Ajker Patrika

এক্স-রে চালু হয়নি ১১ মাসেও

টঙ্গিবাড়ী (মুন্সিগঞ্জ) প্রতিনিধি
আপডেট : ০৯ ফেব্রুয়ারি ২০২২, ১০: ৩০
এক্স-রে চালু হয়নি ১১ মাসেও

মুন্সিগঞ্জের লৌহজং স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে বিভিন্ন সমস্যার অভিযোগ উঠেছে। উপজেলার ১০টি ইউনিয়নের প্রায় আড়াই লাখ মানুষের চিকিৎসাসেবা দেওয়ার একমাত্র ভরসা এ কমপ্লেক্সটি। তবে শেষ ভরসার সেবাকেন্দ্রটি নানা সমস্যায় জর্জরিত বলে দাবি স্থানীয়দের।

ভুক্তভোগীদের অভিযোগ, স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের ডিজিটাল এক্স-রে মেশিন থাকলেও সেবা পাচ্ছেন না তাঁরা। এগারো মাসেও চালু হয়নি এক্স-রে মেশিনটি। এতে কর্তৃপক্ষের গাফিলতি আছে বলে দাবি করেন ভুক্তভোগীরা। সেই সঙ্গে দ্রুত এক্স-রে মেশিনটি চালুর দাবি করেছেন এলাকাবাসী।

জানা যায়, গত বছরের ২৬ ফেব্রুয়ারি শুধু উদ্বোধন করেই ফেলে রাখা হয়েছে মেশিনটি। স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স কর্তৃপক্ষ জানায়, উদ্বোধনের পর প্রায় ৫ মাস ছিল না এক্স-রে ফিল্ম। কিন্তু এরপর আইপিএস নষ্ট থাকার কারণে এক্স-রে করা সম্ভব হয়নি। তিন মাস আইপিএসটি ঠিক করার জন্য রেখে দেয় কর্তৃপক্ষ। তিন মাস পর ঠিক হয়ে আসার পরে আবারও নষ্ট হয়ে যায় আইপিএসটি।

এদিকে এক্স-রে মেশিন ব্যবহার না করায় উপজেলার প্রায় আড়াই লাখ মানুষ কাঙ্ক্ষিত সেবা পাচ্ছেন না। যে সেবা সরকারিভাবে পাওয়ার কথা ছিল, সেই এক্স-রে বেসরকারি ডায়াগনস্টিক সেন্টার থেকে ৬০০-৭০০ টাকার বিনিময়ে নিতে হচ্ছে। এতে ভোগান্তি চরম আকার ধারণ করেছে।

উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের এক্স-রে মেশিনের দায়িত্বপ্রাপ্ত কাজী জিন্নাত হোসেন বলেন, ‘আমি সব সময় উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে থাকি। কিন্তু এক্স-রে মেশিন নষ্ট থাকার কারণে সেবা দেওয়া সম্ভব হচ্ছে না।’

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

‘ভারতে ঢুকে’ পাকিস্তানি সেনাদের গুলি, সীমান্তে সংঘাত গড়াল ষষ্ঠ দিনে

বিবাহিতদের পুলিশ ক্যাডারে সুপারিশ না করার প্রস্তাব

বন্ধুকে ছাত্রলীগ সাজিয়ে পুলিশে দিয়ে তাঁর প্রেমিকাকে ধর্ষণ করলেন ছাত্রদল নেতা

পেহেলগাম হামলা: ধরা খেয়ে গেল মোদির কাশ্মীর ন্যারেটিভ

পরিপাকতন্ত্রের ওষুধের পেছনেই মানুষের ব্যয় সাড়ে ৫ হাজার কোটি টাকা

এলাকার খবর
খুঁজুন

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত