ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রতিনিধি
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় মাধ্যমিক পর্যায়ে ২৩ শতাংশ নতুন বই এখনো আসেনি। পুরোনো বইয়ে চলছে পাঠদান। তাই শিক্ষার্থীরা পড়াশোনায় ঠিকমতো মনোযোগী ও নতুন শ্রেণির পড়াও শুরু করতে পারছে না। তবে অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (শিক্ষা ও আইসিটি) মো. শেখ শহিদুল ইসলাম মাধ্যমিক পর্যায়ে বাকি বইগুলো প্রতিদিন আসছে বলে জানান।
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ষষ্ঠ থেকে নবম শ্রেণি পর্যন্ত চাহিদার ৪১ লাখ ৮৬ হাজার বইয়ের মধ্যে ২৮ লাখ বই এসেছে। অর্থাৎ ৬৭ শতাংশ বই এসেছে গেছে। বাকি ২৩ শতাংশ বই এখনো আসেনি। এদিকে এখনো অষ্টম শ্রেণির সব পাঠ্যবই পৌঁছেনি। শুধু তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বইটি এসেছে। বই না আসায় অষ্টম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের পাঠদান ব্যাহত হচ্ছে।
সরেজমিন দেখা গেছে, বছরে প্রথম দিন অনেকটা অনাড়ম্বর পরিবেশে বিভিন্ন শ্রেণির শিক্ষার্থীদের হাতে নতুন বই তুলে দেওয়া হয়। ষষ্ঠ থেকে নবম শ্রেণি পর্যন্ত প্রতিটি শ্রেণির শিক্ষার্থীকে তিন ভাগে বিভক্ত করে ১২ কার্যদিবসের মধ্যে নতুন বই বিতরণ করা হয়। কিন্তু বই না আসায় অষ্টম শ্রেণির বই বিতরণ করা সম্ভব হয়নি।
এদিকে নাসিরনগর উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা আজহারুল ইসলাম বলেন, ‘উপজেলায় ৩ লাখ ৯৯ হাজার ৫০ বইয়ের চাহিদা রয়েছে। এখন পর্যন্ত ২ লাখ ৯৭ হাজার ৭৬২ বই পেয়েছি। আর অষ্টম শ্রেণির ৯২ হাজার ৪০০ বইয়ের চাহিদা রয়েছে। শুধু তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিষয়ের ৬ হাজার ৬০০ বই পেয়েছি।’
নাম প্রকাশ না করার শর্তে জেলার সরকারি একটি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক বলেন, ষষ্ঠ ও সপ্তমের মূল বইগুলো পেয়েছি। চারুকারু ও ক্যারিয়ার এই ধরনের কয়েকটি বই বাকি আছে। আর নবম শ্রেণির সব বই এসেছে। তবে অষ্টম শ্রেণির তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বই এসেছে। পুরোনো বই দিয়ে শিক্ষার্থীদের পড়ানো হচ্ছে। এতে পাঠদানে অনেক সমস্যা হচ্ছে।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা জীবন ভট্টাচার্য বলেন, সদর উপজেলার মাধ্যমিক বিদ্যালয়গুলোতে অষ্টম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের জন্য ১ লাখ ৪০ হাজার বইয়ের চাহিদা পাঠানো হয়েছে। চাহিদার মধ্যে এখন পর্যন্ত তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিষয়ের ১০ হাজার বই এসেছে। সদর উপজেলায় মাধ্যমিকের ৬ লাখ ৮ হাজার ৯৩০টি বই, দাখিলের ৬৬ হাজার ৬৪০ ও ইবতেদায়ির ৩১ হাজার ৬০০ বইয়ের চাহিদা রয়েছে। তবে চাহিদামতো বই না পেয়ে বিপাকে আছে শিক্ষার্থীরা। তাই তারা পড়াশোনায় ঠিকমতো মনোযোগ ও নতুন শ্রেণির পড়াও শুরু করতে পারছে না।
এই ব্যাপারে অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (শিক্ষা ও আইসিটি) মো. শেখ শহিদুল ইসলাম গত রোববার রাতে বলেন, মাধ্যমিক পর্যায়ে বাকি বইগুলো প্রতিদিনই আসছে। জানুয়ারির মধ্যে শেষ না হলে ফেব্রুয়ারি শুরুতে মাধ্যমিকের সব বই চলে আসবে জেলা মাধ্যমিক কর্মকর্তা জানিয়েছেন।
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় মাধ্যমিক পর্যায়ে ২৩ শতাংশ নতুন বই এখনো আসেনি। পুরোনো বইয়ে চলছে পাঠদান। তাই শিক্ষার্থীরা পড়াশোনায় ঠিকমতো মনোযোগী ও নতুন শ্রেণির পড়াও শুরু করতে পারছে না। তবে অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (শিক্ষা ও আইসিটি) মো. শেখ শহিদুল ইসলাম মাধ্যমিক পর্যায়ে বাকি বইগুলো প্রতিদিন আসছে বলে জানান।
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ষষ্ঠ থেকে নবম শ্রেণি পর্যন্ত চাহিদার ৪১ লাখ ৮৬ হাজার বইয়ের মধ্যে ২৮ লাখ বই এসেছে। অর্থাৎ ৬৭ শতাংশ বই এসেছে গেছে। বাকি ২৩ শতাংশ বই এখনো আসেনি। এদিকে এখনো অষ্টম শ্রেণির সব পাঠ্যবই পৌঁছেনি। শুধু তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বইটি এসেছে। বই না আসায় অষ্টম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের পাঠদান ব্যাহত হচ্ছে।
সরেজমিন দেখা গেছে, বছরে প্রথম দিন অনেকটা অনাড়ম্বর পরিবেশে বিভিন্ন শ্রেণির শিক্ষার্থীদের হাতে নতুন বই তুলে দেওয়া হয়। ষষ্ঠ থেকে নবম শ্রেণি পর্যন্ত প্রতিটি শ্রেণির শিক্ষার্থীকে তিন ভাগে বিভক্ত করে ১২ কার্যদিবসের মধ্যে নতুন বই বিতরণ করা হয়। কিন্তু বই না আসায় অষ্টম শ্রেণির বই বিতরণ করা সম্ভব হয়নি।
এদিকে নাসিরনগর উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা আজহারুল ইসলাম বলেন, ‘উপজেলায় ৩ লাখ ৯৯ হাজার ৫০ বইয়ের চাহিদা রয়েছে। এখন পর্যন্ত ২ লাখ ৯৭ হাজার ৭৬২ বই পেয়েছি। আর অষ্টম শ্রেণির ৯২ হাজার ৪০০ বইয়ের চাহিদা রয়েছে। শুধু তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিষয়ের ৬ হাজার ৬০০ বই পেয়েছি।’
নাম প্রকাশ না করার শর্তে জেলার সরকারি একটি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক বলেন, ষষ্ঠ ও সপ্তমের মূল বইগুলো পেয়েছি। চারুকারু ও ক্যারিয়ার এই ধরনের কয়েকটি বই বাকি আছে। আর নবম শ্রেণির সব বই এসেছে। তবে অষ্টম শ্রেণির তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বই এসেছে। পুরোনো বই দিয়ে শিক্ষার্থীদের পড়ানো হচ্ছে। এতে পাঠদানে অনেক সমস্যা হচ্ছে।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা জীবন ভট্টাচার্য বলেন, সদর উপজেলার মাধ্যমিক বিদ্যালয়গুলোতে অষ্টম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের জন্য ১ লাখ ৪০ হাজার বইয়ের চাহিদা পাঠানো হয়েছে। চাহিদার মধ্যে এখন পর্যন্ত তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিষয়ের ১০ হাজার বই এসেছে। সদর উপজেলায় মাধ্যমিকের ৬ লাখ ৮ হাজার ৯৩০টি বই, দাখিলের ৬৬ হাজার ৬৪০ ও ইবতেদায়ির ৩১ হাজার ৬০০ বইয়ের চাহিদা রয়েছে। তবে চাহিদামতো বই না পেয়ে বিপাকে আছে শিক্ষার্থীরা। তাই তারা পড়াশোনায় ঠিকমতো মনোযোগ ও নতুন শ্রেণির পড়াও শুরু করতে পারছে না।
এই ব্যাপারে অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (শিক্ষা ও আইসিটি) মো. শেখ শহিদুল ইসলাম গত রোববার রাতে বলেন, মাধ্যমিক পর্যায়ে বাকি বইগুলো প্রতিদিনই আসছে। জানুয়ারির মধ্যে শেষ না হলে ফেব্রুয়ারি শুরুতে মাধ্যমিকের সব বই চলে আসবে জেলা মাধ্যমিক কর্মকর্তা জানিয়েছেন।
‘দুই দিন আগেই বাড়ি থেকে পাথরঘাটায় চলে এসেছি। এখন পুরোনো জাল সেলাই করছি। এক সপ্তাহের বাজারও করে এনেছি। আজ বিকেলে সাগর মোহনায় যাব, গভীর রাত থেকে জাল ফেলব।’ কথাগুলো বলছিলেন বরগুনা সদরের বাইনচটকী এলাকার জেলে হোসেন আলী। গতকাল বুধবার সকালে বরগুনার পাথরঘাটা মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রে কথা হয় তাঁর...
১৪ দিন আগেভারতের স্থলবন্দর নিষেধাজ্ঞার পর সীমান্তে আটকে থাকা তৈরি পোশাক, খাদ্যসহ বিভিন্ন পণ্যের ট্রাকগুলো ফেরত আনছেন রপ্তানিকারকেরা। তবে যেসব ট্রাক বন্দরে ঢুকে গিয়েছিল, সেগুলো ভারতে প্রবেশ করানোর চেষ্টা চলছে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত এসব ট্রাক ঢুকতে পারবে কি না, তা নিয়ে সংশয় আছে।
১৯ মে ২০২৫আধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
০৮ মে ২০২৫পাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
০৮ মে ২০২৫