ফটিকছড়ি (চট্টগ্রাম) প্রতিনিধি
অস্ট্রেলীয় বল সুন্দরী বরইচাষ করে সফলতা পেয়েছেন চট্টগ্রামের ফটিকছড়ির মো. নুরুল আলম। উপজেলার দাঁতমারা ইউনিয়নের ধর্মপুর গ্রামের বাসিন্দা তিনি।
তাঁর উচ্চফলনশীল বরইয়ের (কুল) বাগান দেখে আগ্রহী হয়ে উঠছেন উপজেলার বহু কৃষক। উত্তর চট্টগ্রামে তিনিই প্রথম এ বল সুন্দরী বরই চাষ শুরু করেন।
সরেজমিনে দেখা যায়, বল সুন্দরী গাছের প্রতিটি থোকায় থোকায় কুল ঝুলছে। সুস্বাদু বাহারি রঙের বরই তিনি গাছে থেকে পেড়েই বিক্রি করেন। পোকা ও পাখির আক্রমণ থেকে রক্ষায় বাগানের চারপাশে মশারি জালের বেড়া দিয়েছেন। এ বছর তাঁর কুল বিক্রি প্রায় শেষ পর্যায়ে। তিনি বাগানের পাশে পরিত্যক্ত ধানি জমিতেও নতুন করে আরও চারা লাগাবেন বলে জানান।
কৃষক নুরুল আলম বলেন, আমি ইউটিউবে দেখে সুমিষ্ট বল সুন্দরী কুল চাষের উদ্যোগ নেই। পরে কৃষি কর্মকর্তার সঙ্গে কথা বললে এ ফলটি চাষ করার জন্য তিনি পরামর্শ ও সহযোগিতা করার আশ্বাস দেন। পরে সাহস করে বরই চাষে নেমে সফলতা পেয়েছি। বাগানটি দেখে স্থানীয় কৃষকেরাসহ অনেকে আগ্রহী হচ্ছেন।
তিনি জানান, গত বছর এপ্রিলে ১ লাখ ২০ হাজার টাকা খরচ করে ৬০ শতাংশ জমিতে এ বরই চাষ করেছেন। মাত্র ১০ মাসে প্রায় ৪০০ গাছ থেকে এরই মধ্যে দুই লাখ ৩০ হাজার টাকার বরই বিক্রি করেছেন। আরও ৩০-৪০ হাজার টাকার মতো বরই বিক্রি করতে পারবেন। প্রতি কেজি বরই ১২০ থেকে ১৫০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।
নুরুল আলমের সাফল্যে সম্প্রতি তাঁর বাগানটি পরিদর্শনে আসেন কৃষি কার্যালয়ের উপপ্রকল্প পরিচালক মোহাম্মদ এমদাদুল হক এবং জ্যেষ্ঠ মনিটরিং কর্মকর্তা সৈয়দ আবু সিয়াম জুলকারনাইন।
উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা মো. হেলাল উদ্দিন বলেন, ‘করোনার মাঝামাঝিতে নুরুল আলম বল সুন্দরী বরই চাষের জন্য পরামর্শ চান। নুরুলকে কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর থেকে ৪০০ অস্ট্রেলিয় বল সুন্দরী কুলের চারা দেওয়া হয়।’
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মোহাম্মদ হাসানুজ্জামান বলেন, ‘আমাদের দেশি বরইয়ের চেয়ে এ আপেল কুল কিছুটা বড় আপেলের মতো দেখতে। ব্যতিক্রমী বরই অস্ট্রেলিয়ান বল সুন্দরী চাষ করে এলাকায় সাড়া ফেলেছেন নুরুল আলম। এটি নিঃসন্দেহে আশাব্যঞ্জক একটি উদ্যোগ। এর মাধ্যমে এলাকাসহ নানা প্রান্তের তরুণ-যুবকেরা নুরুল আলমের মতো আত্মনির্ভরশীল হওয়ার স্বপ্ন দেখতে শুরু করবেন।’
অস্ট্রেলীয় বল সুন্দরী বরইচাষ করে সফলতা পেয়েছেন চট্টগ্রামের ফটিকছড়ির মো. নুরুল আলম। উপজেলার দাঁতমারা ইউনিয়নের ধর্মপুর গ্রামের বাসিন্দা তিনি।
তাঁর উচ্চফলনশীল বরইয়ের (কুল) বাগান দেখে আগ্রহী হয়ে উঠছেন উপজেলার বহু কৃষক। উত্তর চট্টগ্রামে তিনিই প্রথম এ বল সুন্দরী বরই চাষ শুরু করেন।
সরেজমিনে দেখা যায়, বল সুন্দরী গাছের প্রতিটি থোকায় থোকায় কুল ঝুলছে। সুস্বাদু বাহারি রঙের বরই তিনি গাছে থেকে পেড়েই বিক্রি করেন। পোকা ও পাখির আক্রমণ থেকে রক্ষায় বাগানের চারপাশে মশারি জালের বেড়া দিয়েছেন। এ বছর তাঁর কুল বিক্রি প্রায় শেষ পর্যায়ে। তিনি বাগানের পাশে পরিত্যক্ত ধানি জমিতেও নতুন করে আরও চারা লাগাবেন বলে জানান।
কৃষক নুরুল আলম বলেন, আমি ইউটিউবে দেখে সুমিষ্ট বল সুন্দরী কুল চাষের উদ্যোগ নেই। পরে কৃষি কর্মকর্তার সঙ্গে কথা বললে এ ফলটি চাষ করার জন্য তিনি পরামর্শ ও সহযোগিতা করার আশ্বাস দেন। পরে সাহস করে বরই চাষে নেমে সফলতা পেয়েছি। বাগানটি দেখে স্থানীয় কৃষকেরাসহ অনেকে আগ্রহী হচ্ছেন।
তিনি জানান, গত বছর এপ্রিলে ১ লাখ ২০ হাজার টাকা খরচ করে ৬০ শতাংশ জমিতে এ বরই চাষ করেছেন। মাত্র ১০ মাসে প্রায় ৪০০ গাছ থেকে এরই মধ্যে দুই লাখ ৩০ হাজার টাকার বরই বিক্রি করেছেন। আরও ৩০-৪০ হাজার টাকার মতো বরই বিক্রি করতে পারবেন। প্রতি কেজি বরই ১২০ থেকে ১৫০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।
নুরুল আলমের সাফল্যে সম্প্রতি তাঁর বাগানটি পরিদর্শনে আসেন কৃষি কার্যালয়ের উপপ্রকল্প পরিচালক মোহাম্মদ এমদাদুল হক এবং জ্যেষ্ঠ মনিটরিং কর্মকর্তা সৈয়দ আবু সিয়াম জুলকারনাইন।
উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা মো. হেলাল উদ্দিন বলেন, ‘করোনার মাঝামাঝিতে নুরুল আলম বল সুন্দরী বরই চাষের জন্য পরামর্শ চান। নুরুলকে কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর থেকে ৪০০ অস্ট্রেলিয় বল সুন্দরী কুলের চারা দেওয়া হয়।’
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মোহাম্মদ হাসানুজ্জামান বলেন, ‘আমাদের দেশি বরইয়ের চেয়ে এ আপেল কুল কিছুটা বড় আপেলের মতো দেখতে। ব্যতিক্রমী বরই অস্ট্রেলিয়ান বল সুন্দরী চাষ করে এলাকায় সাড়া ফেলেছেন নুরুল আলম। এটি নিঃসন্দেহে আশাব্যঞ্জক একটি উদ্যোগ। এর মাধ্যমে এলাকাসহ নানা প্রান্তের তরুণ-যুবকেরা নুরুল আলমের মতো আত্মনির্ভরশীল হওয়ার স্বপ্ন দেখতে শুরু করবেন।’
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪