোলন করে বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের নির্মাণ প্রকল্প ভরাট করছে। বালু উত্তোলন করছে এমন একজনের সঙ্গে কথা বলতে গেলে তিনি নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, সরকারি নদী থেকে বালু উত্তোলন করতে গিয়ে যাতে কোনো বাধা বিপত্তি না আসে সে জন্য স্থানীয় প্রভাবশালীদের আগেই ম্যানেজ করে বালু উত্তোলন করতে হয়। বালু বিক্রির একটা অংশ তাঁদের পকেটে দিতে হয়। না দিলে ঝামেলা হয়।
সরকারি নদী-খালের পাশাপাশি বিভিন্ন এলাকার মানুষ নিজস্ব সম্পত্তির ওপর ড্রেজার বসিয়ে বালু উত্তোলন করে ভিটে-বাড়ি, পুরোনো পুকুর, বাড়ি ঘরের চারপাশ, ডোবা ইত্যাদি ভরাট করছে। এ ছাড়া গোবিন্দপুর গ্রামেও সরকারি স্থাপনা, বাড়ি-ঘর, সরকারি রাস্তার কাছাকাছি স্থান থেকে বালু উত্তোলন করে ডোবা ভরাট করা হচ্ছে।
ওই এলাকার বিভিন্ন ব্যক্তি নিজস্ব জমি থেকে বালু উত্তোলন করছেন। দাউদখালি, যৌখালি, ভোলা নদীসহ বিভিন্ন খালে ড্রেজার বসিয়ে অবাধে বালু উত্তোলন করা হচ্ছে।
রামপালে পরিবেশ নিয়ে কাজ করেন অ্যাডভোকেট মহিউদ্দিন শেখ। তিনি ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, এক শ্রেণির লোক সরকারি নদী-খালে ড্রেজার দিয়ে বালু উত্তোলন করে বিক্রি করে লাখ লাখ টাকা হাতিয়ে নিলেও সরকারিভাবে এসব ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে না। যেভাবে বালু উত্তোলন বেড়ে গেছে তাতে দিন দিন জনপদ হুমকির মুখে পড়ছে। প্রশাসন এসব অবৈধ বালু উত্তোলনকারীদের বিরুদ্ধে এখনই ব্যবস্থা না নিলে সামান্য মাত্রায় ভূমিকম্প হলেই বাড়িঘর, গাছপালা ধসে পড়তে পারে বলে তিনি আশঙ্কা প্রকাশ করেন।
মহিউদ্দিন শেখ আরও বলেন, উপজেলা পরিষদের মাসিক আইনশৃঙ্খলা কমিটির সভায় এ বিষয়টি একাধিকবার তোলা হলেও প্রশাসনিকভাবে বালু উত্তোলন বন্ধের ব্যাপারে কোনো পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে না। প্রশাসন ব্যবস্থা না নিলে বড় ধরনের খেসারত দিতে হবে বলে মনে করছে সাধারণ মানুষ।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. কবীর হোসেন বলেন, অবৈধ উপায়ে যারা নদী-খাল ও বিল দিয়ে বালু উত্তোলন করছেন তাঁদের চিহ্নিত করে জেল-জরিমানার আওতায় আনা হবে।
বালুমহল ইজারা ছাড়া অন্য কোনো স্থান থেকে বালু উত্তোলন করার কোনো নিয়ম নেই। অথচ বাগেরহাটের রামপালের বিভিন্ন এলাকায় নদী-খালের পাশাপাশি ব্যক্তিগত জায়গায় ছোট ড্রেজার মেশিন বসিয়ে অবৈধভাবে বালু উত্তোলন করা হচ্ছে। ফলে হুমকির মুখে পড়ছে কৃষি জমিসহ এই জনপদের বিভিন্ন স্থাপনা।
জানা গেছে, উপজেলার ১০টি ইউনিয়নে জালের মতো ছড়িয়ে ছিটিয়ে রয়েছে অসংখ্য ছোট ড্রেজার। স্থানীয় এক শ্রেণির প্রভাবশালী ব্যক্তির ছত্রচ্ছায়ায় ড্রেজার মালিকেরা নদী-খালে ড্রেজার বসিয়ে অবৈধভাবে বালু উত্তোলন করে বিক্রি করেন। গ্রামাঞ্চলের মানুষ অল্প দামে পুরোনো পুকুর, ডোবা, জলাশয়, ভিটে-বাড়ি, খেত-খামার, মাঠ-ঘাটের পাশাপাশি বিভিন্ন সরকারি উন্নয়ন প্রকল্পে বালু ভরাট করছেন।
উপজেলার উজলকুড় ইউনিয়নের ভোলা নদী থেকে অবৈধভাবে বালু উত্তোলন করে বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের নির্মাণ প্রকল্প ভরাট করছে। বালু উত্তোলন করছে এমন একজনের সঙ্গে কথা বলতে গেলে তিনি নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, সরকারি নদী থেকে বালু উত্তোলন করতে গিয়ে যাতে কোনো বাধা বিপত্তি না আসে সে জন্য স্থানীয় প্রভাবশালীদের আগেই ম্যানেজ করে বালু উত্তোলন করতে হয়। বালু বিক্রির একটা অংশ তাঁদের পকেটে দিতে হয়। না দিলে ঝামেলা হয়।
সরকারি নদী-খালের পাশাপাশি বিভিন্ন এলাকার মানুষ নিজস্ব সম্পত্তির ওপর ড্রেজার বসিয়ে বালু উত্তোলন করে ভিটে-বাড়ি, পুরোনো পুকুর, বাড়ি ঘরের চারপাশ, ডোবা ইত্যাদি ভরাট করছে। এ ছাড়া গোবিন্দপুর গ্রামেও সরকারি স্থাপনা, বাড়ি-ঘর, সরকারি রাস্তার কাছাকাছি স্থান থেকে বালু উত্তোলন করে ডোবা ভরাট করা হচ্ছে।
ওই এলাকার বিভিন্ন ব্যক্তি নিজস্ব জমি থেকে বালু উত্তোলন করছেন। দাউদখালি, যৌখালি, ভোলা নদীসহ বিভিন্ন খালে ড্রেজার বসিয়ে অবাধে বালু উত্তোলন করা হচ্ছে।
রামপালে পরিবেশ নিয়ে কাজ করেন অ্যাডভোকেট মহিউদ্দিন শেখ। তিনি ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, এক শ্রেণির লোক সরকারি নদী-খালে ড্রেজার দিয়ে বালু উত্তোলন করে বিক্রি করে লাখ লাখ টাকা হাতিয়ে নিলেও সরকারিভাবে এসব ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে না। যেভাবে বালু উত্তোলন বেড়ে গেছে তাতে দিন দিন জনপদ হুমকির মুখে পড়ছে। প্রশাসন এসব অবৈধ বালু উত্তোলনকারীদের বিরুদ্ধে এখনই ব্যবস্থা না নিলে সামান্য মাত্রায় ভূমিকম্প হলেই বাড়িঘর, গাছপালা ধসে পড়তে পারে বলে তিনি আশঙ্কা প্রকাশ করেন।
মহিউদ্দিন শেখ আরও বলেন, উপজেলা পরিষদের মাসিক আইনশৃঙ্খলা কমিটির সভায় এ বিষয়টি একাধিকবার তোলা হলেও প্রশাসনিকভাবে বালু উত্তোলন বন্ধের ব্যাপারে কোনো পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে না। প্রশাসন ব্যবস্থা না নিলে বড় ধরনের খেসারত দিতে হবে বলে মনে করছে সাধারণ মানুষ।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. কবীর হোসেন বলেন, অবৈধ উপায়ে যারা নদী-খাল ও বিল দিয়ে বালু উত্তোলন করছেন তাঁদের চিহ্নিত করে জেল-জরিমানার আওতায় আনা হবে।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪