ফয়সাল পারভেজ, মাগুরা
২০২১ সালের জানুয়ারি থেকে ডিসেম্বরের ৩০ তারিখ পর্যন্ত জেলায় সড়ক দুর্ঘটনায় ৪০ জন নিহত হয়েছেন।
বেশির ভাগ দুর্ঘটনায় কারণ উঠে এসেছে মোটরসাইকেলের দ্রুত গতি এবং এবং নিয়ন্ত্রণহীন ট্রাক ও বাস। বছরের শেষের দিকে মাগুরা সদরের পাজাখোলা এলাকায় এক মর্মান্তিক সড়ক দুর্ঘটনায় ২ জন প্রবীণ ব্যক্তি নিহত হন এবং ১৫ জন আহত।
মাগুরায় সড়ক দুর্ঘটনায় অন্য সব কারণের ভেতরে ছিল রাস্তা পারাপার, সড়কের পাশে থাকা, বাইসাইকেলে নিয়ে মহাসড়কে চলাচল এসব।
সড়ক নিয়ন্ত্রণকারী সংস্থাগুলো থেকে জানা যায়, বেশির ভাগ সড়ক দুর্ঘটনার কারণ নির্দিষ্ট গতিতে যান না চালানো, যান চলানোর নিয়ম না জানাসহ তাড়াহুড়ো করে দ্রুত গতিতে চালানোও রয়েছে।
মাগুরা সদর উপজেলায় সড়ক দুর্ঘটনায় নিহতের ঘটনা প্রায় ২২টি। জেলায় সব থেকে বেশি নিহত হওয়ার ঘটনা এটি। বছরজুড়ে সংবাদপত্রের তথ্য অনুসারে পাওয়া যায় ২০২১ সালের জানুয়ারি থেকে জুন পর্যন্ত ৬ মাসে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত হন ৮ জন, পরের ৬ মাসে ১৪ জন নিহত হন।
এ বছর মাগুরায় বাস-ট্রাকের সংঘর্ষ কিংবা নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে নিহত হয়েছেন অন্তত ৮ জন। এর মধ্যে সব থেকে বেশি নিহত হওয়ার ঘটনা মাগুরার শালিখা উপজেলার রামকান্তপুর এলাকায় বাস খাদে পড়ে দুই নারীসহ চারজন নিহত হয়ে। এটি সেপ্টেম্বর ১২ তারিখের ঘটনা। এতে আহত হয় কমপক্ষে ১৫ জন।
তবে সড়ক দুর্ঘটনা রোধে কার্যকরী কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। প্রতি বছরই সড়ক দুর্ঘটনা ঘটে এমন কিছু জায়গা চিহ্নিত করেছে হাইওয়ে পুলিশ। সেই সব খানে সতর্কতা মূলক বড় সাইনবোর্ড থাকা ছাড়া বাস্তবে দুর্ঘটনা রোধে কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। স্থানীয়দের দাবি ছিল ওই সব দুর্ঘটনাকবলিত এলাকায় রোড ডিভাইডার করে দিলে এই দুর্ঘটনা কমে যেতে পারে।
মাগুরা শালিখা আড়পাড়া বাজার রোডে তিনটি জায়গা, মাগুরা আলমখালী রোড দিয়ে চারটি জায়গাসহ মাগুরা থেকে ঢাকামুখী কামারখালী ব্রিজ পর্যন্তই এ রকম দুইটি জায়গা চিহ্নিত করেছে হাইওয়ে পুলিশ। সেই সব সড়কের জায়গাগুলো দুর্ঘটনাকবলিত এলাকা সংবলিত লালও সবুজ সাইনবোর্ড দেওয়া আছে। তবে দ্রুত গতির যান অনেক সময় গতি মানছে না। এমনকি একই জায়গাতে বারবার দুর্ঘটনা ঘটার ঘটনাও রয়েছে। এ বিষয়ে মাগুরা রামনগর হাইওয়ের পুলিশ উপপরিদর্শক শাহ জালাল জানান, হাইওয়ে পুলিশ সব সময় মহাসড়কে নজর রাখে। প্রতিদিনই মামলা হয় শুধু মাত্র নির্দিষ্ট গতি থেকে বেশি গতিতে গাড়ি চালানোর জন্য। এ জন্য কিছু জায়গাতে দুর্ঘটনাকবলিত চিহ্নিত করে সাইনবোর্ড ঝোলানো থাকে। সেখানে সর্বোচ্চ গতি ৭০ কিলোমিটার থাকলেও অনেকে মানেন না, তাই দুর্ঘটনাও কমছে না।
২০২১ সালের জানুয়ারি থেকে ডিসেম্বরের ৩০ তারিখ পর্যন্ত জেলায় সড়ক দুর্ঘটনায় ৪০ জন নিহত হয়েছেন।
বেশির ভাগ দুর্ঘটনায় কারণ উঠে এসেছে মোটরসাইকেলের দ্রুত গতি এবং এবং নিয়ন্ত্রণহীন ট্রাক ও বাস। বছরের শেষের দিকে মাগুরা সদরের পাজাখোলা এলাকায় এক মর্মান্তিক সড়ক দুর্ঘটনায় ২ জন প্রবীণ ব্যক্তি নিহত হন এবং ১৫ জন আহত।
মাগুরায় সড়ক দুর্ঘটনায় অন্য সব কারণের ভেতরে ছিল রাস্তা পারাপার, সড়কের পাশে থাকা, বাইসাইকেলে নিয়ে মহাসড়কে চলাচল এসব।
সড়ক নিয়ন্ত্রণকারী সংস্থাগুলো থেকে জানা যায়, বেশির ভাগ সড়ক দুর্ঘটনার কারণ নির্দিষ্ট গতিতে যান না চালানো, যান চলানোর নিয়ম না জানাসহ তাড়াহুড়ো করে দ্রুত গতিতে চালানোও রয়েছে।
মাগুরা সদর উপজেলায় সড়ক দুর্ঘটনায় নিহতের ঘটনা প্রায় ২২টি। জেলায় সব থেকে বেশি নিহত হওয়ার ঘটনা এটি। বছরজুড়ে সংবাদপত্রের তথ্য অনুসারে পাওয়া যায় ২০২১ সালের জানুয়ারি থেকে জুন পর্যন্ত ৬ মাসে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত হন ৮ জন, পরের ৬ মাসে ১৪ জন নিহত হন।
এ বছর মাগুরায় বাস-ট্রাকের সংঘর্ষ কিংবা নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে নিহত হয়েছেন অন্তত ৮ জন। এর মধ্যে সব থেকে বেশি নিহত হওয়ার ঘটনা মাগুরার শালিখা উপজেলার রামকান্তপুর এলাকায় বাস খাদে পড়ে দুই নারীসহ চারজন নিহত হয়ে। এটি সেপ্টেম্বর ১২ তারিখের ঘটনা। এতে আহত হয় কমপক্ষে ১৫ জন।
তবে সড়ক দুর্ঘটনা রোধে কার্যকরী কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। প্রতি বছরই সড়ক দুর্ঘটনা ঘটে এমন কিছু জায়গা চিহ্নিত করেছে হাইওয়ে পুলিশ। সেই সব খানে সতর্কতা মূলক বড় সাইনবোর্ড থাকা ছাড়া বাস্তবে দুর্ঘটনা রোধে কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। স্থানীয়দের দাবি ছিল ওই সব দুর্ঘটনাকবলিত এলাকায় রোড ডিভাইডার করে দিলে এই দুর্ঘটনা কমে যেতে পারে।
মাগুরা শালিখা আড়পাড়া বাজার রোডে তিনটি জায়গা, মাগুরা আলমখালী রোড দিয়ে চারটি জায়গাসহ মাগুরা থেকে ঢাকামুখী কামারখালী ব্রিজ পর্যন্তই এ রকম দুইটি জায়গা চিহ্নিত করেছে হাইওয়ে পুলিশ। সেই সব সড়কের জায়গাগুলো দুর্ঘটনাকবলিত এলাকা সংবলিত লালও সবুজ সাইনবোর্ড দেওয়া আছে। তবে দ্রুত গতির যান অনেক সময় গতি মানছে না। এমনকি একই জায়গাতে বারবার দুর্ঘটনা ঘটার ঘটনাও রয়েছে। এ বিষয়ে মাগুরা রামনগর হাইওয়ের পুলিশ উপপরিদর্শক শাহ জালাল জানান, হাইওয়ে পুলিশ সব সময় মহাসড়কে নজর রাখে। প্রতিদিনই মামলা হয় শুধু মাত্র নির্দিষ্ট গতি থেকে বেশি গতিতে গাড়ি চালানোর জন্য। এ জন্য কিছু জায়গাতে দুর্ঘটনাকবলিত চিহ্নিত করে সাইনবোর্ড ঝোলানো থাকে। সেখানে সর্বোচ্চ গতি ৭০ কিলোমিটার থাকলেও অনেকে মানেন না, তাই দুর্ঘটনাও কমছে না।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪