মো. আতাউর রহমান, জয়পুরহাট
বিনোদনকেন্দ্রটির নাম জয়পুরহাট শিশু উদ্যান। বিনোদনের মাধ্যমে শিক্ষা গ্রহণেরও ব্যবস্থা আছে এখানে।
জানা গেছে, ১৯৭৫ সালের আগে জয়পুরহাট শিশু উদ্যানের এই জায়গা ছিল ঘন বনজঙ্গল আর লতাপাতায় আচ্ছন্ন। তখন এখানে মানুষের উপস্থিতি ছিল নগণ্য।
জয়পুরহাট শিশু উদ্যানের উদ্যোক্তা এবং ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) রফিকুল ইসলাম চৌধুরী প্রিন্স জানান, শিশুমনের বিকাশ সাধন এবং তাদের নির্মল বিনোদন দেওয়ার জন্যই তিনি জয়পুরহাট শিশু উদ্যান গড়ে তুলেছেন। এটিকে রূপ দেন বিনোদনকেন্দ্র হিসেবে।
উদ্যানের ব্যবস্থাপক মাহফুজার রহমান আপেল জানান, শুরুতে ১৫ বিঘা জমির ওপর একটি চাতাল নির্মাণ করা হয়। এটিকে বড় পরিসরে একটি শিল্পপ্রতিষ্ঠানে রূপ দেওয়ার পরিকল্পনা ছিল উদ্যোক্তার। কিন্তু পরে তিনি তাঁর সিদ্ধান্ত পরিবর্তন করেন। এটিকে একটি বিনোদনকেন্দ্র হিসেবে গড়ে তোলার লক্ষ্য নিয়ে কাজ শুরু করেন।
উদ্যোক্তার ডাকনাম প্রিন্স। তাঁর নাম অনুসারে প্রথমে এ বিনোদনকেন্দ্রটির নাম হয় ‘প্রিন্সের চাতাল’। পরবর্তী সময়ে সেটিই পরিচিতি লাভ করে ‘শিশু উদ্যান’ নামে।
৬০ বিঘা আয়তনের শিশু বিনোদনকেন্দ্র হিসেবে এটির ব্যবসায়িক যাত্রা শুরু হয় ২০০০ সালে। এখানে কমপক্ষে ৭০ জনের কর্মসংস্থান হয়েছে। করোনার আগে এখানে দর্শকের সমাগম বেশ ভালো ছিল; কিন্তু বর্তমানে অনেক কমে গেছে।
এই শিশু উদ্যানের ভেতর আছে একটি মসজিদ, একটি পানির ফুয়ারা, একটি কুঞ্জবন, দুটি পুকুর এবং খাবারের তিনটি দোকান। এ ছাড়া আছে হরেক প্রজাতির গাছ।
রাইডের তালিকায় উল্লেখযোগ্য নাগরদোলা, চরকি, ট্রেন, জিন্দাবাদ নৌকা, প্যাডেল বোর্ড, টাট্টু ঘোড়া ইত্যাদি।
মিউজিয়াম আছে দুটি। একটি আদিম সভ্যতার বিবর্তন গ্যালারি। আদিম যুগের মানুষের জীবনযাত্রা কেমন ছিল এবং সেখান থেকে মানুষ সভ্য যুগে কীভাবে এল এখানে সংক্ষেপে তা তুলে ধরা হয়েছে।
পশুপাখির গ্যালারিতে রয়েছে বিভিন্ন পশুপাখির ম্যুরাল। আরও আছে স্কুল ছুটির পরে গাছে ওঠা, লুকোচুরি খেলা, টায়ার চালানো, মিনার কার্টুন ইত্যাদি।
তা ছাড়া ‘যুদ্ধ নয় শান্তি চাই’ এই প্রতীকী থিমে এখানে সাজানো আছে ট্যাংক, যুদ্ধবিমান, রকেট লঞ্চার ইত্যাদি সমরাস্ত্র; যেগুলো পেছন দিক থেকে শেকল দিয়ে টেনে ধরে আছে শিশুরা।
শিশুমনের বিকাশের জন্য বিনোদনের মাধ্যমে শিক্ষা দেওয়ার জন্য এখানে দেয়ালে দেয়ালে বাংলা এবং ইংরেজি বর্ণমালা দিয়ে সাজানো হয়েছে।
জয়পুরহাট জেলা সদরের সবুজবাগ এলাকা থেকে শিশু বিনোদনকেন্দ্রে এসেছিলেন জাকিয়া সুলতানা। তিনি বলেন, এখানকার বিভিন্ন জিনিস দেখে সন্তান বিভিন্ন প্রশ্ন করে। বিভিন্ন বিষয় জানতে চায়। আর এভাবেই বিনোদনের মাধ্যমে সে অনেক কিছু শিখতে পারে।
বিনোদনকেন্দ্রটির নাম জয়পুরহাট শিশু উদ্যান। বিনোদনের মাধ্যমে শিক্ষা গ্রহণেরও ব্যবস্থা আছে এখানে।
জানা গেছে, ১৯৭৫ সালের আগে জয়পুরহাট শিশু উদ্যানের এই জায়গা ছিল ঘন বনজঙ্গল আর লতাপাতায় আচ্ছন্ন। তখন এখানে মানুষের উপস্থিতি ছিল নগণ্য।
জয়পুরহাট শিশু উদ্যানের উদ্যোক্তা এবং ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) রফিকুল ইসলাম চৌধুরী প্রিন্স জানান, শিশুমনের বিকাশ সাধন এবং তাদের নির্মল বিনোদন দেওয়ার জন্যই তিনি জয়পুরহাট শিশু উদ্যান গড়ে তুলেছেন। এটিকে রূপ দেন বিনোদনকেন্দ্র হিসেবে।
উদ্যানের ব্যবস্থাপক মাহফুজার রহমান আপেল জানান, শুরুতে ১৫ বিঘা জমির ওপর একটি চাতাল নির্মাণ করা হয়। এটিকে বড় পরিসরে একটি শিল্পপ্রতিষ্ঠানে রূপ দেওয়ার পরিকল্পনা ছিল উদ্যোক্তার। কিন্তু পরে তিনি তাঁর সিদ্ধান্ত পরিবর্তন করেন। এটিকে একটি বিনোদনকেন্দ্র হিসেবে গড়ে তোলার লক্ষ্য নিয়ে কাজ শুরু করেন।
উদ্যোক্তার ডাকনাম প্রিন্স। তাঁর নাম অনুসারে প্রথমে এ বিনোদনকেন্দ্রটির নাম হয় ‘প্রিন্সের চাতাল’। পরবর্তী সময়ে সেটিই পরিচিতি লাভ করে ‘শিশু উদ্যান’ নামে।
৬০ বিঘা আয়তনের শিশু বিনোদনকেন্দ্র হিসেবে এটির ব্যবসায়িক যাত্রা শুরু হয় ২০০০ সালে। এখানে কমপক্ষে ৭০ জনের কর্মসংস্থান হয়েছে। করোনার আগে এখানে দর্শকের সমাগম বেশ ভালো ছিল; কিন্তু বর্তমানে অনেক কমে গেছে।
এই শিশু উদ্যানের ভেতর আছে একটি মসজিদ, একটি পানির ফুয়ারা, একটি কুঞ্জবন, দুটি পুকুর এবং খাবারের তিনটি দোকান। এ ছাড়া আছে হরেক প্রজাতির গাছ।
রাইডের তালিকায় উল্লেখযোগ্য নাগরদোলা, চরকি, ট্রেন, জিন্দাবাদ নৌকা, প্যাডেল বোর্ড, টাট্টু ঘোড়া ইত্যাদি।
মিউজিয়াম আছে দুটি। একটি আদিম সভ্যতার বিবর্তন গ্যালারি। আদিম যুগের মানুষের জীবনযাত্রা কেমন ছিল এবং সেখান থেকে মানুষ সভ্য যুগে কীভাবে এল এখানে সংক্ষেপে তা তুলে ধরা হয়েছে।
পশুপাখির গ্যালারিতে রয়েছে বিভিন্ন পশুপাখির ম্যুরাল। আরও আছে স্কুল ছুটির পরে গাছে ওঠা, লুকোচুরি খেলা, টায়ার চালানো, মিনার কার্টুন ইত্যাদি।
তা ছাড়া ‘যুদ্ধ নয় শান্তি চাই’ এই প্রতীকী থিমে এখানে সাজানো আছে ট্যাংক, যুদ্ধবিমান, রকেট লঞ্চার ইত্যাদি সমরাস্ত্র; যেগুলো পেছন দিক থেকে শেকল দিয়ে টেনে ধরে আছে শিশুরা।
শিশুমনের বিকাশের জন্য বিনোদনের মাধ্যমে শিক্ষা দেওয়ার জন্য এখানে দেয়ালে দেয়ালে বাংলা এবং ইংরেজি বর্ণমালা দিয়ে সাজানো হয়েছে।
জয়পুরহাট জেলা সদরের সবুজবাগ এলাকা থেকে শিশু বিনোদনকেন্দ্রে এসেছিলেন জাকিয়া সুলতানা। তিনি বলেন, এখানকার বিভিন্ন জিনিস দেখে সন্তান বিভিন্ন প্রশ্ন করে। বিভিন্ন বিষয় জানতে চায়। আর এভাবেই বিনোদনের মাধ্যমে সে অনেক কিছু শিখতে পারে।
আধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
৫ দিন আগেপাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
৫ দিন আগেভারতনিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরের পেহেলগামে সন্ত্রাসী হামলা নিয়ে দুই চিরবৈরী প্রতিবেশীর মধ্যে উত্তেজনার পারদ ক্রমেই চড়ছিল। তা তুঙ্গে উঠল এবার পাকিস্তানের ভূখণ্ডে ভারতের ‘অপারেশন সিঁদুর’ নামের ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান হামলা দিয়ে। পাশাপাশি সীমান্তেও দুই দেশের সামরিক বাহিনীর মধ্যে ব্যাপক গোলাগুলি হয়েছে...
৫ দিন আগেঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫