আজাদুল আদনান, ঢাকা
২০২০ সালের ৮ মার্চ ইতালিফেরত তিনজনের মাধ্যমে দেশে প্রবেশ করে করোনাভাইরাস। দুই মাসের ব্যবধানে বিস্তার ঘটে সব জেলায়। বাড়তে থাকে সংক্রমণ ও মৃত্যু। প্রথম ঢেউয়ের বিপর্যয়ের মধ্যেই চলতি বছরের মার্চে আঘাত হানে করোনার দ্বিতীয় ঢেউ। এ অবস্থায় আরেকটি বছর কেটে গেল সংকট মোকাবিলায়। জনস্বাস্থ্যবিদেরা বলছেন, দেশে করোনা মোকাবিলায় সক্ষমতা আগের চেয়ে বেড়েছে। তবে জনবল, অবকাঠামো ও ব্যবস্থাপনাগত ঘাটতি রয়ে গেছে এখনো। এ অবস্থায় নতুন যেকোনো মহামারি মোকাবিলায় পুরোপুরি প্রস্তুত নয় বাংলাদেশ।
দেশে করোনার সংক্রমণ বেড়ে গেলে গত বছরের ১৮ মার্চ বন্ধ ঘোষণা করা হয় সব ধরনের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। যার তালা খোলে আঠারো মাস পর চলতি বছরের ১২ সেপ্টেম্বর। অফিস-আদালত বন্ধ ছিল ৬৬ দিন। তবে নানা ব্যবস্থা গ্রহণের ফলে প্রথম যাত্রায় গত বছরের শেষে অনেকটা লাগাম টানা সম্ভব হয়েছিল ভাইরাসটির। কিন্তু স্বাস্থ্যবিধির প্রতি উদাসীনতায় চলতি বছরের মার্চে করোনার দ্বিতীয় ঢেউ দেখে বাংলাদেশ। মে মাসের দ্বিতীয় সপ্তাহে আঘাত হানে করোনা মহামারির সবচেয়ে ভয়ংকর ধরন ডেলটা, যার শিকার দেশে মোট আক্রান্তদের ৯০ ভাগই।
সংকট মোকাবিলায় হাসপাতালগুলোয় তড়িঘড়ি করে বাড়ানো হয় শয্যা, নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্র (আইসিইউ) থেকে শুরু করে হাই ফ্লো অক্সিজেনের মাত্রা। এমনকি অক্সিজেনের সংকট দেখা দিলে প্রতিবেশী ভারত থেকেও আনা হয়। একই সঙ্গে চালু হয় দুটি অস্থায়ী হাসপাতাল। তবে মহামারির এই সময়ে চিকিৎসক ও স্বাস্থ্যকর্মীদের যেখানে সেবা দিতে গিয়ে হিমশিম খেতে হয়, অনেকে প্রাণ হারান সেখানে দীর্ঘ সময়েও প্রত্যাশিত মাত্রায় বাড়েনি জনবল। এতে করে সাধারণ চিকিৎসাসেবাও ব্যাহত হচ্ছে।
তবে আশার কথা হলো, জনসংখ্যার তুলনায় টিকাদানে দক্ষিণ এশিয়াসহ অন্যান্য দেশের তুলনায় এগিয়ে থাকায় গত তিন মাস ধরে করোনার নিম্নমুখী প্রভাব দেখছে বাংলাদেশ। দেশে এখন পর্যন্ত প্রায় ১৭ কোটি টিকা হাতে পেয়েছে বাংলাদেশ। কেনা, অনুদান ও বিভিন্ন দেশের উপহার মিলে ৩০ কোটির বেশি টিকার সংস্থান হয়েছে। ইতিমধ্যে লক্ষ্যমাত্রার প্রায় ৬০ ভাগ মানুষকে প্রথম ডোজের টিকা দেওয়া সম্ভব হয়েছে। যদিও অর্ধেকের কিছু বেশি মানুষ দ্বিতীয় ডোজ পেয়েছেন। চালু হয়েছে বুস্টার ডোজও।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সাবেক আঞ্চলিক কর্মকর্তা অধ্যাপক মোজাহেরুল হক মনে করেন, ‘মহামারি মোকাবিলায় আমরা প্রস্তুত তা বলা যাবে না, তবে আমরা অভিজ্ঞতা অর্জন করেছি। আমাদের অবকাঠামোগত ভূমিকা কম। স্বাস্থ্য খাতে জনবলের সঠিক ব্যবহার ও জনগণকে সম্পৃক্ত করাই সবচেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ। উপজেলা হাসপাতালগুলোকে আরও সক্ষম ও শক্তিশালী এবং জেলা হাসপাতালগুলোকে উন্নত প্রয়োজনীয় চিকিৎসার জন্য প্রস্তুত করা দরকার। কমিউনিটি ক্লিনিকের মাধ্যমে স্বাস্থ্যসেবা দোরগোড়ায় পৌঁছেছে। রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থা গড়ে তুলতে পারলেই যেকোনো মহামারি মোকাবিলা করা সম্ভব।’
স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের স্বাস্থ্য অর্থনীতি ইউনিটের তথ্য বলছে, করোনার শুরুতে দেশে সরকারি ব্যবস্থাপনায় আরটি-পিসিআর পরীক্ষাগার ছিল মাত্র একটি। তবে বর্তমানে তা হয়েছে ১৫০টি। এ ছাড়া জিন এক্সপার্ট মেশিন ছিলই না, সেখানে এই মুহূর্তে আছে ৫৭টি। অক্সিজেন সিলিন্ডার ১১ হাজার ১৪৪টি থেকে হয়েছে ২৯ হাজার ৩৭৫টি, হাই ফ্লো অক্সিজেন কনসেন্ট্রটর দুটি থেকে বেড়ে এখন ২ হাজার ৩৫৪টি, কেন্দ্রীয় অক্সিজেন লাইন শূন্য থেকে ১১৮টি, করোনা ডেডিকেটেড শয্যা ১৪ হাজার ৫৭১টি এবং আইসিইউ শয্যা ৩৮১টি থেকে বর্তমানে ১ হাজার ২৩৩টি। এসব উপকরণ বেড়ে যাওয়ায় পরিস্থিতি অনেকটা স্থিতিশীল রাখা সম্ভব হয়েছে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা।
তবে বিশেষজ্ঞদের মতে, পৃথিবীর উন্নত দেশের মতো ভবিষ্যৎ মহামারি মোকাবিলায় বাংলাদেশ এখনো পুরোপুরি প্রস্তুত নয়। যা স্পষ্ট হয় সম্প্রতি গ্লোবাল হেলথ সিকিউরিটি ইনডেক্সের (জিএইচএক্স) প্রকাশিত একটি প্রতিবেদনে। এটি নিউক্লিয়ার থ্রেট ইনিশিয়েটিভ এবং ব্লুমবার্গ স্কুল অব পাবলিক হেলথের জনস হপকিন্স সেন্টার ফর হেলথ সিকিউরিটি যৌথভাবে প্রকাশ করেছে।
এতে বলা হয়, মহামারি মোকাবিলার সক্ষমতার বিচারে ১৯৫টি মধ্যে বাংলাদেশের অবস্থান আগের তুলনায় কিছুটা উন্নতি হয়েছে। গত বছর যেখানে ১৯৫টি দেশের মধ্যে ১১৫তম ছিল, বর্তমানে ৯৫-এ উঠে এসেছে।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের জনস্বাস্থ্যবিষয়ক পরামর্শক কমিটির সদস্য ডা. আবু জামিল ফয়সালের মতে, ভবিষ্যৎ মহামারির মোকাবিলায় দেশে প্রস্তুতির অনেক অভাব রয়েছে। এখনো সব জায়গায় জরুরি স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করা সম্ভব হয়নি। করোনা নিয়ন্ত্রণে সফলতা দেখা দিলেও মহামারি রুখে দেওয়ার মতো দক্ষ জনবলসংকট, যথাযথ অবকাঠামোও গড়ে তোলা যায়নি। তাই শুধু মহামারি নয়, ছোটখাটো রোগের প্রকোপ দেখা দিলে স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করতে হিমশিম খেতে হচ্ছে।
সরকারের রোগতত্ত্ব, রোগ নিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা প্রতিষ্ঠানের (আইইডিসিআর) উপদেষ্টা ড. মুশতাক হোসেন বলছেন, করোনা নিয়ন্ত্রণে থাকলেও এখনো মহামারি যায়নি। যেকোনো মহামারি প্রতিরোধে আগাম প্রস্তুতি নিতে হলে সবার আগে জরুরি স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করতে হবে। সবার আগে রোগ প্রতিরোধে গুরুত্ব দিতে হবে।
২০২০ সালের ৮ মার্চ ইতালিফেরত তিনজনের মাধ্যমে দেশে প্রবেশ করে করোনাভাইরাস। দুই মাসের ব্যবধানে বিস্তার ঘটে সব জেলায়। বাড়তে থাকে সংক্রমণ ও মৃত্যু। প্রথম ঢেউয়ের বিপর্যয়ের মধ্যেই চলতি বছরের মার্চে আঘাত হানে করোনার দ্বিতীয় ঢেউ। এ অবস্থায় আরেকটি বছর কেটে গেল সংকট মোকাবিলায়। জনস্বাস্থ্যবিদেরা বলছেন, দেশে করোনা মোকাবিলায় সক্ষমতা আগের চেয়ে বেড়েছে। তবে জনবল, অবকাঠামো ও ব্যবস্থাপনাগত ঘাটতি রয়ে গেছে এখনো। এ অবস্থায় নতুন যেকোনো মহামারি মোকাবিলায় পুরোপুরি প্রস্তুত নয় বাংলাদেশ।
দেশে করোনার সংক্রমণ বেড়ে গেলে গত বছরের ১৮ মার্চ বন্ধ ঘোষণা করা হয় সব ধরনের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। যার তালা খোলে আঠারো মাস পর চলতি বছরের ১২ সেপ্টেম্বর। অফিস-আদালত বন্ধ ছিল ৬৬ দিন। তবে নানা ব্যবস্থা গ্রহণের ফলে প্রথম যাত্রায় গত বছরের শেষে অনেকটা লাগাম টানা সম্ভব হয়েছিল ভাইরাসটির। কিন্তু স্বাস্থ্যবিধির প্রতি উদাসীনতায় চলতি বছরের মার্চে করোনার দ্বিতীয় ঢেউ দেখে বাংলাদেশ। মে মাসের দ্বিতীয় সপ্তাহে আঘাত হানে করোনা মহামারির সবচেয়ে ভয়ংকর ধরন ডেলটা, যার শিকার দেশে মোট আক্রান্তদের ৯০ ভাগই।
সংকট মোকাবিলায় হাসপাতালগুলোয় তড়িঘড়ি করে বাড়ানো হয় শয্যা, নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্র (আইসিইউ) থেকে শুরু করে হাই ফ্লো অক্সিজেনের মাত্রা। এমনকি অক্সিজেনের সংকট দেখা দিলে প্রতিবেশী ভারত থেকেও আনা হয়। একই সঙ্গে চালু হয় দুটি অস্থায়ী হাসপাতাল। তবে মহামারির এই সময়ে চিকিৎসক ও স্বাস্থ্যকর্মীদের যেখানে সেবা দিতে গিয়ে হিমশিম খেতে হয়, অনেকে প্রাণ হারান সেখানে দীর্ঘ সময়েও প্রত্যাশিত মাত্রায় বাড়েনি জনবল। এতে করে সাধারণ চিকিৎসাসেবাও ব্যাহত হচ্ছে।
তবে আশার কথা হলো, জনসংখ্যার তুলনায় টিকাদানে দক্ষিণ এশিয়াসহ অন্যান্য দেশের তুলনায় এগিয়ে থাকায় গত তিন মাস ধরে করোনার নিম্নমুখী প্রভাব দেখছে বাংলাদেশ। দেশে এখন পর্যন্ত প্রায় ১৭ কোটি টিকা হাতে পেয়েছে বাংলাদেশ। কেনা, অনুদান ও বিভিন্ন দেশের উপহার মিলে ৩০ কোটির বেশি টিকার সংস্থান হয়েছে। ইতিমধ্যে লক্ষ্যমাত্রার প্রায় ৬০ ভাগ মানুষকে প্রথম ডোজের টিকা দেওয়া সম্ভব হয়েছে। যদিও অর্ধেকের কিছু বেশি মানুষ দ্বিতীয় ডোজ পেয়েছেন। চালু হয়েছে বুস্টার ডোজও।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সাবেক আঞ্চলিক কর্মকর্তা অধ্যাপক মোজাহেরুল হক মনে করেন, ‘মহামারি মোকাবিলায় আমরা প্রস্তুত তা বলা যাবে না, তবে আমরা অভিজ্ঞতা অর্জন করেছি। আমাদের অবকাঠামোগত ভূমিকা কম। স্বাস্থ্য খাতে জনবলের সঠিক ব্যবহার ও জনগণকে সম্পৃক্ত করাই সবচেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ। উপজেলা হাসপাতালগুলোকে আরও সক্ষম ও শক্তিশালী এবং জেলা হাসপাতালগুলোকে উন্নত প্রয়োজনীয় চিকিৎসার জন্য প্রস্তুত করা দরকার। কমিউনিটি ক্লিনিকের মাধ্যমে স্বাস্থ্যসেবা দোরগোড়ায় পৌঁছেছে। রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থা গড়ে তুলতে পারলেই যেকোনো মহামারি মোকাবিলা করা সম্ভব।’
স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের স্বাস্থ্য অর্থনীতি ইউনিটের তথ্য বলছে, করোনার শুরুতে দেশে সরকারি ব্যবস্থাপনায় আরটি-পিসিআর পরীক্ষাগার ছিল মাত্র একটি। তবে বর্তমানে তা হয়েছে ১৫০টি। এ ছাড়া জিন এক্সপার্ট মেশিন ছিলই না, সেখানে এই মুহূর্তে আছে ৫৭টি। অক্সিজেন সিলিন্ডার ১১ হাজার ১৪৪টি থেকে হয়েছে ২৯ হাজার ৩৭৫টি, হাই ফ্লো অক্সিজেন কনসেন্ট্রটর দুটি থেকে বেড়ে এখন ২ হাজার ৩৫৪টি, কেন্দ্রীয় অক্সিজেন লাইন শূন্য থেকে ১১৮টি, করোনা ডেডিকেটেড শয্যা ১৪ হাজার ৫৭১টি এবং আইসিইউ শয্যা ৩৮১টি থেকে বর্তমানে ১ হাজার ২৩৩টি। এসব উপকরণ বেড়ে যাওয়ায় পরিস্থিতি অনেকটা স্থিতিশীল রাখা সম্ভব হয়েছে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা।
তবে বিশেষজ্ঞদের মতে, পৃথিবীর উন্নত দেশের মতো ভবিষ্যৎ মহামারি মোকাবিলায় বাংলাদেশ এখনো পুরোপুরি প্রস্তুত নয়। যা স্পষ্ট হয় সম্প্রতি গ্লোবাল হেলথ সিকিউরিটি ইনডেক্সের (জিএইচএক্স) প্রকাশিত একটি প্রতিবেদনে। এটি নিউক্লিয়ার থ্রেট ইনিশিয়েটিভ এবং ব্লুমবার্গ স্কুল অব পাবলিক হেলথের জনস হপকিন্স সেন্টার ফর হেলথ সিকিউরিটি যৌথভাবে প্রকাশ করেছে।
এতে বলা হয়, মহামারি মোকাবিলার সক্ষমতার বিচারে ১৯৫টি মধ্যে বাংলাদেশের অবস্থান আগের তুলনায় কিছুটা উন্নতি হয়েছে। গত বছর যেখানে ১৯৫টি দেশের মধ্যে ১১৫তম ছিল, বর্তমানে ৯৫-এ উঠে এসেছে।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের জনস্বাস্থ্যবিষয়ক পরামর্শক কমিটির সদস্য ডা. আবু জামিল ফয়সালের মতে, ভবিষ্যৎ মহামারির মোকাবিলায় দেশে প্রস্তুতির অনেক অভাব রয়েছে। এখনো সব জায়গায় জরুরি স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করা সম্ভব হয়নি। করোনা নিয়ন্ত্রণে সফলতা দেখা দিলেও মহামারি রুখে দেওয়ার মতো দক্ষ জনবলসংকট, যথাযথ অবকাঠামোও গড়ে তোলা যায়নি। তাই শুধু মহামারি নয়, ছোটখাটো রোগের প্রকোপ দেখা দিলে স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করতে হিমশিম খেতে হচ্ছে।
সরকারের রোগতত্ত্ব, রোগ নিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা প্রতিষ্ঠানের (আইইডিসিআর) উপদেষ্টা ড. মুশতাক হোসেন বলছেন, করোনা নিয়ন্ত্রণে থাকলেও এখনো মহামারি যায়নি। যেকোনো মহামারি প্রতিরোধে আগাম প্রস্তুতি নিতে হলে সবার আগে জরুরি স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করতে হবে। সবার আগে রোগ প্রতিরোধে গুরুত্ব দিতে হবে।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪