মঠবাড়িয়া (পিরোজপুর) প্রতিনিধি
মঠবাড়িয়া উপজেলার দাউদখালী ইউনিয়নের একটি রাস্তা বেহাল। কর্দমাক্ত রাস্তার কারণে বছরের পর বছর ভোগান্তিতে থাকেন এলাকাবাসী। গ্রামীণ এই রাস্তায় বর্ষা মৌসুমে হাঁটু সমান কাদা পানি থাকে। এ কারণে স্থানীয় কয়েকটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীসহ প্রায় দশ হাজার মানুষের দুর্ভোগ। স্থানীয় জনপ্রতিনিধিদের কাছে রাস্তাটি সংস্কারের জন্য অনেকবার ধরনা দিয়েও কোনো সমাধান মেলেনি বলে অভিযোগ এলাকাবাসীর।
সরেজমিনে দেখা গেছে, মঠবাড়িয়া উপজেলার দাউদখালী ইউনিয়নের ৯ নম্বর ওয়ার্ডের বড়হারজী বাজারের জামে মসজিদের পাশ দিয়ে ধলাই হাওলাদার বাড়ির সামনে দিয়ে চিরুখালী বাজার পর্যন্ত সাড়ে তিন কিলোমিটার রাস্তাটি বর্ষা মৌসুমে কর্দমাক্ত হয়ে চলাচলের অনুপযোগী হয়ে পড়েছে। ওই রাস্তা দিয়ে স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থীসহ হাজারো মানুষ যাতায়াতে দুর্ভোগে পড়েন। শিশু শিক্ষার্থী ও জরুরি রোগীদের পড়তে হয় ভোগান্তিতে। বিশেষ করে প্রসূতি রোগীদের হাসপাতালে নেওয়ার সময় সীমাহীন দুর্ভোগ দেখা দেয়। কাদাময় রাস্তার কারণে এলাকার কৃষি পণ্য বাজারজাত করতে কৃষকদের কষ্টের সীমা থাকে না।
স্থানীয় প্রাথমিক বিদ্যালয়ের তৃতীয় শ্রেণির ছাত্রী মিম আক্তার বলে, ‘রাস্তায় কাদা থাকায় স্কুলে যেতে খুব কষ্ট হয়। তাই স্কুলে যেতে মন চায় না।’
অনার্স তৃতীয় বর্ষের ছাত্র রেদওয়ান রাকিব বলেন, ‘বৃষ্টির সময় প্রতিদিনই জামাকাপড় কাদা পানিতে নষ্ট হয়। কলেজে যেতে হলে সঙ্গে আলাদা পোশাক রাখতে হয়।’
স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, রাস্তাটির জন্য দীর্ঘদিন ধরে কষ্ট ভোগ করছেন এলাকার মানুষ। বর্ষার দিনে ছেলে-মেয়েদের নৌকা করে স্কুলে পৌঁছে দিতে হয়। বর্ষা মৌসুম এলেই এই রাস্তায় রিকশা ভ্যান, মোটরসাইকেলসহ সব ধরনের যান চলাচল বন্ধ থাকে। ফলে মানুষের ভোগান্তির শেষ থাকে না।
স্থানীয় ইউপি সদস্য মজিবর রহমান বলেন, ‘বেহাল রাস্তাটির কথা স্থানীয় সংসদ সদস্যর কাছে অনেকবার বলা হয়েছে। উপজেলা প্রকৌশলী একাধিকবার মাপযোগ করেছেন। হবে হবে বলেও রাস্তাটি পাকা হচ্ছে না।’
দাউদখালী ইউপি চেয়ারম্যান ফজলুল হক খান রাহাত দুর্ভোগের কথা স্বীকার করে বলেন, ‘রাস্তাটি পাকাকরণের জন্য স্থানীয় সংসদ সদস্য ও উপজেলা চেয়ারম্যানের মাধ্যমে বরাদ্দ পাওয়ার চেষ্টা চলছে।’
স্থানীয় সংসদ সদস্য ডা. রুস্তম আলী ফরাজী বলেন, ‘বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উন্নয়নের ছোঁয়া সারা দেশের ন্যায় মঠবাড়িয়াতে অনেক উন্নয়ন হয়েছে। বিভিন্ন এলাকায় উন্নয়নকাজ চলমান রয়েছে। আশা করি, এই রাস্তার কাজ দ্রুত সময়ের মধ্যে শুরু হবে।’
মঠবাড়িয়া উপজেলার দাউদখালী ইউনিয়নের একটি রাস্তা বেহাল। কর্দমাক্ত রাস্তার কারণে বছরের পর বছর ভোগান্তিতে থাকেন এলাকাবাসী। গ্রামীণ এই রাস্তায় বর্ষা মৌসুমে হাঁটু সমান কাদা পানি থাকে। এ কারণে স্থানীয় কয়েকটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীসহ প্রায় দশ হাজার মানুষের দুর্ভোগ। স্থানীয় জনপ্রতিনিধিদের কাছে রাস্তাটি সংস্কারের জন্য অনেকবার ধরনা দিয়েও কোনো সমাধান মেলেনি বলে অভিযোগ এলাকাবাসীর।
সরেজমিনে দেখা গেছে, মঠবাড়িয়া উপজেলার দাউদখালী ইউনিয়নের ৯ নম্বর ওয়ার্ডের বড়হারজী বাজারের জামে মসজিদের পাশ দিয়ে ধলাই হাওলাদার বাড়ির সামনে দিয়ে চিরুখালী বাজার পর্যন্ত সাড়ে তিন কিলোমিটার রাস্তাটি বর্ষা মৌসুমে কর্দমাক্ত হয়ে চলাচলের অনুপযোগী হয়ে পড়েছে। ওই রাস্তা দিয়ে স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থীসহ হাজারো মানুষ যাতায়াতে দুর্ভোগে পড়েন। শিশু শিক্ষার্থী ও জরুরি রোগীদের পড়তে হয় ভোগান্তিতে। বিশেষ করে প্রসূতি রোগীদের হাসপাতালে নেওয়ার সময় সীমাহীন দুর্ভোগ দেখা দেয়। কাদাময় রাস্তার কারণে এলাকার কৃষি পণ্য বাজারজাত করতে কৃষকদের কষ্টের সীমা থাকে না।
স্থানীয় প্রাথমিক বিদ্যালয়ের তৃতীয় শ্রেণির ছাত্রী মিম আক্তার বলে, ‘রাস্তায় কাদা থাকায় স্কুলে যেতে খুব কষ্ট হয়। তাই স্কুলে যেতে মন চায় না।’
অনার্স তৃতীয় বর্ষের ছাত্র রেদওয়ান রাকিব বলেন, ‘বৃষ্টির সময় প্রতিদিনই জামাকাপড় কাদা পানিতে নষ্ট হয়। কলেজে যেতে হলে সঙ্গে আলাদা পোশাক রাখতে হয়।’
স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, রাস্তাটির জন্য দীর্ঘদিন ধরে কষ্ট ভোগ করছেন এলাকার মানুষ। বর্ষার দিনে ছেলে-মেয়েদের নৌকা করে স্কুলে পৌঁছে দিতে হয়। বর্ষা মৌসুম এলেই এই রাস্তায় রিকশা ভ্যান, মোটরসাইকেলসহ সব ধরনের যান চলাচল বন্ধ থাকে। ফলে মানুষের ভোগান্তির শেষ থাকে না।
স্থানীয় ইউপি সদস্য মজিবর রহমান বলেন, ‘বেহাল রাস্তাটির কথা স্থানীয় সংসদ সদস্যর কাছে অনেকবার বলা হয়েছে। উপজেলা প্রকৌশলী একাধিকবার মাপযোগ করেছেন। হবে হবে বলেও রাস্তাটি পাকা হচ্ছে না।’
দাউদখালী ইউপি চেয়ারম্যান ফজলুল হক খান রাহাত দুর্ভোগের কথা স্বীকার করে বলেন, ‘রাস্তাটি পাকাকরণের জন্য স্থানীয় সংসদ সদস্য ও উপজেলা চেয়ারম্যানের মাধ্যমে বরাদ্দ পাওয়ার চেষ্টা চলছে।’
স্থানীয় সংসদ সদস্য ডা. রুস্তম আলী ফরাজী বলেন, ‘বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উন্নয়নের ছোঁয়া সারা দেশের ন্যায় মঠবাড়িয়াতে অনেক উন্নয়ন হয়েছে। বিভিন্ন এলাকায় উন্নয়নকাজ চলমান রয়েছে। আশা করি, এই রাস্তার কাজ দ্রুত সময়ের মধ্যে শুরু হবে।’
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪