বেড়া (পাবনা) প্রতিনিধি
মহান মুক্তিযুদ্ধ ও বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে পাবনার বেড়ায় নির্মাণ করা হয়েছে ‘শেকড় থেকে শিখরে’, ‘বিজয় বাংলা’ ও ‘জ্যোতির্ময়’ নামের তিনটি দৃষ্টিনন্দন ভাস্কর্য ও শিল্পকর্ম। উপজেলার তরুণ চিত্রশিল্পী ও ভাস্কর বিপ্লব দত্ত ভাস্কর্যগুলো নির্মাণ করেছেন। এর দুটি পৌরসভার সাবেক মেয়র আব্দুল বাতেন ও একটি পাবনা-২ আসনের সাবেক সাংসদ খন্দকার আজিজুল হক আরজুর পৃষ্ঠপোষকতায় নির্মাণ করা হয়েছে। ভাস্কর্যগুলো স্বাধীনতা সংগ্রামের সঠিক ইতিহাস জানতে নতুন প্রজন্মের জন্য অনুপ্রেরণা হিসেবে ভূমিকা রাখছে।
শেকড় থেকে শিখরে: বঙ্গবন্ধু ও বাংলার ইতিহাসকে কেন্দ্র করে নির্মিত ‘শেকড় থেকে শিখরে’ উপজেলার নাটিয়াবাড়িতে নির্মিত হয়েছে। সাবেক সাংসদ খন্দকার আজিজুল হক আরজুর পৃষ্ঠপোষকতায় এটি নির্মাণ করা হয়েছে। দেশের মধ্যে স্টেইনলেস স্টিলের তৈরি বঙ্গবন্ধুর সর্ববৃহৎ আবক্ষ ভাস্কর্য হিসেবে ধরা হয় এটিকে। ১০ ফুট উচ্চতার কংক্রিটের স্তম্ভের ওপর নির্মাণ করা হয়েছে ১৮ ফুট উচ্চতার বঙ্গবন্ধুর আবক্ষ ভাস্কর্য। ভাস্কর্যের দুপাশে রয়েছে তিনটি করে অতিরিক্ত স্তম্ভ। যাতে সিমেন্ট কেটে অঙ্কন করা হয়েছে’ ’৭৫-পরবর্তী বাংলাদেশের রাজনীতি ও অর্থনীতির উত্থান-পতন এবং উন্নয়নের ধারা। এ ছাড়া মূল ভাস্কর্যের একপাশে ২৬টি কলামের একটি সীমানাবেষ্টনী রয়েছে। যার প্রত্যেকটি কলামে টাইলসে এনগ্রেভ করা হয়েছে বাংলার ইতিহাস। যেখানে সংক্ষিপ্ত আকারে লিপিবদ্ধ হয়েছে সিরাজউদ্দৌলা থেকে শুরু করে মহান মুক্তিযুদ্ধ ও ’৭৫-এর জাতির জনকের পরিবারের ঘৃণ্যতম হত্যাকাণ্ড পর্যন্ত সচিত্র ইতিহাস।
বিজয় বাংলা: পাবনার বেড়ায় শহীদ আবদুল খালেকের কবরের সামনে নির্মিত হয়েছে আরেকটি দৃষ্টিনন্দন স্মৃতিস্তম্ভ ‘বিজয় বাংলা’। দেশের স্বাধীনতা আন্দোলনে জীবন উৎসর্গকারী শহীদদের স্মরণে বেড়া বিবি মডেল পাইলট উচ্চবিদ্যালয়ের মধ্যে ব্যতিক্রমধর্মী এই স্মৃতিস্তম্ভটি নির্মাণ করা হয়েছে। স্মৃতিস্তম্ভটিতে নান্দনিক সৌন্দর্যে ফুটিয়ে তোলা হয়েছে দেশের ইতিহাস। দেশের সব আন্দোলন-সংগ্রাম ও সাধারণ মানুষের উজ্জ্বল অংশগ্রহণের কথা তুলে ধরা হয়েছে এখানে। ’৫২-এর ভাষা আন্দোলন, ’৬৬-এর ছয় দফা, ’৬৯-এর গণ-অভ্যুত্থান, ’৭০-এর সাধারণ নির্বাচনে বাঙালির নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা, ৭ মার্চে বঙ্গবন্ধুর স্বাধীনতার ডাক এবং সবশেষে ’৭১-এর মহান মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস উঠে এসেছে এখানে। এখানেই শায়িত আছেন এ উপজেলার শহীদ বীর মুক্তিযোদ্ধা আবদুল খালেক। এ স্মৃতিস্তম্ভে এলাকার মুক্তিকামী মানুষ ও সব সরকারি কর্মকর্তা রাষ্ট্রীয় কর্মসূচিতে দেশের সব শহীদের প্রতি প্রতীকী শ্রদ্ধা জানান।
জ্যোতির্ময়: বেড়া পৌরসভার সামনে নির্মিত হয়েছে বঙ্গবন্ধু স্মৃতি আবক্ষ ভাস্কর্য ‘জ্যোতির্ময়’। সাত কোণবিশিষ্ট পাঁচ ফুট উচ্চতার বেদির ওপরে বঙ্গবন্ধুর আবক্ষ ভাস্কর্য স্থাপন করা হয়েছে। এটির উচ্চতা আড়াই ফুট। ভাস্কর্যটি ব্রোঞ্জ দিয়ে তৈরি। বেদির সাত কোণে সাত বীরশ্রেষ্ঠের ছবি টাইলসের ওপর খোদাই করে তৈরি করা হয়েছে।
ভাস্কর্যগুলোর স্থপতি বিপ্লব দত্ত বলেন, মহান মুক্তিযুদ্ধের সময় এ দেশের দামাল ছেলেরা যে ইতিহাস সৃষ্টি করে রেখে গেছেন, এর অনেক কিছু নতুন প্রজন্মের কাছে বিভিন্ন সময় বিকৃতভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে। তিনি এ ভাস্কর্যের মাধ্যমে সঠিক ইতিহাস নতুন প্রজন্মের সামনে তুলে ধরার সামান্য প্রয়াস চালিয়েছেন। এমন কাজগুলো নিজ জন্মস্থান বেড়ায় করতে পেরে তিনি গর্বিত।
মহান মুক্তিযুদ্ধ ও বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে পাবনার বেড়ায় নির্মাণ করা হয়েছে ‘শেকড় থেকে শিখরে’, ‘বিজয় বাংলা’ ও ‘জ্যোতির্ময়’ নামের তিনটি দৃষ্টিনন্দন ভাস্কর্য ও শিল্পকর্ম। উপজেলার তরুণ চিত্রশিল্পী ও ভাস্কর বিপ্লব দত্ত ভাস্কর্যগুলো নির্মাণ করেছেন। এর দুটি পৌরসভার সাবেক মেয়র আব্দুল বাতেন ও একটি পাবনা-২ আসনের সাবেক সাংসদ খন্দকার আজিজুল হক আরজুর পৃষ্ঠপোষকতায় নির্মাণ করা হয়েছে। ভাস্কর্যগুলো স্বাধীনতা সংগ্রামের সঠিক ইতিহাস জানতে নতুন প্রজন্মের জন্য অনুপ্রেরণা হিসেবে ভূমিকা রাখছে।
শেকড় থেকে শিখরে: বঙ্গবন্ধু ও বাংলার ইতিহাসকে কেন্দ্র করে নির্মিত ‘শেকড় থেকে শিখরে’ উপজেলার নাটিয়াবাড়িতে নির্মিত হয়েছে। সাবেক সাংসদ খন্দকার আজিজুল হক আরজুর পৃষ্ঠপোষকতায় এটি নির্মাণ করা হয়েছে। দেশের মধ্যে স্টেইনলেস স্টিলের তৈরি বঙ্গবন্ধুর সর্ববৃহৎ আবক্ষ ভাস্কর্য হিসেবে ধরা হয় এটিকে। ১০ ফুট উচ্চতার কংক্রিটের স্তম্ভের ওপর নির্মাণ করা হয়েছে ১৮ ফুট উচ্চতার বঙ্গবন্ধুর আবক্ষ ভাস্কর্য। ভাস্কর্যের দুপাশে রয়েছে তিনটি করে অতিরিক্ত স্তম্ভ। যাতে সিমেন্ট কেটে অঙ্কন করা হয়েছে’ ’৭৫-পরবর্তী বাংলাদেশের রাজনীতি ও অর্থনীতির উত্থান-পতন এবং উন্নয়নের ধারা। এ ছাড়া মূল ভাস্কর্যের একপাশে ২৬টি কলামের একটি সীমানাবেষ্টনী রয়েছে। যার প্রত্যেকটি কলামে টাইলসে এনগ্রেভ করা হয়েছে বাংলার ইতিহাস। যেখানে সংক্ষিপ্ত আকারে লিপিবদ্ধ হয়েছে সিরাজউদ্দৌলা থেকে শুরু করে মহান মুক্তিযুদ্ধ ও ’৭৫-এর জাতির জনকের পরিবারের ঘৃণ্যতম হত্যাকাণ্ড পর্যন্ত সচিত্র ইতিহাস।
বিজয় বাংলা: পাবনার বেড়ায় শহীদ আবদুল খালেকের কবরের সামনে নির্মিত হয়েছে আরেকটি দৃষ্টিনন্দন স্মৃতিস্তম্ভ ‘বিজয় বাংলা’। দেশের স্বাধীনতা আন্দোলনে জীবন উৎসর্গকারী শহীদদের স্মরণে বেড়া বিবি মডেল পাইলট উচ্চবিদ্যালয়ের মধ্যে ব্যতিক্রমধর্মী এই স্মৃতিস্তম্ভটি নির্মাণ করা হয়েছে। স্মৃতিস্তম্ভটিতে নান্দনিক সৌন্দর্যে ফুটিয়ে তোলা হয়েছে দেশের ইতিহাস। দেশের সব আন্দোলন-সংগ্রাম ও সাধারণ মানুষের উজ্জ্বল অংশগ্রহণের কথা তুলে ধরা হয়েছে এখানে। ’৫২-এর ভাষা আন্দোলন, ’৬৬-এর ছয় দফা, ’৬৯-এর গণ-অভ্যুত্থান, ’৭০-এর সাধারণ নির্বাচনে বাঙালির নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা, ৭ মার্চে বঙ্গবন্ধুর স্বাধীনতার ডাক এবং সবশেষে ’৭১-এর মহান মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস উঠে এসেছে এখানে। এখানেই শায়িত আছেন এ উপজেলার শহীদ বীর মুক্তিযোদ্ধা আবদুল খালেক। এ স্মৃতিস্তম্ভে এলাকার মুক্তিকামী মানুষ ও সব সরকারি কর্মকর্তা রাষ্ট্রীয় কর্মসূচিতে দেশের সব শহীদের প্রতি প্রতীকী শ্রদ্ধা জানান।
জ্যোতির্ময়: বেড়া পৌরসভার সামনে নির্মিত হয়েছে বঙ্গবন্ধু স্মৃতি আবক্ষ ভাস্কর্য ‘জ্যোতির্ময়’। সাত কোণবিশিষ্ট পাঁচ ফুট উচ্চতার বেদির ওপরে বঙ্গবন্ধুর আবক্ষ ভাস্কর্য স্থাপন করা হয়েছে। এটির উচ্চতা আড়াই ফুট। ভাস্কর্যটি ব্রোঞ্জ দিয়ে তৈরি। বেদির সাত কোণে সাত বীরশ্রেষ্ঠের ছবি টাইলসের ওপর খোদাই করে তৈরি করা হয়েছে।
ভাস্কর্যগুলোর স্থপতি বিপ্লব দত্ত বলেন, মহান মুক্তিযুদ্ধের সময় এ দেশের দামাল ছেলেরা যে ইতিহাস সৃষ্টি করে রেখে গেছেন, এর অনেক কিছু নতুন প্রজন্মের কাছে বিভিন্ন সময় বিকৃতভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে। তিনি এ ভাস্কর্যের মাধ্যমে সঠিক ইতিহাস নতুন প্রজন্মের সামনে তুলে ধরার সামান্য প্রয়াস চালিয়েছেন। এমন কাজগুলো নিজ জন্মস্থান বেড়ায় করতে পেরে তিনি গর্বিত।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪