আজকের পত্রিকা ডেস্ক
জনসংখ্যার দিক থেকে ভারতের বৃহত্তম রাজ্য উত্তর প্রদেশের (ইউপি) বিধানসভা নির্বাচন গতকাল শুরু হয়েছে। এটা সাত ধাপের প্রথম ধাপ। গতকালের প্রথম ধাপে রাজ্যটির পশ্চিমাঞ্চলের ৫৮টি আসনে ভোট হয়েছে। গতবার ৫৩টি আসনেই জিতেছিল বিজেপি। কিন্তু সেখানে এবার হাড্ডাহাড্ডি লড়াইয়ের আভাস পাওয়া যাচ্ছে। মূল প্রতিদ্বন্দ্বিতা হচ্ছে বিজেপি ও স্থানীয় দল সমাজবাদী পার্টির (এসপি) মধ্যে।
বিবিসির এক বিশ্লেষণে বলা হয়, এবারের নির্বাচনে গত বছরের শেষের দিকে প্রত্যাহার করা কৃষক আন্দোলন বড় ভূমিকা রাখবে। তিনটি কৃষি আইনের বিরোধিতা করে দিল্লির উপকণ্ঠে রোধ-ঝড়-শীত উপেক্ষা করে যেসব হাজার হাজার কৃষক প্রায় এক বছর অবস্থান করেছিলেন, তাঁদের সিংহভাগ ভোট বিজেপির বিরুদ্ধেই যাবে।
গতকাল যেসব আসনে ভোট হয়েছে, কৃষক আন্দোলনের অন্যতম নেতা রাকেশ টিকায়েত সেখানকার নাগরিক। কান্নাজড়িত কণ্ঠে সম্প্রতি তিনি একটি ভিডিও প্রকাশ করেছেন, যেখানে কৃষকবিরোধীদের বয়কট করতে আহ্বান করেছেন তিনি।
প্রায় ২৪ কোটি জনসংখ্যার ইউপিতে ভোটার ১৫ কোটির বেশি। এদের ২৬ শতাংশ ‘পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠী’ বা ওবিসির অন্তর্ভুক্ত, যাদের মধ্যে মুসলমানরাও রয়েছেন।
এসপির সঙ্গে রাজ্যটির একসময়ের প্রভাবশালী রাষ্ট্রীয় লোকদল (আরএলডি) জোট করায় ওবিসি এবং কৃষক বা স্থানীয়ভাবে জাট বলে পরিচিত অংশটির সমর্থন পাবেন তারা। কারণ, জাটদের মধ্যে আরএলডি ব্যাপক জনপ্রিয়। নিম্নবর্ণের হিন্দু বা ওবিসির মধ্যে বিপুল সমর্থন রয়েছে সাবেক মুখ্যমন্ত্রী ও এসপি প্রধান অখিলেশ যাদবের পক্ষে। ফলে বিজেপির ভোটারদের বিশাল একটি অংশ চলে আসবে তাঁদের পক্ষে।
নেতাদের ‘শব্দবোমা’
বলা হয়ে থাকে, ইউপিতে যে জেতে, সে ভারত শাসন করে। তাই চলতি মাসের মধ্যে উত্তরাখন্ড, পাঞ্জাব, গোয়া ও মণিপুরের বিধানসভা নির্বাচন হলেও আলোরকেন্দ্রে ইউপি। বিজেপিশাসিত রাজ্যটির মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথের পাশাপাশি ইউপি নিয়ে কেন্দ্রের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ ও প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির প্রচারণা, বাগাড়ম্বর নতুন উদাহরণ তৈরি করেছে।
দিল্লি থেকে আজকের পত্রিকার প্রতিনিধি জানান, ইউপিতে বিজেপিই ফের সরকার গড়বে বলে গতকাল সকালে মন্তব্য করেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। বিজেপি না ফিরলে ইউপির সর্বনাশ হবে বলে হুঁশিয়ারি দিয়েছেন যোগী আদিত্যনাথ।
হার নিশ্চিত জেনে বিজেপি উদভ্রান্ত হয়ে গেছে বলে মন্তব্য করেছেন এসপিপ্রধান অখিলেশ যাদব। কংগ্রেস নেতা অধীররঞ্জন চৌধুরী বলেন, উত্তর প্রদেশের বর্তমান করুণ অবস্থার জন্য বিজেপিই দায়ী। তাই পরাজয়ের শঙ্কা ঘিরে ধরেছে বিজেপিকে। আর হারের গন্ধ পেয়ে মোদি-শাহ-যোগী প্রলাপ বকছেন বলে মন্তব্য করেছেন তৃণমূল মুখপাত্র কুনাল ঘোষ।
ইউপিতে ১৪ ফেব্রুয়ারি দ্বিতীয় ধাপে আরও ৫৫টি আসনে ভোট হবে।
জনসংখ্যার দিক থেকে ভারতের বৃহত্তম রাজ্য উত্তর প্রদেশের (ইউপি) বিধানসভা নির্বাচন গতকাল শুরু হয়েছে। এটা সাত ধাপের প্রথম ধাপ। গতকালের প্রথম ধাপে রাজ্যটির পশ্চিমাঞ্চলের ৫৮টি আসনে ভোট হয়েছে। গতবার ৫৩টি আসনেই জিতেছিল বিজেপি। কিন্তু সেখানে এবার হাড্ডাহাড্ডি লড়াইয়ের আভাস পাওয়া যাচ্ছে। মূল প্রতিদ্বন্দ্বিতা হচ্ছে বিজেপি ও স্থানীয় দল সমাজবাদী পার্টির (এসপি) মধ্যে।
বিবিসির এক বিশ্লেষণে বলা হয়, এবারের নির্বাচনে গত বছরের শেষের দিকে প্রত্যাহার করা কৃষক আন্দোলন বড় ভূমিকা রাখবে। তিনটি কৃষি আইনের বিরোধিতা করে দিল্লির উপকণ্ঠে রোধ-ঝড়-শীত উপেক্ষা করে যেসব হাজার হাজার কৃষক প্রায় এক বছর অবস্থান করেছিলেন, তাঁদের সিংহভাগ ভোট বিজেপির বিরুদ্ধেই যাবে।
গতকাল যেসব আসনে ভোট হয়েছে, কৃষক আন্দোলনের অন্যতম নেতা রাকেশ টিকায়েত সেখানকার নাগরিক। কান্নাজড়িত কণ্ঠে সম্প্রতি তিনি একটি ভিডিও প্রকাশ করেছেন, যেখানে কৃষকবিরোধীদের বয়কট করতে আহ্বান করেছেন তিনি।
প্রায় ২৪ কোটি জনসংখ্যার ইউপিতে ভোটার ১৫ কোটির বেশি। এদের ২৬ শতাংশ ‘পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠী’ বা ওবিসির অন্তর্ভুক্ত, যাদের মধ্যে মুসলমানরাও রয়েছেন।
এসপির সঙ্গে রাজ্যটির একসময়ের প্রভাবশালী রাষ্ট্রীয় লোকদল (আরএলডি) জোট করায় ওবিসি এবং কৃষক বা স্থানীয়ভাবে জাট বলে পরিচিত অংশটির সমর্থন পাবেন তারা। কারণ, জাটদের মধ্যে আরএলডি ব্যাপক জনপ্রিয়। নিম্নবর্ণের হিন্দু বা ওবিসির মধ্যে বিপুল সমর্থন রয়েছে সাবেক মুখ্যমন্ত্রী ও এসপি প্রধান অখিলেশ যাদবের পক্ষে। ফলে বিজেপির ভোটারদের বিশাল একটি অংশ চলে আসবে তাঁদের পক্ষে।
নেতাদের ‘শব্দবোমা’
বলা হয়ে থাকে, ইউপিতে যে জেতে, সে ভারত শাসন করে। তাই চলতি মাসের মধ্যে উত্তরাখন্ড, পাঞ্জাব, গোয়া ও মণিপুরের বিধানসভা নির্বাচন হলেও আলোরকেন্দ্রে ইউপি। বিজেপিশাসিত রাজ্যটির মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথের পাশাপাশি ইউপি নিয়ে কেন্দ্রের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ ও প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির প্রচারণা, বাগাড়ম্বর নতুন উদাহরণ তৈরি করেছে।
দিল্লি থেকে আজকের পত্রিকার প্রতিনিধি জানান, ইউপিতে বিজেপিই ফের সরকার গড়বে বলে গতকাল সকালে মন্তব্য করেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। বিজেপি না ফিরলে ইউপির সর্বনাশ হবে বলে হুঁশিয়ারি দিয়েছেন যোগী আদিত্যনাথ।
হার নিশ্চিত জেনে বিজেপি উদভ্রান্ত হয়ে গেছে বলে মন্তব্য করেছেন এসপিপ্রধান অখিলেশ যাদব। কংগ্রেস নেতা অধীররঞ্জন চৌধুরী বলেন, উত্তর প্রদেশের বর্তমান করুণ অবস্থার জন্য বিজেপিই দায়ী। তাই পরাজয়ের শঙ্কা ঘিরে ধরেছে বিজেপিকে। আর হারের গন্ধ পেয়ে মোদি-শাহ-যোগী প্রলাপ বকছেন বলে মন্তব্য করেছেন তৃণমূল মুখপাত্র কুনাল ঘোষ।
ইউপিতে ১৪ ফেব্রুয়ারি দ্বিতীয় ধাপে আরও ৫৫টি আসনে ভোট হবে।
‘দুই দিন আগেই বাড়ি থেকে পাথরঘাটায় চলে এসেছি। এখন পুরোনো জাল সেলাই করছি। এক সপ্তাহের বাজারও করে এনেছি। আজ বিকেলে সাগর মোহনায় যাব, গভীর রাত থেকে জাল ফেলব।’ কথাগুলো বলছিলেন বরগুনা সদরের বাইনচটকী এলাকার জেলে হোসেন আলী। গতকাল বুধবার সকালে বরগুনার পাথরঘাটা মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রে কথা হয় তাঁর...
১৮ দিন আগেভারতের স্থলবন্দর নিষেধাজ্ঞার পর সীমান্তে আটকে থাকা তৈরি পোশাক, খাদ্যসহ বিভিন্ন পণ্যের ট্রাকগুলো ফেরত আনছেন রপ্তানিকারকেরা। তবে যেসব ট্রাক বন্দরে ঢুকে গিয়েছিল, সেগুলো ভারতে প্রবেশ করানোর চেষ্টা চলছে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত এসব ট্রাক ঢুকতে পারবে কি না, তা নিয়ে সংশয় আছে।
১৯ মে ২০২৫আধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
০৮ মে ২০২৫পাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
০৮ মে ২০২৫