আজকের পত্রিকা ডেস্ক
জেলায় আন্তর্জাতিক নারী নির্যাতন প্রতিরোধ পক্ষ ও রোকেয়া দিবস পালিত হয়েছে। দিবসটি উপলক্ষে জয়িতা সংবর্ধনা ও আলোচনা সভার আয়োজন করে উপজেলা প্রশাসন ও উপজেলা মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তার কার্যালয়। গতকাল বৃহস্পতিবার এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। আমাদের প্রতিনিধিদের পাঠানো খবর:
জেলা মহিলা বিষয়ক কার্যালয় ও জেলা প্রশাসনের আয়োজনে কুমিল্লা নবাব ফয়জুন্নেছা সরকারি বালিকা উচ্চবিদ্যালয় অডিটোরিয়ামে আলোচনা সভা ও জয়িতাদের সংবর্ধনা অনুষ্ঠান হয়। এতে জেলা মহিলা বিষয়ক কার্যালয়ের উপপরিচালক কানিজ তাজিয়া সভাপতিত্ব করেন। প্রধান অতিথি ছিলেন অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (শিক্ষা ও আইসিটি) নাজমা আশরাফী।
অনুষ্ঠানে অর্থনৈতিকভাবে সাফল্য অর্জনকারী নারী ইয়াসমিন আক্তার, শিক্ষা ও চাকরি ক্ষেত্রে সাফল্য অর্জন করায় তাহমিনা আক্তার, সফল জননী সাহেরা খাতুন, বিভীষিকা মুছে ফেলে নতুন উদ্যোমে জীবন শুরু করা নারী মিনা আক্তার, সমাজ উন্নয়নে অসামান্য অবদান রাখায় নাসিমা বেগমকে সম্মাননা দেওয়া হয়।
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন ছিলেন আদর্শ সদর উপজেলা পরিষদের মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান হোসনে আরা বেগম বকুল, মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তর কুমিল্লার সাবেক উপপরিচালক সেলিনা আক্তার, ফয়জুন্নেসা সরকারি বালিকা উচ্চবিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষিক রোকসানা ফেরদৌসী মজুমদার।
ব্রাহ্মণপাড়ায় প্রতিকূলতাকে পাশ কাটিয়ে বিভিন্ন ক্ষেত্রে সফল পাঁচ নারীকে জয়িতা সম্মাননা দেওয়া হয়েছে। তাঁদের হাতে স্মারক, সনদ ও ফুল তুলে দেন অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি কুমিল্লা-৫ (বুড়িচং-ব্রাহ্মণপাড়া) আসনের সাংসদ আবুল হাশেম খান।
এতে সভাপতিত্ব করেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) সোহেল রানা। বিশেষ অতিথি ছিলেন উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) রিফাত আসমা, থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) অপ্পেলা রাজু নাহা। স্বাগত বক্তব্য দেন উপজেলা মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তা লুৎফা ইয়াসমিন। উপস্থিত ছিলেন উপজেলা তথ্য সেবা কর্মকর্তা মোছা. মুনিরা বেগম, উপজেলা পল্লী উন্নয়ন সমবায় সমিতির সাবেক সভাপতি মাসুদ আলী হায়দার, স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাধারণ সম্পাদক বিল্লাল হোসেন সরকার প্রমুখ। এ সময় সম্মাননা পাওয়া নারীদের জীবন ও সংগ্রামের গৌরবগাথা তুলে ধরেন বক্তারা।
সম্মাননা পাওয়া জয়িতা নারীরা হলেন, সফল জননী উপজেলার বেজুরা গ্রামের শহীদুল ইসলামের স্ত্রী মাকসুদা বেগম, অর্থনৈতিকভাবে সাফল্য অর্জনকারী নাইঘর গ্রামের আবদুর জলিলের মেয়ে লাকী আক্তার, শিক্ষা ও চাকরির ক্ষেত্রে সাফল্য পাওয়া ধান্যদৌল গ্রামের মমিনুল হক খান চৌধুরীর মেয়ে জান্নাতুল ফেরদৌস খানম চৌধুরী, নির্যাতনের বিভীষিকা মুছে ফেলে নতুন উদ্যমে জীবন শুরু করা শিদলাই গ্রামের মফিজুল ইসলামের স্ত্রী মনোয়ারা বেগম এবং সমাজ উন্নয়নে অসামান্য অবদান রাখায় ধান্যদৌল গ্রামের কাজী রফিক এর স্ত্রী ফেরদৌসি আক্তারকে সম্মাননা দেওয়া হয়।
মুরাদনগরে ‘নারী নির্যাতন বন্ধ করি, কমলা রঙের বিশ্ব গড়ি’ প্রতিপাদ্যে উপজেলা কবি নজরুল মিলনায়তনে সম্মাননা অনুষ্ঠান হয়। এতে চারজন নারীকে সম্মাননা দেওয়া হয়। জয়িতারা হলেন, উপজেলা সদর ইউনিয়নের মধ্যনগর গ্রামের মোসা. আছমা বেগম, নেয়ামতকান্দি গ্রামের বিলকিছ আক্তার, নিমাইকান্দি গ্রামের সামছুন্নাহার বেগম ও কামাল্লা গ্রামের আয়েশা বেগম।
মুরাদনগর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা অভিষেক দাশ এতে সভাপতিত্ব করেন। সঞ্চালনা করেন সহকারী পল্লী উন্নয়ন কর্মকর্তা গোলাম মোস্তফা। এ সময় উপস্থিত ছিলেন উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আহসানুল আলম সরকার কিশোর, মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান সানোয়ারা বেগম লুনা, উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) সুমাইয়া মমিন, কৃষি সম্প্রসারণ কর্মকর্তা নুর আমিন প্রমুখ।
চৌদ্দগ্রামে উপজেলা পরিষদ মিলনায়তনে আন্তর্জাতিক নারী নির্যাতন প্রতিরোধ পক্ষ ও রোকেয়া দিবসের অনুষ্ঠান হয়। এর আগে উপজেলা মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তরের উদ্যোগে শোভাযাত্রা বেরা করা হয়।
অনুষ্ঠানে ‘জয়িতা অন্বেষণে বাংলাদেশ’ কার্যক্রমের আওতায় পাঁচজন নারীকে সম্মাননা দেওয়া হয়। তাঁরা হলেন জয়ন্তী রানী পাল, ফেরদৌসী বেগম, আমেনা বেগম, ফাতেমা আক্তার ও কাজী হাজেরা আক্তার।
অনুষ্ঠানে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) এস এম মনজুরুল হক সভাপতিত্ব করেন। অতিথি ছিলেন উপজেলা পরিষদের মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান রাশেদা আখতার, উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা সৈয়দ মোহাম্মদ আবু তৈয়ব হোসেন, মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তা বীথি রানী চক্রবর্তী, জ্যেষ্ঠ মৎস্য কর্মকর্তা শেফাউল আলম প্রমুখ।
জেলায় আন্তর্জাতিক নারী নির্যাতন প্রতিরোধ পক্ষ ও রোকেয়া দিবস পালিত হয়েছে। দিবসটি উপলক্ষে জয়িতা সংবর্ধনা ও আলোচনা সভার আয়োজন করে উপজেলা প্রশাসন ও উপজেলা মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তার কার্যালয়। গতকাল বৃহস্পতিবার এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। আমাদের প্রতিনিধিদের পাঠানো খবর:
জেলা মহিলা বিষয়ক কার্যালয় ও জেলা প্রশাসনের আয়োজনে কুমিল্লা নবাব ফয়জুন্নেছা সরকারি বালিকা উচ্চবিদ্যালয় অডিটোরিয়ামে আলোচনা সভা ও জয়িতাদের সংবর্ধনা অনুষ্ঠান হয়। এতে জেলা মহিলা বিষয়ক কার্যালয়ের উপপরিচালক কানিজ তাজিয়া সভাপতিত্ব করেন। প্রধান অতিথি ছিলেন অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (শিক্ষা ও আইসিটি) নাজমা আশরাফী।
অনুষ্ঠানে অর্থনৈতিকভাবে সাফল্য অর্জনকারী নারী ইয়াসমিন আক্তার, শিক্ষা ও চাকরি ক্ষেত্রে সাফল্য অর্জন করায় তাহমিনা আক্তার, সফল জননী সাহেরা খাতুন, বিভীষিকা মুছে ফেলে নতুন উদ্যোমে জীবন শুরু করা নারী মিনা আক্তার, সমাজ উন্নয়নে অসামান্য অবদান রাখায় নাসিমা বেগমকে সম্মাননা দেওয়া হয়।
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন ছিলেন আদর্শ সদর উপজেলা পরিষদের মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান হোসনে আরা বেগম বকুল, মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তর কুমিল্লার সাবেক উপপরিচালক সেলিনা আক্তার, ফয়জুন্নেসা সরকারি বালিকা উচ্চবিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষিক রোকসানা ফেরদৌসী মজুমদার।
ব্রাহ্মণপাড়ায় প্রতিকূলতাকে পাশ কাটিয়ে বিভিন্ন ক্ষেত্রে সফল পাঁচ নারীকে জয়িতা সম্মাননা দেওয়া হয়েছে। তাঁদের হাতে স্মারক, সনদ ও ফুল তুলে দেন অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি কুমিল্লা-৫ (বুড়িচং-ব্রাহ্মণপাড়া) আসনের সাংসদ আবুল হাশেম খান।
এতে সভাপতিত্ব করেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) সোহেল রানা। বিশেষ অতিথি ছিলেন উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) রিফাত আসমা, থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) অপ্পেলা রাজু নাহা। স্বাগত বক্তব্য দেন উপজেলা মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তা লুৎফা ইয়াসমিন। উপস্থিত ছিলেন উপজেলা তথ্য সেবা কর্মকর্তা মোছা. মুনিরা বেগম, উপজেলা পল্লী উন্নয়ন সমবায় সমিতির সাবেক সভাপতি মাসুদ আলী হায়দার, স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাধারণ সম্পাদক বিল্লাল হোসেন সরকার প্রমুখ। এ সময় সম্মাননা পাওয়া নারীদের জীবন ও সংগ্রামের গৌরবগাথা তুলে ধরেন বক্তারা।
সম্মাননা পাওয়া জয়িতা নারীরা হলেন, সফল জননী উপজেলার বেজুরা গ্রামের শহীদুল ইসলামের স্ত্রী মাকসুদা বেগম, অর্থনৈতিকভাবে সাফল্য অর্জনকারী নাইঘর গ্রামের আবদুর জলিলের মেয়ে লাকী আক্তার, শিক্ষা ও চাকরির ক্ষেত্রে সাফল্য পাওয়া ধান্যদৌল গ্রামের মমিনুল হক খান চৌধুরীর মেয়ে জান্নাতুল ফেরদৌস খানম চৌধুরী, নির্যাতনের বিভীষিকা মুছে ফেলে নতুন উদ্যমে জীবন শুরু করা শিদলাই গ্রামের মফিজুল ইসলামের স্ত্রী মনোয়ারা বেগম এবং সমাজ উন্নয়নে অসামান্য অবদান রাখায় ধান্যদৌল গ্রামের কাজী রফিক এর স্ত্রী ফেরদৌসি আক্তারকে সম্মাননা দেওয়া হয়।
মুরাদনগরে ‘নারী নির্যাতন বন্ধ করি, কমলা রঙের বিশ্ব গড়ি’ প্রতিপাদ্যে উপজেলা কবি নজরুল মিলনায়তনে সম্মাননা অনুষ্ঠান হয়। এতে চারজন নারীকে সম্মাননা দেওয়া হয়। জয়িতারা হলেন, উপজেলা সদর ইউনিয়নের মধ্যনগর গ্রামের মোসা. আছমা বেগম, নেয়ামতকান্দি গ্রামের বিলকিছ আক্তার, নিমাইকান্দি গ্রামের সামছুন্নাহার বেগম ও কামাল্লা গ্রামের আয়েশা বেগম।
মুরাদনগর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা অভিষেক দাশ এতে সভাপতিত্ব করেন। সঞ্চালনা করেন সহকারী পল্লী উন্নয়ন কর্মকর্তা গোলাম মোস্তফা। এ সময় উপস্থিত ছিলেন উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আহসানুল আলম সরকার কিশোর, মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান সানোয়ারা বেগম লুনা, উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) সুমাইয়া মমিন, কৃষি সম্প্রসারণ কর্মকর্তা নুর আমিন প্রমুখ।
চৌদ্দগ্রামে উপজেলা পরিষদ মিলনায়তনে আন্তর্জাতিক নারী নির্যাতন প্রতিরোধ পক্ষ ও রোকেয়া দিবসের অনুষ্ঠান হয়। এর আগে উপজেলা মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তরের উদ্যোগে শোভাযাত্রা বেরা করা হয়।
অনুষ্ঠানে ‘জয়িতা অন্বেষণে বাংলাদেশ’ কার্যক্রমের আওতায় পাঁচজন নারীকে সম্মাননা দেওয়া হয়। তাঁরা হলেন জয়ন্তী রানী পাল, ফেরদৌসী বেগম, আমেনা বেগম, ফাতেমা আক্তার ও কাজী হাজেরা আক্তার।
অনুষ্ঠানে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) এস এম মনজুরুল হক সভাপতিত্ব করেন। অতিথি ছিলেন উপজেলা পরিষদের মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান রাশেদা আখতার, উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা সৈয়দ মোহাম্মদ আবু তৈয়ব হোসেন, মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তা বীথি রানী চক্রবর্তী, জ্যেষ্ঠ মৎস্য কর্মকর্তা শেফাউল আলম প্রমুখ।
আধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
৫ দিন আগেপাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
৫ দিন আগেভারতনিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরের পেহেলগামে সন্ত্রাসী হামলা নিয়ে দুই চিরবৈরী প্রতিবেশীর মধ্যে উত্তেজনার পারদ ক্রমেই চড়ছিল। তা তুঙ্গে উঠল এবার পাকিস্তানের ভূখণ্ডে ভারতের ‘অপারেশন সিঁদুর’ নামের ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান হামলা দিয়ে। পাশাপাশি সীমান্তেও দুই দেশের সামরিক বাহিনীর মধ্যে ব্যাপক গোলাগুলি হয়েছে...
৫ দিন আগেঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫