মো. তারেক রহমান, চাঁপাইনবাবগঞ্জ
বজ্রপাত চাঁপাইনবাবগঞ্জের বহু মানুষের প্রাণ নিয়েছে। বছরজুড়ে বজ্রপাতে ঘটেছে প্রাণহানির ঘটনা। এ বছর শিবগঞ্জে বরযাত্রীদের ওপর বজ্রপাতের ঘটনা ইতিহাস হয়ে থাকবে। এ ঘটনায় প্রাণ হারিয়েছেন ১৬ জন। অসুস্থ হয়েছেন আরও অন্তত ৬ জন। বজ্রপাতে স্বজন হারানো মানুষদের আর্তনাদে ভারী ছিল পরিবেশ। জেলায় মোট ৩৫ জনের মৃত্যুর ঘটনা ঘটে।
তথ্যমতে, বিদায়ী বছর চাঁপাইনবাবগঞ্জে বজ্রপাতে প্রাণহানি রেকর্ড ছাড়িয়েছে। বজ্রপাতের ফলে প্রাণ হারিয়েছে মূলত কর্মক্ষম পুরুষেরা। এর ফলে বহু পরিবার নিঃস্ব হয়ে পড়ছে। বিভিন্ন সময় বজ্রপাতে হতাহতদের মধ্যে নারী বা শিশু থাকলেও কর্মক্ষম পুরুষের সংখ্যা সবচেয়ে বেশি। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য ছিল বজ্রপাতে ১৭ বরযাত্রী মৃত্যুর ঘটনা। গেল বছরের ৪ অক্টোবর চাঁপাইনবাবগঞ্জের শিবগঞ্জে বিয়ের অনুষ্ঠানে যাওয়ার পথে বজ্রপাতে ১৬ জনের মৃত্যু হয়।
নৌকায় করে বউভাতের অনুষ্ঠানের যাওয়ার পথে এ ঘটনা ঘটে। নৌকা থেকে নামার পর বৃষ্টি শুরু হলে কয়েকজন দৌড়ে কনের বাড়ি চলে যায়। প্রায় ২০ জন ঘাটের একটি টিনের ছাউনিতে আশ্রয় নেয়। ওই টিনের ছাউনির ওপর বজ্রপাত হলে নিচে দাঁড়িয়ে থাকা ১৬ জনের মৃত্যু হয়।
১৭ সেপ্টেম্বর চাঁপাইনবাবগঞ্জের শিবগঞ্জে একাধিক বজ্রপাতের ঘটনা ঘটে। এতে পৃথক দুটি ঘটনায় দুজনের মৃত্যু হয়।
১২ আগস্ট চাঁপাইনবাবগঞ্জের গোমস্তাপুর উপজেলায় বজ্রপাতে দুজনের মৃত্যু হয়। উপজেলার পার্বতীপুর ইউনিয়নের বড়দাদপুর ও শেরপুর এলাকায় পৃথক বজ্রপাতের ঘটনায় তারা মারা যায়।
৪ জুন আম কুড়াতে গিয়ে বজ্রপাতে মা-ছেলেসহ তিনজনের মৃত্যু হয়। এ ছাড়া ১১ মে শিবগঞ্জে বজ্রপাতে গৃহবধূসহ নিহত হয় দুজন।
২০ মে চাঁপাইনবাবগঞ্জে বজ্রপাতে ৩ জনের মৃত্যু হয়। শিবগঞ্জ ও নাচোল উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
২৪ মে চাঁপাইনবাবগঞ্জে পৃথক বজ্রপাতে মারা যায় ৫ জন। তারা চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর উপজেলার, রহনপুর পৌর এলাকার, গোমস্তাপুর ইউনিয়নের ও ভোলাহাট উপজেলার হাড়িয়াবাড়ি গ্রামের বাসিন্দা।
১০ জুন চাঁপাইনবাবগঞ্জের বাবুডাইং ও নাচোলে পৃথক বজ্রপাতের ঘটনায় বাগানমালিক, শিক্ষার্থীসহ তিনজনের মৃত্যু হয়। তাঁরা চাঁপাইনবাবগঞ্জ পৌর এলাকার ও নাচোল উপজেলার ফতেপুর ইউনিয়নের বাসিন্দা।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলা ত্রাণ ও পুনর্বাসন শাখার অতিরিক্ত দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা সহকারী কমিশনার ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট চন্দন কর জানান, বিদায়ী বছরে বজ্রপাতে মৃত্যু হয়েছে ৩৫ জনের। জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে প্রত্যেককে ১৫ হাজার টাকা আর্থিক সহায়তা দেওয়া হয়েছে।
বজ্রপাত চাঁপাইনবাবগঞ্জের বহু মানুষের প্রাণ নিয়েছে। বছরজুড়ে বজ্রপাতে ঘটেছে প্রাণহানির ঘটনা। এ বছর শিবগঞ্জে বরযাত্রীদের ওপর বজ্রপাতের ঘটনা ইতিহাস হয়ে থাকবে। এ ঘটনায় প্রাণ হারিয়েছেন ১৬ জন। অসুস্থ হয়েছেন আরও অন্তত ৬ জন। বজ্রপাতে স্বজন হারানো মানুষদের আর্তনাদে ভারী ছিল পরিবেশ। জেলায় মোট ৩৫ জনের মৃত্যুর ঘটনা ঘটে।
তথ্যমতে, বিদায়ী বছর চাঁপাইনবাবগঞ্জে বজ্রপাতে প্রাণহানি রেকর্ড ছাড়িয়েছে। বজ্রপাতের ফলে প্রাণ হারিয়েছে মূলত কর্মক্ষম পুরুষেরা। এর ফলে বহু পরিবার নিঃস্ব হয়ে পড়ছে। বিভিন্ন সময় বজ্রপাতে হতাহতদের মধ্যে নারী বা শিশু থাকলেও কর্মক্ষম পুরুষের সংখ্যা সবচেয়ে বেশি। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য ছিল বজ্রপাতে ১৭ বরযাত্রী মৃত্যুর ঘটনা। গেল বছরের ৪ অক্টোবর চাঁপাইনবাবগঞ্জের শিবগঞ্জে বিয়ের অনুষ্ঠানে যাওয়ার পথে বজ্রপাতে ১৬ জনের মৃত্যু হয়।
নৌকায় করে বউভাতের অনুষ্ঠানের যাওয়ার পথে এ ঘটনা ঘটে। নৌকা থেকে নামার পর বৃষ্টি শুরু হলে কয়েকজন দৌড়ে কনের বাড়ি চলে যায়। প্রায় ২০ জন ঘাটের একটি টিনের ছাউনিতে আশ্রয় নেয়। ওই টিনের ছাউনির ওপর বজ্রপাত হলে নিচে দাঁড়িয়ে থাকা ১৬ জনের মৃত্যু হয়।
১৭ সেপ্টেম্বর চাঁপাইনবাবগঞ্জের শিবগঞ্জে একাধিক বজ্রপাতের ঘটনা ঘটে। এতে পৃথক দুটি ঘটনায় দুজনের মৃত্যু হয়।
১২ আগস্ট চাঁপাইনবাবগঞ্জের গোমস্তাপুর উপজেলায় বজ্রপাতে দুজনের মৃত্যু হয়। উপজেলার পার্বতীপুর ইউনিয়নের বড়দাদপুর ও শেরপুর এলাকায় পৃথক বজ্রপাতের ঘটনায় তারা মারা যায়।
৪ জুন আম কুড়াতে গিয়ে বজ্রপাতে মা-ছেলেসহ তিনজনের মৃত্যু হয়। এ ছাড়া ১১ মে শিবগঞ্জে বজ্রপাতে গৃহবধূসহ নিহত হয় দুজন।
২০ মে চাঁপাইনবাবগঞ্জে বজ্রপাতে ৩ জনের মৃত্যু হয়। শিবগঞ্জ ও নাচোল উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
২৪ মে চাঁপাইনবাবগঞ্জে পৃথক বজ্রপাতে মারা যায় ৫ জন। তারা চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর উপজেলার, রহনপুর পৌর এলাকার, গোমস্তাপুর ইউনিয়নের ও ভোলাহাট উপজেলার হাড়িয়াবাড়ি গ্রামের বাসিন্দা।
১০ জুন চাঁপাইনবাবগঞ্জের বাবুডাইং ও নাচোলে পৃথক বজ্রপাতের ঘটনায় বাগানমালিক, শিক্ষার্থীসহ তিনজনের মৃত্যু হয়। তাঁরা চাঁপাইনবাবগঞ্জ পৌর এলাকার ও নাচোল উপজেলার ফতেপুর ইউনিয়নের বাসিন্দা।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলা ত্রাণ ও পুনর্বাসন শাখার অতিরিক্ত দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা সহকারী কমিশনার ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট চন্দন কর জানান, বিদায়ী বছরে বজ্রপাতে মৃত্যু হয়েছে ৩৫ জনের। জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে প্রত্যেককে ১৫ হাজার টাকা আর্থিক সহায়তা দেওয়া হয়েছে।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪