কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিনিধি
কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয় (কুবি) ক্যাম্পাসে যেখানে-সেখানে ময়লা ফেলছেন শিক্ষার্থীরা। এতে ক্যাম্পাসের পরিবেশ নষ্ট হচ্ছে। একাডেমিক ভবন এবং আবাসিক হলগুলোর চারপাশ দিন দিন ময়লার ভাগাড়ে পরিণত হচ্ছে।
এদিকে শিক্ষার্থীদের নির্দিষ্ট স্থানে ময়লা ফেলার জন্য সচেতন করতে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ এখন পর্যন্ত কোনো উদ্যোগ নেয়নি।
সরেজমিনে দেখা যায়, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হলের মধ্যখানের ফাঁকা চত্বরে ময়লার স্তূপ জমে রয়েছে। শহীদ ধীরেন্দ্রনাথ দত্ত হল ও কাজী নজরুল ইসলাম হলের চারপাশেরও একই অবস্থা। শিক্ষার্থীরা ময়লা ফেলার ব্যাপারে সচেতন নন। তাঁরা যেখানে-সেখানে ময়লা ফেলছেন। হলগুলোতে যত্রতত্র ময়লা-আবর্জনা জমে রয়েছে।
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হলের আবাসিক শিক্ষার্থী বিশ্বজিৎ বলেন, ‘আমাদের হলের প্রতিটি তলায় পর্যাপ্ত ময়লা ফেলার ব্যবস্থা রয়েছে। তবু শিক্ষার্থীদের সদিচ্ছার অভাবে যেখানে-সেখানে ময়লা জমে রয়েছে। এ নিয়ে হল প্রশাসন থেকে শিক্ষার্থীদের সচেতন করতে কোনো উদ্যোগ চোখে পড়েনি।’
এদিকে একাডেমিক ভবনগুলো ঘুরেও একই চিত্র দেখা গেছে। ভবনগুলোর মধ্যকার ফাঁকা চত্বরে, ভবনের পেছনে ময়লার ভাগাড় হয়ে গেছে। সামাজিক বিজ্ঞান বিভাগ ভবনের পেছনের দিকে বিভিন্ন স্থানে, সামাজিক বিজ্ঞান ও বিজ্ঞান অনুষদের সংযোগ সেতুর নিচে, ব্যবসায় শিক্ষা বিভাগের সামনের ফাঁকা স্থানেও ময়লা ফেলা হচ্ছে। অথচ বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিটি বিভাগের সামনে ডাস্টবিন রয়েছে।
অনুষদগুলোর ডিন অফিস সূত্রে জানা গেছে, বিভাগগুলোতে বিভিন্ন সময়ে আয়োজিত অনুষ্ঠানের ময়লা, অফিসের অপ্রয়োজনীয় কাগজ বা জিনিসপত্র বিভাগের শিক্ষার্থী, কর্মকর্তা-কর্মচারীরাই ভবনের পেছনের দিকে ফেলে দেন। পরিচ্ছন্নতাকর্মীরা ভবনের সামনের স্থানসমূহ পরিষ্কার করলেও পেছনের দিকে পরিষ্কার করে না। এভাবে দিন দিন ময়লা বাড়তে থাকে। এতে দুর্গন্ধ ও মশার উপদ্রবও বাড়ে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিবেশবাদী সংগঠন অভয়ারণ্যের সাধারণ সম্পাদক সাফায়িত সিফাত উল্টো পর্যাপ্ত ডাস্টবিন নেই বলে দাবি করেন। তিনি বলেন, ‘কুবি প্রশাসনের কাছে দাবি জানানো হয়েছে যাতে ক্যাম্পাসের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ স্থানের পাশে ডাস্টবিন বসানো হয়। কিন্তু এটা প্রশাসন বাস্তবায়ন করেনি। আর বিভিন্ন সময় ক্যাম্পাসের বিভিন্ন সংগঠনের উদ্যোগে ডাস্টবিনের ব্যবস্থা করা হয়েছিল, কিন্তু সেগুলো বসানোর কিছুদিন পরেই আর খুঁজে পাওয়া যায় না।’
বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিচ্ছন্নতা কাজে নিয়োজিত এস্টেট শাখার ডেপুটি রেজিস্ট্রার মো. মিজানুর রহমান বলেন, ‘আমরা শুধু বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাঙ্গণ পরিষ্কার রাখার কাজ করি। অনুষদগুলোর ক্ষেত্রে ডিন এবং হলগুলোর ক্ষেত্রে প্রভোস্ট ও দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তাদের মাধ্যমে লোক নিয়োগ দেওয়া হয়েছে।’
পরিচ্ছন্নতার বিষয়ে জানতে চাইলে শহীদ ধীরেন্দ্রনাথ দত্ত হলের প্রাধ্যক্ষ ড. মো. জুলহাস মিয়া বলেন, ‘বিষয়গুলো আমি দেখছি। সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে বসে দ্রুত সমাধানের চেষ্টা করব।’
বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার অধ্যাপক ড. মো. আবু তাহের বলেন, ‘এ বিষয়গুলোর ব্যাপারে দ্রুতই আমি সংশ্লিষ্ট ডিন ও প্রাধ্যক্ষদের সঙ্গে আলোচনা করে সিদ্ধান্ত নেব।’
কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয় (কুবি) ক্যাম্পাসে যেখানে-সেখানে ময়লা ফেলছেন শিক্ষার্থীরা। এতে ক্যাম্পাসের পরিবেশ নষ্ট হচ্ছে। একাডেমিক ভবন এবং আবাসিক হলগুলোর চারপাশ দিন দিন ময়লার ভাগাড়ে পরিণত হচ্ছে।
এদিকে শিক্ষার্থীদের নির্দিষ্ট স্থানে ময়লা ফেলার জন্য সচেতন করতে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ এখন পর্যন্ত কোনো উদ্যোগ নেয়নি।
সরেজমিনে দেখা যায়, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হলের মধ্যখানের ফাঁকা চত্বরে ময়লার স্তূপ জমে রয়েছে। শহীদ ধীরেন্দ্রনাথ দত্ত হল ও কাজী নজরুল ইসলাম হলের চারপাশেরও একই অবস্থা। শিক্ষার্থীরা ময়লা ফেলার ব্যাপারে সচেতন নন। তাঁরা যেখানে-সেখানে ময়লা ফেলছেন। হলগুলোতে যত্রতত্র ময়লা-আবর্জনা জমে রয়েছে।
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হলের আবাসিক শিক্ষার্থী বিশ্বজিৎ বলেন, ‘আমাদের হলের প্রতিটি তলায় পর্যাপ্ত ময়লা ফেলার ব্যবস্থা রয়েছে। তবু শিক্ষার্থীদের সদিচ্ছার অভাবে যেখানে-সেখানে ময়লা জমে রয়েছে। এ নিয়ে হল প্রশাসন থেকে শিক্ষার্থীদের সচেতন করতে কোনো উদ্যোগ চোখে পড়েনি।’
এদিকে একাডেমিক ভবনগুলো ঘুরেও একই চিত্র দেখা গেছে। ভবনগুলোর মধ্যকার ফাঁকা চত্বরে, ভবনের পেছনে ময়লার ভাগাড় হয়ে গেছে। সামাজিক বিজ্ঞান বিভাগ ভবনের পেছনের দিকে বিভিন্ন স্থানে, সামাজিক বিজ্ঞান ও বিজ্ঞান অনুষদের সংযোগ সেতুর নিচে, ব্যবসায় শিক্ষা বিভাগের সামনের ফাঁকা স্থানেও ময়লা ফেলা হচ্ছে। অথচ বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিটি বিভাগের সামনে ডাস্টবিন রয়েছে।
অনুষদগুলোর ডিন অফিস সূত্রে জানা গেছে, বিভাগগুলোতে বিভিন্ন সময়ে আয়োজিত অনুষ্ঠানের ময়লা, অফিসের অপ্রয়োজনীয় কাগজ বা জিনিসপত্র বিভাগের শিক্ষার্থী, কর্মকর্তা-কর্মচারীরাই ভবনের পেছনের দিকে ফেলে দেন। পরিচ্ছন্নতাকর্মীরা ভবনের সামনের স্থানসমূহ পরিষ্কার করলেও পেছনের দিকে পরিষ্কার করে না। এভাবে দিন দিন ময়লা বাড়তে থাকে। এতে দুর্গন্ধ ও মশার উপদ্রবও বাড়ে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিবেশবাদী সংগঠন অভয়ারণ্যের সাধারণ সম্পাদক সাফায়িত সিফাত উল্টো পর্যাপ্ত ডাস্টবিন নেই বলে দাবি করেন। তিনি বলেন, ‘কুবি প্রশাসনের কাছে দাবি জানানো হয়েছে যাতে ক্যাম্পাসের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ স্থানের পাশে ডাস্টবিন বসানো হয়। কিন্তু এটা প্রশাসন বাস্তবায়ন করেনি। আর বিভিন্ন সময় ক্যাম্পাসের বিভিন্ন সংগঠনের উদ্যোগে ডাস্টবিনের ব্যবস্থা করা হয়েছিল, কিন্তু সেগুলো বসানোর কিছুদিন পরেই আর খুঁজে পাওয়া যায় না।’
বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিচ্ছন্নতা কাজে নিয়োজিত এস্টেট শাখার ডেপুটি রেজিস্ট্রার মো. মিজানুর রহমান বলেন, ‘আমরা শুধু বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাঙ্গণ পরিষ্কার রাখার কাজ করি। অনুষদগুলোর ক্ষেত্রে ডিন এবং হলগুলোর ক্ষেত্রে প্রভোস্ট ও দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তাদের মাধ্যমে লোক নিয়োগ দেওয়া হয়েছে।’
পরিচ্ছন্নতার বিষয়ে জানতে চাইলে শহীদ ধীরেন্দ্রনাথ দত্ত হলের প্রাধ্যক্ষ ড. মো. জুলহাস মিয়া বলেন, ‘বিষয়গুলো আমি দেখছি। সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে বসে দ্রুত সমাধানের চেষ্টা করব।’
বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার অধ্যাপক ড. মো. আবু তাহের বলেন, ‘এ বিষয়গুলোর ব্যাপারে দ্রুতই আমি সংশ্লিষ্ট ডিন ও প্রাধ্যক্ষদের সঙ্গে আলোচনা করে সিদ্ধান্ত নেব।’
আধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
৫ দিন আগেপাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
৫ দিন আগেভারতনিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরের পেহেলগামে সন্ত্রাসী হামলা নিয়ে দুই চিরবৈরী প্রতিবেশীর মধ্যে উত্তেজনার পারদ ক্রমেই চড়ছিল। তা তুঙ্গে উঠল এবার পাকিস্তানের ভূখণ্ডে ভারতের ‘অপারেশন সিঁদুর’ নামের ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান হামলা দিয়ে। পাশাপাশি সীমান্তেও দুই দেশের সামরিক বাহিনীর মধ্যে ব্যাপক গোলাগুলি হয়েছে...
৫ দিন আগেঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫