আসাদুজ্জামান রিপন, নরসিংদী
নরসিংদীতে ট্রাক টার্মিনাল না থাকায় চরম দুর্ভোগে রয়েছেন ট্রাকচালকেরা। বাসস্ট্যান্ড, বাজার ও সড়ক-মহাসড়কের ওপর ট্রাক রাখায় ঘটছে দুর্ঘটনা। দূরদূরান্ত থেকে আসা ট্রাকচালকদের জন্যও নেই কোনো বিশ্রামাগার। দুর্ভোগ লাঘবে জেলায় ট্রাক টার্মিনাল নির্মাণের দাবি ট্রাকচালক ও মালিকদের।
ট্রাক মালিক সমিতি ও ট্রাকচালকদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, শিল্প ও কৃষিসমৃদ্ধ জেলা নরসিংদীতে পণ্য পরিবহনের জন্য রয়েছে দুই হাজারের বেশি ট্রাক। এ ছাড়া ঢাকা-সিলেট মহাসড়কসহ বিভিন্ন আঞ্চলিক সড়ক হয়ে ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন জেলায় অসংখ্য ট্রাক চলাচল করে। জেলার শিল্পাঞ্চল মাধবদী, পাঁচদোনা, বাবুরহাট, সাহেপ্রতাব, ঘোড়াশাল এলাকায় অবস্থিত বিভিন্ন কারখানার পণ্য পরিবহনে দেশের বিভিন্ন স্থানে প্রতিনিয়ত আসা-যাওয়া করে অসংখ্য ট্রাক। জেলার পাইকারি সবজির হাট থেকে সবজি সরবরাহ এবং বিভিন্ন বাজারের মালামাল আনা-নেওয়ায় প্রয়োজন হচ্ছে ট্রাকের।
জেলার কোথাও ট্রাক টার্মিনাল না থাকায় বাসস্টপেজ, বাজার ও সড়ক মহাসড়কের পাশে যত্রতত্র পার্ক করা হচ্ছে এসব ট্রাক। এতে যানজটসহ বাড়ছে দুর্ঘটনা। মালামাল পরিবহনের আগে ট্রাক পার্ক করাসহ চালকদের বিশ্রামের জন্য নেই কোনো সুনির্দিষ্ট স্থান। এতে পুলিশি হয়রানির শিকার হওয়ার দীর্ঘদিনের অভিযোগ চালকদের।
ট্রাক মালিক সমিতির নেতারা জানান, ২০০৬ সালে ঢাকা-সিলেট মহাসড়কের শিবপুরের মুন্সেফের চরে একটি ট্রাক টার্মিনাল নির্মাণের উদ্যোগ নেওয়া হলেও সেটি বাস্তবায়িত হয়নি। এরপর একাধিকবার এমপি, মন্ত্রী ও স্থানীয় প্রশাসনের কাছে টার্মিনাল নির্মাণের দাবি জানালেও কোনো উদ্যোগ নেওয়া হয়নি।
দুলাল মিয়া নামের ট্রাকচালক বলেন, নরসিংদী জেলায় হাজার হাজার শিল্পকারখানা থাকায় অসংখ্য ট্রাক দেশের বিভিন্ন স্থানে মালামাল আনা-নেওয়া করে। ট্রাক রাখার সমস্যার পাশাপাশি চালকদের বিশ্রামাগার না থাকায় চরম দুর্ভোগে পড়তে হচ্ছে।
ট্রাকচালক শাহজাহান মিয়া বলেন, ‘টার্মিনাল না থাকায় আমরা বাধ্য হয়ে সড়কের পাশে ট্রাক পার্ক করি। এতে হাইওয়ে পুলিশ এসে চাকা ফুটো করে দেওয়াসহ বিভিন্ন হয়রানি করে।’
নরসিংদী জেলা ট্রাক মালিক সমিতির সভাপতি আব্দুল আজিজ বলেন, টার্মিনাল না থাকায় যেখানে-সেখানে ট্রাক পার্ক করতে হচ্ছে। মহাসড়কে পার্ক করতে গিয়ে পুলিশি হয়রানির শিকার হতে হচ্ছে। সড়কে পার্ক করার কারণে ঘটছে সড়ক দুর্ঘটনাও। জেলায় ট্রাক টার্মিনাল নির্মাণের জন্য দীর্ঘদিন ধরে দাবি তোলা হচ্ছে।
ট্রাকচালক আইয়ুব আলী বলেন, ‘মালামাল লোড-আনলোডের জন্য একটি ট্রাককে দীর্ঘ সময় একই স্থানে অবস্থান করতে হয়। সড়কের পাশে বা বাসস্টপেজ ও বাজার—যেখানেই ট্রাক রাখি, সেখানেই বাধা দেয় পুলিশ। আমরা কোথায় যাব?’
নরসিংদীর জেলা প্রশাসক আবু নইম মোহাম্মদ মারুফ খান বলেন, ‘ট্রাক টার্মিনাল না থাকার সমস্যাটি আমরা অনুধাবন করেছি। ট্রাকচালকদের বিশ্রামাগারসহ একটি টার্মিনাল নির্মাণের পরিকল্পনা আমরা গ্রহণ করেছি। কিন্তু এটি নির্মাণের জন্য উপযুক্ত এবং পরিবেশের উপযোগী অনেক জমির প্রয়োজন। সে জন্য জেলা আঞ্চলিক পরিবহন উপকমিটিকে জমি খোঁজার দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে।’
নরসিংদীতে ট্রাক টার্মিনাল না থাকায় চরম দুর্ভোগে রয়েছেন ট্রাকচালকেরা। বাসস্ট্যান্ড, বাজার ও সড়ক-মহাসড়কের ওপর ট্রাক রাখায় ঘটছে দুর্ঘটনা। দূরদূরান্ত থেকে আসা ট্রাকচালকদের জন্যও নেই কোনো বিশ্রামাগার। দুর্ভোগ লাঘবে জেলায় ট্রাক টার্মিনাল নির্মাণের দাবি ট্রাকচালক ও মালিকদের।
ট্রাক মালিক সমিতি ও ট্রাকচালকদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, শিল্প ও কৃষিসমৃদ্ধ জেলা নরসিংদীতে পণ্য পরিবহনের জন্য রয়েছে দুই হাজারের বেশি ট্রাক। এ ছাড়া ঢাকা-সিলেট মহাসড়কসহ বিভিন্ন আঞ্চলিক সড়ক হয়ে ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন জেলায় অসংখ্য ট্রাক চলাচল করে। জেলার শিল্পাঞ্চল মাধবদী, পাঁচদোনা, বাবুরহাট, সাহেপ্রতাব, ঘোড়াশাল এলাকায় অবস্থিত বিভিন্ন কারখানার পণ্য পরিবহনে দেশের বিভিন্ন স্থানে প্রতিনিয়ত আসা-যাওয়া করে অসংখ্য ট্রাক। জেলার পাইকারি সবজির হাট থেকে সবজি সরবরাহ এবং বিভিন্ন বাজারের মালামাল আনা-নেওয়ায় প্রয়োজন হচ্ছে ট্রাকের।
জেলার কোথাও ট্রাক টার্মিনাল না থাকায় বাসস্টপেজ, বাজার ও সড়ক মহাসড়কের পাশে যত্রতত্র পার্ক করা হচ্ছে এসব ট্রাক। এতে যানজটসহ বাড়ছে দুর্ঘটনা। মালামাল পরিবহনের আগে ট্রাক পার্ক করাসহ চালকদের বিশ্রামের জন্য নেই কোনো সুনির্দিষ্ট স্থান। এতে পুলিশি হয়রানির শিকার হওয়ার দীর্ঘদিনের অভিযোগ চালকদের।
ট্রাক মালিক সমিতির নেতারা জানান, ২০০৬ সালে ঢাকা-সিলেট মহাসড়কের শিবপুরের মুন্সেফের চরে একটি ট্রাক টার্মিনাল নির্মাণের উদ্যোগ নেওয়া হলেও সেটি বাস্তবায়িত হয়নি। এরপর একাধিকবার এমপি, মন্ত্রী ও স্থানীয় প্রশাসনের কাছে টার্মিনাল নির্মাণের দাবি জানালেও কোনো উদ্যোগ নেওয়া হয়নি।
দুলাল মিয়া নামের ট্রাকচালক বলেন, নরসিংদী জেলায় হাজার হাজার শিল্পকারখানা থাকায় অসংখ্য ট্রাক দেশের বিভিন্ন স্থানে মালামাল আনা-নেওয়া করে। ট্রাক রাখার সমস্যার পাশাপাশি চালকদের বিশ্রামাগার না থাকায় চরম দুর্ভোগে পড়তে হচ্ছে।
ট্রাকচালক শাহজাহান মিয়া বলেন, ‘টার্মিনাল না থাকায় আমরা বাধ্য হয়ে সড়কের পাশে ট্রাক পার্ক করি। এতে হাইওয়ে পুলিশ এসে চাকা ফুটো করে দেওয়াসহ বিভিন্ন হয়রানি করে।’
নরসিংদী জেলা ট্রাক মালিক সমিতির সভাপতি আব্দুল আজিজ বলেন, টার্মিনাল না থাকায় যেখানে-সেখানে ট্রাক পার্ক করতে হচ্ছে। মহাসড়কে পার্ক করতে গিয়ে পুলিশি হয়রানির শিকার হতে হচ্ছে। সড়কে পার্ক করার কারণে ঘটছে সড়ক দুর্ঘটনাও। জেলায় ট্রাক টার্মিনাল নির্মাণের জন্য দীর্ঘদিন ধরে দাবি তোলা হচ্ছে।
ট্রাকচালক আইয়ুব আলী বলেন, ‘মালামাল লোড-আনলোডের জন্য একটি ট্রাককে দীর্ঘ সময় একই স্থানে অবস্থান করতে হয়। সড়কের পাশে বা বাসস্টপেজ ও বাজার—যেখানেই ট্রাক রাখি, সেখানেই বাধা দেয় পুলিশ। আমরা কোথায় যাব?’
নরসিংদীর জেলা প্রশাসক আবু নইম মোহাম্মদ মারুফ খান বলেন, ‘ট্রাক টার্মিনাল না থাকার সমস্যাটি আমরা অনুধাবন করেছি। ট্রাকচালকদের বিশ্রামাগারসহ একটি টার্মিনাল নির্মাণের পরিকল্পনা আমরা গ্রহণ করেছি। কিন্তু এটি নির্মাণের জন্য উপযুক্ত এবং পরিবেশের উপযোগী অনেক জমির প্রয়োজন। সে জন্য জেলা আঞ্চলিক পরিবহন উপকমিটিকে জমি খোঁজার দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে।’
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪